Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব। সংসারের পালা-গানে ঝালাপালা হতে হতে কখনও-সখনও যদি নিস্তার পাওয়া যেত তখন রিমার সঙ্গে গল্প জুড়তে ভুলত না দীনবন্ধু— জানো তো, মিহির পড়াশুনোয় কী ভালোই না ছিল, অথচ শেষ পর্যন্ত একটা চাকরি জোটাতে পারল না। কিংবা বলত, সিনেমার নায়ক হতে গিয়ে কী হেনস্তাই না হয়েছিল বিমল। মায়ের গয়না চুরি করে শেষ পর্যন্ত হাজতবাস করতে...। স্বামীর হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের প্রতি রিমার কোনও উৎসাহ না দেখে হতাশ হতো দীনবন্ধু। হতাশ হলেও সহজে ছাড়ত না রিমাকে। পাশের ফ্ল্যাটের ঘোষ-গিন্নির মতো গাওয়া ঘি রঙের জামদানি শাড়ি কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে শোনাতে চাইত অজিতের বোন নন্দিতার গল্প। নন্দিতার ভুল বানানে ভরা প্রেমপত্র লেখার গল্প। দীনবন্ধুকে তিন-তিনটে চিঠি লিখেও যখন পাত্তা পায়নি, তখন পাকড়াও করেছিল ত্রিনাথকে। বলতে বলতে হেসে ঢলে পড়ত দীনবন্ধু। একটু হয়তো ছুঁয়েও দিত রিমাকে। আর তখনই সোফার পাশে বসা স্বামীকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াত রিমা— তোমার বড্ড ঢলে পড়া স্বভাব। বড় বড় সব ছেলে-মেয়েরা ঘরে। দেখলে কী ভাববে বলো তো?
দীনবন্ধুর উত্তরের অপেক্ষা করত না রিমা। হেঁশেলে পালিয়ে নিস্তার পাওয়ার চেষ্টা করত স্বামীর স্মৃতিচারণের বহর থেকে। রিমা পালালেও দুঃখ পেত না দীনবন্ধু। স্মৃতি সতত সুখের। নিজের মনে নিজেই ডুবে যেত হারানো বন্ধুদের স্মৃতি মন্থনের সমুদ্রে। স্মৃতির ঢেউয়ে ভেসে যেত। আছড়ে পড়ত। আবার ভাসত। আছাড় খেত। সুখ-দুঃখ, দুঃখ-সুখের স্মৃতি মানুষের জীবনের হৃদস্পন্দন। বেঁচে থাকার, এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। সুতরাং রিমা এড়িয়ে গেলেও বুঁদ হয়ে থাকতে ভালোবাসত দীনবন্ধু। মনে মনে রিমার উদ্দেশে বলত— মেয়েরা বন্ধুত্বের কী বোঝে? হিংসা আর পরশ্রীকাতরতার অসুখে ভুগলে কি আর বন্ধুত্ব করা যায়?
বলবে না কেন? রিমার মুখে কোনও দিন তার কোনও বন্ধুর গল্প এমনকী নামও শোনেনি দীনবন্ধু। কৌতূহল চাপতে না পেরে প্রশ্নটা একদিন করেই ফেলেছিল ছেলে-মেয়েদের আড়ালে— তোমার কোনও বন্ধু নেই? কই তাদের কথা তো কোনও দিন বলো না? স্বামীর প্রশ্নের উত্তরে একগাল রহস্যের হাসি ছড়িয়েছিল রিমা— থাকবে না কেন? খুউব আছে। তবে তারা তোমার বন্ধুদের মতো গেলাসের বন্ধু নয়।
ওঃ, উত্তর শুনে একটু দমে গেছিল দীনবন্ধু। বলেছিল— আমাদের সমাজে মেয়েদের হাতে গেলাসটা এখনও তেমনভাবে ওঠেনি, তাই বলতে পারলে। উঠলে তো সন্ধের পর সংসারটা ভরত-নাট্যমের স্টেজ হয়ে যেত।
মোটেও না। ওই সব ছাইপাঁশ গিলে বন্ধুত্ব করার চেয়ে নির্বান্ধব থাকা অনেক ভালো— হাতের কাজ সারতে সারতে নিজের মনে নিজেকে বলার মতো করে বলেছিল রিমা।
মাসে ক’দিন আমার হাতে গেলাস উঠতে দেখেছ? স্ত্রীর উপর অভিমান হয়েছিল দীনবন্ধুর— জানি জানি, তোমার বন্ধুদের সব খবর আমার জানা আছে।
তাই? কী জানো, একটু শোনাবে আমাকে? কান খাড়া করে বেঁকে দাঁড়িয়েছিল রিমা।
ওই তো বিট্টুর মা, দর্জিপাড়ার ধুমসো মহিলাটা, কী যেন নাম?
কল্পনা মোটেও আমার বন্ধু নয়। ওর ছেলে বাপ্পার সঙ্গে পড়ে। স্কুলের দুয়ারে দেখা হয়, ব্যস— আবার নিজের কাজে ফিরেছিল রিমা।
টুম্পার মা গীতা? তার সঙ্গে তো দিনে চোদ্দোবার কথা হয়। নারায়ণ পুজোর প্রসাদ খেতে যাও। রামমন্দিরে শাড়ি কিনতে যাও, নাছোড় দীনবন্ধু কিছুতেই ছাড়তে চায়নি রিমাকে। গীতাকে একটু বেশিই পছন্দ করে দীনবন্ধু। বিট্টুর মায়ের মতো থলথলে নয়, আবার সানুর মায়ের মতো প্যাঁকাটিও নয়। গায়ের রং শ্যামলা হলেও বেশ চিকচিকে। আর চোখ দুটো? সে তো একেবারে মদন বাণ।
—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।
জানি জানি। গীতা আমাকে সব বলেছে— হিংসে হিংসে স্বরে শুনিয়ে দিয়েছিল রিমা। তারপর সরাসরি জিজ্ঞাসা করেছিল, পরের বউকে স্কুটারের পিছনে বসিয়ে অত ঘন ঘন ব্রেক কষার কী হয়েছিল? ঘন ঘন ব্রেক কষেছি? আমি? গীতা বলেছে বুঝি?
না, ঠিক তা বলেনি। বলেছে, রিমা, তোর বরটা খুব ভিতু। স্কুটার চালানোর হাতটাও পোক্ত নয়। ওইটুকু রাস্তায় পঞ্চাশবার কেউ ব্রেক কষে? নিজের ঢঙে জবাব দিয়েছিল রিমা। চোখ রেখেছিল দীনবন্ধুর মুখের ক্যানভাসে। তারপর দীনবন্ধুর কোনও উত্তর শোনানোর আগেই ঘোষণা করেছিল রায়— আমি তো তোমাকে হাড়ে হাড়ে চিনি। ঘন ঘন ব্রেক কষার উদ্দেশ্যও বুঝি। গীতার ঢুলু ঢুলু স্বভাবকে ক্যাশ করতে চেয়েছিলে, তাই তো?
রিমার রায় শোনার পর বন্ধুত্ব নিয়ে আলোচনা আর এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়নি দীনবন্ধু। গীতার স্পর্শটুকু স্মৃতিতে রেখে ঘর ছেড়েছিল নিস্তার পেতে। বিট্টুর মা, গীতা আর শ্রীলেখার সঙ্গেই একটু যা মাখামাখি রিমার। তার বাইরে আর যারা আছে তারা তেমন উল্লেখযোগ্য কেউ নয়। কিন্তু দীনবন্ধু তো জানতে চেয়েছিল অন্য কথা। রিমার স্কুল কিংবা কলেজবেলার কোনও বন্ধুর কথা। ‘বন্ধু’ তার কারণ ‘বান্ধবী’ শব্দটাকে তেমন প্রাধান্য দিতে চায় না দীনবন্ধু। দিতে ইচ্ছে করে না। কেমন যেন প্রাণহীন, ছাড়া ছাড়া মনে হয়। চাকরি পাওয়ার পর দপ্তরে পেয়েছিল অনুরাধাকে। বয়সে দু-তিন বছরের বড় হলেও ‘দিদি’, ‘দিদি’ চেহারা ছিল না অনুরাধার। রিমা তখনও দীনবন্ধুর জীবনে চৌকাঠ পেরয়নি। তাই অনুরাধাকে বান্ধবীর মর্যাদা দিয়ে মনে মনে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে রূপকথার দেশে বেড়াতে যেতে ভালোই লাগত। অনুরাধাও সাড়া দিত শনিবারের ইভিনিং শো-এ সিনেমা-থিয়েটারে যাওয়ার প্রস্তাবে। পুরনো বন্ধুদের কাছে বুক ঠুকে গর্ব করত দীনবন্ধু— তোরা ওই এক নন্দিতাতেই মেতে আছিস। আছে তোদের কোনও বান্ধবী? অনুরাধার মতো?
না নেই— ঠাস করে মুখের উপর বলে দিয়েছিল বিমল। বান্ধবী না অন্য কিছু? ইয়ে, মানে বিয়ে করে ফেল তোর ওই পরমাণুকে। অজিত জ্ঞান দিয়েছিল— বান্ধবী জুটিয়েছিস তো! পকেট সেলাই করে রাখিস। গেলাসে শেষ চুমুক দিয়ে টেবিল ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছিল ত্রিনাথ— মাসিমা জানেন? না কি নারদের ভূমিকাটা আমিই পালন করে আসব?
রিমার কাছে গীতার খোঁটা খেয়ে পালিয়ে এসেও নিস্তার নেই দীনবন্ধুর। থাকবে কেমন করে? মানুষের মতো তো কখনও ফাঁকা থাকে না। মানুষ তো কখনও চুপ করে থাকতে পারে না। মনের ভাবনা, মনের কথোপকথন মনে মনেই চলতে থাকে। ত্রিনাথের কথা মনে পড়তেই তাই মনে মনে হেসে ফেলে দীনবন্ধু। প্রস্তাবটা অনুরাধার কানে পাড়তে গিয়েও পাড়তে পারেনি। ভিতু প্রেমিকের স্বভাব। বলি বলি করতে করতেই প্রেম পালিয়ে যায় চলি চলি বলে। তবে অনুরাধা নেমন্তন্ন করেছিল। ভাইফোঁটায়। বলেছিল, আমার ভাই নেই। তোমারও বোনের অভাব। চলে এসো। প্রস্তাব শুনে ভিরমি খাওয়ার দশা হয়েছিল দীনবন্ধুর— কিন্তু বন্ধুত্ব? ওমা, ভাই-বোনের কি বন্ধুত্ব হয় না? বলতে বলতে অফিসের মধ্যেই অনুরাধা নিজের কমললতা দুই হাত মালা করে জড়িয়ে ধরেছিল দীনবন্ধুর গলা। ক্যামেরা থাকলে তোদের ভাই-বোনদের একটা ছবি তুলে রাখতাম— পাশের টেবিল থেকে টিপ্পনি ছুঁড়ে দিয়েছিল সামন্তবাবু। বন্ধু আর বান্ধবীর জ্যাকেট খুলে সেই যে সেদিন দীনবন্ধু আর অনুরাধা ভাই-বোন হয়ে গেছিল, সে সম্পর্ক আজও অটুট হয়ে আছে। অনুরাধার মেয়ে অলকানন্দা তো মামা বলতে পাগল। প্রতি রবিবার শ্যামনগর থেকে ছুটে আসে শুধু মামির হাতে রান্না চিকেনকারি খেতে। কিন্তু দীনবন্ধুর অবচেতন মন এখনও মাঝেমধ্যে কামনা করে অনুরাধাকে। একান্তে রিমার চেহারায় গুলিয়ে নেয় অনুরাধাকে।
আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে/ তাই হেরি তায় সকল খানে...
ধুস! আজকাল এই এক জ্বালা হয়েছে। মোবাইল ফোন। একটু যে মন দিয়ে মনের কথা ভাববে, সে উপায় নেই। অথচ যখন থাকার দরকার ছিল তখন ছিল না। থাকলে কত বন্ধু হতো। বান্ধবী জুটত। এসএমএস পাঠিয়ে মনের কথা ফোনের পর্দায় নিবেদন করা যেত। এখন এই অবেলার পড়ন্ত রোদে মোবাইলের চাকচিক্য তেমন ভালো লাগে না দীনবন্ধুর। অনুরাধা সবে উঠে আসছিল এক পা এক পা করে। ঠিক তখনই বেজে উঠতে হল যন্ত্রটাকে?
তুমি কি চা খাবে না স্নানে যাবে?
আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে/ তাই হেরি তায় সকল খানে...।
হ্যালো, মিহির। বল... রান্নাঘর থেকে উড়ে আসা রিমার প্রশ্নের জবাব দেওয়া হয় না। আজই সকালে খুঁজে পাওয়া হারানো ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে ফোনালাপে ব্যস্ত হয় দীনবন্ধু। তবে বেশিক্ষণ নয়, মাত্র দু’মিনিট ষোলো সেকেন্ড। মিহির ছিল চিরপ্রেমিক। যাকে দেখত তাকেই পছন্দ হয়ে যেত। মনে মনে ভালোবেসে খুশি হতো। একতরফা হলেও বুক চিতিয়ে বলত, পারবি তোরা এমন নিঃস্বার্থ প্রেমিক হতে?
না, আজ আর অফিস যাওয়া হবে না। তুমি চা দাও, ঝট করে বাজার থেকে একটু ঘুরে আসি— ফোন ছেড়ে রান্নাঘরে রিমার পাশে এসে দাঁড়ায় দীনবন্ধু। খবরটা ঢেলে দেয় স্ত্রীর কানে, মিহির আসবে। একটু মাটন নিয়ে আসি। মিহিরকে মনে আছে তো? সেই যে আমার সঙ্গে তোমাদের বাড়ি গেছিল কনে দেখতে?
দীনবন্ধুর কথা শুনে বুকের ভিতরটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে রিমার। কিন্তু মুখে প্রকাশ করে না। মেয়েদের চিরন্তন স্বভাবে বুক ফাটলেও মুখ ফোটে না। চায়ের বাটি চাপিয়ে দেয় ওভেনে।
মিহিরের খুব পছন্দ ছিল তোমাকে— রিমার সাড়া না পেয়ে ডাইনিং স্পেসে ফিরে আসে দীনবন্ধু।
জানি, মুখ ফস্কে এক শব্দের উত্তরটা প্রায় বাতাসে ছুঁড়ে দিয়েছিল রিমা। কিন্তু না, মুখ ফস্কাতে দেয় না। ভারী সুন্দর সহজাত ভঙ্গিতে সামলে নেয়। ফুটন্ত চায়ের বাটিতে চামচ নাড়তে নাড়তে শুনিয়ে দেয় হক কথা— গেলাস পেতে গিলতে বসো না।
তোমার ওই এক দোষ। এক স্বভাব। ঠাকুমা দিদিমার যুগে পড়ে থাকার স্বভাব। এতদিন বাদে পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে, একটু সেলিব্রেট করব না?
না, করবে না। ঘরের ভেতর বেলেল্লাপনা আমি সহ্য করব না। ফোন করলেই বাপ্পা জিজ্ঞাসা করে, মা, বাবা ঠিক আছে তো? আজকালকার ছেলে। হোস্টেলে থাকে। একটা সিগারেট পর্যন্ত...
মায়ের স্বভাব পেয়েছে— খুশি হয় দীনবন্ধু। তোষামোদ করে রিমাকে— অতটা সেকেলেপনাও ঠিক নয়। একটু স্মার্টনেস দরকার।
স্মার্টনেস? বলো ভলেন্টারি ম্যাডনেস। ইচ্ছে করে পাগল হওয়া। তোমার কাছেই তো শুনেছি তোমার বন্ধুর গল্প। চার চুমুক পেটে পড়তে না পড়তেই মাতলামির সীমা ছাড়িয়ে ফেলে। তুমিই তো বলেছ, সৈকতদার বাড়িতে রীনাদিকে জড়িয়ে ধরে...।
বন্ধুর বউয়ের সঙ্গে ওটুকু ইন্টু-মিন্টু হতেই পারে— চায়ের কাপ হাতে তুলে যুক্তির দেওয়াল খাড়া করে দীনবন্ধু।
তোমার বউয়ের সঙ্গে করলে তুমি মেনে নিতে পারবে তো? বিরক্ত হয় রিমা।
কী যা তা বলছ? এই বয়সে মানুষ অনেক ম্যাচিওর হয়। স্থান-কাল-পাত্র বুঝতে পারে। তাছাড়া মিহিরের অনেক পরিবর্তন হয়েছে শুনেছি— রিমাকে বোঝানোর চেষ্টা করে দীনবন্ধু।
হাজারবার সাবান মাখালেও কয়লা কখনও ফর্সা হয় না, দৃঢ় স্বরে জানিয়ে দেয় রিমা— তাছাড়া ওই মানুষটা কী করে যে তোমার বন্ধু হল বুঝতে পারি না বাপু।
আমিও বুঝতে পারি না মিহিরকে চিরকাল তুমি কেন অপছন্দ করো? বিরক্ত দীনবন্ধুর মনে ক্ষোভের উত্তরে হাওয়া বইতে থাকে।
তার যথেষ্ট কারণ আছে।
কী কারণ? কাপে শেষ চুমুকটা সেরে নিয়ে উঠে দাঁড়ায় দীনবন্ধু।
বিয়ের আগে থেকেই বিরক্ত করত। ছুঁক ছুঁক করত। এমনকী বাবার কাছেও—
বিয়ের আগেই মিহিরকে যে চিনত সে কথা তো বলনি কোনও দিন— রিমাকে থামিয়ে অবাক হয় দীনবন্ধু। বসে পড়ে চেয়ারে, ওকে নিয়ে তোমাকে যেদিন দেখতে গেছিলাম সেদিনও তো মিহির কিছু বলেনি।
তারপর থেকেই শুরু করেছিল আসা-যাওয়া। তোমার পাঠানো নববর্ষের কার্ড পৌঁছে দিতে দাঁড়িয়েছিল ইউনিভার্সিটির গেটে। রাগ হয়েছিল তোমার উপর— রান্নাঘরের দিকে পিছন ফেরে রিমা।
নববর্ষের কার্ড? আমি পাঠিয়েছিলাম? অবাক হওয়ার সীমা ছাড়ায় দীনবন্ধু।
শুধু কী নববর্ষের কার্ড? রবীন্দ্রনাথের কবিতা লেখা চিঠি? ঘুরে দাঁড়ায় রিমা— তোমার ওই বন্ধু বিয়ের প্রস্তাবও দিয়েছিল বাবার কাছে। বিয়ের পরেও নানান অছিলায় বিরক্ত করার চেষ্টা করেছে। সে সব খবর কি তুমি জানো? আমিও জানতে দিইনি। প্রাণের বন্ধুর স্বভাব জানতে পারলে দুঃখ পাবে তাই।
মজা করেছিল হয়তো। তবে ওর মনে কোনও পাপ...।
চুপ করো। ছেলেদের কোনটা মজা, কোনটা পাপ, কোনটা পুণ্য মেয়েরা বেশ বুঝতে পারে। শান্তির প্রয়োজনে শাক দিয়ে আমরা মাছ ঢেকে রাখি তাই কিছু টের পাও না— ঋজু রিমার গলার স্বরের এমন দৃঢ়তা আগে দেখেনি দীনবন্ধু।
মোবাইল হাতে তুলে রিং ব্যাক করে শান্ত দীনবন্ধু— শোন মিহির, আমাকে অফিস যেতেই হবে। বড়সাহেব ফোন করেছিলেন। রিমাও বাড়ি থাকবে না। তুই তো এখন কয়েকদিন কলকাতায় আছিস। পরে যোগাযোগ করে নেব, কেমন!
ফোন ছেড়ে রিমার চোখে চোখ রাখে দীনবন্ধু। বন্ধু আর বন্ধুত্বের সব অহঙ্কার যে অন্ধকারে মিশিয়ে দিয়েছে রিমা।
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
17th  November, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

কন্যে কথন
নিয়তি রায়চৌধুরী 

—তোমার সঙ্গে একটা কথা আছে মা।
—আবার কী হল? রুমির একটা কথা মানে একশোটি কথার বাঞ্চ। সবটাই বিভাস বিষয়ক। এটা সবিতা জানেন। বনিবনা হচ্ছে না। শ্বশুরবাড়ির সহায়তা নেই। পরপর দুটি মেয়ের কারণে বিভাসের বাবা-মা’র নাতির আশায় ছাই পড়েছে। ছেলে-বউয়ের লাগাম ছাড়া কোন্দলে তাই উদ্বেগ নেই। 
বিশদ

মানুষ গড়ার কারিগর
সৌমিত্র চৌধুরী

 চোখের জল মুছে বাবা বলল, ‘ঠিক আছে স্যার, আপনার কথা রাখলাম। তবে ঋণ বাড়াব না। ফেল করলে ওর কিন্তু পড়া বন্ধ।’ এত দূর বলে আমাদের পিসিএম থামল। আমার চোখে বিস্ময়। জম স্যার নিজে গেল হাটখোলায়? একটু অবাক হয়েছিলাম সেদিন। কিন্তু কয়েকমাস পরে ক্লাসের সবাইকে, এমনকী গোটা স্কুলকে অবাক করে দেবার মতো ঘটনা ঘটল। অঙ্কে আশি নম্বর পেয়ে বার্ষিক পরীক্ষায় চার নম্বর স্থানটা দখল করেছে প্রদীপ। বিশদ

08th  December, 2019
অথৈ সাগর

 আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

08th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
সন্দীপ রায়চৌধুরী

 ওপার বাংলা থেকে আসা ‘বাঙাল’ ভানুকে শুধু চেহারা দেখেই নাকি ‘জাগরণ’ ছবির জন্য নির্বাচন করেছিলেন বিভূতি চক্রবর্তী। কারণ হিসেবে বলেছিলেন, ‘আমার ছবিতে দুর্ভিক্ষপীড়িত চিমসে চেহারার একটা চরিত্র আছে, সেটা তুমি করবে।’ বিশদ

08th  December, 2019
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পর্ব * ১
সন্দীপ রায়চৌধুরী

উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের দ্যুতিতে ভাস্বর। এই লাইনটা বললে হয়তো এক রকম অপমানই করা হয় তাঁদের। কারণ অন্যের আলোয় আলোকিত হওয়ার প্রয়োজন এঁদের কারও কখনও হয়নি। এঁরা নিজেরাই এক একজন কিংবদন্তি।   বিশদ

01st  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

01st  December, 2019
ফেসবুকে বনলতা
শুচিস্মিতা দেব 

আমি তপেন বাগচি। পেশাহীন এবং নেশাহীন ছাপোষা মানুষ। পেশার অভাবে নেশা করার হিম্মত হয়নি কখনও। অভিজাত পাড়ায় ঠাকুরদার আমলের দোতলা বাড়িতে বিনা পয়সার বাসস্থান। বাবা ছিলেন ব্যারিস্টার ঠাকুরদার ল ফার্মের যোগ্য উত্তরাধিকারী।   বিশদ

01st  December, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মহাকালীর কালীমঠ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

পর্ব-৩৭

হিমালয়ের পবিত্র দেবস্থানগুলি বারে বারে পরিব্রজন করলেও গুপ্তকাশীর অদূরে কালীমঠে আর যাওয়াই হয় না। তাই সেবার গৌরীকুণ্ডের পথে ত্রিযুগীনায়ারণ হয়ে গুপ্তকাশীতে এসে রাত্রিবাস করলাম। 
বিশদ

24th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৭

ছিলেন বিজ্ঞানের ছাত্র, বিষয় ছিল রসায়ন। তিনি নিজের সম্পর্কে বলতেন, ‘আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। আচারে-ব্যবহারে, ভ্রমণে-পর্যটনে, খাদ্যে-পানীয়ে কালাপাহাড় বলিয়া পরিচিত মহলে আমার অখ্যাতি আছে; তবু আজ অস্বীকার করিতে পারি না, অলৌকিক শ্রেণীর দুইটি ঘটনার আমি সাক্ষী হইয়া আছি। 
বিশদ

24th  November, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

17th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
একনজরে
 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...

সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM