পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
এদিন রাহুলের সেই মন্তব্যেরই পাল্টা দিতে গিয়ে বিজেপি মুখপাত্র জিভিএল নরসিংহ রাও বলেন, ‘রাহুল গান্ধীর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত নাম হল রাহুল জিন্না। আপনার মুসলিম তোষণের রাজনীতি এবং মানসিকতাই আপনাকে সাভারকর নয়, মহম্মদ আলি জিন্নারই যোগ্য উত্তরসূরী করে তুলেছে।’ রাহুলকে নিশানা করে তোপ দেগেছেন বিজেপির আরও এক মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তাঁর মতে, রাহুল কখনওই সাভারকর হতে পারবেন না। কারণ সাভারকর ছিলেন দেশপ্রেম, ত্যাগ এবং সাহসিকতার প্রতীক। অন্যদিকে, রাহুল গান্ধী হলেন এমন একজন যিনি বরাবর পাকিস্তানের সুরেই কথা বলে থাকেন। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিল মালব্য আমার শ্লেষাত্মক ট্যুইটে জানান, কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি ঠিক কথাই বলেছেন। উনি কখনওই রাহুল সাভারকর হতে পারবেন না। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনার রাহুলের এই মন্তব্যে কী প্রতিক্রিয়া হয়, তা দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। বিজেপি নেতার এই প্রশ্নের জবাব দিতে উদ্ধব থ্যাকারের দল জানিয়েছে, সাভারকরের মতো একজন দেশনায়কের অপমান মেনে নেওয়া যায় না। দলের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় রাউত বলেন, ‘বীর সাভারকর শুধু মহারাষ্ট্রেরই নয় সারা দেশের আইকন। সাভারকর নামটার সঙ্গেই গৌরবের গাথা জড়িয়ে রয়েছে। নেহরু এবং গান্ধীর মতোই সাভারকরও দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। এমন একজন ব্যক্তিত্বের অবশ্যই সম্মান প্রাপ্য। এই বিষয়ে কোনও আপোস করা যাবে না।’