বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এবারের ছবিতে নতুন কাস্টিং নিয়ে এসেছেন পরিচালক। কারণ কী? অয়ন বলছেন, কী করব। আগের ছবিতে যে বেশিরভাগ চরিত্রের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই ছবিতেও চন্দ্রকান্তের ভূমিকায় দেখা যাবে চিরঞ্জিতকে। এবারের ছবির আর একটি বড় আকর্ষণ অবশ্যই শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়। পরিচালকের কথায়, ডার্ক চরিত্রে অভিনয় করছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়। থাকছেন অরুণিমা ঘোষ, বরুণ চন্দ, রাজেশ শর্মা, ডলি বসু, দেবরঞ্জন নাগ, দর্শনা বণিক, পৌলমী দাস প্রমুখ। ছবিতে মেঘারূপী অরুণিমার স্বামীর চরিত্রে অভিনয় করছেন শাশ্বত (দেবরাজ)। মেঘার সঙ্গে বিয়ে হয় দেবরাজের। দীর্ঘ আট বছর পরে একটি বড় দুর্ঘটনা হয়। সেটি নিছক দুর্ঘটনা নাকি এর পিছনে রয়েছে মেঘার হাত, তা খতিয়ে দেখতেই চন্দ্রকান্তের আগমন। পরিচালক বলছেন, ছবিতে অনেক কিছু রয়েছে। সাসপেন্স, ত্রিকোণ প্রেম সবকিছুই। তবে আগে থেকে এর চেয়ে বেশি বলে দিলে গোয়েন্দা গল্পের আকর্ষণই নষ্ট হয়ে যাবে।
বাংলা ছবিতে গোয়েন্দা গল্প নতুন নয়। তবে নতুন হল চন্দ্রকান্ত। ফেলুদা বা ব্যোমকেশরা যেখানে সাহিত্যের চরিত্র, সেখানে চন্দ্রকান্ত একান্তই পরিচালক অয়ন চক্রবর্তীর সৃষ্টি। বাঙালি গোয়েন্দা গল্প ভালোবাসে বলেই এই ধরনের ছবি করতে আগ্রহী ছিলেন পরিচালক। প্রথম ছবিতে চন্দ্রকান্তকে দেখা গিয়েছিল পাঁচটি খুনের রহস্য সমাধান করতে। পরিচালক হেসে জানালেন, এবার আর পাঁচটি খুন নেই। প্রথম ছবি প্রশংসিত হওয়ায় দ্বিতীয় ছবি নিয়েও দারুণ আশাবদী পরিচালক।
ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড থিম মিউজিক আর গানের দায়িত্বে রয়েছেন রূপম ইসলাম।