পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
এই পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবেই আশা-আশঙ্কার দোলাচলে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেটা স্পষ্ট ধরাও পড়েছে তাঁর ট্যুইটে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার কোনও দোষ নেই, তবুও আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ এরপরই বিরোধীদের আক্রমণ করে তাঁর বার্তা, ‘অতিবামপন্থীরা কিছুই করে না। ডেমোক্র্যাট এখন ঘৃণার পার্টিতে পরিণত হয়েছে। ওরা আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।’ এর আগে দিনের শুরুতে এই ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়াকে একই সঙ্গে ‘ধাপ্পাবাজি’ ও ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘এই ইমপিচমেন্টের পুরোটাই ধাপ্পাবাজি। একটা মিথ্যা। এটা বহুদিন আগে থেকে শুরু হয়েছিল। মনে হয় ভবিষ্যতের ফার্স্ট লেডিকে নিয়ে চলমান সিঁড়ি দিয়ে আমার নেমে আসারও অনেক আগে থেকে।’ তাঁর নেতৃত্বে আমেরিকা প্রভূত উন্নতি করছে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।