বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
মধ্য শিক্ষা পর্ষদের উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রতিনিধি সঞ্জয় দাস বলেন, জেলায় মোট ৩৮ হাজার ৮৬ জন ছাত্র-ছাত্রী এবার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে। জেলার ইসলামপুর মহকুমায় মোট ২২টি কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর স্কুল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে সিসিটিভির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আহ্বায়ক উজ্জ্বল বসাক বলেন, আমাদের জেলায় মোট ২০ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্র-ছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে। আমাদের জেলায় কোনও স্পর্শকাতর বুথ নেই। তবে নকল রুখতে প্রত্যেক কেন্দ্রে এক জন করে সরকারি আধিকারিক নিযুক্ত থাকবেন।
পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর জেলায় এবারে মোট ১৪ হাজার আট জন ছাত্র ও ২৪ হাজার ৭৮ জন ছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবেন। এর জন্য মোট ১০৩ তিনটি ভেনু রয়েছে। এরমধ্যে মোট ১৮টি প্রিন্সিপাল ভেনু রয়েছে। ইসলামপুর মহকুমার চোপড়া ও ইসলামপুর ব্লকে তিনটি করে মোট ছয়টি ভেনু, গোয়ালপোখর-১ ব্লকে চারটি, গোয়ালপোখর-২ ও করণদিঘি ব্লকে ছয়টি করে মোট ২২টি ভেনুকে স্পর্শকাতর ভেনু হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই সব জায়গাতেই সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হবে। এবার কোনও শিক্ষক-শিক্ষিকা পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢুকতে পারবেন না। যদি ব্যবহার করেন তাহলে সেই রিপোর্ট মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে পাঠানো হবে। অভিভাবকরাও পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকতে পারবেন না। এবার পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে দশের গুণীতক হিসাবে ছাত্র-ছাত্রীদের বসানো হবে। প্রশ্নপত্রের প্যাকেট ক্লাস রুমে খোলা হবে।
এবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ৮ হাজার ৮৫০ জন ছাত্র ও ১১ হাজার ৯৮৩ জন ছাত্রী অর্থাৎ মোট ২০ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্র-ছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবে। এর জন্য মোট ৫৫টি ভেনু থাকবে। এবার ১১টি মেন ভেনু থাকবে। তবে জেলায় কোনও পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রকেই স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত করা হয়নি। ফলে কোথাও সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হবে না বলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে। দুই জেলাতেই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারে তার জন্য উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার পক্ষ থেকে দুই জেলাতেই বিভিন্ন রুটের বাসের সময় সীমা পরিবর্তন করা হয়েছে। লোকাল স্টপেজ বাড়ানো হয়েছে। উত্তর দিনাজপুর বাস মিনিবাস ওনার্স ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, কোনও রুটে বাস কম থাকলে পরের বাসকে আগের বাসের সময়ে নিয়ে আসা হবে। রায়গঞ্জ শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাকে সঠিক রাখতে শহরের বিভিন্ন জায়গাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অতিরিক্তি পুলিসি ব্যবস্থায় রাখা হচ্ছে বলে রায়গঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে।