উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
বিএনএ, বারাকপুর: নোয়াপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিংয়ের ছেলে আদিত্য সিং কয়েকশো কর্মী সমর্থক নিয়ে সোমবার বিজেপিতে যোগদান করেন। এদিন গারুলিয়ার বাবু কোয়ার্টার এলাকায় বিজেপি একটি সভার আয়োজন করে। সেখানে বারাকপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং তাঁর হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। স্বাভাবিকভাবে তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিংয়ের বিজেপি যাওয়া নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। যদিও বিধায়ক নিজে তা মানতে নারাজ। তাঁর বক্তব্য, আমি তৃণমূলে আছি। থাকব। দলের হয়ে কাজ করব। তৃণমূলের জেলা পর্যবেক্ষক তথা বিধায়ক নির্মল ঘোষ বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। আসলে অর্জুন সিং আর সুনীল সিংয়ের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। অর্জুন বিজেপিতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা জেনে গিয়েছিলাম, কিছু আত্মীয়স্বজন বিজেপিতে চলে যেতে পারে। আমরা সেই মতো আগে থেকে তৈরি রয়েছি। তাছাড়া মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর দলীয় প্রতীক দেখে ভোট দেবেন। কেউ চলে গেলে তাতে দলের কিছু ক্ষতি হবে না। সুনীল এখনও দলে রয়েছে। আমরা সমস্ত বিষয়টি নজরে রাখছি।
অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে সুনীল সিংয়ের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। স্বাভাবিকভাবে অর্জুন সিং বিজেপিতে যোগদান করার পরপরই সুনীল সিং কী করেন, তা নিয়ে দলের মধ্যে চর্চা শুরু হয়েছিল। যদিও সুনীল নিজে প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন, তিনি তৃণমূলেই রয়েছেন। শুধু তাই নয়, তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদিকে সঙ্গে নিয়ে নোয়াপাড়া বিধানসভা এলাকায় একাধিক সভা, পদযাত্রা, মিছিল করেছেন। দু’দিন আগে শ্যামনগরে তৃণমূলের সর্বভারতীয় যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পদযাত্রা করে যান। সেই পদযাত্রায় তিনি গাড়িতে অভিষেকের পাশে দাঁড়িয়ে এলাকায় প্রচার করেন। যদিও পরদিন থেকে তাঁর বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়েছিল। দলের অন্দরেই বহু নেতা কর্মীকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে দেখা গিয়েছে। এই গুঞ্জনের মধ্যেই তাঁর ছেলে এদিন বিজেপিতে যোগদান করায় ফের তাঁর বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি হল। ছেলের বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিং বলেন, ছেলের ত্রিশ বছর বয়স হয়েছে। সকলের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রয়েছে। ফলে আমি তো ওকে বাধা দিতে পারি না। ওর ভালো লেগেছে, তাই ও চলে গিয়েছে। তাছাড়া রাহুল গান্ধী এবং বরুণ গান্ধী দুই ভাই। দু’জন দু’দলে রয়েছেন। রাজনীতিতে এরকম অনেক উদাহরণ রয়েছে। ফলে ছেলে নিজের আদর্শ মেনে একটি দল করতেই পারে। তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারি না। ছেলের পর তাহলে আপনিও কি বিজেপিতে যাচ্ছেন? তিনি বলেন, আমি তৃণমূলের বিধায়ক। পুরসভার চেয়ারম্যান। দলের হয়ে কাজ করছি। দুদিন আগেও দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে আমি এলাকায় প্রচার করেছি। এদিন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পরে পুরসভায় সারাদিন কাজ করেছি। মঙ্গলবারও দলের কর্মসূচি রয়েছে। ফলে দলে যতদিন আছি, দলের হয়ে কাজ করে যাব। কাল কী হবে কে জানে?
অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে সুনীল সিংয়ের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। স্বাভাবিকভাবে অর্জুন সিং বিজেপিতে যোগদান করার পরপরই সুনীল সিং কী করেন, তা নিয়ে দলের মধ্যে চর্চা শুরু হয়েছিল। যদিও সুনীল নিজে প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন, তিনি তৃণমূলেই রয়েছেন। শুধু তাই নয়, তৃণমূল প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদিকে সঙ্গে নিয়ে নোয়াপাড়া বিধানসভা এলাকায় একাধিক সভা, পদযাত্রা, মিছিল করেছেন। দু’দিন আগে শ্যামনগরে তৃণমূলের সর্বভারতীয় যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পদযাত্রা করে যান। সেই পদযাত্রায় তিনি গাড়িতে অভিষেকের পাশে দাঁড়িয়ে এলাকায় প্রচার করেন। যদিও পরদিন থেকে তাঁর বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়েছিল। দলের অন্দরেই বহু নেতা কর্মীকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে দেখা গিয়েছে। এই গুঞ্জনের মধ্যেই তাঁর ছেলে এদিন বিজেপিতে যোগদান করায় ফের তাঁর বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি হল। ছেলের বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিং বলেন, ছেলের ত্রিশ বছর বয়স হয়েছে। সকলের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রয়েছে। ফলে আমি তো ওকে বাধা দিতে পারি না। ওর ভালো লেগেছে, তাই ও চলে গিয়েছে। তাছাড়া রাহুল গান্ধী এবং বরুণ গান্ধী দুই ভাই। দু’জন দু’দলে রয়েছেন। রাজনীতিতে এরকম অনেক উদাহরণ রয়েছে। ফলে ছেলে নিজের আদর্শ মেনে একটি দল করতেই পারে। তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারি না। ছেলের পর তাহলে আপনিও কি বিজেপিতে যাচ্ছেন? তিনি বলেন, আমি তৃণমূলের বিধায়ক। পুরসভার চেয়ারম্যান। দলের হয়ে কাজ করছি। দুদিন আগেও দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে আমি এলাকায় প্রচার করেছি। এদিন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পরে পুরসভায় সারাদিন কাজ করেছি। মঙ্গলবারও দলের কর্মসূচি রয়েছে। ফলে দলে যতদিন আছি, দলের হয়ে কাজ করে যাব। কাল কী হবে কে জানে?
