Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।
প্রথমবার গিয়েছিলাম গোয়ালিয়র শিবপুরী হয়ে। দ্বিতীয়বার ঝাঁসি থেকে ললিতপুরের পথে। হাওড়া বা কলকাতার দিক থেকে কেউ গেলে ঝাঁসি হয়ে যাওয়াই ভালো।
চান্দেরিতে এলে দুর্গ পাহাড়ের নীচে অনেক দর্শনীয় স্থানের মধ্যে বাদলমহল একটি। বাদলমহল হল সুউচ্চ প্রাচীর ঘেরা উদ্যানময় নয়নাভিরাম একটি স্থান। চান্দেরির শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ এটি। একদা যুদ্ধ জয়ের স্মারক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে হলুদ রঙের পাথরে তৈরি এখানকার বিশাল তোরণ ও স্তম্ভ। এর পিছনেই সেই ঐতিহ্যময় দুর্গ। যার আকর্ষণেই সবাই আসে।
এখান থেকে জাগেশ্বরী মাতার মন্দির ও দুর্গ দেখতে যাওয়ার জন্য অটোর ব্যবস্থা আছে। তবে আমি পাহাড়ি পথে সিঁড়ি বেয়েই দর্শনে গিয়েছিলাম।
পাহাড়ে ওঠার মুখে নির্জন বনময় প্রদেশে প্রথমে একটু ভয় যে করেনি তা নয়। তবুও সাহস করে দু-এক ধাপ যাওয়ার পর কয়েকজন রমণীকে পুজো দিয়ে ফিরতে দেখে মনে জোর এল। ভরসা পেলাম। শুরু করলাম পর্বতারোহণ। ধাপে ধাপে সিঁড়ি ক্রমশ উঠে গেছে উপর দিকে। কী দারুণ সুন্দর প্রকৃতি এখানকার। তবে বড্ড খাড়াই। আশপাশে অনেক পুরনো কেল্লা ও প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ দেখে মনটা উদাস হয়ে গেল।
এইভাবে বেশ কিছুক্ষণ যাওয়ার পর এসে পৌঁছলাম দেবীকুণ্ডে। তারই পাশ দিয়ে ধাপে ধাপে সিঁড়ি বেয়ে তোরণ পেরিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলাম। একটি গুহাকে কেন্দ্র করে দেবীর মন্দির। দেবী জাগেশ্বরী এখানে মহাকালী রূপে অধিষ্ঠিতা। আমি সামান্য পুজো দিয়ে এখানকার যিনি পূজারি, তাঁর কাছে দেবীর মাহাত্ম্য জানতে চাইলাম।
পূজারি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আমি কোথা থেকে এসেছি তা জেনে বললেন, ‘আপনি কি দেবীকুণ্ড দর্শন করেছেন?’
আমি বললাম, ‘অবশ্যই। পাহাড়ের মাথায় এমন বনময় পরিবেশে এই ধরনের কুণ্ড সচরাচর দেখা যায় না।’
‘তাহলে বলি শুনুন। এখানকার দেবীকে নিয়ে কোনও পৌরাণিক আখ্যান জড়িয়ে নেই। দেবী এখানে স্ব-মহিমায় জাগ্রতা। বহুকাল আগে এই বনময় পার্বত্য প্রদেশে চান্দের নামে এক দুর্বৃত্ত এসে ঘাঁটি করেছিল। তা একবার তার দলের লোকেরা দূরের কোনও জনপদে ডাকাতি ও লুণ্ঠন করতে গেলে চান্দের একাই ছিল ঝোপড়িতে।
এখানকার পাহাড়ে তখন অনেক ছোট ছোট গুহা ছিল। চান্দের তার লুটের মাল সেখানেই লুকিয়ে রেখে পাহারা দিত। একদিন সে এক পূর্ণিমার রাতে নির্ভয়ে একা একাই পায়চারি করছিল। এমন সময় সে দেখতে পেল দুগ্ধধবলা এক গাভী কাছেই একটি জলাশয়ে জলপান করছে। এমন সময় সে দেখল বনের ভেতর থেকে একটা কেঁদো বাঘ এক পা এক পা করে গাভীটির দিকে এগিয়ে আসছে। চান্দের বুঝল পরিণতি খুব ভয়ঙ্কর। তাই বাঘটাকে হত্যা করবার জন্য সঙ্গে রাখা তির-ধনুক নিয়ে মারতে উদ্যত হল। কিন্তু আশ্চর্য! বাঘটা গাভীর কিছুই করল না। গাভীও ভয় পেল না বাঘকে দেখে। বাঘ অনেকক্ষণ ধরে গাভীকে আদর করে চলে গেল স্ব-স্থানে। গাভীটিও পাহাড়ের একটু উচ্চ স্থানে উঠে একটি গুহার মধ্যে প্রবেশ করল।
এমন অভাবনীয় দৃশ্য দেখে চান্দের কেমন যেন হয়ে গেল। পরদিন সকালে সে গুহা দর্শনে গিয়ে গতরাতের কোনও নিদর্শনই দেখতে পেল না।
সেদিনই সন্ধ্যায় আবার ওই আশ্চর্য দৃশ্য দেখবার জন্য উন্মুখ হয়ে রইল চান্দের। এমন সময় দেখল গাভীর বদলে এক পরমাসুন্দরী রমণী গুহার ভেতর থেকে ধীরে ধীরে নেমে আসছে জলাশয়ের দিকে। চান্দের আর থাকতে পারল না। তখনই সেই রমণীর কাছে গিয়ে বলল, ‘কে তুমি মা? এই গহন বনে একাকী বিচরণ করছ কেন?’
রমণী বললেন, ‘আমি তো একা নই। আমার স্বামীও আছেন।’
‘কোথায় তিনি?’
‘এখনও তাঁর আসার সময় হয়নি।’
চান্দের বলল, ‘আমি দীর্ঘদিন এই বনে বাস করছি। এর আগে তো কখনও দেখিনি আপনাকে।’
‘আমাকে দেখার সময় যে তখনও হয়নি তোমার। ওই যে শিলাটি তুমি দেখছ উনিই আমার স্বামী। এই জলাশয় হল দেবীকুণ্ড। এর জলে আমি ওর অভিষেক করব। কাল রাতে যা তুমি দেখেছ তা সবই আমার মায়ায়। ওই গাভী ও বাঘ আমরাই স্বামী-স্ত্রী রূপে তোমাকে দেখা দিয়েছি।’
চান্দের বলল, ‘তা তো দিয়েছেন। এখন মা আপনি কৃপা করে বলুন আপনি কে?’
রমণী বললেন, ‘আমি পার্বতী। এখানে আমি গুপ্তভাবে আছি। এই রম্যস্থানে আমি সদাজাগ্রত থাকি। তাই এখানে আমি জাগেশ্বরী। আমি তোমার কাছ থেকে ভক্তির পূজা পেতে চাই। তুমি দস্যুবৃত্তি ত্যাগ করে এখন থেকে আমার এই গুহায় বসে সাধনা এবং জীবের কল্যাণ কামনা করো। এই জলাশয়ের মধ্যে আমার একটি শিলাময় রূপ আছে। ওই গুহায় নিয়ে গিয়ে তাকেই তুমি প্রতিষ্ঠা করো।’
পরদিন সকালেই চান্দের সেই জলাশয়ের ভেতর থেকে দেবীর শিলাময় মূর্তি উদ্ধার করে গুহায় নিয়ে গিয়ে দেবীকে প্রতিষ্ঠা করে সাধনা করতে লাগল। দেবীর মায়ায় চান্দেরের সেই দস্যুদলও আর ফিরে এল না। ধীরে ধীরে দেবী মহিমা প্রকাশ হতেই অথবা স্বপ্নাদেশ পেয়ে দূর-দূরান্ত থেকে ভক্ত যাত্রীরা আসতে লাগল দলে দলে এবং দেবীর মহিমা বিস্তার করতে লাগল। পরবর্তী কালে চান্দেল্লা রাজবংশের রাজারা এখানে এসে দেবীকুণ্ডের সংস্কার ও গুহাকে কেন্দ্র করে মন্দির নির্মাণ করেন।
কাহিনী শুনে আপ্লুত হয়ে আমি দেবী ও তাঁর পূজারিকে প্রণাম করে তাঁরই নির্দেশিত পথে চান্দেরির দুর্গ দেখতে চলে গেলাম। এই দেবভূমির রমণীয় পরিবেশে দু’বার এসেও আমার মন ভরেনি। বারে বারেই মনে হয় চান্দেরির ওই গুহা মন্দিরে আরও একবার গিয়ে দেবী জাগেশ্বরীর চরণ বন্দনা করে আসি।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য।
বিশদ

21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম। বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...

সংবাদদাতা, কালনা: নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীর বিয়ে রুখলেন স্কুলের শিক্ষিকারা। ঘটনা ঘটেছে কালনার বৈদ্যপুর রাজরাজেশ্বর বালিকা বিদ্যালয়ে। নাবালিকাকে পুলিসের সহযোগিতায় উদ্ধার করা হয়। নাবালিকার পরিবার মেয়ের ১৮বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবে না বলে মুচলেকা দেয়।  ...

সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: এবার ‘বুথে চলো’। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বুথস্তর থেকে সংগঠন ঢেলে সাজার ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু ডাক দিয়েই ক্ষান্ত হননি ...

কলম্বো, ২১ জুলাই: বিশ্বকাপের ফাইনালে ওভার থ্রোয়ে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে অবশেষে নিজের ভুল স্বীকার করলেন ধর্মসেনা। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রীলঙ্কার আম্পায়ারটি জানিয়েছেন, ‘ওই ওভার থ্রো-তে ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM