Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

পর্ব৪
ভদ্রলোকের নাম জেমস গ্রাহাম। অবস্থাপন্ন ব্যবসায়ী । ইংল্যান্ডের ডারহামশায়ারের শহরের বাইরে বেশ কটি যাঁতা পেষার কল নিয়ে তাঁর বড়সড় কারখানা। কর্মঠ মানুষ। বছরের তিনশো পঁয়ষট্টি দিনই তিনি সময় মতো কারখানায় আসেন। তবে তাঁর বাড়ি ফেরার কোনও ঠিক থাকে না। প্রায়দিনই কাজের চাপ বেশি থাকে তাই বাড়ি ফিরতেও তাঁর বেশ রাত হয়ে যায়। প্রতিদিনই কাজ শেষ হওয়ার পর কারখানা বন্ধ করে একটা জ্বলন্ত লণ্ঠন হাতে নিয়ে তিনি হেঁটেই বাড়ি ফেরেন।
সেদিন সকাল থেকেই আবহাওয়াটা মোটেই ভালো ছিল না। একে শীতকাল, তার ওপর গতকাল রাত থেকেই প্রবল তুষার পাত শুরু হয়েছে। সকালে বাড়ি থেকে বেরবার সময় তেমন কোনও সমস্যা অবশ্য হয়নি। রাস্তায় বেরিয়েই তিনি একটা গাড়ি পেয়ে গিয়েছিলেন। কারখানায় পৌঁছেই তিনি কাজ নিয়ে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা তাঁর মাথাতেই ছিলনা। সেদিন আবার কাজের চাপও যথেষ্ট ছিল। সব যখন মিটল তখন রাত এগারোটা বেজে গেছে। কারখানা বন্ধ করে, আপাদমস্তক শরীর ঢেকে লণ্ঠন হাতে তিনি রাস্তায় নেমে এলেন।
তখনও সমানতালে তুষারপাত হচ্ছে। লন্ডনের শীত মানেই দুর্ভোগ। প্রবল ঠান্ডা, রাস্তায় একটা প্রাণীকেও দেখা যাচ্ছেনা। গ্যাস লাইটের আলোগুলোও যেন ঠান্ডার চোটে আরও ক্ষীণ হয়ে জ্বলছে। রাস্তায় নেমেই গ্রাহাম বুঝতে পেরেছিলেন আজ কপালে অনেক কষ্ট আছে। আর তখনই শৈত্যপ্রবাহ হঠাৎ করে যেন আরও বেড়ে গেল। সেই কনকনে হাওয়া শরীরের সমস্ত পোশাক ভেদ করে হাড়ের ভিতরে ছোবল মারতে শুরু করল।
বিরক্ত গ্রাহাম খুব সাবধানেই পথ চলছিলেন। বেশ কিছুটা পথ যাওয়ার পর হঠাৎই তিনি দেখতে পেলেন এক ভদ্রমহিলা দ্রুত তাঁর দিকে হেঁটে আসছেন। শীতের রাতে একাকী এক মহিলাকে এই রাস্তায় দেখে গ্রাহাম বেশ অবাকই হলেন। ইতিমধ্যে সেই মহিলা প্রায় তাঁর সামনে চলে এসেছেন। অভদ্রতা জেনেও গ্রাহাম হাতের লণ্ঠনটা তুলে মহিলার মুখটা দেখার চেষ্টা করলেন। কিন্তু বৃথা চেষ্টা। তুষারের হাত থেকে বাঁচার জন্য সেই মহিলা তাঁর মাথা ও মুখ প্রায় মুড়ে ফেলেছেন।
মহিলাটি গ্রাহামের সামনে এসে বললেন, মিস্টার গ্রাহাম, আপনার সঙ্গে আমার কিছু কথা আছে।
গ্রাহাম মহিলার কথা শুনে যথেষ্ট অবাক ও বিস্মিত হলেও মুখে তা প্রকাশ করলেন না, বরঞ্চ বেশ গম্ভীর ভাবেই বললেন, ম্যাডাম, আপনি কী আমাকে চেনেন! আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনি আমার পূর্বপরিচিতা। কারণ আপনি আমার নামটাও জানেন। উত্তরে সেই মহিলা বললেন, অবশ্যই আমরা একে অপরকে খুব ভালোভাবে চিনি। আমি আপনাকে আমাদের বাড়িতে বহুবার দেখেছি। আপনি আমার হাতের চা খেয়ে কতবার প্রশংসা করেছেন। কিন্তু এখন সে কথা থাক। আজ আপনাকে আমার বড় দরকার। আপনি ছাড়া আর কেউ আমাকে সাহায্য করতে পারবেন না।
গ্রাহাম বললেন, নিশ্চয়ই আমি আপনাকে সাহায্য করব। তবে সেইসব কথা তো দিনের বেলায় আমার কারখানায় এসেও বলতে পারতেন। আজ এরকম দুর্যোগ, তারপর রাতটাও কম হয়নি। সময় নির্বাচনটা আপনার সঠিক হয়নি।
মহিলা বললেন, দিনের আলো আমি এখন একদম সহ্য করতে পারিনা। আমি জানি আপনি রোজই প্রায় এইসময় বাড়ি ফেরেন। তাই আজই আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে এলাম।
গ্রাহাম মৃদু হেসে বললেন, এসেই যখন পড়েছেন তখন বলুন আপনার দরকারটা। তারপর দেখব কীভাবে সাহায্য করতে পারি। কিন্তু আপনার মাথা মুখ যেভাবে ঢেকে রেখেছেন তাতে আমি আপনাকে চিনতে পারছি না। আপনার নামটা যদি জানান তাহলে আমার কথা বলতে সুবিধা হয়।
মহিলা বললেন আমার নাম মিস লি।
নামটা শুনে চমকে উঠলেন জেমস‌ গ্রাহাম। তিনি বললেন, মিস লি, আপনি তো আজ থেকে মাস ছয়েক আগে আমাদের বন্ধু মার্ক সার্পের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। মার্ক কেমন আছে। আপনারা কী আবার ফিরে এসেছেন।
মিস লি বললেন না, আমি কারও সঙ্গে পালাইনি। গত ছমাস ধরে আমি এই শহরেই রয়েছি। তবে এখন বড় কষ্টে আছি আমি। আপনি দয়া করে আমাকে বাঁচান।
কে ছিলেন এই মিস লি! তাঁর কথা জানতে হলে আমাদের একবার ঘুরে আসতে হবে ডারহামশায়ারের চেস্টার লি স্ট্রিট থেকে। এই এলাকাতেই বসবাস করেন জেমস গ্রাহামের ঘনিষ্ট বন্ধু মিস্টার ওয়াকার। বিত্তশালী মানুষ। বিশাল দুর্গের আকারের না হলেও তাঁর বাড়িটা নেহাৎ ছোট নয়। অর্থ, প্রতিপত্তি থাকলেও ওয়াকারের স্ত্রী ভাগ্য মোটেই সুখের নয়। বেশ কয়েক বছর আগে খুব ঘটা করে এক সুন্দরী মেয়েকে তিনি বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন বাদেই তাঁর স্ত্রী কয়েকদিন ভুগেই মারা যান। তারপর থেকেই ওয়াকারের একাকী দিনযাপন শুরু হয়েছে। মাঝেসাঝে বন্ধুবান্ধবরা বাড়িতে আড্ডা মারতে এলেও তাঁরা বিদায় নেওয়ার পর পুরো বাড়িটা যেন তাঁকে গিলে খেতে আসে। প্রবল নিসঙ্গতায় ক্রমশ ডুবে যাচ্ছিলেন তিনি। ঠিক এমন সময় তাঁদেরই দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়া মিস লি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে বাড়িতে আসেন। সহায় সম্বললহীন অবস্থায় মিস লি সেইসময় পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তিনি মিঃ ওয়াকারের কাছে নিজের দুর্দশার কথা জানিয়ে আশ্রয় চাইলেন।
ওয়াকার বললেন, তুমি আমার বাড়িতে অবশ্যই থাকতে পার। এতবড় বাড়িতে আমি আর একা থাকতে পারছি না। আমার বাড়িতে এতগুলো ঘর রয়েছে তুমি যে কোনও একটা ঘরে থাক। তবে তোমাকে নিজের হাতে এই ঘর-গৃহস্থালির সমস্ত কাজ সামলাতে হবে।
মিস লি ওয়াকারের প্রস্তাবে এককথায় রাজি হয়ে গেলেন। কদিনের মধ্যেই নারীর হাতের পরশে আবার আগের চেহারা ফিরে পেল চেস্টার লি স্ট্রিটের ওয়াকারের বাড়িটি। কিন্তু লি-র কপালে সেই সুখ দীর্ঘস্থায়ী হল না। যেমন ভাবে তিনি একদিন এই বাড়িতে এসেছিলেন ঠিক সেইভাবেই এক বিকেলে কোথায় যেন হারিয়ে গেলেন সেই সুন্দরী মেয়েটি।
(চলবে)
24th  March, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

07th  April, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।  বিশদ

07th  April, 2019
মিষ্টান্ন বিভ্রাট
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

 একদিন কী মনে হল—লিপিকা রান্নাঘরে জমে থাকা রসগোল্লাগুলো একটা সাদা পলিথিনে ভরে বাজারের দিকে রওনা দিল। ভাবল রাস্তায় কোনও ভিখিরির দেখা পেলে মিষ্টিকটা দিয়ে দেবে।
বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির
পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

হরিদ্বার হল গঙ্গাদ্বার। সপ্তৈতা মোক্ষদায়িকার এক। এর প্রাচীন নাম মায়াপুর। একান্ন মহাপীঠের (মতান্তরে বাহান্ন) অন্তর্গত এক পীঠ। দক্ষরাজার যজ্ঞস্থল ব্রহ্মকুণ্ডে সতীর জঠর পড়েছিল। ভৈরব এখানে চক্রপাণি। তবে হরিদ্বারের মূল আকর্ষণই হল শিবালিক পর্বতমালার কোল ঘেঁষে দুরন্ত গতিতে বয়ে চলা গঙ্গার প্রবাহ। এর একদিকে মনসা অপরদিকে চণ্ডী পাহাড়। আর সন্ধ্যায় ব্রহ্মকুণ্ডের গঙ্গারতি তো সর্বজন চিত্তজয়ী।
বিশদ

31st  March, 2019
ছায়া আছে
কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মিস লি বলতে শুরু করলেন। ওয়াকারের আশ্রয়ে আসার পর প্রথম তিন মাস আমার খুব সুখেই কেটেছিল। এরপরই শুরু হল অত্যাচার। প্রতিরাতেই ওয়াকার আমাকে বাধ্য করতেন তাঁর শয্যাসঙ্গিনী হতে। ফলস্বরূপ একদিন আমার শরীরে মাতৃত্বের চিহ্ন ফুটে উঠল। একটা সময় পাড়াপ্রতিবেশীদের নজরে এল ব্যাপারটা।   বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
শক্তিপীঠ শাকম্ভরী

কুরুক্ষেত্র থেকে এবার রওনা দেওয়া যাক হরিদ্বারের পথে। এ পথে দু’তিন ঘণ্টা অন্তর বাস মেলে কুরুক্ষেত্র থেকে। তবে শাকম্ভরী দেবীতীর্থ দর্শন করতে গেলে সাহারানপুরেই নেমে পড়া ভালো।
বিশদ

24th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 হেস্টিংস স্বদেশে ফিরে যাওয়ার তিনবছর বাদে ১৭৮৮ সালে জুলিয়াস রাইটারের চাকরি নিয়ে ভারতে আসেন। ১৭৮২ সালে তিনি রাইটার থেকে মুর্শিদাবাদের কালেক্টর হন। পরবর্তীকালে জুলিয়াস ইমহফ প্রোমোশন পেয়ে মেদিনীপুরের ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবেও কাজ করেছিলেন।
বিশদ

17th  March, 2019
বীরবল
তপনকুমার দাস

 দাসোয়ান খুদকুশি করেছেন শুনে ‌কেল্লার বাইরে বিশাল জমায়েত। মাসুদ খাঁ বলল, হুজুর, দাওনা হয়ে গিয়েছিল তসবিরওয়ালা। দাওনা, মানে পাগল! দাসোয়ানের কথা কিছু কানে এসেছিল বীরবরের। হারেমের এক বিবির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠার খবর কানে গিয়েছিল বাদশাহেরও।
বিশদ

17th  March, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: চলতি লোকসভা ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রিগিং করতে পারছেন না। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষ ও সুদৃঢ পদক্ষেপ দিদির রিগিং প্রক্রিয়ায় বড়সড় আঘাত হেনেছে। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: সোমবার ভোরে সকলের নজর এড়িয়ে তারাপীঠে তারা মায়ের মন্দিরে পুজো দিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্ভবত গুণগ্রাহীদের নজর এড়াতে টুপি পরে, চাদরে মুখ ...

নোৎরদমের ওয়েবসাইট থেকে জানা গিয়েছে, প্রায় ৫২ একরের ওক গাছের জঙ্গল কেটে সাফ করে বানানো হয়েছিল এই গির্জা। অন্দরসজ্জার মূল কাঠামো তৈরি করতে লেগেছিল অন্তত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বই দিবস
১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ও সাহিত্যিক উইলিয়াম শেক্সপীয়রের জন্ম
১৯৪১ - বিশ্বের প্রথম ই-মেইল প্রবর্তনকারী রে টমলিনসনের জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ির জন্ম
১৯৯২: সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৫ টাকা ৭০.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৮ টাকা ৯২.৩৬ টাকা
ইউরো ৭৬.৯৮ টাকা ৭৯.৯৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩১, ৯৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৮১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭, ৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  April, 2019

দিন পঞ্জিকা

৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৪। জ্যেষ্ঠা ৩০/৫ অপঃ ৫/১৬। সূ উ ৫/১৪/২০, অ ৫/৫৫/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৭ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৯ গতে ৮/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৫ মধ্যে।
৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ২০/১৭/২৩ দিবা ১/২১/৪৫। জ্যেষ্ঠানক্ষত্র ৩৫/৫৫/৫৪ রাত্রি ৭/৩৭/১০, সূ উ ৫/১৪/৪৮, অ ৫/৫৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫০/৬ গতে ৮/২৫/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১১/১৮ গতে ২/৪৬/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২১/৫৪ গতে ৮/৪৬/৩৬ মধ্যে।
১৭ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রু বশ মানতে বাধ্য হবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব বই দিবস১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ...বিশদ

07:03:20 PM

আইপিএল: সিএসকের সামনে ১৭৬ রানের টার্গেট খাড়া করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ  

09:37:59 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদ ৯১/১ (১০ ওভার)

08:50:51 PM

গুরদাসপুরে সানি দেওলকে প্রার্থী করল বিজেপি 

08:08:03 PM

টসে জিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ব্যাট করতে পাঠাল সিএসকে 

07:36:29 PM