সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা। আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, কৃষি ও গ্রামোন্নয়ন বিভাগে স্নাতকোত্তর স্তরে পড়েন নির্যাতিত ওই পড়ুয়ারা। গত ৯ এপ্রিল ‘ফিল্ড’-এর কাজ মিটিয়ে পড়ুয়াদের একটি দল ফেরে হাওড়া স্টেশনে। ট্রেন থেকে নামার পরই ধ্রুবজ্যোতি প্রধান নামের এক ছাত্রের কাছে টিকিট দেখতে চান এক টিকিট পরীক্ষক। টিকিটের পিডিএফ মোবাইল থেকে খুঁজতে গিয়ে দেরি হয়। টিকিট দেখানোর জন্য কিছুটা সময় চান ওই পড়ুয়া। কিন্তু, সময় দেওয়া তো দূরের কথা, ওই পড়ুয়াকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। দুই বন্ধু ছুটে এলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। পরে টিকিটের প্রিন্ট আউট দেখিয়ে ‘মুক্তি’ মেলে তাঁদের। এই ঘটনায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়ায় পড়ুয়া ও ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে। এনিয়ে অভিযোগও দায়ের করা হয়।
পূর্ব রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২২ এপ্রিল ওই পড়ুয়াকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। তাঁর সঙ্গে কথা বলার সময়ে নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে যে সব টিকিট পরীক্ষক কর্তব্যরত ছিলেন, তাঁদের ডেকে পাঠানো হবে। প্রথমে, অভিযুক্তকে চিহ্নিতকরণের চেষ্টা করা হবে বলে খবর। রেলের পরিভাষায় যাকে ‘কনফ্রন্টেড এনকোয়ারি’ বলা হয়। রেলের এক কর্তা বলেন, নিগ্রহের ঘটনা কোনওভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। দরকারে সিসিটিভি’র ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এক পড়ুয়া বলেন, আপাতত রেলের ভূমিকা ইতিবাচক বলেই মনে হচ্ছে। তদন্তের গতিপ্রকৃতি দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে। প্রয়োজনে রেলমন্ত্রীকেও বিষয়টি জানানো হবে।