খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
তিনি বলেন, আমি আশা করব, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার মানুষ প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশ মেনে নিজেদের গৃহবন্দি করে রেখে নিজেকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি প্রশাসনকে সাহায্য করবেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও রঘুনাথপুর মহকুমা হাসপাতালের জন্য তিনি ১২লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ করেছেন। বাইক অ্যাম্বুলেন্সের জন্য বাঁকুড়ার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ৬৩ লক্ষ ও রঘুনাথপুর মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিককে ৯ লক্ষ টাকা দেবেন। এছাড়াও রামকৃষ্ণ মিশন ও ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘকে সাবান, স্যানিটাইজার ও অন্যান্য রিলিফ কেনার জন্য ২ লক্ষ করে টাকা দেওয়ার কথা তিনি জানিয়েছেন।