উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূলের গড়। এখানে আমিই জিতব। মানুষ আমাদের পাশে রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়নের রাজ্যে ৪২শে ৪২ হবে। নরেন্দ্র মোদি সরকারের পতন হবে। সোমবার আলিপুরে রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করে এমন দাবি করলেন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। এদিন আলিপুর সংশোধনাগারের উল্টো দিকে ‘বিশ্ব বাংলা গ্লোব’-এর সামনে থেকে দলীয় কর্মী-নেতাদের নিয়ে বিশাল মিছিল করে তৃণমূল প্রার্থী মনোনয়ন পেশ করতে যান। সঙ্গে ছিলেন শাসকদলের হেভিওয়েট নেতারা। ফিরহাদ হাকিম, জাভেদ খান, দেবাশিস কুমার, সুব্রত বক্সি, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন, জুঁই বিশ্বাস, সুস্মিতা ভট্টাচার্য সহ একাধিক নেতা ও দক্ষিণ কলকাতার শাসকদলের কাউন্সিলাররা। এদিন শাসকদলের কর্মীদের স্লোগানে সরগরম হয়ে ওঠে আলিপুর সংশোধনাগার চত্বর। বেলুন, দলীয় পতাকা, ব্যানার নিয়ে বিশাল মিছিল করেন মালাদেবী। তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম বলেন, মোদির বিদায় বাজনা শুরু হয়ে গিয়েছে। শুধু এরাজ্যেই নয়, গোটা দেশে পর্যুদস্ত হবে বিজেপি। উন্নয়নের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।
এদিন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় মনোনয়নের সঙ্গে সম্পত্তি সংক্রান্ত যে হলফনামা পেশ করেন, তাতে দেখা গিয়েছে, বর্তমানে তাঁর ৫০ হাজার ২০০ টাকা নগদ রয়েছে। যেখানে তাঁর স্বামী নির্বেদ রায়ের হাতে রয়েছে ৫১ হাজার টাকা। ব্যাঙ্কে তিনি ব্যক্তিগতভাবে টাকা গচ্ছিত রেখেছেন ৯ লক্ষ ২০ হাজার ৬৯৩ টাকা। নির্বেদবাবুর রয়েছে ২৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ১৮৫ টাকা। ব্যক্তিগত বন্ড বা শেয়ার হিসেবে কোনও গচ্ছিত তহবিল মালাদেবীর না থাকলেও নির্বেদবাবুর রয়েছে ৫ লক্ষ ৩ হাজার টাকা।
হলফনামা অনুযায়ী, মালাদেবী সাড়ে দশ লক্ষ টাকার এবং নির্বেদবাবু প্রায় পৌনে পাঁচ লক্ষ টাকার চার চাকার ব্যক্তিগত যান ব্যবহার করেন। বর্তমানে মালাদেবীর সোনার গয়না রয়েছে তিন লক্ষ টাকার, যেখানে তাঁর স্বামীর রয়েছে ৯০ হাজার টাকার গয়না। মোট সম্পত্তির পরিমাণ মালাদেবীর প্রায় ২৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৭০৭ টাকা এবং নির্বেদবাবুর ৩৬ লক্ষ ২ হাজার ৬৯৪ টাকা। ২০১৭-১৮ সালে মালা রায় আয়কর দিয়েছেন ৩ লক্ষ ৬ হাজার ৪০০ টাকা এবং তাঁর স্বামী ৭ লক্ষ ৩২ হাজার ৮৪০ টাকা।
মালাদেবীর নামে টালিগঞ্জ এবং কাশীপুর থানায় বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। এছাড়াও শিয়ালদহ এবং আলিপুর আদালতেও তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে। এদিন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী ছাড়াও চারটি লোকসভা কেন্দ্রের এসইউসি’র চার প্রার্থী মনোনয়ন পেশ করেছেন।
এদিন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় মনোনয়নের সঙ্গে সম্পত্তি সংক্রান্ত যে হলফনামা পেশ করেন, তাতে দেখা গিয়েছে, বর্তমানে তাঁর ৫০ হাজার ২০০ টাকা নগদ রয়েছে। যেখানে তাঁর স্বামী নির্বেদ রায়ের হাতে রয়েছে ৫১ হাজার টাকা। ব্যাঙ্কে তিনি ব্যক্তিগতভাবে টাকা গচ্ছিত রেখেছেন ৯ লক্ষ ২০ হাজার ৬৯৩ টাকা। নির্বেদবাবুর রয়েছে ২৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ১৮৫ টাকা। ব্যক্তিগত বন্ড বা শেয়ার হিসেবে কোনও গচ্ছিত তহবিল মালাদেবীর না থাকলেও নির্বেদবাবুর রয়েছে ৫ লক্ষ ৩ হাজার টাকা।
হলফনামা অনুযায়ী, মালাদেবী সাড়ে দশ লক্ষ টাকার এবং নির্বেদবাবু প্রায় পৌনে পাঁচ লক্ষ টাকার চার চাকার ব্যক্তিগত যান ব্যবহার করেন। বর্তমানে মালাদেবীর সোনার গয়না রয়েছে তিন লক্ষ টাকার, যেখানে তাঁর স্বামীর রয়েছে ৯০ হাজার টাকার গয়না। মোট সম্পত্তির পরিমাণ মালাদেবীর প্রায় ২৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৭০৭ টাকা এবং নির্বেদবাবুর ৩৬ লক্ষ ২ হাজার ৬৯৪ টাকা। ২০১৭-১৮ সালে মালা রায় আয়কর দিয়েছেন ৩ লক্ষ ৬ হাজার ৪০০ টাকা এবং তাঁর স্বামী ৭ লক্ষ ৩২ হাজার ৮৪০ টাকা।
মালাদেবীর নামে টালিগঞ্জ এবং কাশীপুর থানায় বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। এছাড়াও শিয়ালদহ এবং আলিপুর আদালতেও তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে। এদিন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী ছাড়াও চারটি লোকসভা কেন্দ্রের এসইউসি’র চার প্রার্থী মনোনয়ন পেশ করেছেন।
