খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, পাত্রের বাড়ি রানিনগর থানার মোহনগঞ্জ এলাকায়। পাত্র এলাকাতেই থাকেন। তিনি দিনমজুরের কাজ করেন। তাঁর এক আত্মীয় বলেন, ১৫ দিন আগে বিয়ে ঠিক হয়েছে। তখন করোনার আতঙ্ক ছিল না। সবাইকে কার্ড বিলি করা হয়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় বিয়ে বাতিল কীভাবে সম্ভব বলুন তো। পাত্রীর বাড়ি চক রামপ্রসাদপুর এলাকায়। তাঁর এক আত্মীয় বলেন, আমরা গরিব মানুষ। অনেক কষ্ট করে বিয়ের জন্য কেনাকাটা করেছি। এই অবস্থায় বিয়ে বাতিল হয়ে গেলে সমস্যায় পড়ে যাব। তবে বিয়েতে বাড়ির লোকজন ছাড়া কেউ থাকবে না। ধুমধাম করা হবে না। স্থানীয়রা বলেন, দুই বাড়ির লোকজনকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশি লোকজন জমায়েত না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবারও গ্রামে সিভিক ভলান্টিয়াররা গিয়ে সতর্ক করেছে। মুর্শিদাবাদের অতিরিক্ত পুলিস সুপার তন্ময় সরকার বলেন, এই সময় বেশি লোকজন জমায়েত না করার জন্য সবাইকে সতর্ক করা হচ্ছে। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি। এক আধিকারিক বলেন, কোনওভাবেই বেশি লোকজন জমায়েত করতে দেওয়া যাবে না। প্রথা মেনে ওরা বাড়ির লোকজনদের নিয়ে বিয়ে করলে ঠিক আছে। কিন্তু বাইরের লোকজন আসতে দেওয়া যাবে না। কেউ বিয়ে করলে প্রশাসন বাধা দিতে পারে না। সেই নিয়ম নেই। তবে এই পরিস্থিতিতে বিয়ের আসর না বসলেই ভালো হতো।