বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
চীন ইচ্ছা করে তাদের পণ্যের দাম কমিয়ে রেখেছে। এতে অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে মার্কিন সংস্থাগুলি। আর তাতে চীনের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে চলেছে বলে ওয়াশিংটনের বহুদিনের অভিযোগ। ঘাটতি কমাতে আরও বেশি করে মার্কিন পণ্য তারা কিনবে বলে প্রস্তাব দিয়েছিল বেজিং। তাতেও কমানো যায়নি মার্কিন ক্ষোভ। নভেম্বর মাসে ট্রাম্প ঘোষণা করেন চীনা পণ্যের উপর আমদানি কর ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করবেন। আন্তর্জাতিক চাপে পড়ে তিনমাসের জন্য সেই শুক্লবৃদ্ধি স্থগিত রাখে আমেরিকা। এই সময়ের মধ্যে বাণিজ্য নিয়ে মত পার্থক্য মিটিয়ে ফেলতে আলোচনা চালানো হবে বলে উভয় দেশই সম্মত হয়। ১ মার্চ সেই তিনমাসের সময়সীমা শেষ হচ্ছে। তবে আলোচনার অগ্রগতি বিশেষ হয়নি। এই অবস্থায় রবিবার আইএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ক্রিস্টিন লগার্দে জানান, বাণিজ্য যুদ্ধ জারি থাকলে আর্থিক অগ্রগতি কমতে বাধ্য। উল্লেখ্য, গতমাসে আইএমএফ চলতি বছরের পূর্বাভাসে বিশ্বের আর্থিক অগ্রগতি ৩.৭ থেকে কমিয়ে ৩.৫ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে।