নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের শহরে মিলল করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির খোঁজ। বাইপাস লাগোয়া একটি হাসপাতালে ভর্তি এক ব্যক্তির শরীরে পাওয়া গেল কোভিড-১৯। বুধবার গভীর রাতে সারাদিনের করোনা সংক্রমণের খবর না পাওয়ার স্বস্তি অনেকটাই দুঃশ্চিন্তায় পরিণত হল রাজ্যের স্বাস্থ্য কর্তাদের কাছে। বাইপাস সংলগ্ন শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে খোঁজ মিলল রাজ্যের ১০ম করোনা আক্রান্তের। নাইসেডে করোনা পরীক্ষায় ওই ব্যক্তির রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। সূত্রের খবর, ৬৬ বছরের ওই করোনা আক্রান্ত নয়াবাদ এলাকার বাসিন্দা।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ভারতে কোভিড ১৯-এর প্রকোপ শুরু হতেই ঘরে ঘরে আতঙ্ক আর ভয়ের পরিবেশ। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রোগ নিয়ে নিরবচ্ছিন্ন দুশ্চিন্তা প্রাপ্তবয়স্কের সঙ্গে বাচ্চাদেরও মানসিকভাবে দুর্বল করে দিতে পারে।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা আতঙ্ক ও দেশজুড়ে লকডাউন। এই পরিস্থিতিতে ফের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি একদিকে যেমন বাড়ি বাড়ি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য আলাদা পাসের ব্যবস্থা করলেন, তেমনই কৃষক-দিনমজুরদের বাধা দিতে প্রশাসনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন।
খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ কোরিয়া মডেল অনুসরণ করতে চলেছে রাজ্যের স্বাস্থ্যদপ্তর। দক্ষিণ কোরিয়া ঠেকিয়ে রেখেছে। ভেঙে পড়েনি। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ টেস্টিং ফেসিলিটি এই নীতি নিয়েছিল। সেই পথেই হাঁটছে রাজ্য। বর্তমানে রাজ্যে গণহারে টেস্ট করা হচ্ছে। টেস্ট না করে কাউকে ঘুরে বেড়াতে দিচ্ছে না। ন্যূনতম চারজনের শরীরে সংক্রমণের সংখ্যা বাড়বে। জমায়েত নিষিদ্ধ করতে কড়া হাতে পদক্ষেপ করেছে রাজ্য। উন্নত দেশগুলির একাধিক ভুলের কারণে করোনা সংক্রমণে সেদেশগুলিতে মৃত্যুর হার বেড়েছে। বহু প্রথম বিশ্বের দেশে করোনা পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, যে পরীক্ষা করার মতো অবস্থায় নেই। এমন পরিস্থিতি যাতে না হয় তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, করোনা পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়ান। লকডাউন ও পরীক্ষার এই নীতির হ্যামার অ্যান্ড ডান থিওরি। বৈশিষ্ট হল, লকডাউনের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের ক্রমাগত বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা আটকানো বশে আনার মতো এবং একই সঙ্গে যখনই তার সংক্রমণের গতিপথ ধীর হবে রাজ্য সরকারও নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার সময় পাবে। তখন ব্যাপকভাবে করোনা উপসর্গ থাকা রোগীদের নমুনা পরীক্ষা করিয়ে কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে এমনই মনে করা হচ্ছে।
