উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কা সরকারের দু’জন মন্ত্রীও গোয়েন্দা ব্যর্থতা নিয়ে সরব হয়েছেন। টেলিকমমন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো ট্যুইটে লেখেন, ‘কয়েকজন গোয়েন্দাকর্তার কাছে হামলা হতে পারে বলে খবর ছিল। কিন্তু তারপরও যথাযথ ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়। যাঁরা এই সতর্কবার্তা অগ্রাহ্য করেছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।’ হারিন ফার্নান্দো আরও জানিয়েছেন, ইস্টারের মধ্যে হামলার সম্ভাবনার কথা জানতেন তাঁর বাবাও। কোনও গির্জায় না যাওয়ার জন্য হারিনকে সতর্কও করেছিলেন তিনি। সেচ দপ্তরের মন্ত্রী মানো গণেশন জানান, রাজনীতিবিদদের লক্ষ্য করে দু’টি আত্মঘাতী হামলার সম্ভাবনার বিষয়ে তাঁর দপ্তরের নিরাপত্তা আধিকারিকরা সতর্ক করেছিলেন। ইস্টার রবিবারের সকালে বিস্ফোরণের পরেই হামলার পিছনে জঙ্গিযোগের সম্ভাবনার কথা বলেছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রতিরক্ষামন্ত্রীও। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও সংগঠন এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।
এদিকে, বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্তে শ্রীলঙ্কা প্রশাসনকে সাহায্য করতে চেয়ে বার্তা পাঠিয়েছে ইন্টারপোল। সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল জার্গেন স্টক এক ট্যুইটে লেখেন, ‘ইন্টারপোল এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। শ্রীলঙ্কা সরকারের তরফে যে তদন্ত চালানো হচ্ছে, তাতে সাহায্য করতেও তৈরি ইন্টারপোল।’ বিস্ফোরণে হতদের পরিবারবর্গকে সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, কোনও সদস্য রাষ্ট্রের আবেদনের ভিত্তিতে তদন্তে সহায়তার জন্য ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিমও পাঠাতে পারে ইন্টারপোল।