Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

গীতায় গুরুবাদ

উত্তরকালে গুরুগীতা প্রভৃতি গ্রন্থ প্রণয়ন করিয়া অধ্যাত্ম সাধনায় গুরুবাদ বলিয়া যে একটি স্বার্থপুষ্ট মতবাদ প্রচলিত হইয়াছে গীতাতে তাহা স্বীকৃত হয় নাই। গীতাতে ‘গুরু’ শব্দটি ২য় অধ্যায়ের ৫ম শ্লোকে, ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের ২২শ শ্লোকে এবং ১৭শ অধ্যায়ের ১৪শ শ্লোকে ব্যবহৃত হইয়াছে। প্রথমটিতে ‘জ্যেষ্ঠ’ অর্থে, দ্বিতীয়টিতে ‘অধিক’ এবং তৃতীয়টিতে ‘আত্মাবৈ গরুরেকঃ’ অর্থেই ‘গুরু’ শব্দটির ব্যবহার দেখা যায়। আজকাল যে অর্থে গুরু শব্দ সমাজে ব্যবহৃত হয় সেই অর্থে গীতা ‘আচার্য্য’ শব্দ ব্যবহৃত করিয়াছেন। এবং ১৩শ অধ্যায়ের ৮ম শ্লোকে আচার্য্য উপাসনার কথাও বলিয়াছেন। কিন্তু উহা বর্ত্তমানে প্রচলিত গুরুবাদ অনুযায়ী আচার্য্যের ছবি বসাইয়া পূজা, উপাসনা বা ধ্যান নহে। ঐকান্তিক নিষ্ঠার (অহং নাশের) সহিত সেবা করা এবং উহা কিভাবে করিতে হইবে সে বিষয়েও গীতা নির্দ্দেশ দিয়াছেন—‘প্রণিপাতেন, পরিপ্রশ্নেন’
‘প্রণিপাতেন’ অর্থাৎ প্রকৃষ্টরূপে নিজের নিপাত বা কৃতিময় অহং নাশের দ্বারা, ও ‘পরিপ্রশ্নেন’ অর্থাৎ বিশিষ্টভাবে অধ্যাত্ম বিষয়ক প্রশ্নের দ্বারা (যোগ জিজ্ঞাসা)। সেব্‌ ধাতু উপভোগ করা অর্থে সেবা। সেবা অর্থে পরিচর্য্যাও হয়। সেবায় বা আচার্য্যের নিকট যথাযথ ব্রহ্মজ্ঞান উপভোগেই সঠিক আত্মারূপী গুরুর পরিচর্য্যা হয়।
শাস্ত্র বলিয়াছেন—‘আত্মাবৈগুরুরেক’ (আত্মাই একমাত্র গুরু।) ব্যাসদেবও অখিল গুরু বলিয়া ভগবানকেই নির্দ্দেশ করিয়াছেন। যদি তাহাই হয় তবে অধুনা প্রচলিত গুরুবাদের অনুপন্থিগণ যে সকল শ্লোকাদি উদ্ধৃত করিয়া তাঁহাদের মতবাদ স্থাপনে সচেষ্ট হন তাহাতে শাস্ত্রসঙ্গতি রক্ষা করা হয় না। দর্শনের মূল ভিত্তিই বিনষ্ট হয়। তাঁহারা গুরু বলিতে একটি ব্যক্তিকে নির্দেশ করেন। ব্যক্তি তো কখনও গুরু হইতে পারেন না—গুরু একটি শক্তি। যদি ব্যক্তিই গুরু হন তাহা হইলেই জন্মাবধিই তিনি গুরু নহেন কেন! কিন্তু কোন ব্যক্তিকে ত জন্মের সঙ্গেই গুরু আখ্যা দেওয়া হয় না। বিশিষ্টভাবে অধ্যাত্মশক্তি লাভের পর উহা যখন বিকাশ পায়, তখনই তিনি গুরু বলিয়া আখ্যাত হন। তৎপূর্ব্বে নহে।
শক্তিরূপে তিনি গুরু, কিন্তু দেহীরূপে তিনি আচার্য্য। আ-চর ধাতু (গমন করা অর্থে) হইতে আচার্য্য শব্দ। তাহা হইলে আচার্য্য শব্দের অর্থ হয় যিনি আমার পূর্ব্বে পরাধামে পরম পুরুষের সহিত মিলনের জন্য গমন করিয়াছেন এবং তাঁহার কর্ম্ম হইল আমাকে সেই পথের সন্ধান দেওয়া। বাস্তবিক পক্ষে বিচার করিলে দেখিতে পাই, আচার্য্য বা গুরু যাহাই বলি না কেন, তিনি তো তদাশ্রিত জীবকে আত্মজ্ঞান লাভের পথই নির্দ্দেশ দেন। যেমন ‘মা’ তাঁহার নিজ ভাবসম্পদে সন্তানের জীবনকে করেন মহীয়ান। আচার্য্য ত পিতা নহেন, তিনি মাতা।
মানুষের বীজরূপ যেমন পিতৃদেহ হইতে মাতৃগর্ভে আসিয়া মায়ের রস, রক্ত ও ভাবের দ্বারা পরিপোষিত হইয়া সময়ে প্রসূত হয়, তেমনি গুরুশক্তির বীজ আচার্য্যের ধ্যান, জপ, তপস্যায় তদ্দেহে পরিপুষ্টি লাভ করিয়া যথাসময়ে তাঁহার আত্মিক সন্তানদের মধ্যে প্রকাশিত হয়। আচার্য্য যে শিষ্য-সন্তান করেন উহা তো তাঁহার আধ্যাত্মিক প্রসব। দুর্ব্বলা জননীর অকাল প্রসূত সন্তানগণ যেমন দুর্ব্বল ও ক্ষীণায়ুঃ, অপরিপুষ্ট গুরুশক্তির বীজজাত আধ্যাত্মিক সন্তানগণও তেমনি অনুপলব্ধ। নতুবা আচার্য্য বরণ করিয়া আত্মিক জ্ঞান হইতে বঞ্চিত থাকিবার আর কি কারণ থাকিতে পারে? এ বিষয়ে মৎপ্রণীত ‘ঐশক’ পুস্তকে বিশদ আলোচিত হইয়াছে। শ্রীকৃষ্ণও অর্জ্জুনকে ‘দিব্যং দদামি তে চক্ষু’ বলিতে সঙ্গে সঙ্গেই তাঁহার দিব্য দর্শন আরম্ভ হইল। ইহাই রাজযৌগিক দীক্ষা বা ‘শাম্ভবী দীক্ষা’। এ বিষয়ে শাস্ত্র বলিয়াছেন—গুরুরালোক মাত্রেণ স্পর্শাৎ সম্ভাষণাদপি।/ সদ্যঃ সংজ্ঞাভবের্জ্জন্তো দীক্ষা সা শাম্ভবী মতা।। (গুরুর দৃষ্টি, স্পর্শ অথবা বাক্যদ্বারা সদ্যই যে একটা ব্রহ্মজ্ঞান জন্মে উহাই শাম্ভবী দীক্ষা।)
মহর্ষি প্রেমানন্দের ‘গীতায় ভগবান’ থেকে
15th  March, 2020
 ভাল দিন-খারাপ দিন

 প্রশ্ন: ভাল দিন আর খারাপ দিন কোন্‌টি?
উত্তর:‘যদচ্যুতকথালাপরসপীযূষবর্জিতম্‌।
তদ্দিনং দুর্দিনং মন্যে মেঘাচ্ছন্নৎ ন দুর্দিনম্‌।।’ —(শ্রীমদ্‌ভাগবতম্‌) বিশদ

25th  March, 2020
আলো 

মানুষের সূক্ষ্মদেহের হৃদয়ে সার্চ্চ লাইটের মত আলো আছে। ওই আলোতে সাধারণতঃ নীচের তিনটি পদ্ম আলোকিত থাকে। মূলাধার হতে যখন ওই আলো সংহরণ করা যায়, তখন তন্দ্রাবস্থা আসে; যখন স্বাধিষ্ঠানে আনা যায়, তখন স্বপ্নাবস্থা হয়; যখন মণিপুরে আসে সুষুপ্তি অবস্থা।  
বিশদ

23rd  March, 2020
গীতা

 গীতায় অষ্টাদশ অধ্যায়ে পাওয়া যায় যে সর্বভূতে হৃদয় প্রদেশে ঈশ্বর বিরাজ করেন এবং সেখান হইতে মায়ারজ্জুর দ্বারা সর্বভূতকে সঞ্চালন করেন। এই স্থলে ‘হৃদয়’ শব্দের কি তাৎপর্য এবং সেখানে ঈশ্বরের অবস্থান কি প্রকার জানিতে ইচ্ছা হয়। সাধকের সাধনপথে হৃদয়ের জ্ঞান কতটা আবশ্যক তাহা আমার জিজ্ঞাস্য।
বিশদ

22nd  March, 2020
দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুর যখন যেভাবে
ভবতারিণীর পূজা করিতেন

 অগ্রজের মৃত্যুর পর ঠাকুর শ্রীশ্রীজগদম্বার পূজায় অধিকতর মনোনিবেশ করিয়াছেন এবং তাঁহার দর্শনলাভের জন্য যাহাই অনুকূল বলিয়া বুঝিতেছেন তাহাই বিশ্বস্তচিত্তে ব্যগ্র হইয়া সম্পন্ন করিতেছেন। এই সময়ে যথারীতি পূজা সমাপনান্তে দেবীকে নিত্য রামপ্রসাদ প্রমুখ সিদ্ধ ভক্তদিগের রচিত সঙ্গীত সমূহ শ্রবণ করান তিনি পূজাঙ্গের অন্যতম বলিয়া ধারণা করিয়াছিলেন। বিশদ

21st  March, 2020
অমৃতকথা 

দিন যায়। জীবন তো নিরন্তর মরণ-সিন্ধুপানে ব’য়ে যায়। কিন্তু প্রভো! আজও তোমায় জীবনে বরণ ক’রে নিলাম কই? আন্তরিক প্রেম-প্রীতি-অনুরাগ, ভক্তি-শ্রদ্ধা-ব্যাকুলতা নিয়ে তোমার শ্রীচরণে আত্মসমর্পণ করলাম কোথায়?  বিশদ

20th  March, 2020
  কুণ্ডলীশক্তি

“মস্তিষ্ক-মধ্যগত ব্রহ্মরন্ধ্রস্থ অবকাশ বা আকাশে অখণ্ড-সচ্চিদানন্দস্বরূপ পরমাত্মার বা শ্রীভগবানের জ্ঞানস্বরূপে অবস্থান। তাঁহার প্রতি কুণ্ডলীশক্তির বিশেষ অনুরাগ, অথবা শ্রীভগবান তাঁহাকে নিরন্তর আকর্ষণ করিতেছেন।” এই আকর্ষণ কিরূপে বুঝিতে বা অনুভব করিতে পারা যায়? বিশদ

19th  March, 2020
আত্মকর্ম্ম

আত্মকর্ম্মের দ্বারা আত্মিক স্থিতির উৎকর্ষ-সাধন ঘটিয়া থাকে। তীব্রতা অনুসারে কর্ম্মকে তিন ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। আত্মকর্ম্ম ততক্ষণ পর্য্যন্ত সম্পন্ন হইতে পারে না যতক্ষণ পর্য্যন্ত দেহে চৈতন্য শক্তির উন্মেষ না হয়। প্রতি মনুষ্যদেহে এই শক্তি কুলকুণ্ডলিনী নামে নিহিত রহিয়াছে।
বিশদ

18th  March, 2020
 ব্রহ্ম

রামানুজ জগৎপ্রপঞ্চকে চিৎ (জীবাত্মা বা প্রাণী), অচিৎ (জড় প্রকৃতি) এবং ঈশ্বর—এই তিন ভাগে ভাগ করেছেন; অথবা চেতন, অবচেতন ও অধিচেতন—এই তিন ভাগ। শঙ্কর কিন্তু বলেন: (জীবাত্মা) চিৎ ও (পরমাত্মা) ঈশ্বর বা ব্রহ্ম এক বস্তু। ব্রহ্ম সত্যস্বরূপ, জ্ঞানস্বরূপ, অনন্তস্বরূপ; ঐ সত্য, জ্ঞান ও অনন্ত তাঁর গুণ নয়।
বিশদ

17th  March, 2020
ঈশ্বর 

রাতের আকাশে অগণিত নক্ষত্র দৃষ্টিগোচর হয়, আবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথেই অদৃশ্য হয়। তখন আর তোমরা তাদের দেখতে পাও না। এজন্য কি বলতে পারো দিনের বেলায় আকাশে নক্ষত্র নেই?  
বিশদ

16th  March, 2020
মহাপুরুষদের আচরণের বিভিন্নতা

 শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—এই দুইজন মহাপুরুষের মধ্যে যদি তুলনা শুরু করে, নিশ্চয় তোমার প্রবৃত্তি হবে প্রথমোক্ত মহাপুরুষকে ছোট এবং শেষোক্ত মহাপুরুষকে বড় বল্‌঩তে। যুক্তি দেখাবে—উনি হচ্ছেন, নাসিকা-কুঞ্চনকারী ছুৎমার্গ, আর ইনি হচ্ছেন, সর্ব্বজীবে সমদর্শী প্রেমিক। বিশদ

14th  March, 2020
 সাধনা

  বীণার সৌন্দর্যে বা উহা বাজাইবার নৈপুণ্য শ্রোতাদের আনন্দ উৎপাদনমাত্র হইতে পারে। ঐ সকল দ্বারা সাম্রাজ্য লাভ হয় না। বহু পুণ্যকর্ম এবং বীরত্বাদি অনেক সদ্‌গুণ থাকিলে তবে সাম্রাজ্যলাভ সম্ভব হয়। ব্রহ্মানুভূতিও এইরূপ বহু সাধনার ফলে মেলে। বিশদ

13th  March, 2020
  ‘সত্যং জ্ঞানমনন্তং ব্রহ্ম......’

 ‘সত্যং জ্ঞানমনন্তং ব্রহ্ম’। সত্য কী?—না, ঘটনাটা যা তার স্বীকৃত রূপটাকে বলে সত্য(Recognised status of veracity)। ইংরেজী veracity শব্দের আসল অর্থ হ’ল, বাস্তব ঘটনা। এখন জ্ঞানটা কী? দার্শনিক পরিভাষায় ‘জ্ঞান’ মানে পরাজ্ঞান, আত্মজ্ঞান। সাধারণ অর্থে জ্ঞান বলতে বোঝায় কর্মভাবের কর্ত্তৃভাবে রূপান্তরণ(Subjectivisation of external objectivity)। বিশদ

12th  March, 2020
অমৃতকথা 

অর্থাৎ যোগদৃষ্টি রেখে অনাসক্ত হয়ে কর্ম করা প্রয়োজন। যোগে অর্থাৎ ঈশ্বর-ভাবনায়, ঈশ্বর-চিন্তায় তাঁর স্মরণ-মনন সদা জাগ্রত রেখে যোগে স্থিত হয়ে সেই দৃষ্টিতে কাজ কর। সিদ্ধি অর্থাৎ কাজে সাফল্য এবং অসিদ্ধি বা কাজে ব্যর্থতা যাই আসুক না কেন সর্ব অবস্থাতেই অবিচলিত থাকাই হলো যোগ।   বিশদ

11th  March, 2020
জপ-ধ্যান 

প্রশ্ন: শ্রীগুরু তোমাদের জপ-ধ্যান দিলেন কেন?
উত্তর: জপের দ্বারা জীবনে চলার পথে নিয়ম-নীতি-আচরণের মাধ্যমে শৃঙ্খলাবোধ এনে গুরু প্রদত্ত সত্য বস্তুকে রক্ষা করা যায়, অর্থাৎ মনের কুলুষ বা আবিলতা নাশ হয় এবং দৃঢ়তা, একাগ্রতা ইত্যাদি বাড়তে থাকে। মন ক্রমশ অনিত্য বস্তুর প্রতি আসক্তি কাটিয়ে সত্যের অনুসন্ধানে তৎপর হয় এবং প্রকৃত সত্য বস্তুর সাথে তার মিলন ঘটে। 
বিশদ

09th  March, 2020
মহাপ্রভুর মহাজাতি গঠন 

মহাপ্রভুর অনবদ্যরূপ, অনুপম গুণ, সুচিশুদ্ধ চরিত্র ও অনির্বচনীয় মাধুর্যে সে যুগের প্রত্যেকটি মানুষ আকৃষ্ট হইয়াছিল। তাঁহার স্পর্শে ক্রূর শ্বাপদও হিংসা ভুলিয়াছিল। দুর্বৃত্ত, পাষণ্ড, দস্যু ও লম্পট বহু ব্যক্তি তাঁহার সংস্পর্শে ধর্মাত্মা হইল।  
বিশদ

08th  March, 2020
পিতামাতার প্রতি কর্তব্য 

আমরা সকলেই আমাদের আদি পিতামাতার কর্ম করবার জন্য এবং তাঁদেরই কর্ম সাধন করবার জন্য এই মানব রূপ পরিগ্রহ করেছি। কিন্তু বিমাতার ভালবাসায় আমরা সকলে মোহগ্রস্ত হয়ে আমাদের আদি পিতামাতার কথা একেবারেই ভুলে গিয়েছি। এটাই আমাদের ভীষণ অপরাধ বলে গণ্য হয়ে গেছে। 
বিশদ

07th  March, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা ভাইরাসের জেরে দেশবাসী গৃহবন্দি। মঙ্গলবারই আরও ২১ দিনের জন্য গোটা দেশে লক ডাউন করে রাখার ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লকডাউনের জেরে চরম সঙ্কটে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির গবেষণা। ক্যাম্পাস সম্পূর্ণ বন্ধ থাকার কারণে নষ্ট হয়েছে বেশ কিছু দামি রাসায়নিক পদার্থ। বেশ কিছু প্রাণী রয়েছে, যাদের ওপর গবেষণা করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলেন অধ্যাপকরা, সেগুলিকে বাঁচিয়ে রাখা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। ...

 প্যারিস, ২৫ মার্চ: গোটা বিশ্বে করোনা ভাইরাসের নাম করে আর্থিক প্রতারণা বাড়ছে। সতর্ক করে দিল আন্তর্জাতিক পুলিস সংগঠন ইন্টারপোল। বিশ্বের এই স্বাস্থ্য সঙ্কটের মুহূর্তে অনলাইনে কোনও চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার সময় ক্রেতাকে পুরোপুরি সতর্ক থাকার আহ্বান জানাল তারা। ...

উন্নাও, ২৫ মার্চ: মাথা, মুখ তোয়ালে দিয়ে মোড়া। দেখা যাচ্ছে শুধু চোখ দু’টো। পিঠে একটা ব্যাগ। তাতে কিছু বিস্কুটের প্যাকেট আর জলের বোতল। এটুকু সম্বল করেই চড়া রোদে শুনশান রাজপথ ধরে হেঁটে চলেছে ওরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: গিলেটিনের আবিষ্কর্তা জোসেফ ইগনেস গিলেটিনের মৃত্যু
১৮২৭: জার্মান সুরকার এবং পিয়ানো বাদক লুডউইগ ভ্যান বেইটোভেনের মৃত্যু
১৯৯৩: চিত্র পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৭১: স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, শুরু হল মুক্তিযুদ্ধ
১৯৭৪: চিপকো আন্দোলনের সূচনা
১৯৯৯: সুরকার আনন্দশঙ্করের মৃত্যু
২০০৬: রাজনীতিবিদ অনিল বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.১৯ টাকা ৭৬.৯১ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৮১ টাকা ৮৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮০.৬৪ টাকা ৮৩.৬৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
25th  March, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ চৈত্র ১৪২৬, ২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) প্রতিপদ ২৯/২৯ অপঃ ৫/২৭। রেবতী অহোরাত্র সূ উ ৫/৩৯/৪১, অ ৫/৪৫/৪৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৪২ গতে ১০/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪২ গতে ৪/১১ মধ্যে।
১১ চৈত্র ১৪২৬, ২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, প্রতিপদ ২৬/১০/২১ অপরাহ্ন ৪/৯/৪৯। রেবতী ৬০/০/০ অহোরাত্র সূ উ ৫/৪১/৪১, অ ৫/৪৫/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১২ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪২/৪৩ গতে ১০/১৩/১৪ মধ্যে।
২৯ রজব

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ:খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: গিলোর্টিনের আবিষ্কর্তা জোসেফ ইগনেস গিলেটিনের মৃত্যু১৮২৭: জার্মান সুরকার এবং ...বিশদ

07:03:20 PM

তামিলনাড়ুতে আরও ৩ জনের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস 

11:52:00 PM

আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ 

09:02:11 PM

দেশে একদিনে ৮৮ জনের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস, মোট আক্রান্ত ৬৯৪: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

08:55:45 PM

কৃষ্ণনগরে করোনা আতঙ্কে আত্মহত্যা! 
হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ পাওয়ার পর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী ...বিশদ

08:34:13 PM