বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
নির্মীয়মাণ হাসপাতালের শ্রমিকদের থাকার জন্য বাঁশের বেড়া ও টালির ছাউনি দিয়ে অস্থায়ী ওই ঘরগুলি তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে তখন প্রায় ২০০-র বেশি শ্রমিক ঘুমিয়ে ছিলেন। আচমকাই আগুন দেখতে পেয়ে চিৎকার জুড়ে দেন তাঁদের কেউ কেউ। তাড়াতাড়ি করে কোনওরকমে প্রাণ হাতে নিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন শ্রমিকরা। নিজেরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু, নিমেষের মধ্যে আগুন গ্রাস করে ফেলে ঘরগুলোকে। থালা, বাসন, আসবাব কোনও কিছুই অবশিষ্ট ছিল না। একজন শ্রমিক বেরোতে গিয়ে আগুনে জখম হন। সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছেন শ্রমিকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে সাহায্য চাইবেন। এদিন ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে তাঁদের অফিসে গেলেও তাঁদের কেউ দেখা করতে চাননি। সোমবার দুপুরে গিয়ে দেখা গেল, নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর অফিস লাগোয়া ওই জায়গাটিতে রোলার দিয়ে ভগ্নস্তূপ সমান করার কাজ চলছে। চারিদিকে পড়ে রয়েছে ভাঙা টালি। গোটা জায়গাটিকে এদিনই সমান করে ফেলা হয়।
এদিকে, দমদম পার্কে লালকুঠিতে সাইকেলের দোকানে আগুনের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। রবিবার গভীর রাতে আগুন লাগে। সব পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। কী থেকে আগুন লাগল জানা যায়নি। ঘটনাস্থলে আসে দমকলের ইঞ্জিন। তবে তার আগে স্থানীয়রা আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। দুটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাতেই গিয়েছিলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি জানান, কী থেকে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখা হবে।