বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
তিনি বলেন, পূর্বতন সরকারের আমলে যাত্রা শিল্পীরা গ্রাম বাংলায় গেলে তাঁদেরকে নানা সময় সমস্যায় পড়তে হতো। ছিল নানা পুলিসি জুলুমও। কিন্তু এখন আর সেই সমস্যা নেই। হয়রানি রুখতে আমরা এখন নির্দেশ দিয়েছি, প্রতিটি যাত্রা দলের বাসে যেন যাত্রা অ্যাকাডেমির স্টিকার লাগানো থাকে। আমরা চাই, নানা কলাকুশলী এবং যাত্রা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষজনের সামগ্রিক উন্নয়ন। তাহলে এই শিল্প আরও এগিয়ে যাবে। যাত্রা অ্যাকাডেমির সভাপতি বলেন, যাত্রা জগতের দুঃস্থ শিল্পীদের সাহায্যকারীদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এছাড়াও মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে যাত্রা শিল্পীদের জন্য নানা সম্মান পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। যেটা আগের সরকারের আমলে ভাবাই যেত না। বাংলায় ধ্বংসস্তূপের তলায় চাপা পড়ে যাওয়া এই শিল্প ফের প্রাণ ফিরে পাওয়ায় আমরা সকলেই খুশি। আমাদের সকলের প্রত্যাশা, গ্রামগঞ্জের মতো শহরের বুকেও যাত্রা শিল্পকে যেন আরও বেশি করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের শেষ দিনে বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে মন্ত্রী ৩২টি যাত্রা দলের প্রযোজকদের হাতে সম্মান স্মারক তুলে দেন। পশ্চিমবঙ্গ যাত্রা সম্মেলনের সভাপতি সমীর সেন, যুগ্ম সম্পাদক তাপস দাস বলেন, যাত্রা উপলক্ষে যাত্রা প্রাঙ্গণে যে প্রদর্শনী এবং আলোচনার আয়োজন করা হয়েছিল, তাতে এবার বেশ সাড়া মিলেছিল। রাজ্য যাত্রা প্রহরীর সম্পাদিকা মিতালি চক্রবর্তী বলেন, এই শিল্পে নতুন প্রতিভার সন্ধানে রাজ্য সরকারের তরফে ফি বছর যুবক যুবতীদের নিয়ে যাত্রার উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সেখান থেকে উর্ত্তীন ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন যাত্রা অপেরাতে সরাসরি সুযোগও পাচ্ছেন। যেটা এক কথায় প্রশংসাযোগ্য।