Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অপারেশন বালাকোট
সমৃদ্ধ দত্ত

ডাল লেকের উল্টোদিকের হোটেলের পাশেই সরু রাস্তাটা একটু উপরের দিকে চলে যাচ্ছে। ওটা দিয়ে উঠে দেখা যাবে একজন হাকিমের চেম্বার। সেটারই পিছনে ঘর। কাঠের। মকসুদ যাবে চা আনতে। ছেলেটা অনন্তনাগের। খুবই ভালো। কাশ্মীরিয়াতের আদর্শ একেবারে মনের মধ্যে শিকড়ের মতো প্রোথিত। মকসুদের দুটো গুণ। প্রচণ্ড অনুগত। যা বলা হয় তৎক্ষণাৎ করতে রাজি। আর দ্বিতীয়ত খুব পরিশ্রমী। প্রশ্ন তোলে না। এই যে কোনও সিদ্ধান্তকেই চুপ করে মেনে নেওয়া আর নির্দেশ মানেই সেটা যেভাবেই হোক পালন করতে হবে, এই ডিসিপ্লিন হল প্রকৃত সোলজারের লক্ষণ। মকসুদ খুব বিশ্বস্ত সোলজার হবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই সাজ্জাদ ভাইয়ের। আজকের মিটিং খুব জরুরি। মৌলভি সাব নিজেই প্ল্যান করেছেন। সেই প্ল্যানেরই ফাইনাল রূপ তৈরি করা হবে আজ। কবে কোথায় অ্যাটাক হবে তারই একটা স্ক্রিপ্ট করে সেটা আবার পাঠাতে হবে মৌলভি সাবের কাছে। সাজ্জাদ আফগানির সঙ্গে রয়েছে ওমর বিলাল। সেও তুখোড় এক শার্প শুটার। লাহোরের কাদিশিয়া জামা মসজিদের পাশের গলির ঠিক মুখেই একটা বড় হোর্ডিং লাগানো। সেখানে ডোনেশন চাওয়া হয়। জেহাদের জন্য। আর পাশাপাশি একদম নীচে রয়েছে দুটো ফোন নম্বর। সেটা হল কেউ যদি জেহাদে যোগ দিতে চায় তার রিক্রুটমেন্ট সেল। ওমর বিলাল এখান থেকেই তার যাত্রা শুরু করেছিল। ঠিক ওই মসজিদের লাগোয়া হোর্ডিং এ দেওয়া নম্বরে ফোন করে যেভাবে ঢুকে পড়েছিল সে, অবিকল ওভাবেই ওই ফোন নম্বরেই ফোন করে একদিন এই রাস্তায় প্রবেশ করেছিল একজন আমেরিকান। যে জন্মসূত্রে পাকিস্তানি। ডেভিড কোলম্যান হেডলি। সেই ছিল মুম্বই হামলার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাক্টর। কারণ প্রায় আটমাস ধরে বারংবার সে আমেরিকা থেকে এসে মুম্বইতে থেকেছে। ফোটো তুলেছে। ভিডিও করেছে। আর আরবসাগরের ঠিক কোন জায়গায় অজমল কাসভদের নামতে হবে রাতে সেই ল্যান্ডিংপ্যাডও সেই ঠিক করে দিয়েছিল। তার কথা এখানে নয়। সে এক অন্য গল্প! আপাতত ওমর বিলাল এখন কী করছে দেখা যাক। ২০১৩ সাল। খবর পাওয়া যাচ্ছে একটা সিকিউরিটি ফোর্সের কনভয় আসবে জম্মু থেকে। হাইওয়ে দিয়ে। যাবে কুপওয়ারা। এই কনভয়কে উড়িয়ে দিতে হবে। ঠিক আটদিন পর। আমার কী কাজ হবে সাজ্জাদ ভাই? জানতে চাইল মকসুদ। সাজ্জাদ তার দিকে তাকিয়ে হেসে বলল, এখনই তোর কাজ কিছু নয়। মকসুদ নাছোড়। সে কিছু করতে চায়। এতদিন ধরে গ্রুপে আছে। তাকে দিয়ে বড় কাজ কারানো হচ্ছে না। সে ভিতরে ভিতরে উত্তেজিত হয়ে আছে কিছু একটা করতে হবে। ইন্ডিয়াকে সবক শেখানোর জন্য। মকসুদ কম কথা বলে। তার মুখভঙ্গি দেখে অবশ্য বুঝে গেল সাজ্জাদ, মকসুদ মনঃক্ষুণ্ণ হয়েছে। এবার সাজ্জাদ বলল, ঠিক আছে তুই একটা কাজ করবি। একটা গাড়ি যোগাড় করে দিতে হবে। সেটা বর্ডারে যাবে কিছু জিনিসপত্র আসবে। সেগুলি নিয়েই চলে যাবি। কোন বর্ডারে? ট্রেড রুটে। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের মুজফফরাবাদ থেকে শ্রীনগর যে ট্রেড রুট আছে তার কয়েক কিলোমিটার আগেই একটা স্পট। সেখানে একটা বড় খাল। ওখানে সাপ্লাই লাইন খোলা। ব্যবহার করা হবে গ্রেনেড আর রকেট লঞ্চার। সিকিউরিটি কনভয়কে টার্গেট করতে হবে যাতে ঠিক মাঝের দুটো ভ্যান উড়ে যায়। সাধারণত মাঝখানেই থাকে ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি পার্সোনাল। মকসুদ উত্তেজিত হয়ে পড়ল। মোটামুটি প্ল্যান রেডি। অ্যাটাকের চারদিন আগে সে যাবে বর্ডারে। আর সেদিনই এই ঘরে আবার মিটিং বিকেলে। আশা করা যায় বিকেলের মধ্যে মকসুদ খবর দিয়ে দেবে যে সাপ্লাই সে হাতে পেল কিনা। যেদিন মকসুদ গিয়েছে বর্ডারে সেদিন যথারীতি এসেছিল সাপ্লাই। সে একটা ছোট মারুতি গাড়ি ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু গাড়িতে চেপে আসার পথেই তার কাছে ফোন এল। সাব্বির। হাঁপাচ্ছে। চরম দুঃসংবাদ! ডাল লেকের কাছে সেই ঘরটির সন্ধান কীভাবে যেন পেয়ে গিয়েছে ইন্ডিয়ান সিকিউরিটি ফোর্স। আজ যখন ওখানে সকলেই একজোট হয়েছে। ম্যাপ নিয়ে ফাইনাল রুটচার্ট তৈরি হচ্ছে যখনই আচমকা হামলা করে সিকিউরিটি বাহিনী। বাঁচার কোনও পথ ছিল না। কারণ উঁচু টেরাইনের দিকটাও আগে থেকেই ব্লক করে ফেলেছে ফোর্স। গুলির এনকাউন্টারে শহিদ হয়েছে দুজনেই। সাজ্জাদ আর বিলাল। সাজ্জাদ আফগানি ডেড?? সে তো জয়েশ-ই-মহম্মদের কাশ্মীর চিফ! মৌলভি সাবকে কী জবাব দেবে তারা? মৌলভি সাব হল জয়েশ সুপ্রিমো মাসুদ আজহার। তার মানে তো গোটা প্ল্যান ক্যান্সেল! হাসছিল মকসুদ! হাসছিল কেন? মকসুদকে জয়েশ ভেবেছিল সে জঙ্গি হতে এসেছে। আসলে সে ভারতের মিলিটারি ইনটেলিজেন্স এম আই এর স্পাই। ঘুণাক্ষরে কেউ বুঝতে পারেনি। সেই এই সব খবর পাচার করত মিলিটারিকে জঙ্গিদের দলে জঙ্গি সেজে।
সাজ্জাদ আফগানির পর মাসুদ আজহার তার দল জয়েশ-ই-মহম্মদের কাশ্মীর চিফ হিসেবে নিয়োগ করল কারি ইয়াসিরকে। যে নিজেই এক যোদ্ধা। একাধিকবার সাউথ কাশ্মীরের স্টোন পেল্টিং যুবকদের ভিড়ে মিশে গিয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমাও ছুঁড়েছে। ছুঁড়েছে গ্রেনেডও। লোকাল ছেলেরা একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল। কারণ তাদের একমাত্র অস্ত্র ছিল পাথর। এভাবে বোমা, গুলি ছোঁড়ার কথা নয়। তাহলে ব্যাপারটা অন্য দিকে টার্ন নেবে। কিন্তু কারি ইয়াসির শুধু যে বিক্ষোভের সময় গোপনে মিছিলে ঝুকে পড়ে পুলিস, সেনাকে আক্রমণ করত তাই নয়। সে প্ল্যান করত কবে কোথায় কোথায় এরকম পাথর ছোঁড়া কর্মসূচি হবে। সেইমতোই কুপওয়াড়ার লোলাবে মিটিং ডেকেছিল সে। পরবর্তী প্রোগ্রামের জন্য। গোপন মিটিং। ঩লোকালিটির মধ্যেই একটি মেডিকেল শপের পিছনে। যাতে কারও সন্দেহ না হয়। অথচ সেই গোপন খবরও জানাজানি হয়ে গেল। মিটিং এর মধ্যে ঢুকে তাকে খতম করে দিল ভারতের সিকিউরিটি ফোর্স। কীভাবে খবর পেল সিকিউরিটি ফোর্স? এখানেও তাই। এক কাশ্মীরি যুবক ছিল সেনাকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ার মাস্টারমাইন্ড। সে প্রতিটি বিক্ষোভ মিছিলেই থাকত। সবথেকে অ্যাক্টিভ। তাকে টার্গেট করেছিল কাজি ইয়াসির। তাকে ডেকেই প্ল্যান করে চলেছিল সে। এবং সেই ছেলেটিকেই দায়িত্ব দেওয়া হল একের পর এক স্টোন পেল্টিং প্রোগ্রামের। ভুল করেছিল কাজি ইয়াসির। কারণ ওই ছেলেটি ছিল ভারতের আইবি স্পাই। ভারতের ইনটেলিজেন্স ব্যুরো কাশ্মীরের পাথর ছোঁড়া ক্ষুব্ধ যুবকদের দলে গোপনে ঢুকিয়ে দিয়েছিল। কাজি ইয়াসির খতম। কিন্তু কাশ্মীরকে তো ছেড়ে দেওয়া যাবে না। তাই ভাওয়ালপুরে বসে মাসুদ আজহার একের পর এক নতুন রিক্রুট করে চলেছে নতুন কাশ্মীর চিফ হিসেবে। সেই কাজটিতে তাকে সাহায্য করে হিজবুল মুজাহিদিন। একটি ঝকঝকে তরুণ সবথেকে সক্রিয় এই রিক্রুটমেন্টে। তার নাম বুরহান ওয়ানি। অতএব কারি ইয়াসিরের পর নতুন কাশ্মীর চিফ হিসাবে উঠে এল এক যুবক। আদিল পাঠান। কিন্তু সে কাশ্মীরের নয়। দেখে মনে হয় পাকিস্তানি। আর তার সবথেকে বড় নির্ভর হল এক বন্ধু। মাঝেমধ্যেই উধাও যায়। আর কোথায় যেন যায় সে । সেই ছেলেটিও কাশ্মীরের না। আবদুল রেহমান। আদতে মায়ানমারের বাসিন্দা। চমৎকার ঠান্ডা মাথা। তার কাজ হল ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে স্লিপার সেল তৈরি করে আনা। শুধুই সীমান্ত পেরিয়ে কাউকে পাঠানো হলে বারংবার ধরা পড়ে যেতে হবে। লাভ হবে না। ম্যান পাওয়ার নষ্ট। তাই মধ্যপ্রদেশ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক,অসম সর্বত্র স্লিপার সেল এসে এসে পাঠানকোটে অনেক আর্মস সাপ্লাই করে যায়। সেটা জম্মু হয়ে ঢুকে পড়ে কাশ্মীরের ভিতরের দিকে।
পরিচিত জায়গায় আর নয়। নতুন চিফ ঠিক করেছে এবার বেস তৈরি হবে গ্রামে গ্রামে। সেইমতোই সে বিশ্বস্ত ৬ জনকে নিয়ে ত্রাল এলাকার কেটি গ্রামে গেল। এই হাইড আউটের সন্ধান দিয়েছে উসমান। লক্ষ্য এখানে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে একটা বাড়ি কেনা হবে। সেটা হোক হাইড আউট। গোপনে ওপার থেকে আসা জঙ্গিরা কিছুদিন এখানে থাকবে। গ্রামের নাম আরিপাল। রাতে সেই বাড়িতে থাকা হল। মিটিং শেষ। সবেমাত্র ভোর হচ্ছে। সকাল সাড়ে চারটে। নিস্তব্ধ দক্ষিণ কাশ্মীরের গ্রামে হাওয়া বইছে। সেই হাওয়া ভেদ করে অসংখ্য খসখস শব্দ। সকলেই সচকিত। না। পালানোর পথ নেই। ফর্টি টু রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, থার্টি ফাইভ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ বদগাঁও, স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ত্রাল আর সিআরপিএফ গোটা গ্রাম ঘিরে ফেলেছে। দিশাহারা আদিল পাঠানের সঙ্গে লোকাল যুবক মাদান বাইরে বেরিয়ে এল। সামনেই কার্বা‌ইন বাগিয়ে বসে আছে মেজর সোনকর। এক দৃষ্টিতে। পিছন থেকে এসেই আবদুল রেহমান গুলি চালালো। উসমান...উসমান..উসমান..। আদিল চিৎকার করছে। উসমানকে পিছনের দরজা খুলতে বলছে সে। কিন্তু উসমান কোথায়? নেই। মাদান পায়ে গুলি লাগা অবস্থায় পালিয়ে গেল পিছনের জঙ্গলে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে তার। সে চুপ করে ঘন জঙ্গলের আড়ালে শুয়ে আছে। আচমকা পিছনে তাকাতেই চক্ষুস্থির। স্নিফার ডগ। রক্ত শুঁকে ঠিক চলে এসেছে। পিছনেই দু’জন জওয়ান। হাতে কালাশনিকভ। শেষ চেষ্টা করেও লাভ হল না। স্থির হয়ে গেল মাদান। আগেই মারা গিয়েছে আদিল আর রেহমান। উসমান কোনওমতে পালাতে পেরেছে। এবং পালিয়ে হাসছে। কেন? কারণ উসমানও একজন স্পাই ইন্ডিয়ান সিকিউরিটি ফোর্সের। জঙ্গি সেজে ঢুকে পড়েছিল জয়েশের কাশ্মীর সেলে।
একটি দু’টি নয়। এভাবে একের পর এক নিজের দলের অন্তর্ঘাতেই খতম হয়েছে মাসুদ আজহারের অনেক কমান্ডার। জঙ্গি বনাম পুলিশের এ যেন এক নিরন্তর চোরপুলিশ খেলা। নার্ভের লড়াই। মাসুদ আজহার বারংবার চাইছে কাশ্মীরের মধ্যে থেকেই লোকাল যুবক রিক্রুট করে জঙ্গি হামলা করাতে। আর পাল্টা ভারতের সিকিউরিটি ফোর্স আর গোয়েন্দা বাহিনী মাসুদের গ্রুপেই সেই লোকাল মানুষদের ঢুকিয়ে দিয়েছে স্পাই হিসেবে। সবথেকে ইন্টারেস্টিং ভূমিকা নিয়ে নেয় ডাবল এজেন্টরা। যেমন নূর মহম্মদ তান্ত্রে। কোড নেম নূর তান্ত্রে ডিকি। সে জয়েশের জঙ্গি। আবার তার সঙ্গে গোপন যোগাযোগ ছিল সেনাবাহিনীর। উভয়পক্ষকেই সে গোপন খবর দিয়েছে। উভয় পক্ষই ভাবছে নূর আমাদের লোক। এভাবেই সে টানটান উত্তেজনার এক জীবন কাটিয়েছে। শুধু একবারই ধরা পড়ে গেল। একটি অপারেশনের আগে সে যে পুলওয়ামা থেকে শ্রীনগরে এসে জয়েশ এজেন্টকে গোপন অভিযানের কথা জানিয়ে দিয়েছে সেটা জেনে ফেলল ভারতের ইনটেলিজেন্স ব্যুরো। ফোন ইন্টারসেপশন করে। আর তারপরই খবর পাওয়া গেল জঙ্গিদের সঙ্গে একটি এনকাউন্টারে নিহত হয়েছে নূর। বেইমানির কোনও ক্ষমা নেই এই চরম টেনশনের জগতে। আমার স্পাইকে শত্রুপক্ষ যদি তাদের স্পাইতে পরিণত করে ফেলে সেটা হবে চরম পরাজয়। তাই তাকে সরিয়ে দেওয়াই নিয়ম এই অবিরত জয় পরাজয়ের যুদ্ধে।
মাসুদ আজহার মরিয়া হয়ে ভারতকে প্রবল আঘাত দিতে মনস্থ করেছিল যখন সিআরপিএফ বাহিনী মাসুদের সবথেকে বড় ভরসা মুফতি ওয়াকসকে খতম করে দিল অবন্তীপোরায়। কে সে? সে হল আফজল গুরু স্কোয়াডের জন্মদাতা। যে স্কোয়াড সঞ্জুয়ান আর্মি ক্যাম্পে হামলা করে ভারতের ৬ জন সেনাকে হত্যা করেছিল। সেখানেই শেষ নয়। ২০১৭ সালের ২৭ আগস্ট পুলওয়ামায় বিএসএফ ক্যাম্পে আর লেথপোরায় সিআরপিএফ ট্রেনিং ক্যাম্পে হামলা চালালো জয়েশ। কখনও ৬ জন, কখনও পাঁচজন জওয়ান শহিদ হলেন। জয়েশ-ই-মহম্মদের মোডাস অপারেন্ডি হল সাধারণত সুইসাইড স্কোয়াড। গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়ে হামলা। গুলি আর বিস্ফোরক। পার্লামেন্ট অ্যাটাক থেকে আজকের পুলওয়ামা। সব এক রীতি। কিন্তু ২০১৮। এই প্রথম সম্পূর্ণ নতুন এক প্ল্যান নিল মাসুদ। স্নাইপার অ্যাটাক। নিখুঁত লক্ষ্যে পাহাড় জঙ্গলের আড়াল থেকে সেনাকে লক্ষ্য করে গুলি। এবং পালিয়ে যাওয়া। যাকে বলা হয় হিট অ্যান্ড রান! একের পর এক এরকম হামলা হল। কে এই স্নাইপার স্পেশালিস্ট? এবারও এক স্পাই খবর দিল স্নাইপার টিমের। টিম যাচ্ছে অনন্তনাগে। সাদা এসইউভি ভাড়া করে। অপারেশনে। ঠিক খবর। সিকিউরিটি ফোর্স নিঃশব্দে ফলো করে সেই গাড়িকে ব্লক করে দাঁড়ালো। ২০১৮। ৩১ অক্টোবর। গোটা স্নাইপার স্কোয়াড খতম। তার মধ্যে ব্লু শার্ট আর ধুসর জ্যাকেট পরা ছেলেটি কে? সেই সেরা স্নাইপার। উসমান হায়দার। অনেক দূরে পাকিস্তানের ভাওয়ালপুরের এক সাদা প্রাসাদের আড়ালে ব্ল্যাক ক্যাট পরিবৃত রুমে থাকা মাসুদ আজহারের কানে পৌঁছলো। তার দৃষ্টি শূন্যে । উসমান হায়দার খতম? কে উসমান? মাসুদের নিজের দিদির ছেলে! বদলা চাই! মাসুদের চোখ জ্বলে উঠল। সেই ৩১ অক্টোবর মাসুদের মস্তিষ্কে জন্ম হল একটি ভয়ংকর প্ল্যান। একটি লাল মারুতি ইকো। পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীরের চাকোটি থেকে কাশ্মীরের সালেমপুরে আসছে লাইন দিয়ে ট্রাক। সেইসব ট্রাকে থাকে লংকা, ড্রাই ফ্রুট। সেসবের আড়ালে চারমাস ধরে এল অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট এবং আরডিএক্সের স্যাম্পল। মাত্র ১৯ বছরের এক তরুণকে বলা হল জন্নত যাবে? যাবে। কাশ্মীরের পুলওয়ামার তরুণকে মগজ ধোলাই করেছে কে? গাজি বাবা। আফগানিস্তানের লড়াই করেছে যে। তার কাজই হল কাশ্মীরের রিক্রুটমেন্ট। সেই মাত্র একটি তরুণ সেদিন মারুতি ইকো নিয়ে অবন্তীপোরায় সোজা ঢুকে পড়ল সিআরপিএফ কনভয়ে। শহিদ হলেন ভারতের বীর জওয়ানেরা! কিন্তু কোথা থেকে কন্ট্রোল করা হল এই গোটা অপারেশন? পাকিস্তানের অভ্যন্তরে থাকা বালাকোট আর জাবা টপের পাহাড় আর জঙ্গলের আড়ালে থাকা আলফা ওয়ান, টু আর থ্রি ক্যাম্প থেকে। কীভাবে জানা গেল? পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অন্দরেই থাকা জয়েশ-ই-মহম্মদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকা ইনফর্মার আর স্পাই গোপনে ইনপুট দিয়েছে। আর সেটা কনফার্ম করল ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (এনটিআরও) স্যাটেলা‌ইট ই঩মেজিং।
ঠিক ১২ দিন পর। ২৬ ফেব্রুয়ারি। রাত দেড়টা! গোয়ালিয়র এয়ারবেস থেকে মধ্যরাতের নিস্তব্ধতায় উড়ল ৬টি মিরাজ-২০০০ ফাইটার জেট। যেগুলির অন্দরে রয়েছে ইজরায়েলের স্পাইস-২০০০ স্মার্ট বম্ব! শুরু হল সার্জিক্যাল স্ট্রাইক টু....। অপারেশন জয়েশ...।
10th  March, 2019
রাজনীতির ভাগ্যপরীক্ষা
আকাশদীপ কর্মকার

 এই মুহূর্তে দেশের রাজনীতিতে মুখ্য আলোচিত বিষয় লোকসভা নির্বাচন। রাজনীতিকদের ভাগ্যপরীক্ষা। এই নির্বাচনে দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের শক্তি পরীক্ষার পাশাপাশি ভাগ্য পরীক্ষা দেশের হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদেরও।
বিশদ

21st  April, 2019
প্রতীক বদলে ডিজিটাল ছোঁয়া
দেবজ্যোতি রায়

সাহিত্য বা লেখালিখিতে সর্বদা সময়ের দাবিই উঠে আসে। প্রতিফলিত হয় তৎকালীন সময়ের পটভূমি, চরিত্র, চিত্রায়ন। অতীতেও হয়েছে, আধুনিক বা নব্য আধুনিক যুগও তার ব্যতিক্রম নয়। বর্তমানে আধুনিক সাহিত্য বা পটভূমির একটা বড় অংশ দখল করে নিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যম।
বিশদ

21st  April, 2019
শতবর্ষে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড

১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল জালিয়ানওয়ালাবাগে একটি প্রতিবাদ সভায় জেনারেল ডায়ার বিনা প্ররোচনায় নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিলেন। এ বছর ওই হত্যাকাণ্ডের ১০০ বছর। সেদিনের ঘটনা স্মরণ করলেন সমৃদ্ধ দত্ত।
বিশদ

14th  April, 2019
প্রথম ভোট
সমৃদ্ধ দত্ত

সকলেই চাইছে লাঙল। ১৯৫১ সালের ১ জুলাই। রাজনৈতিক দলগুলিকে নিয়ে দেশের প্রথম নির্বাচন কমিশনার সুকুমার সেন মিটিং ডেকেছেন। নির্বাচনী প্রতীক বন্টন করা হবে। প্রতিটি দলকে বলা হয়েছিল আপনারা নিজেদের পছন্দমতো প্রতীক নিয়ে আসবেন সঙ্গে করে। সেটা প্রথমে জমা নেওয়া হবে। তারপর স্থির করা হবে কাকে কোন প্রতীক দেওয়া যায়। কিন্তু, মিটিং শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রবল ঝগড়া শুরু হয়ে গেল। কারণ প্রায় সিংহভাগ দলেরই পছন্দ লাঙল। কেন?
বিশদ

07th  April, 2019
সিনেমার রাজনীতি
শাম্ব মণ্ডল

সেদিন পোডিয়ামে উঠেই শ্রোতাদের চমকে দিয়ে একটা ডায়লগ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন তিনি: ‘হাও ইজ দ্য জোশ?’ এক মুহূর্ত দেরি না করে শ্রোতাদের মধ্যে থেকে সমস্বরে উত্তর এসেছিল ‘হাই স্যর!’ যিনি ডায়লগটা শ্রোতাদের উদ্দেশে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ২০ জানুয়ারি মুম্বইয়ে ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইন্ডিয়ান সিনেমা-র উদ্বোধনে দেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখেও তখন ‘উরি’র ক্রেজ।
বিশদ

31st  March, 2019
ভোট মানেই তো
স্লোগানের ছড়াছড়ি
কল্যাণ বসু

ভোটের মাঠে হরেক রকমের সুর। স্লোগানে মেলে ছড়ার ছন্দ। গ্রাম-শহরের অলি-গলি ছাপিয়ে রাজপথে মাইকে ভাসে সেই ছন্দময় স্লোগান। চলে স্লোগান নিয়ে শাসক-বিরোধীর আকচা-আকচিও। বহু স্লোগান দাগ কেটে যায় দেশের মাটিতে। বহুকাল টিকে থাকে তার স্মৃতিও। দেশের সৈনিক ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ১৯৬৫ সালে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর স্লোগান ‘জয় জওয়ান, জয় কিষান’ আজও তো কত ইতিহাসের সাক্ষী। 
বিশদ

31st  March, 2019
স্বাধীন গণতান্ত্রিক ভারতের ভোট
ব্যবস্থার রূপকার সুকুমার সেন
অভিজিৎ দাস

রাস্তাঘাটের দুর্বিষহ দশা। কোথাও আবার রাস্তাই নেই। বিস্তর ঝক্কি পেরিয়ে প্রত্যন্ত গাঁ-গঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছনো। দেশের সিংহভাগ জায়গা টেলি যোগাযোগের বাইরে। এখনও বাকি পড়ে রয়েছে বহু কাজ। তার মধ্যেই বহু কাঠ-খড় পুড়িয়ে খসড়া ভোটার তালিকা তৈরি হল। তাতে চোখ বুলিয়ে আঁতকে উঠলেন এক বঙ্গসন্তান।
বিশদ

24th  March, 2019
বদলে যাওয়া
ভোট
রজত চক্রবর্তী

 নির্বাচন গ্রামে-গঞ্জে-মফঃস্বলে আগে উৎসবই ছিল। তোরঙ্গ থেকে পাট ভাঙা শাড়ি পরতেন মা-মাসিরা। সেখান থেকে প্রচারে চলে এল ক্যাপশান, ‘গণতন্ত্রের মহান উৎসব নির্বাচন’। এই প্রচারের উল্টোপিঠে ছিল আরও একটি প্রচার। ‘নির্বাচন কোনও উৎসব নয়, আপনার গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানাবার পদ্ধতি’।
বিশদ

24th  March, 2019
লাগল যে দোল
সন্দীপন বিশ্বাস

বসন্তের প্রকৃতিজুড়ে রংয়ের ঝরনাধারা। শিমুলে, পলাশে সে কী শিহরণ! হৃদয়জুড়ে জেগে ওঠে আকুলতা। রাধার হৃদয়েও জাগে তীব্র প্রত্যাশা। তাঁর মন যেন বলে ওঠে, মাধব, তুমি কোথায়! আমার এই শ্যামহীন বিবর্ণতা মুছে দাও তুমি তোমার স্পর্শে। তোমার স্পর্শেই আছে পৃথিবীর অনন্ত রং। সেসব ছড়িয়ে পড়ুক আমার শরীরে, অন্তরে।
বিশদ

17th  March, 2019
পুরাণে ও ইতিহাসে হোলি

আমরা বলি দোল। উত্তর ভারতের লোকেরা বলেন হোলি। এই হোলি শব্দটি এসেছে হোলিকা থেকেই। হোলিকা হল পুরাণের এক চরিত্র। সে ছিল দৈত্যরাজ হিরণ্যকশিপুর বোন। স্বভাবে সে ছিল অত্যন্ত দুষ্টু প্রকৃতির। হিরণ্যকশিপু ছিলেন বিষ্ণুর বিরোধী। তাঁর ছেলে প্রহ্লাদ ছিলেন বিষ্ণুর পরম ভক্ত।  বিশদ

17th  March, 2019
বেলুড় মঠে দোল

ফাগুন সেজে ওঠে পলাশের রংয়ে। শীতের শুষ্কতা এবং গ্রীষ্মের রুক্ষতার মাঝে এ এক নির্মল প্রাকৃতিক আনন্দের সময়কাল। তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হয় রং খেলা। অন্যান্য জায়গার মতো বেলুড় মঠেও দোল খেলা হয়। সকলে ফাগের আনন্দে মেতে ওঠেন। কিন্তু সেই মেতে ওঠাটার ভিতরে মিশে থাকে অন্য এক তাৎপর্য।
বিশদ

17th  March, 2019
 ওয়ার রুম

গোটা ভারত উত্তাল। পাকিস্তানকে জবাব দিতে হবে। মুখের মতো। সাউথ ব্লক। ভারত তথা দিল্লির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিল্ডিং। এটাই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স চিফদের অফিস, ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর অজিত দোভালের দপ্তর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের চেম্বার। সেকেন্ড ফ্লোর।
বিশদ

10th  March, 2019
এবার টার্গেট
মাসুদ আজহার
মৃন্ময় চন্দ

 পড়াশোনার ব্যাপ্তি ক্লাস এইট, লিখে ফেলেছে আটটি বই। সম্পাদনা করে বহুল প্রচারিত একটি ধর্মীয় পত্রিকা। বরাবরই লাদেনের স্নেহ ও আস্থাভাজন। যুদ্ধ করতে গিয়েছে সোমালিয়ায়। মেদবহুল শরীর। গানের গলা ভারী মিষ্টি। সাপের মতই কুটিল-হিংস্র সে। দীর্ঘদিনের সহচরকে হিলহিলে জিঘাংসায় খুন করতে দুবার ভাবে না। ঠিকা নিয়েছে সে, এই বিশ্বকে তারই মত মৌলবাদী মুসলিমের পেলব সুশীতল বাসভূমি করে তুলবে। বিধর্মী কাফের সাফ করে। রেহাই পাবে না এমনকী মুক্তমনা মুসলিমরাও।
বিশদ

03rd  March, 2019
বদলা চাই
প্রীতম দাশগুপ্ত

 জানুয়ারির এক গভীর রাত। নিরাপত্তারক্ষীদের চোখে ধুলো দিয়ে কাশ্মীরের পুঞ্চ সেক্টর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবে শ করল জনা দশেক জঙ্গি। নেতৃত্বে মহম্মদ উমের। সম্পর্কে জয়েশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারের ভাইপো। প্রত্যেক জঙ্গির হাতেই অত্যাধুনিক অস্ত্র। বিস্ফোরক। এই দলের সঙ্গে যোগ দেয় আব্দুল রশিদ গাজি ওরফে কামরান।
বিশদ

24th  February, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সম্পত্তি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মারপিট চলার সময় ভাইয়ের ধাক্কায় রাস্তায় পড়ে যান দাদা। যোধপুর পার্কের তালতলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

নোৎরদমের ওয়েবসাইট থেকে জানা গিয়েছে, প্রায় ৫২ একরের ওক গাছের জঙ্গল কেটে সাফ করে বানানো হয়েছিল এই গির্জা। অন্দরসজ্জার মূল কাঠামো তৈরি করতে লেগেছিল অন্তত ...

সংবাদদাতা, মালবাজার: চিতাবাঘের আতঙ্কে রাত জাগছে ধূপগুড়ি ব্লকের বানারহাটের ডুডুমারি, জ্বালাপাড়া ও আলে এই তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা। এছাড়াও ওই তিনটি গ্রামের ছয়টি স্কুলের পড়ুয়াদের মধ্যেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বই দিবস
১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ও সাহিত্যিক উইলিয়াম শেক্সপীয়রের জন্ম
১৯৪১ - বিশ্বের প্রথম ই-মেইল প্রবর্তনকারী রে টমলিনসনের জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ির জন্ম
১৯৯২: সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৫ টাকা ৭০.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৮ টাকা ৯২.৩৬ টাকা
ইউরো ৭৬.৯৮ টাকা ৭৯.৯৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩১, ৯৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৮১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭, ৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  April, 2019

দিন পঞ্জিকা

৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৪। জ্যেষ্ঠা ৩০/৫ অপঃ ৫/১৬। সূ উ ৫/১৪/২০, অ ৫/৫৫/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৭ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৯ গতে ৮/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৫ মধ্যে।
৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ২০/১৭/২৩ দিবা ১/২১/৪৫। জ্যেষ্ঠানক্ষত্র ৩৫/৫৫/৫৪ রাত্রি ৭/৩৭/১০, সূ উ ৫/১৪/৪৮, অ ৫/৫৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫০/৬ গতে ৮/২৫/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১১/১৮ গতে ২/৪৬/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২১/৫৪ গতে ৮/৪৬/৩৬ মধ্যে।
১৭ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রু বশ মানতে বাধ্য হবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব বই দিবস১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ...বিশদ

07:03:20 PM

আইপিএল: সিএসকের সামনে ১৭৬ রানের টার্গেট খাড়া করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ  

09:37:59 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদ ৯১/১ (১০ ওভার)

08:50:51 PM

গুরদাসপুরে সানি দেওলকে প্রার্থী করল বিজেপি 

08:08:03 PM

টসে জিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ব্যাট করতে পাঠাল সিএসকে 

07:36:29 PM