Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন:
‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। প্রত্যেকে আপনার আপনার কাজ করে এবং সকল কাজ মিলে একটি সুন্দর ভাব হয়।’’
বস্তুত, ঐসময় আমেরিকা হইতে বারংবার পত্রাঘাত করিয়া স্বামীজী ভাবী রামকৃষ্ণ সঙ্ঘকে একটি নির্দিষ্ট রূপ দান করিতে প্রয়াস করিয়াছিলেন। অবশেষে ১৮৯৭ সালের ১লা মে বলরামমন্দিরে আয়োজিত একটি সভায় রামকৃষ্ণ সঙ্ঘ বাস্তব রূপ পরিগ্রহ করিল। সদ্যোজাত ঐ সংগঠনকে একটি কোমলাঙ্গ শিশুর ন্যায় অতি আদরের সহিত পরিপালনের ইচ্ছা স্বামীজীর অন্তরে বলবতী থাকিলেও তিনি একথা বিলক্ষণ জানিতেন যে, এই সদ্যোজাতের চলার পথটি মসৃণ নহে। সুতরাং এমন কিছু নিয়মের নিগড়ে তিনি উহাকে বাঁধিয়া রাখিতে চাহিলেন যে, সঙ্ঘের প্রাণশক্তি যেন উহার চলার পথে সহসা নিঃশেষিত না হইয়া যায়। কারণ, এই সঙ্ঘ জগতের কল্যাণদীপ হস্তে ‘বহুজনহিতায় বহুজনসুখায়’ সহস্রাধিক বর্ষ শ্রীরামকৃষ্ণের ভাববাহক হইয়া জাগরূক থাকিবে—এই দূরদর্শন স্বামীজীর হইয়াছিল।
উক্ত পত্রে স্বামীজী আরো লিখিলেন:
‘‘Life is ever expanding, contraction is death. (জীবনের অর্থ সম্প্রসারণ, সঙ্কোচনই মৃত্যু)। যে আপনি নরকে পর্যন্ত গিয়ে জীবের জন্য কাতর হয়, চেষ্টা করে, সে-ই রামকৃষ্ণের পুত্র। ইতরে কৃপণাঃ (অপরে কৃপার পাত্র)। যে এই মহাসন্ধিপূজার সময়ে কোমর বেঁধে খাড়া হয়ে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে তাঁর সন্দেশ বিতরণ করবে, সে-ই আমার ভাই, সে-ই তাঁর ছেলে, বাকি যে তা না পার—তফাৎ হয়ে যাও, এই বেলা ভালয় ভালয়।...তাঁর চরিত্র, তাঁর শিক্ষা, ধর্ম চারিদিকে ছড়াও—এই সাধন, এই ভজন; এই সাধন, এই সিদ্ধি।...Onward, onward (এগিয়ে যাও, এগিয়ে যাও), নামের সময় নাই...দেখা যাবে পরে। এখন এজন্মে অনন্ত বিস্তার—তাঁর মহান চরিত্রের, তাঁর মহান জীবনের, তাঁর মহান আত্মার। এই কার্য—আর কিছু নাই। যেখানে তাঁর নাম যাবে, কীটপতঙ্গ পর্যন্ত দেবতা হয়ে যাবে, হয়ে যাচ্ছে, দেখেও দেখছ না? এ কি ছেলেখেলা, এ কি জ্যাঠামি, এ কি চ্যাংড়ামি—উত্তিষ্ঠত, জাগ্রত।...যেগুলো নাস্তিক, অবিশ্বাসী, নরাধম, বিলাসী—তারা কি করতে আমাদের ঘরে এসেছে? তারা চলে যাক।’’
অসাধারণ এই চিঠিতে ভাবপ্রচার এবং সঙ্ঘের আদর্শের মূল কথাটি নিজস্ব অননুকরণীয় ভাষায় বজ্রদৃপ্ত ভঙ্গিতে স্বামীজী লিখিয়া গেলেন। রামকৃষ্ণ সঙ্ঘ আরো দশটি সঙ্ঘ বা সংগঠনের ন্যায় নহে। ইহার স্বতন্ত্র চারিত্র্য রহিয়াছে। এই সঙ্ঘের মূল ভিত্তি আধ্যাত্মিকতা। এবং বেদান্তই আধ্যাত্মিকতার শ্রেষ্ঠ মুখপত্র। যদি কেহ এই সঙ্ঘকে সংজ্ঞায়িত করিতে চেষ্টা করেন, তাহা হইলে সূর্যের সহিত ইহা তুলনীয়। সংসার-ত্যাগী সন্ন্যাসীদের লইয়া গঠিত এই সঙ্ঘ যেন সূর্যের দেহ। লক্ষ লক্ষ অনুরাগী ভক্ত সেই সূর্যের রশ্মিস্বরূপ। যদি কেহ এই সংগঠনকে ‘ব্যাচেলার্স ক্লাব’ মনে করেন, তাহা হইলে তিনি নিশ্চয়ই ভুল করিবেন। মানুষের চৈতন্যরূপী স্ব-স্বরূপের বিকাশ সাধনই এই সঙ্ঘের একমাত্র লক্ষ্য। সুতরাং রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের সহিত যুক্ত সকল অনুরাগী ও ভক্তেরও একমাত্র লক্ষ্য চিৎ-স্বরূপ আত্মার বিকাশ সাধন। এবং ‘‘শ্রীভগবান রামকৃষ্ণ প্রদর্শিত প্রণালী অবলম্বন করিয়া নিজের মুক্তিসাধন করা ও জগতের সর্বপ্রকার কল্যাণসাধনে শিক্ষিত হওয়ার জন্য’’ এই সঙ্ঘ দায়বদ্ধ। স্বামীজীর মতে, শ্রীরামকৃষ্ণের তিনপ্রকার শরীর গুরুভ্রাতাগণ প্রত্যক্ষ করিয়া থাকেন। প্রথম শরীর—শ্রীরামকৃষ্ণের স্থূলশরীর (যাহা এখন আমরা ফোটোগ্রাফে দেখিয়া থাকি)—রক্তমাংসের, হাসি-কান্নার, সুখ-দুঃখের, মান-অপমানের পেটিকাবদ্ধ আমাদের ইষ্টমূর্তি।
স্বামী সর্বগানন্দের ‘ভাবপ্রচার ও সংগঠন’ থেকে
01st  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
বিশ্বব্যাপী সত্য ও বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান

এমন কোন অজ্ঞান নাই যাহা বিশ্ব-জোড়া অজ্ঞানের অংশ নয়, তবে ব্যক্তি-আধারে উহা একটা সসীম রূপায়ণ ও সসীম গতিধারা হইয়া যায়, আর বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান হইল বিশ্বচেতনার সমগ্র গতিবৃত্তি, যাহা পরম সত্য হইতে বিচ্যুত এবং একটা নিকৃষ্ট ধারাতে ক্রিয়মাণ, যে ক্রিয়াধারাতে, দিব্য সত্য হইয়াছে বিকৃত, খর্ব্ব, মিশ্র এবং অসত্য ও বিভ্রমের দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন।
বিশদ

31st  January, 2019
ক্লিষ্ট বৃত্তি

ক্লেশ কী? কতকগুলো মনের বৃত্তি আছে। ‘মনের বৃত্তি’ বললুম, কারণ এক্ষেত্রে অথবা অন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে স্নায়ুতন্ত্র বা স্নায়ুকোষের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। যখন মানসিক অনুভূতির সঙ্কোচবিকাশী গতি আমাদের স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির সঙ্গে সমান্তরলতা বজায় রেখে চলতে পারে না তখন সেই বৃত্তি বা বৃত্তিসমূহকে বা মুখ্য নিয়ন্ত্রক বৃত্তিকে বলা হয় ক্লিষ্ট বৃত্তি বা ক্লেশ।
বিশদ

30th  January, 2019
কর্ত্তব্য 

নিশ্চিত রূপে জানিও, যাহা মানুষের প্রথম কর্ত্তব্য, তাহাই তাহার শেষ কর্ত্তব্য। প্রথম কর্ত্তব্য, দ্বিতীয় কর্ত্তব্য, তৃতীয় কর্ত্তব্য প্রভৃতি ক্রমিক বিভাগ কর্ত্তব্যের জগতে নাই। যাহা ‘‘মানুষের’’ কর্ত্তব্য, একমাত্র তাহাই তাহার প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় বা শেষ কর্ত্তব্য।
বিশদ

29th  January, 2019
অমৃতকথা 

ঈর্ষা এবং অহংভাবই সংগঠন বিনাশের মুখ্য কারণ। ইহার সহিত নামযশাকাঙ্ক্ষাকেও স্বামীজী সংগঠনের বিনাশের কারণ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। ১৮৯৫ সালে স্বীয় গুরুভ্রাতা শশীকে (স্বামী রামকৃষ্ণানন্দ) পত্রে লিখিলেন: ‘‘ঈর্ষা সর্পিণী যদি না আসে তো কোন ভয় নাই।   বিশদ

28th  January, 2019
দীক্ষা

গুরু দীক্ষার দ্বারা যেমন শিষ্যকে সংসার বন্ধন হইতে মুক্ত করেন এবং তাহাকে সর্বজ্ঞত্ব ঐশ্বরিক ধর্ম প্রদান করেন, প্রাতিভজ্ঞান হইতেও ঠিক সেইপ্রকার ফললাভই হইয়া থাকে। উভয়ের মধ্যে শুধু এইটুকু পার্থক্য যে দীক্ষা পরাধীন এবং প্রাতিভজ্ঞান নিজের স্বভাবভূত।  
বিশদ

26th  January, 2019
একনজরে
 লখনউ, ১১ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): জাতীয় স্বার্থ ও জাতীয় নিরাপত্তা ‘চৌকিদারে’র জন্যই উপেক্ষিত হচ্ছে। রাফাল ইস্যুতে সোমবার প্রধানমন্ত্রীকে এভাবেই নিশানা করলেন বসপা সুপ্রিমো মায়াবতী। এক সর্বভারতীয় দৈনিকের রিপোর্টে ফ্রান্সের সঙ্গে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের রাফাল চুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হস্তক্ষেপের বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মজুরি বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন দাবিকে সামনে রেখে এবার লোকসভা ভোটের মুখে রাজ্যে চটকল শিল্পে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি দিল বাম ও দক্ষিণপন্থী ২১টি শ্রমিক সংগঠন। আগামী ১ মার্চ থেকে রাজ্যের তামাম চটকলগুলিতে এই ধর্মঘট শুরু হবে বলে ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল মানিকতলায়। সোমবার সকালে বাগমারি এলাকার নিজের বাড়ি থেকে ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম রাজু দুয়ারি (৩২)। তাঁর ভাই খুনের অভিযোগ আনলেও পুলিস আত্মহত্যায় প্ররোচনা ...

সংবাদদাতা, মালবাজার: তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে বালি পাথর তোলার ফলে বিপন্ন বন্যপ্রাণ। পরিবেশ প্রেমীদের দাবি, বন্যপ্রাণ রক্ষার স্বার্থে দ্রুত তিস্তা নদী থেকে বালি পাথর তোলা বন্ধ করতে হবে। যদিও প্রশাসন দ্রুত পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছে। প্রসঙ্গত, ডুয়ার্সের তিস্তা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৪৭: বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের জন্ম
১৮৮২: ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম
১৯১৭: মার্কিন লেখক সিডনি শেলডনের জন্ম
১৯৮০: ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু
১৯৯০: দক্ষিণ আফ্রিকার জেল থেকে মুক্তি পেলেন নেলসন ম্যান্ডেলা 

11th  February, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৪ টাকা ৭২.১৪ টাকা
পাউন্ড ৯০.৫২ টাকা ৯৩.৭৮ টাকা
ইউরো ৭৯.২৫ টাকা ৮২.২৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৭৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,২৩৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৯ মাঘ ১৪২৫, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ২৪/১১, দিবা ৩/৫৫। ভরণী ৩৯/৫০ রাত্রি ১০/১১। সূ উ ৬/১৪/৩৬, অ ৫/২৭/১৮, অমৃতযোগ দিবা, ৮/২৯ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/১২ গতে ৪/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৬/১৮ মধ্যে পুনঃ ৮/৫১ গতে ১১/২৫  মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে ৩/৪২  মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৮ গতে ৯/২  মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৩৯, মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩ গতে ৮/৩৯ মধ্যে।
২৮ মাঘ ১৪২৫, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ১১/১৩/৪৭। ভরণীনক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৫৫/২৩, সূ উ ৬/১৬/১, অ ৫/২৫/৩৪, অমৃতযোগ দিবা ৮/২৯/৫৬ থেকে ১০/৪৩/৫০ মধ্যে ও ১২/৫৭/৪৫ থেকে ২/২৭/১ মধ্যে ও ৩/১১/৩৯ থেকে ৪/৪০/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৬/৫৬ মধ্যে ও ৮/৫১/১ থেকে ১১/২৫/৭ মধ্যে ও ১/৫৯/১২ থেকে ৩/৪১/৫৬ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩৯/৪৩ থেকে ৯/৩/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১৪/২৯ থেকে ২/৩৮/১১ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/১/৫২ থেকে ৮/৩৮/১১ মধ্যে।
৬ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: ব্যবসায় উন্নতির যোগ। বৃষ: আর্থিক ক্ষেত্র শুভ। মিথুন: পাওনা অর্থ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
আন্তর্জাতিক ডারউইন দিবস১৮০৯: বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের জন্ম১৮০৯: আব্রাহাম লিংকনের জন্ম১৮৭১: ...বিশদ

07:03:20 PM

চ্যানেল বাছাই: সময় বাড়ল ৩১ মার্চ পর্যন্ত
নতুন নিয়মে চ্যানেল বাছাইয়ের প্রক্রিয়া যাঁদের সম্পূর্ণ হয়নি, সেই দর্শকদের ...বিশদ

10:15:02 PM

পোখরানের কাছে ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার প্রশিক্ষণ প্রদানকারী মিগ-২৭ বিমান, অক্ষত পাইলট 

07:30:55 PM

নিউ টাউনে নাবালকের বিরুদ্ধে মাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ
নাবালক ছেলের বিরুদ্ধে মাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ উঠল। গতকাল ...বিশদ

04:49:00 PM

বিজেপি অগণতান্ত্রিক দল: মমতা 
এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টির ...বিশদ

04:34:14 PM