Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর,পর্ব-৮

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
এবার পথ নির্দেশিকা দিই। জম্মু থেকে ট্রেনে অথবা বাসে পাঠানকোট। পাঠানকোট থেকে ঘণ্টা চারেকের বাস জার্নিতে ধরমশালায়। তবে হাওড়া কলকাতার দিক থেকে এলে ট্রেনের সুবিধার জন্য অমৃতসর হয়েই আসা ভালো।
ধরমশালায় দুটি ভাগ। একটি হল লোয়ার ধরমশালা অপরটি আপার ধরমশালা। ম্যাকলয়েডগঞ্জ ও ফরসিথগঞ্জ হল আপার ধরমশালায়। বর্তমানে তিব্বতীয় প্রভাবে গড়ে ওঠা এই শহরটি ছোট তিব্বত বা লিটল লাসা নামে পরিচিত। তিব্বতীয় ধর্মগুরু দালাই লামার নিবাসস্থল বলে এর মান্যতা ও গুরুত্ব অনেক।
ধরমশালায় থাকার জায়গার অভাব নেই। অন্তত একটা দিন এখানে থেকে নামগিয়াল মঠ দর্শন করে যেতে হবে মাত্র দু’কিমি দূরে ভাগসুনাগে। ধরমশালা ও ভাগসুনাগ প্রকৃতির স্বর্গোদ্যান। এখানকার অধিষ্ঠাতা দেবতা হলেন ভাগসুনাগ। কয়েকধাপ সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে দর্শন করতে হয়। এই মন্দিরে নন্দীমূর্তি সহ অনেকগুলো ছোট ছোট দেবদেবীর মূর্তিও আছে। আবার পিছনদিকে আছে পিতলের কৃষ্ণমূর্তি।
মন্দিরের বাইরে আছে প্রকৃতিদত্ত পবিত্র পানীয়জলের অমৃতধারা। প্রায় ছয়-সাতটি মুখ দিয়ে সেই ধারা কলকল করে নির্গত হচ্ছে। তবে এখানকার প্রধান আকর্ষণ হল ভাগসুপ্রপাত। বেশ কিছুটা উচ্চস্থানে এক সুন্দর নির্জনে ভাগসুপ্রপাতের অবস্থান বর্ণনাতীত।
একটা দিন ধরমশালার পথে পথে পরিব্রজন করে পরদিন সকালেই রওনা হওয়া যাক চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বরে। লোয়ার ধরমশালা থেকে বাসে মাত্র পঁচিশ কিমি। নয় দেবীর অন্যান্য স্থানগুলির চেয়েও দারুণ রমণীয় এই দেবীক্ষেত্র।
শিব ও শক্তির মিলিত ক্ষেত্র এই দেবস্থান। বাণগঙ্গার তীরে অবস্থিত এই ক্ষেত্রের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের তুলনা নেই। খুবই ছোট্ট জায়গা। এখানে থাকার জন্য অনেক হোটেল, লজ ও ধর্মশালা আছে। আমি অবশ্য মন্দির কমিটির যাত্রী নিবাসে উঠেছিলাম।
প্রথমেই বাণগঙ্গায় স্নান সেরে যাত্রীরা পিণ্ডিরূপী দেবী চামুণ্ডাকে দর্শন করেন। তাতেই দেবীর রুপোর চোখমুখ বসানো। দেখলে ভক্তিতে মাথা নত হয়ে আসে। মূল মন্দিরের সামনে হোমকুণ্ড। একটি বিশাল ঘণ্টাও ঝুলছে ঘরের মধ্যে। বাইরের অংশে বজরঙ্গবলী হনুমানের দণ্ডায়মান সুবিশাল মূর্তিটিও দেখবার মতো।
এখানকার আর এক আকর্ষণ বাণগঙ্গার দুরন্ত জলধারার একটি ধারাকে বিশাল এক কুণ্ডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করা হচ্ছে। সেখানে বোটিং-এর ব্যবস্থা আছে। স্নানও করছেন কেউ কেউ।
এখানকার এই বাণগঙ্গার উদ্‌গমস্থল চামুণ্ডা ক্ষেত্র থেকে মাত্র দু’ কিমি দূরে অর্জুনতালে। উৎসাহ থাকলে সেই জায়গাও ঘুরে আসা যেতে পারে। সেখানেই লাখামণ্ডলে অসংখ্য লাল পাথর পাওয়া যায়। বৌদ্ধযুগের কয়েকটি মূর্তিও পাওয়া গেছে সেখানে। প্রাচীন একটি শিলালিপিও এখানে আছে।
চামুণ্ডা দেবীকে দর্শনের পর মন্দিরের ঠিক পিছনদিকেই একটি গুহার মধ্যে দর্শন করতে হয় দুঃখহরণ শিবকে। ইনি নন্দীকেশ্বর নামেই পরিচিত। এরপর বাণগঙ্গার গতিপথ ধরে খানিক এগিয়েই চামুণ্ডানিকেতনে পঞ্চানন্দ, বৈষ্ণোদেবী ও ভৈরব শিবকে দর্শন করতে হয়।
এখান থেকে বেশ কিছু দূরে স্বামী চিন্ময়ানন্দ প্রতিষ্ঠিত চিন্ময় আশ্রম। আর চার কিমি দূরে জিয়া নামে একটি গ্রামে ২০ মিটার উচ্চ ও ৬০ মিটার ব্যাসযুক্ত একটি শিলা আছে। যার নাম ‘নাগা পাণ্ডব’। চটজলদি দর্শনের ব্যাপার না থাকলে এই দুই স্থানও দেখে নেওয়া যেতে পারে।
এবার বলি চামুণ্ডা ক্ষেত্রের প্রসিদ্ধি কেন?
এই ক্ষেত্রে দেবী চামুণ্ডার অসীম প্রভাব। এমনিতে তিনি উগ্রচণ্ডী হলেও ভক্তের কাছে তিনি করুণাময়ী। এই ক্ষেত্রেরই একটু উচ্চস্থানে চণ্ড ও মুণ্ডকে বধ করেন তিনি। দৈত্যরাজ রুরুকে বধের সময় দেবী দুর্গার ললাট থেকে আবির্ভূতা হন কৌশিকী নামে এক দেবী। তাঁর আবির্ভাবে দেবীর বর্ণ কালো হয়ে যায়। তিনি তখন কালিকামূর্তিতে রুরুকে বধ করেন। এদিকে শুম্ভ ও নিশুম্ভর নির্দেশে চণ্ড ও মুণ্ড অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। দেবী তখন দৈবী মায়ায় এক মোহিনী মূর্তি ধারণ করে পর্বতের উচ্চস্থানে স্বর্ণময় বেদিতে বসে মৃদু মৃদু হাসতে থাকেন। তাঁর রূপলাবণ্য দর্শনে অসুররা তাঁকে ধরতে আসে। ততক্ষণে ক্রোধিতা দেবী ভয়ঙ্করী মূর্তিতে প্রকট হন। তাঁর মুখ কালো হয়ে যায়। চোখ দুটি যেন আগুনের গোলা। লেলিহান জিভ। পরনে ব্যাঘ্রচর্ম। গলায় মুণ্ডমালা। কুঞ্চি গাত্র। ঘন মেঘের মতো কেশ। তিনি সেই ভয়ঙ্করী মূর্তিতে শত সহস্র অসুর সেনাকে ধ্বংস করতে থাকেন। এক একজনের হাত ধরে তাদের চিবিয়ে খেতে থাকেন। সব শেষে খড়্গাঘাতে চণ্ড ও মুণ্ডের শিরচ্ছেদ করে সেই মুণ্ড দুটি দেবী দুর্গাকে উপহারস্বরূপ প্রদান করলে দেবী কৌশিকীকে চামুণ্ডা নামে অভিহিত করেন। দেবী দুর্গার অংশই হলেন কৌশিকী, কালিকা ও চামুণ্ডা।
তাই আমার মনে হয় তীর্থযাত্রী ছাড়াও ডালহৌসী বা ধরমশালায় যাঁরা বেড়াতে আসেন তাঁরাও একটি রাত অন্তত এই পুণ্যভূমিতে যদি কাটিয়ে যান তো অনেক আনন্দে তাঁদের সবারই মন কিন্তু ভরে উঠবে। (ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
21st  April, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

07th  April, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।  বিশদ

07th  April, 2019
মিষ্টান্ন বিভ্রাট
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

 একদিন কী মনে হল—লিপিকা রান্নাঘরে জমে থাকা রসগোল্লাগুলো একটা সাদা পলিথিনে ভরে বাজারের দিকে রওনা দিল। ভাবল রাস্তায় কোনও ভিখিরির দেখা পেলে মিষ্টিকটা দিয়ে দেবে।
বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির
পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

হরিদ্বার হল গঙ্গাদ্বার। সপ্তৈতা মোক্ষদায়িকার এক। এর প্রাচীন নাম মায়াপুর। একান্ন মহাপীঠের (মতান্তরে বাহান্ন) অন্তর্গত এক পীঠ। দক্ষরাজার যজ্ঞস্থল ব্রহ্মকুণ্ডে সতীর জঠর পড়েছিল। ভৈরব এখানে চক্রপাণি। তবে হরিদ্বারের মূল আকর্ষণই হল শিবালিক পর্বতমালার কোল ঘেঁষে দুরন্ত গতিতে বয়ে চলা গঙ্গার প্রবাহ। এর একদিকে মনসা অপরদিকে চণ্ডী পাহাড়। আর সন্ধ্যায় ব্রহ্মকুণ্ডের গঙ্গারতি তো সর্বজন চিত্তজয়ী।
বিশদ

31st  March, 2019
ছায়া আছে
কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মিস লি বলতে শুরু করলেন। ওয়াকারের আশ্রয়ে আসার পর প্রথম তিন মাস আমার খুব সুখেই কেটেছিল। এরপরই শুরু হল অত্যাচার। প্রতিরাতেই ওয়াকার আমাকে বাধ্য করতেন তাঁর শয্যাসঙ্গিনী হতে। ফলস্বরূপ একদিন আমার শরীরে মাতৃত্বের চিহ্ন ফুটে উঠল। একটা সময় পাড়াপ্রতিবেশীদের নজরে এল ব্যাপারটা।   বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
শক্তিপীঠ শাকম্ভরী

কুরুক্ষেত্র থেকে এবার রওনা দেওয়া যাক হরিদ্বারের পথে। এ পথে দু’তিন ঘণ্টা অন্তর বাস মেলে কুরুক্ষেত্র থেকে। তবে শাকম্ভরী দেবীতীর্থ দর্শন করতে গেলে সাহারানপুরেই নেমে পড়া ভালো।
বিশদ

24th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহিলা বললেন আমার নাম মিস লি।নামটা শুনে চমকে উঠলেন জেমস‌ গ্রাহাম। তিনি বললেন, মিস লি, আপনি তো আজ থেকে মাস ছয়েক আগে আমাদের বন্ধু মার্ক সার্পের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। মার্ক কেমন আছে। আপনারা কী আবার ফিরে এসেছেন।
বিশদ

24th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 হেস্টিংস স্বদেশে ফিরে যাওয়ার তিনবছর বাদে ১৭৮৮ সালে জুলিয়াস রাইটারের চাকরি নিয়ে ভারতে আসেন। ১৭৮২ সালে তিনি রাইটার থেকে মুর্শিদাবাদের কালেক্টর হন। পরবর্তীকালে জুলিয়াস ইমহফ প্রোমোশন পেয়ে মেদিনীপুরের ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবেও কাজ করেছিলেন।
বিশদ

17th  March, 2019
বীরবল
তপনকুমার দাস

 দাসোয়ান খুদকুশি করেছেন শুনে ‌কেল্লার বাইরে বিশাল জমায়েত। মাসুদ খাঁ বলল, হুজুর, দাওনা হয়ে গিয়েছিল তসবিরওয়ালা। দাওনা, মানে পাগল! দাসোয়ানের কথা কিছু কানে এসেছিল বীরবরের। হারেমের এক বিবির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠার খবর কানে গিয়েছিল বাদশাহেরও।
বিশদ

17th  March, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, রামপুরহাট: সোমবার ভোরে সকলের নজর এড়িয়ে তারাপীঠে তারা মায়ের মন্দিরে পুজো দিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্ভবত গুণগ্রাহীদের নজর এড়াতে টুপি পরে, চাদরে মুখ ...

সংবাদদাতা, মালবাজার: চিতাবাঘের আতঙ্কে রাত জাগছে ধূপগুড়ি ব্লকের বানারহাটের ডুডুমারি, জ্বালাপাড়া ও আলে এই তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা। এছাড়াও ওই তিনটি গ্রামের ছয়টি স্কুলের পড়ুয়াদের মধ্যেও ...

 আমেথি, ২২ এপ্রিল (পিটিআই): কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর মনোনয়নকে সোমবার বৈধ বলে ঘোষণা করলেন আমেথির রিটার্নিং অফিসার রামমনোহর মিশ্র। আমেথি কেন্দ্রে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বই দিবস
১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ও সাহিত্যিক উইলিয়াম শেক্সপীয়রের জন্ম
১৯৪১ - বিশ্বের প্রথম ই-মেইল প্রবর্তনকারী রে টমলিনসনের জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ির জন্ম
১৯৯২: সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৫ টাকা ৭০.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৮ টাকা ৯২.৩৬ টাকা
ইউরো ৭৬.৯৮ টাকা ৭৯.৯৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩১, ৯৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৮১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭, ৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  April, 2019

দিন পঞ্জিকা

৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৪। জ্যেষ্ঠা ৩০/৫ অপঃ ৫/১৬। সূ উ ৫/১৪/২০, অ ৫/৫৫/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৭ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৯ গতে ৮/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৫ মধ্যে।
৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ২০/১৭/২৩ দিবা ১/২১/৪৫। জ্যেষ্ঠানক্ষত্র ৩৫/৫৫/৫৪ রাত্রি ৭/৩৭/১০, সূ উ ৫/১৪/৪৮, অ ৫/৫৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫০/৬ গতে ৮/২৫/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১১/১৮ গতে ২/৪৬/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২১/৫৪ গতে ৮/৪৬/৩৬ মধ্যে।
১৭ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রু বশ মানতে বাধ্য হবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব বই দিবস১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ...বিশদ

07:03:20 PM

আইপিএল: সিএসকের সামনে ১৭৬ রানের টার্গেট খাড়া করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ  

09:37:59 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদ ৯১/১ (১০ ওভার)

08:50:51 PM

গুরদাসপুরে সানি দেওলকে প্রার্থী করল বিজেপি 

08:08:03 PM

টসে জিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ব্যাট করতে পাঠাল সিএসকে 

07:36:29 PM