Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

স্বাধীন গণতান্ত্রিক ভারতের ভোট
ব্যবস্থার রূপকার সুকুমার সেন
অভিজিৎ দাস

অভিজিৎ দাস: রাস্তাঘাটের দুর্বিষহ দশা। কোথাও আবার রাস্তাই নেই। বিস্তর ঝক্কি পেরিয়ে প্রত্যন্ত গাঁ-গঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছনো। দেশের সিংহভাগ জায়গা টেলি যোগাযোগের বাইরে। এখনও বাকি পড়ে রয়েছে বহু কাজ। তার মধ্যেই বহু কাঠ-খড় পুড়িয়ে খসড়া ভোটার তালিকা তৈরি হল। তাতে চোখ বুলিয়ে আঁতকে উঠলেন এক বঙ্গসন্তান। বিশেষ করে উত্তর ভারতে। মহিলাদের নাম দেখে। তালিকায় কারও নাম ‘রামুর মা’। কেউ আবার ‘ইমরানের বিবি’। কেউ বা ‘সুরেশের মেয়ে’। মহা মুশকিল! ভোটদানের সময় এভাবে সঠিক ভোটার চিহ্নিত করা যাবে কী করে? অফিসারদের কাছে আসল নাম জানাতে চাননি একটা বড় অংশের মহিলা। তাঁরা সমাজে এভাবেই পরিচিত যে! অগত্যা অফিসারদের নির্দেশ দিলেন, ফের যেতে হবে। নতুন করে নথিভুক্ত করতে হবে এই সব মহিলাদের নাম। কিন্তু কে এই বঙ্গসন্তান? যাঁর নির্দেশ মেনে অফিসারদের ফের ছোটাছুটি শুরু করতে হল? তিনি স্বাধীন ভারতের প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুকুমার সেন। গণতান্ত্রিক ভারতের প্রথম ভোটগ্রহণের গুরুদায়িত্ব চেপেছিল যাঁর কাঁধে।
দায়িত্ব নিয়েই বুঝতে পারলেন, কত বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করে রয়েছে তাঁর সামনে। দেশভাগের সময় সুকুমার সেন ছিলেন বাংলার মুখ্যসচিব। স্বাধীন ভারতের প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব দেন পণ্ডিত নেহরু। ২১ মার্চ, ১৯৫০। সঙ্গে শুভেচ্ছাবার্তা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তাড়া আসতেও সময় গেল না। কারণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশ চালানোর জন্য নির্বাচন প্রয়োজন। পণ্ডিত নেহরুকে জবাবে জানালেন, তাড়াহুড়ো করে কোনও লাভ নেই। অপেক্ষা করুন। কারণ সুকুমার সেন বিশ্বাস করতেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ভোটগ্রহণে প্রত্যেকের অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত হওয়া উচিত। সেই সময় ভারতে ২১ বছর বা তার বেশি বয়সের মানুষের সংখ্যা ১৭ কোটি ৬০ লক্ষ। যাঁদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ মানুষ না পড়তে জানেন, না লিখতে পারেন। যাঁরা জীবনে কোনওদিন ভোট দেননি, ব্যালট পেপার বা ব্যালট বক্স চোখেই দেখেননি, তাঁদের ভোটকেন্দ্র পর্যন্ত আনতে হবে। সিংহভাগ জনগণ নিরক্ষর হওয়ায় রাজনৈতিক দলগুলির জন্য প্রতীকের ব্যবস্থা করতে হবে। যা দেখে একটি দল বা তার প্রার্থীদের চিনতে পারবেন মানুষ। প্রতিটি ভোটারকে শনাক্ত করতে হবে। তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে হবে। ভোটার তালিকা তৈরি করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। সাধারণ নির্বাচনের পাশাপাশি রাজ্যগুলিতে বিধানসভার ভোটও করাতে হবে। এজন্য সৎ, পরিশ্রমী ও দক্ষ অফিসারদের বাছাই করে নিয়োগ করার কাজ করতে হবে। দেশের কোণায় কোণায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্র গড়ে তুলতে হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ভোটের সরঞ্জাম সেইসব ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে পৌঁছনোর ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটগ্রহণ নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করাতে হবে। স্বাধীন ভারত এক অভিনব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে চলেছে। কিন্তু এভাবে এত বিশাল দেশে কোটি কোটি মানুষের ভোটগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতা বা পরিকাঠামো, অভাব ছিল সব ক্ষেত্রেই। ফলে সব চ্যালেঞ্জ মাথায় নিয়ে এগিয়ে চললেন এক বাঙালি আইসিএস অফিসার। সবকিছু গুছিয়ে আনতে সুকুমার সেনের সময় লেগেছিল প্রায় ছ’মাস। ১৯৫১ সালের ২৫ অক্টোবর শুরু হয়ে পরের বছর ২৭ মার্চ পর্যন্ত তাঁর নেতৃত্বে স্বাধীন ভারতে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মোট ৪ হাজার ৫০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। যার মধ্যে ৪৮৯টি লোকসভা আসন ছিল। বাকি বিধানসভার আসন। ভোট প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে গোটা দেশে ২ লক্ষ ২৪ হাজার বুথে ৫৬ হাজার প্রিসাইডিং অফিসার, ১৬ হাজার ৫০০ ক্লার্ককে নিযুক্ত করা হয়েছিল। ব্যালট পেপার রাখার জন্য তৈরি করা হয়েছিল ২ লক্ষ বাক্স। গণনার কাজে যুক্ত হয়েছিলেন ২ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ। ভোট পাহারায় মোতায়েন করা হয়েছিল ২ লক্ষ ২৪ হাজার পুলিসকর্মী। প্রতিটি প্রদেশে দু’জন করে আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার ও একজন করে মুখ্য নির্বাচনী অফিসার সুকুমার সেনকে সাহায্য করেছিলেন ভোট পরিচালনার কাজে।
সুকুমার সেনকে ভারতীয় গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান নেপথ্যের নায়ক বলে মন্তব্য করেছেন ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ। যথার্থই তাঁর এই উক্তি। বরেণ্য এই বঙ্গসন্তানের জন্ম ১৮৯৯ সালের ২ জানুয়ারি। বাবা সিভিল সার্ভেন্ট অক্ষয়কুমার সেন। তিন ভাই। সুকুমার সেন বড়। মেজভাই অশোক সেন পরবর্তীকালে ভারতের আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন। ছোটভাই অমিয়কুমার সেন চিকিৎসক। কবিগুরুর সর্বশেষ চিকিৎসা তাঁর হাতেই। সুকুমারের পড়াশোনা প্রেসিডেন্সি কলেজ ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতবিদ্যায় স্বর্ণপদক প্রাপ্তি। ১৯২১ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। ১৯৪৭ সালে বাংলার মুখ্যসচিব পদে নিযুক্ত হন তিনি। শুধু প্রথম সাধারণ নির্বাচন নয়, ভারতবর্ষের দ্বিতীয় সাধারণ নির্বাচনও সুকুমার সেনের নেতৃত্বেই পরিচালিত হয়েছিল।
১৯৫৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের পদে ছিলেন তিনি। পরবর্তীকালে সুদানে নির্বাচন পরিচালনার কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। পাশাপাশি, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হন সুকুমার সেন। স্বাধীন গণতান্ত্রিক ভারতে ভোট ব্যবস্থার রূপকার সুকুমার সেন পদ্মভূষণ পুরস্কারে সম্মানীত হয়েছিলেন।
24th  March, 2019
রাজনীতির ভাগ্যপরীক্ষা
আকাশদীপ কর্মকার

 এই মুহূর্তে দেশের রাজনীতিতে মুখ্য আলোচিত বিষয় লোকসভা নির্বাচন। রাজনীতিকদের ভাগ্যপরীক্ষা। এই নির্বাচনে দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের শক্তি পরীক্ষার পাশাপাশি ভাগ্য পরীক্ষা দেশের হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদেরও।
বিশদ

21st  April, 2019
প্রতীক বদলে ডিজিটাল ছোঁয়া
দেবজ্যোতি রায়

সাহিত্য বা লেখালিখিতে সর্বদা সময়ের দাবিই উঠে আসে। প্রতিফলিত হয় তৎকালীন সময়ের পটভূমি, চরিত্র, চিত্রায়ন। অতীতেও হয়েছে, আধুনিক বা নব্য আধুনিক যুগও তার ব্যতিক্রম নয়। বর্তমানে আধুনিক সাহিত্য বা পটভূমির একটা বড় অংশ দখল করে নিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যম।
বিশদ

21st  April, 2019
শতবর্ষে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড

১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল জালিয়ানওয়ালাবাগে একটি প্রতিবাদ সভায় জেনারেল ডায়ার বিনা প্ররোচনায় নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিলেন। এ বছর ওই হত্যাকাণ্ডের ১০০ বছর। সেদিনের ঘটনা স্মরণ করলেন সমৃদ্ধ দত্ত।
বিশদ

14th  April, 2019
প্রথম ভোট
সমৃদ্ধ দত্ত

সকলেই চাইছে লাঙল। ১৯৫১ সালের ১ জুলাই। রাজনৈতিক দলগুলিকে নিয়ে দেশের প্রথম নির্বাচন কমিশনার সুকুমার সেন মিটিং ডেকেছেন। নির্বাচনী প্রতীক বন্টন করা হবে। প্রতিটি দলকে বলা হয়েছিল আপনারা নিজেদের পছন্দমতো প্রতীক নিয়ে আসবেন সঙ্গে করে। সেটা প্রথমে জমা নেওয়া হবে। তারপর স্থির করা হবে কাকে কোন প্রতীক দেওয়া যায়। কিন্তু, মিটিং শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রবল ঝগড়া শুরু হয়ে গেল। কারণ প্রায় সিংহভাগ দলেরই পছন্দ লাঙল। কেন?
বিশদ

07th  April, 2019
সিনেমার রাজনীতি
শাম্ব মণ্ডল

সেদিন পোডিয়ামে উঠেই শ্রোতাদের চমকে দিয়ে একটা ডায়লগ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন তিনি: ‘হাও ইজ দ্য জোশ?’ এক মুহূর্ত দেরি না করে শ্রোতাদের মধ্যে থেকে সমস্বরে উত্তর এসেছিল ‘হাই স্যর!’ যিনি ডায়লগটা শ্রোতাদের উদ্দেশে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ২০ জানুয়ারি মুম্বইয়ে ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইন্ডিয়ান সিনেমা-র উদ্বোধনে দেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখেও তখন ‘উরি’র ক্রেজ।
বিশদ

31st  March, 2019
ভোট মানেই তো
স্লোগানের ছড়াছড়ি
কল্যাণ বসু

ভোটের মাঠে হরেক রকমের সুর। স্লোগানে মেলে ছড়ার ছন্দ। গ্রাম-শহরের অলি-গলি ছাপিয়ে রাজপথে মাইকে ভাসে সেই ছন্দময় স্লোগান। চলে স্লোগান নিয়ে শাসক-বিরোধীর আকচা-আকচিও। বহু স্লোগান দাগ কেটে যায় দেশের মাটিতে। বহুকাল টিকে থাকে তার স্মৃতিও। দেশের সৈনিক ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ১৯৬৫ সালে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর স্লোগান ‘জয় জওয়ান, জয় কিষান’ আজও তো কত ইতিহাসের সাক্ষী। 
বিশদ

31st  March, 2019
বদলে যাওয়া
ভোট
রজত চক্রবর্তী

 নির্বাচন গ্রামে-গঞ্জে-মফঃস্বলে আগে উৎসবই ছিল। তোরঙ্গ থেকে পাট ভাঙা শাড়ি পরতেন মা-মাসিরা। সেখান থেকে প্রচারে চলে এল ক্যাপশান, ‘গণতন্ত্রের মহান উৎসব নির্বাচন’। এই প্রচারের উল্টোপিঠে ছিল আরও একটি প্রচার। ‘নির্বাচন কোনও উৎসব নয়, আপনার গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানাবার পদ্ধতি’।
বিশদ

24th  March, 2019
লাগল যে দোল
সন্দীপন বিশ্বাস

বসন্তের প্রকৃতিজুড়ে রংয়ের ঝরনাধারা। শিমুলে, পলাশে সে কী শিহরণ! হৃদয়জুড়ে জেগে ওঠে আকুলতা। রাধার হৃদয়েও জাগে তীব্র প্রত্যাশা। তাঁর মন যেন বলে ওঠে, মাধব, তুমি কোথায়! আমার এই শ্যামহীন বিবর্ণতা মুছে দাও তুমি তোমার স্পর্শে। তোমার স্পর্শেই আছে পৃথিবীর অনন্ত রং। সেসব ছড়িয়ে পড়ুক আমার শরীরে, অন্তরে।
বিশদ

17th  March, 2019
পুরাণে ও ইতিহাসে হোলি

আমরা বলি দোল। উত্তর ভারতের লোকেরা বলেন হোলি। এই হোলি শব্দটি এসেছে হোলিকা থেকেই। হোলিকা হল পুরাণের এক চরিত্র। সে ছিল দৈত্যরাজ হিরণ্যকশিপুর বোন। স্বভাবে সে ছিল অত্যন্ত দুষ্টু প্রকৃতির। হিরণ্যকশিপু ছিলেন বিষ্ণুর বিরোধী। তাঁর ছেলে প্রহ্লাদ ছিলেন বিষ্ণুর পরম ভক্ত।  বিশদ

17th  March, 2019
বেলুড় মঠে দোল

ফাগুন সেজে ওঠে পলাশের রংয়ে। শীতের শুষ্কতা এবং গ্রীষ্মের রুক্ষতার মাঝে এ এক নির্মল প্রাকৃতিক আনন্দের সময়কাল। তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হয় রং খেলা। অন্যান্য জায়গার মতো বেলুড় মঠেও দোল খেলা হয়। সকলে ফাগের আনন্দে মেতে ওঠেন। কিন্তু সেই মেতে ওঠাটার ভিতরে মিশে থাকে অন্য এক তাৎপর্য।
বিশদ

17th  March, 2019
 ওয়ার রুম

গোটা ভারত উত্তাল। পাকিস্তানকে জবাব দিতে হবে। মুখের মতো। সাউথ ব্লক। ভারত তথা দিল্লির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিল্ডিং। এটাই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স চিফদের অফিস, ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর অজিত দোভালের দপ্তর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের চেম্বার। সেকেন্ড ফ্লোর।
বিশদ

10th  March, 2019
অপারেশন বালাকোট
সমৃদ্ধ দত্ত

ডাল লেকের উল্টোদিকের হোটেলের পাশেই সরু রাস্তাটা একটু উপরের দিকে চলে যাচ্ছে। ওটা দিয়ে উঠে দেখা যাবে একজন হাকিমের চেম্বার। সেটারই পিছনে ঘর। কাঠের। মকসুদ যাবে চা আনতে। ছেলেটা অনন্তনাগের। খুবই ভালো। কাশ্মীরিয়াতের আদর্শ একেবারে মনের মধ্যে শিকড়ের মতো প্রোথিত। বিশদ

10th  March, 2019
এবার টার্গেট
মাসুদ আজহার
মৃন্ময় চন্দ

 পড়াশোনার ব্যাপ্তি ক্লাস এইট, লিখে ফেলেছে আটটি বই। সম্পাদনা করে বহুল প্রচারিত একটি ধর্মীয় পত্রিকা। বরাবরই লাদেনের স্নেহ ও আস্থাভাজন। যুদ্ধ করতে গিয়েছে সোমালিয়ায়। মেদবহুল শরীর। গানের গলা ভারী মিষ্টি। সাপের মতই কুটিল-হিংস্র সে। দীর্ঘদিনের সহচরকে হিলহিলে জিঘাংসায় খুন করতে দুবার ভাবে না। ঠিকা নিয়েছে সে, এই বিশ্বকে তারই মত মৌলবাদী মুসলিমের পেলব সুশীতল বাসভূমি করে তুলবে। বিধর্মী কাফের সাফ করে। রেহাই পাবে না এমনকী মুক্তমনা মুসলিমরাও।
বিশদ

03rd  March, 2019
বদলা চাই
প্রীতম দাশগুপ্ত

 জানুয়ারির এক গভীর রাত। নিরাপত্তারক্ষীদের চোখে ধুলো দিয়ে কাশ্মীরের পুঞ্চ সেক্টর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবে শ করল জনা দশেক জঙ্গি। নেতৃত্বে মহম্মদ উমের। সম্পর্কে জয়েশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারের ভাইপো। প্রত্যেক জঙ্গির হাতেই অত্যাধুনিক অস্ত্র। বিস্ফোরক। এই দলের সঙ্গে যোগ দেয় আব্দুল রশিদ গাজি ওরফে কামরান।
বিশদ

24th  February, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: চলতি লোকসভা ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রিগিং করতে পারছেন না। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ ও সুদৃঢ পদক্ষেপ দিদির রিগিং প্রক্রিয়ায় বড়সড় আঘাত হেনেছে। ...

 আমেথি, ২২ এপ্রিল (পিটিআই): কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর মনোনয়নকে সোমবার বৈধ বলে ঘোষণা করলেন আমেথির রিটার্নিং অফিসার রামমনোহর মিশ্র। আমেথি কেন্দ্রে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় ...

 জিয়াং (চীন), ২২ এপ্রিল: এশিয়ান কুস্তি প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রত্যাশা বেশি ওলিম্পিক ব্রোঞ্জ জয়ী সাক্ষী মালিক ও বিশ্বের একনম্বর বজরং পুনিয়াকে ঘিরে। মঙ্গলবার থেকে এই প্রতিযোগিতা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বই দিবস
১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ও সাহিত্যিক উইলিয়াম শেক্সপীয়রের জন্ম
১৯৪১ - বিশ্বের প্রথম ই-মেইল প্রবর্তনকারী রে টমলিনসনের জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ির জন্ম
১৯৯২: সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৫ টাকা ৭০.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৮ টাকা ৯২.৩৬ টাকা
ইউরো ৭৬.৯৮ টাকা ৭৯.৯৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩১, ৯৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৮১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭, ৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  April, 2019

দিন পঞ্জিকা

৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৪। জ্যেষ্ঠা ৩০/৫ অপঃ ৫/১৬। সূ উ ৫/১৪/২০, অ ৫/৫৫/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৭ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৯ গতে ৮/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৫ মধ্যে।
৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ২০/১৭/২৩ দিবা ১/২১/৪৫। জ্যেষ্ঠানক্ষত্র ৩৫/৫৫/৫৪ রাত্রি ৭/৩৭/১০, সূ উ ৫/১৪/৪৮, অ ৫/৫৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫০/৬ গতে ৮/২৫/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১১/১৮ গতে ২/৪৬/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২১/৫৪ গতে ৮/৪৬/৩৬ মধ্যে।
১৭ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রু বশ মানতে বাধ্য হবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব বই দিবস১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ...বিশদ

07:03:20 PM

আইপিএল: সিএসকের সামনে ১৭৬ রানের টার্গেট খাড়া করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ  

09:37:59 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদ ৯১/১ (১০ ওভার)

08:50:51 PM

গুরদাসপুরে সানি দেওলকে প্রার্থী করল বিজেপি 

08:08:03 PM

টসে জিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ব্যাট করতে পাঠাল সিএসকে 

07:36:29 PM