খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
অধীরবাবু এদিন বলেন, কেরলসহ কয়েকটি রাজ্যে দিনমজুরের কাজে যাওয়া মুর্শিদাবাদ ও মালদহ জেলার কয়েক হাজার মানুষ আটকে পড়েছে। তারা চাইলেও বাড়িতে ফিরতে পারছে না কোনও যোগাযোগের মাধ্যম বর্তমানে চালু না থাকায়। অনেক ক্ষেত্রে তাদের মাঝপথে আটকে পড়ে যেতে হয়েছে। তিরুবনন্তপুরম থেকে আসা এমন কয়েকশো মানুষ বিলাসপুরে আটকে পড়ে রয়েছে খাবার, জল না পেয়েই। তিরুবনন্তপুরমে একটি মন্দির চত্বরে এমন বহু মানুষ আটকে রয়েছে বাইরে বেরতে না পেরে। তারা বারবার এমপি হিসেবে ফোন করে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করছে এই অবস্থা থেকে উদ্ধার পেতে। আমি চাই, এই ধরনের অসহায় মানুষের স্বার্থে রাজ্য সরকারকে অবিলম্বে পদক্ষেপ করা উচিত। দরকারে কেন্দ্র এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে নবান্নের তরফে কথা বলা হোক। চালু করা হোক একটি নির্দিষ্ট হেল্প লাইনও।
সুজনবাবুও এদিন এমন বহু ফোন পেয়ে প্রথমে যোগাযোগ করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁর কথায়, পার্থবাবুও এমন অনেক ফোন পাচ্ছেন বলে তাঁকে জানিয়েছেন। এবিষয়ে মুখ্যসচিবের সঙ্গে কথা বলবেন বলে পার্থবাবু আশ্বস্তও করেছেন। কিন্তু পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে এদিন আমি মুখ্যমন্ত্রীকে একটি জরুরি চিঠিও দিয়েছি। হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাও পাঠিয়েছি। পাশাপাশি দলের তরফে কেরল সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্রও। উল্লেখ্য, ভিন রাজ্যে আটকে পড়া মানুষদের এই সমস্যা নিয়ে নবান্নের সর্বদলীয় বৈঠকে উল্লেখ করেছিলেন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নানও।