Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মহাকালীর কালীমঠ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

পর্ব-৩৭

হিমালয়ের পবিত্র দেবস্থানগুলি বারে বারে পরিব্রজন করলেও গুপ্তকাশীর অদূরে কালীমঠে আর যাওয়াই হয় না। তাই সেবার গৌরীকুণ্ডের পথে ত্রিযুগীনায়ারণ হয়ে গুপ্তকাশীতে এসে রাত্রিবাস করলাম।
আগে পঞ্চকেদারের যাত্রীরা কালীমঠ হয়েই মদমহেশ্বরে যেতেন। এখন সে পথ রুদ্ধ। তাই গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠ দর্শন করে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে উখীমঠ হয়ে যেতে হয়। কেউ কেউ সরাসরি উখীমঠ দিয়েই যান।
গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠের দূরত্ব ১১ কিমি। ঘন ঘন জিপ বা ট্রেকারের ব্যবস্থা আছে। প্রবল প্রবাহ সরস্বতী নদীর তীরে কালীমঠে আসতেই সেখানকার নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখে মোহিত হয়ে গেলাম। এই নদীর ওপর পাকা সেতু পার হয়ে কালীমঠে প্রবেশ করতেই দেহ মন যেন অন্যরকম হয়ে গেল। কালীমঠের উচ্চতা ৩ হাজার ৯৬০ ফুট।
হিমালয় তীর্থভূমিতে খুবই ছোট্ট জায়গা এই কালীমঠ। এখানে ত্রিগুণাত্মিকা দেবীর অধিষ্ঠান। দেবী এখানে মহাকালী। ইনি ৫১ পীঠের এক দেবী। সতীর বাম চরণের সমস্ত অঙ্গুলিই এখানে পড়েছিল। এখানকার মন্দির মহাকালী মন্দির নামেই প্রসিদ্ধ। এখানে বেশ কয়েকটি ধর্মশালা ও যাত্রীনিবাসও আছে।
মন্দিরে প্রবেশ করে কোনও মূর্তির দর্শন পেলাম না। তবে পাষাণে ঢাকা একটি সুড়ঙ্গ আছে। সেটিই দেবীস্থান। সুড়ঙ্গমুখের সেই পাথরটিকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এখানে। শুধুমাত্র শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে সেই পাথর সরিয়ে স্থানটি অনাবৃত করা হয়। ওই সময় এখানে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞের অনুষ্ঠান হয়। বর্তমানে এই স্থানে একটি প্রকাণ্ড খাঁড়া ও কয়েকটি ত্রিশূল দেবীর অস্ত্র হিসাবে রাখা আছে। আর চারদিকে ঝোলানো আছে অজস্র চামর ও ঘণ্টা।
মহাকালীর মন্দির দর্শনের পর আমি এখানকার অন্যান্য মন্দিরগুলিও দর্শন করতে চললাম। এখানে আছেন মহালক্ষ্মী, মহাসরস্বতী, গৌরীশঙ্কর ও মহাদেবজির মন্দির। তবে সবই অতি প্রাচীন ও ভগ্নদশাপ্রাপ্ত। অন্যান্য তীর্থের মতো যাত্রীসংখ্যাও এখানে খুবই কম। আজ এই মহাতীর্থে আমিই একমাত্র যাত্রী। তা হোক, এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ আমার এত ভালো লাগল, যে তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।
এখান থেকে চার-পাঁচ কিমি দূরে কালী নদীর তীরে কালী শিলা বা মাতঙ্গশিলায় চৌষট্টি যোগিনী বিরাজিত। সঙ্গে স্থানীয় কাউকে না নিয়ে সেখানে যাওয়া উচিত নয়। কেন না স্থানটি অতি দুর্গম। সেখানেই একটি উচ্চ পর্বতে বসে দেবগণ শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করার জন্য মহাকালীর আরাধনা করেছিলেন। দেবী মহাকালী দেবগণের আরাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে চামুণ্ডাক্ষেত্রের কাছে আরও একটি উচ্চ পর্বতে বধ করেন শুম্ভ-নিশুম্ভকে। পরে মহাষ্টমীর পুণ্য তিথিতে এই কালীশিলায় বধ করেন রক্তবীজকেও। খরস্রোতা কালী গঙ্গার বুকে অর্ধনিমজ্জমান বৃহৎ একটি শিলাকে রক্তবীজের মুণ্ড বলে মনে করেন স্থানীয়রা। আজও সেই শিলা বেয়ে রক্তের ধারা বয়ে চলেছে। আঠার মতো চ্যাটচ্যাটে কালো রক্ত। তাই ওই স্থানটি কালীশিলা বা কালশিলা নামে পরিচিত।
হিমালয় তীর্থ যাত্রীরা সবাই কেদার দর্শন করে বদ্রীনারায়ণের পথে রওনা দেন। তাই কালীমঠ অবহেলিতই রয়ে যায়। ফলে এই মহাতীর্থ দর্শনে অনেকেই যেমন বঞ্চিত হন তেমনই প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখারও সুযোগ হারান।
কালীমঠে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর পর একবার ভাবলাম এতদূর এসেছি যখন একরাত থেকেই যাই এখানে। ধর্মশালার ঘরের ভাড়া তো ১৫০ টাকা। কিন্তু আকাশের অবস্থা ভালো নয় বুঝে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে যাওয়ার মন করলাম। কেন না এ পথে ধস নামার সম্ভাবনা খুব বেশি।
যাওয়ার আগে আরও একবার মহাকালীর মন্দিরে সেই সুড়ঙ্গমুখে এসে চাপা দেওয়া পাথরে মাথা রেখে ‘চণ্ডিকা মহামন্ত্র’ জপ করলাম। শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে এখানে এসে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞে শামিল এ জীবনে হয়তো কখনও হতে পারব না, তবে রুদ্রপ্রয়াগে তো আমি মাঝে মধ্যেই আসি। তখনই আরও একবার এখানে এসে একটা রাত্রি কালীমঠে অতিবাহিত করে যাব, এমনই মন করলাম।
কালীমঠকে কেন্দ্র করে এবার থেকে হিমালয়ের অন্য তীর্থ দর্শন করব। এও আমার বাসনা। এর আশপাশে শৈবতীর্থ ছাড়া দেবী তীর্থও তো খুব একটা কম নেই। মা মহাকালীর কৃপা হলে এর সর্বতীর্থে আমি পরিব্রজন করব। কালীমঠের দুই প্রান্তে আছে কোটি মাহেশ্বরী ও রাকেশ্বরীর দুটি মন্দির। সেও দারুণ মহিমান্বিত। গুপ্তকাশীর অর্ধক্রোশের মধ্যে আছ ললিতাদেবীর মন্দির। কেদারের পথে মৈখচণ্ডীতে আছে মহিষমর্দিনীর মন্দির। রামসু গ্রামের শ্রীদুর্গার মহামন্দিরও প্রসিদ্ধ। কুম্ভমেলার সময় হরিদ্বারে যখন মেলা হয় এখানেও তখন মেলা বসে। অতএব কালীমঠের এই মহা সতীপীঠে আশ্রয় নিয়ে হিমালয়ের পথে পথে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দই যে আলাদা।
তাই অনেক আনন্দ বুকে নিয়ে আরও একবার মহাকালীকে প্রণাম জানিয়ে আবার গুপ্তকাশীর পথে রওনা হলাম। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে আজই রুদ্র প্রয়াগে গিয়ে অলকানন্দা ও মন্দাকিনী সঙ্গমে নারদশিলায় জলতর্পণ করব। রাত্রিবাসের জন্য আমার প্রিয় সাটি লজ তো আছেই।
(সমাপ্ত)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
24th  November, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

কন্যে কথন
নিয়তি রায়চৌধুরী 

—তোমার সঙ্গে একটা কথা আছে মা।
—আবার কী হল? রুমির একটা কথা মানে একশোটি কথার বাঞ্চ। সবটাই বিভাস বিষয়ক। এটা সবিতা জানেন। বনিবনা হচ্ছে না। শ্বশুরবাড়ির সহায়তা নেই। পরপর দুটি মেয়ের কারণে বিভাসের বাবা-মা’র নাতির আশায় ছাই পড়েছে। ছেলে-বউয়ের লাগাম ছাড়া কোন্দলে তাই উদ্বেগ নেই। 
বিশদ

মানুষ গড়ার কারিগর
সৌমিত্র চৌধুরী

 চোখের জল মুছে বাবা বলল, ‘ঠিক আছে স্যার, আপনার কথা রাখলাম। তবে ঋণ বাড়াব না। ফেল করলে ওর কিন্তু পড়া বন্ধ।’ এত দূর বলে আমাদের পিসিএম থামল। আমার চোখে বিস্ময়। জম স্যার নিজে গেল হাটখোলায়? একটু অবাক হয়েছিলাম সেদিন। কিন্তু কয়েকমাস পরে ক্লাসের সবাইকে, এমনকী গোটা স্কুলকে অবাক করে দেবার মতো ঘটনা ঘটল। অঙ্কে আশি নম্বর পেয়ে বার্ষিক পরীক্ষায় চার নম্বর স্থানটা দখল করেছে প্রদীপ। বিশদ

08th  December, 2019
অথৈ সাগর

 আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

08th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
সন্দীপ রায়চৌধুরী

 ওপার বাংলা থেকে আসা ‘বাঙাল’ ভানুকে শুধু চেহারা দেখেই নাকি ‘জাগরণ’ ছবির জন্য নির্বাচন করেছিলেন বিভূতি চক্রবর্তী। কারণ হিসেবে বলেছিলেন, ‘আমার ছবিতে দুর্ভিক্ষপীড়িত চিমসে চেহারার একটা চরিত্র আছে, সেটা তুমি করবে।’ বিশদ

08th  December, 2019
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পর্ব * ১
সন্দীপ রায়চৌধুরী

উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের দ্যুতিতে ভাস্বর। এই লাইনটা বললে হয়তো এক রকম অপমানই করা হয় তাঁদের। কারণ অন্যের আলোয় আলোকিত হওয়ার প্রয়োজন এঁদের কারও কখনও হয়নি। এঁরা নিজেরাই এক একজন কিংবদন্তি।   বিশদ

01st  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

01st  December, 2019
ফেসবুকে বনলতা
শুচিস্মিতা দেব 

আমি তপেন বাগচি। পেশাহীন এবং নেশাহীন ছাপোষা মানুষ। পেশার অভাবে নেশা করার হিম্মত হয়নি কখনও। অভিজাত পাড়ায় ঠাকুরদার আমলের দোতলা বাড়িতে বিনা পয়সার বাসস্থান। বাবা ছিলেন ব্যারিস্টার ঠাকুরদার ল ফার্মের যোগ্য উত্তরাধিকারী।   বিশদ

01st  December, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৭

ছিলেন বিজ্ঞানের ছাত্র, বিষয় ছিল রসায়ন। তিনি নিজের সম্পর্কে বলতেন, ‘আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। আচারে-ব্যবহারে, ভ্রমণে-পর্যটনে, খাদ্যে-পানীয়ে কালাপাহাড় বলিয়া পরিচিত মহলে আমার অখ্যাতি আছে; তবু আজ অস্বীকার করিতে পারি না, অলৌকিক শ্রেণীর দুইটি ঘটনার আমি সাক্ষী হইয়া আছি। 
বিশদ

24th  November, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

17th  November, 2019
 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

17th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...

 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM