Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সতর্ক নির্বাচন কমিশনই ভরসা

গত ১১ এপ্রিল থেকে শুরু হল ভারতজুড়ে সাতদফায় ভোটগ্রহণ। সপ্তদশ লোকসভা এবং চারটি রাজ্য বিধানসভা গঠনের জন্য। নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয় ১০ মার্চ। আর, সেইদিন থেকেই দেশজুড়ে বলবৎ হয়েছে আদর্শ আচরণ বিধি। ১৯৬০ সালে কেরল বিধানসভা ভোটের সময় আদর্শ আচরণ বিধি প্রথম চালু হয়। সেটাই অনুসৃত হয় ১৯৬২-র ভোটে। উদ্দেশ্য অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। রাজ্যে রাজ্যে এবং দেশের কেন্দ্রে সত্যিকার সৎ স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা। প্রতিষ্ঠিত সরকারের ভিতরে সমস্ত ধরনের মানুষ যেন তাদের ইচ্ছা আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনটা দেখতে পায়। মানুষ নিশ্চয় বিশেষ প্রতীকে ভোট দেবে। বিশেষ দল বা জোটের প্রার্থীরা জিতবেন। কিন্তু, তাঁরা যখন জয়ী হবেন তখন তিনি কিন্তু আর নিছক সেই দলের প্রতিনিধিত্ব করবেন না। নির্দিষ্ট দলের প্রতীকে জিতেও তিনি হবে নির্দিষ্ট সেই পুরো নির্বাচন কেন্দ্রের সমস্ত মানুষের প্রতিনিধি—সমস্ত মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার ভরসা। এরপর এই প্রতিনিধিদের সমর্থনে রাজ্যে রাজ্যে এবং কেন্দ্রে যে সরকার গঠিত হবে, সেই সরকারও তেমনিভাবে হয়ে উঠবে সকলের। যেমন পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই রাজ্যের সকলের সরকার—নিছক তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার বলা যাবে না। যেমন ভারত সরকার—নিছক বিজেপি বা এনডিএ-র নয়, সারা ভারতের সরকার। এই মনোভাব মান্যতা না-পেলে গণতন্ত্র অর্থহীন পড়ে। দলতন্ত্রের অন্যায় দাপট থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্যই নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়।
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার চিন্তা থেকেই আদর্শ আচরণ বিধির ধারণা। ১৯৬২-তে এবং তার পর আরও একাধিক নির্বাচনে অভিযোগ ওঠে যে কেন্দ্রে এবং রাজ্যে রাজ্যে ক্ষমতাসীন দলগুলি ভোটে বাড়তি সুবিধা নিচ্ছে। তাই ১৯৭৯ সালে আদর্শ আচরণ বিধিতে এমন একাধিক বিষয় যোগ করা হল যাতে করে কোনও স্তরের ক্ষমতাসীন দল আর বাড়তি সুবিধা নিতে না-পারে—ভোটের কাজে নিজ নিজ প্রশাসনকে ব্যবহার করা সম্ভব না-হয়—রাজ্যের এবং কেন্দ্রের মন্ত্রীরা যেন কোনোভাবেই নির্বাচনী প্রচার আর সরকারি কাজকে মিলিয়ে মিশিয়ে ফেলতে না-পারেন। পুলিস, সাধারণ প্রশাসন, গাড়ি, হেলিকপ্টার, হেলিপ্যাড, নির্বাচনী জনসভার মাঠ, মিটিং মিছিলের রাস্তা থেকে সংবাদ মাধ্যমকে ব্যবহার প্রতিটি ব্যাপারেই যাতে নিরপেক্ষতা বজায় থাকে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। কমিশনকে আরও দেখতে হয়—দল বা দলীয় প্রার্থীর সুখ্যাতি করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের নামে অন্যায় কুৎসা, অসংসদীয় ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে কি না—টাকা কিংবা অন্যকিছু দিয়ে ভোটারদের প্রলোভিত করা অথবা কোনোভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে কি না। ধর্ম এবং জাতপাতের নামে কিংবা ধর্ম এবং জাতিতে জাতিতে বিভাজন ঘটিয়ে ভোট চাওয়াটাও অন্যায়। সেই ব্যাপারেও কমিশনকে সতর্ক থাকতে হয়। আদর্শ আচরণ বিধি বলবৎ হওয়া মাত্র কমিশনের তরফে নানাভাবে সংশ্লিষ্ট সকলকেই সতর্ক করে দেওয়া হয়। তা সত্ত্বেও আমরা দেখি, কী রাজ্যে, কী কেন্দ্রে যাঁরা ক্ষমতাসীন রয়েছেন কমবেশি তাঁরা সকলেই নিজ নিজ প্রশাসনের অপব্যবহার করেন—কেউ সূক্ষ্ম কৌশলে, কেউ-বা সমস্ত লাজলজ্জার মাথা খেয়ে।
কমিশনের ক্ষমতা কত দূর তা দেখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন তিরুনেল্লাই নারায়ণাইয়ার সেশন। টি এন সেশন ১৯৯০ সালে দেশের চিফ ইলেকশন কমিশনার পদে বসেই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন এই পদটি ‘মাস্টার মশাই আপনি কিন্তু কিছু দেখেননি’ গোছের কোনও পদ নয়। সংবিধান কমিশনকে যতটুকু ক্ষমতা দিয়েছে তা পুরোটাই প্রয়োগ করার অধিকারী তারা। তার জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে কোনও দাপুটে মুখ্যমন্ত্রীকেও পরোয়া করার প্রয়োজন নেই। এমন ব্যতিক্রমী চরিত্রের জন্য দেশের প্রায় সমস্ত শাসক দলেরই বিরাগভাজন হয়েছিলেন সেশন। কোনও কোনও স্বনামধন্য নেতা তাঁকে নানাভাবে আক্রমণ করেছেন, এমনকী গালিগালাজও করেছেন অসংসদীয় ভাষায়। তবু, ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ওই পদ অলংকৃত করতে গিয়ে সেশন কারও সঙ্গে কোনোরকম আপস করার কথা চিন্তাও করেননি। চলতি নির্বাচন পর্বেও কমিশন বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে দেখে দেশবাসী একটু আশ্বস্ত বোধ করছে। আশা করা যায়, কমিশন এই কঠোরতা বজায় রেখেই চলবে। দেশে আর একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে নির্বাচনের বাকি ছয় দফা এবং ভোট গণনা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য এটা অত্যন্ত জরুরি।
18th  April, 2019
জাতিবিদ্বেষের কলঙ্ক 

আমরা কতটা এগিয়েছি, এই পরিমাপ করতে যতটুকু ফিতে লাগবে, কতদূর পশ্চাদ্‌বর্তী হয়েছি, তার দূরত্ব মাপা খুবই কঠিন। কেননা, প্রাচীন ভারতীয় আর্য সমাজব্যবস্থায় যে বর্ণাশ্রম ছিল, আজও আমরা সেই জগদ্দল পাহাড় বয়ে চলেছি, এটা খুবই লজ্জার।   বিশদ

ভোটের উত্তাপ বাজারেও 

ভোটের জন্য উত্তেজনার পারদ চড়ছে। এদিকে, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে গরমও। সব মিলিয়ে গরমাগরম পরিবেশ। সর্বত্রই একই আলোচনা। ভোট আর ভোট! কে কত আসন পাবে? আবার কি বিজেপি ক্ষমতায় ফিরবে, না কি কংগ্রেস?  বিশদ

17th  April, 2019
নবজাগরণে সমৃদ্ধ হোক বাঙালি 

আবার একটা নতুন বছর এল। ১৪২৬। বাংলা নববর্ষ। ইংরেজি নববর্ষের সমতুল কৌলিন্য আজ আর অবশ্য বাংলা নববর্ষের নেই। কেক কেটে বা পার্ক স্ট্রিটে মধ্যরাতে চক্কর মারার মতো উৎসব তো এটা নয়। তাই হয়তো তেমন উৎসাহ পায় না বাঙালি। আসলে বাঙালি এখন যেন হাফ সাহেবের জাত।  
বিশদ

16th  April, 2019
 নির্বাচন কমিশনের দিকে অভিযোগের আঙুল

লোকসভা ভোটপর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে। এবারের ভোটগ্রহণ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা মোট সাতটি দফায়। প্রথম দফাটি সম্পন্ন হল গত ১১ এপ্রিল। ২০টি রাজ্যে। সব মিলিয়ে ৯১ আসনে। লোকসভায় মোট আসন সংখ্যা ৫৪৩। ফলে, প্রথম দফায় মাত্র ছয় ভাগের এক ভাগ আসনে ভোট নেওয়ার কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বিশদ

15th  April, 2019
পরিবর্তনের পথে

নওরা হুসেন। মৃত্যুদণ্ড হয়েছিল তার। কারণ সে খুন করেছিল স্বামীকে। সেই স্বামী, যে নওরাকে ধর্ষণ করতে এসেছিল। কেউ শোনেনি তার কথা। বয়স তার আঠারো পেরয়নি... তবু না। নাবালকত্বের চৌকাঠ পেরনোর আগে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল তার। সুদান দেশটাই যে ধীরে ধীরে তলিয়ে গিয়েছিল অতল অন্ধকারে।
বিশদ

14th  April, 2019
কুৎসা ঢেকে দিল রাষ্ট্রসঙ্ঘ

 মাত্র ক’দিন আগের কথা। নরেন্দ্র মোদি লোকসভা ভোটের প্রচারে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করে গিয়েছিলেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে ‘উন্নয়নের স্পিড ব্রেকার’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তৃণমূল সুপ্রিমোকে বাক্যবাণে বিঁধবার জন্য বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মোদি সেদিন বেছে নিয়েছিলেন এরাজ্যে তাঁদের তুলনামূলক শক্ত ঘাঁটি উত্তরবঙ্গকে।
বিশদ

13th  April, 2019
 দেবীমাহাত্ম্য

হিন্দুদের বিশেষ করে শক্তিসাধকদের নিত্য-আবৃত অসংখ্য শাস্ত্রগ্রন্থের মধ্যে ‘দেবীমাহাত্ম্য’ অন্যতম। গীতা যেরূপ মহাভারতের একটি অংশ ‘দেবীমাহাত্ম্য’ ও সেরূপ মহর্ষি বেদব্যাস রচিত মার্কণ্ডেয় পুরাণের একটি অংশ। মার্কণ্ডেয় পুরাণের ৮১ থেকে ৯৩—এই তেরটি অধ্যায় নিয়ে ‘দেবীমাহাত্ম্য’।
বিশদ

12th  April, 2019
ইমরানের এপ্রিল ফুল

 ইমরান খানের হলটা কী? হঠাৎ করে তাঁর মধ্যে মোদি-প্রীতি জেগে ওঠার প্রকৃত কারণ কী? কোন উদ্দেশ্য নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আচমকা ভারতের বিরোধী দলগুলি দ্বারা ‘হিন্দুত্ববাদী’ দল বলে তকমা আঁটা বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রীকে কাশ্মীর সমস্যা মেটানোর সম্ভাবনাময় পুরুষ বলে মনে করলেন?
বিশদ

12th  April, 2019
গণতন্ত্রের সর্ববৃহত্ পূজা

ভারতই পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র। প্রত্যক্ষ নির্বাচনে বহুদলের উপস্থিতি এবং অংশগ্রহণ হল ভারতের গণতন্ত্রের ভিত্তি। সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাসে ভারতের নির্বাচন সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে বিশেষ তাৎপর্য বহন করে লোকসভার ভোট। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে ৫৪৩ জন সদস্য নির্বাচনের জন্য তার আয়োজন। 
বিশদ

11th  April, 2019
নাম্বার ওয়ান হওয়াই আসল লক্ষ্য

দেশ ও রাজ্যের অগ্রগতি অনেকটাই নির্ভর করে সেখানকার মানুষের শিক্ষার উপর। মানুষকে শিক্ষিত করতে হলে শিক্ষাক্ষেত্রের ভিতটাকেও তাই মজবুত করতে হয়। তবেই শিক্ষাপ্রসারের কাজটা সহজ হয়। এই রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে রাজনীতিকরণ নিয়ে গুচ্ছ গুচ্ছ অভিযোগ ওঠে।
বিশদ

10th  April, 2019
ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ভাবনায় এবার যুক্তিপূর্ণ পরিবর্তন দরকার 

রাজ্যে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সংখ্যা ১৯০টি। গতবার এইসব কলেজে মোট আসন সংখ্যা ছিল ৪০ হাজার ৮৫২টি। কিন্তু তার মধ্যে ভর্তি হয়েছিলেন ৩২ হাজার ৩৯৬ জন।  
বিশদ

09th  April, 2019
নীতিনের নীতিকথা

 লোকসভা ভোট শুরু হওয়ার আর মাত্র কয়েকটি দিন বাকি। এরকম একটি সময়ে বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি তথা বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য নীতিন গাদকারি একটি মন্তব্য করেছেন। নীতিন এবারের ভোটেও প্রার্থী।
বিশদ

08th  April, 2019
বিধিভঙ্গ

লালকৃষ্ণ আদবানির রথযাত্রা পৌঁছতেই দিল্লিজুড়ে রীতিমতো উত্তেজনা। কী করবে ভি পি সিংয়ের সরকার? ক্যাম্প করে বসে পড়েছেন আদবানি। বিজেপির লৌহপুরুষ। দলের সঙ্গে আরএসএসের মূল সংযোগকারী শক্তি এবং অবশ্যই বিজেপিতে হিন্দুত্বের ধারক-বাহক। ফাঁদে পা দেননি ভি পি সিং।
বিশদ

07th  April, 2019
আদবানিজির গণতান্ত্রিক উপলব্ধি  

শেষমেশ মুখ খুললেন আদবানিজি। লালকৃষ্ণ আদবানি কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। অটলবিহারী বাজপেয়ির এনডিএ মন্ত্রিসভায় তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং উপপ্রধানমন্ত্রীর গুরুদায়িত্ব সামলেছেন। আবার বিজেপি যখন দেশের প্রধান বিরোধী দল তখন সংসদে বিরোধী দলনেতার নাম এল কে আদবানি।   বিশদ

06th  April, 2019
দ্বৈরথের ফল

 একইদিনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বৈতযুদ্ধে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আসর সরগরম হয়ে গেল। সম্মুখ সমরে অবতীর্ণ দু’টি ভিন্নধর্মী রাজনৈতিক দলের জয়-পরাজয় নিয়ে চর্চা ও জল্পনা গ্রীষ্মের রোদের তেজের মতোই ঝাঁঝাল হয়ে উঠেছে।
বিশদ

05th  April, 2019
বাউল

বাউলগণ বলেন—যদি আত্মস্বরূপের বোধেবোধ করতে হয়, তাহলে মনের মানুষকে ধরতে হবে। আল্লা বা ভগবান বলে চিৎকার করলে তাঁকে জানা যাবে না। ভগবান বা আল্লা তোমার মধ্যেই বিরাজমান আছেন। যদিও তাঁকে বোধেবোধ করতে চাও, তাহলে কর্মময় যোগসাধনার প্রয়োজন। নিজেদের স্বরূপকে জানতে তাঁকে জানা যাবে। বিশদ

03rd  April, 2019
একনজরে
নয়াদিল্লি, ১৮ এপ্রিল (পিটিআই): অগুস্তা-ওয়েস্টল্যান্ড চপার কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত মধ্যস্থতাকারী ক্রিশ্চিয়ান মিচেলের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল আদালত। পরিবারের সঙ্গে ইস্টার উৎসব উদযাপন করতে সাতদিনের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন করেছিলেন মিচেল।   ...

লিসবন, ১৮ এপ্রিল (পিটিআই): পর্তুগালে মর্মান্তিক বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ২৯ জন জার্মান পর্যটকের। এছাড়াও জখম হয়েছেন ২১ জন। তাঁদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বুধবার পর্যটকদের অন্যতম গন্তব্যস্থল মাদিরা দ্বীপে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টা নাগাদ ওই ঘটনা ঘটে।  ...

সংবাদদাতা, নবদ্বীপ: বৃহস্পতিবার নবদ্বীপের গ্রামীণ এলাকায় রোড-শো করে ভোটপ্রচার করলেন রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। এদিন সকাল ৮টা থেকে হুডখোলা জিপে চেপে মায়াপুর থেকে প্রচার শুরু করেন তিনি। বাইকে চেপে প্রচুর কর্মী-সমর্থক প্রার্থীর সঙ্গে রোড-শোয়ে শামিল হন। ...

বিএনএ, কাঁচরাপাড়া: বৃহস্পতিবার ভোরে কাঁচরাপাড়া স্টেশনের কাছে বিবেকানন্দ মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগুন লেগে মার্কেটের ১৬৭টি দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়। দমকল বাহিনীর উদাসীনতার জন্য আগুন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা। আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু,
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার,
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম,
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু,
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২ 

17th  April, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৬ টাকা ৯২.৩৪ টাকা
ইউরো ৭৭.০৭ টাকা ৮০.০২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,০০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৩৬৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০,৮২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ ১৪২৬, ১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, পূর্ণিমা ২৮/৩২ অপঃ ৪/৪২। চিত্রা ৩৫/৩০ রাত্রি ৭/৩০। সূ উ ৫/১৭/৩৬, অ ৫/৫৪/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৩ গতে অস্তাবধি, বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
প্রাচীন পঞ্জিকা: ৫ বৈশাখ ১৪২৬, ১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, পূর্ণিমা ২৮/৪৩/৪৯ অপঃ ৪/৪৭/৪৩। চিত্রানক্ষত্র রাত্রি ৩৬/২৭/৩৮ রাত্রি ৭/৫৩/১৪, সূ উ ৫/১৮/১১, অ ৫/৫৫/৩১, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৪০ গতে ১০/১৬ মধ্যে ও ১২/৫২ গতে ২/৩৪ মধ্যে ও ৪/১৮ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩০ গতে ৮/৫৮ মধ্যে ও ২/৫৩ গতে ৩/৩৭ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৭/৩১ গতে ১০/২/১১ মধ্যে, কালবেলা ১০/২/১১ গতে ১১/৩৬/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৬/১১ গতে ১০/১১/৩১ মধ্যে। 
১৩ শাবান 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম। বৃষ: প্রেমে সফলতা প্রাপ্তি। মিথুন: শ্বশুরবাড়ির সূত্রে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম ...বিশদ

07:03:20 PM

কেকেআরকে ২১৪ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু  

09:44:38 PM

আইপিএল: বেঙ্গালুরু ১২২/২(১৫ ওভার) 

09:14:28 PM

আইপিএল: বেঙ্গালুরু ৭০/২(১০ ওভার) 

08:53:00 PM

টসে জিতে ফিল্ডিং নিল কেকেআর

07:35:32 PM