Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই 

১৭
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম।
শরৎচন্দ্র তখনও হাসছেন, তিনি হাসি থামিয়ে জানতে চাইলেন তারপর কী হল?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, শরৎদা, আমি একসময় এসব কিছুই বিশ্বাস করতাম না, কিন্তু এখন প্রবল ভাবে করি। সেদিন সন্ধ্যায় মিঃ ঋষি ইংরেজিতে সুন্দর একটি প্রার্থনা করে আমার হাতে একটি পেন্সিল ধরিয়ে বললেন, আপনার পরিচিত কোনও পবিত্র আত্মার কথা চিন্তা করুন। আমি চোখ বুজে আমার আত্মীয় সুভাষচন্দ্রের বাবা জানকীনাথ বসুর কথা ভাবতে শুরু করলাম।
মন দিয়ে ভাইয়ের কথা এতক্ষণ শুনছিলেন শরৎচন্দ্র। তিনি বললেন, সুভাষচন্দ্র তাহলে তোমাদের আত্মীয়?
গিরীন্দ্র বললেন, হ্যাঁ, সুভাষচন্দ্রের মা আমার স্ত্রীর সম্পর্কিত খুড়তুতো বোন । জানকীবাবু আমার ভায়রাভাই হলেও তিনি আমাকে ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। ওড়িশায় আমরা পাঁচ বছর একসঙ্গে কত আনন্দে কাটিয়েছি।
শরৎচন্দ্র বললেন, তা বেশ! তারপর কী হল?
গিরীন্দ্র বললেন, আমি একমনে জানকীনাথের কথা চিন্তা করতে শুরু করলাম। মিনিট দশেক এইভাবে চিন্তা করার পর আমরা যে টেবিলটার চারপাশে বসেছিলাম সেই টেবিলটার একটা পায়া শূন্যে উঠে ঠক ঠক করে মেঝেতে ক্রমাগত আঘাত করতে শুরু করল। বুঝলাম, কেউ এসেছেন। আমি প্রশ্ন করলাম, কে আপনি? আপনার নাম কী?
উত্তর এল জানকীনাথ বসু।
—এখন আপনি কোন স্তরে আছেন?
—সপ্তম স্তরে।
—কেমন লাগছে? আপনি সুখে আছেন তো?
—খুব সুন্দর স্থান। খুব সুখে আছি।
—আমি কে বলুন তো?
—গিরীন্দ্র।
শরৎচন্দ্রকে গিরীন্দ্রনাথ বললেন, দাদা, প্রথমে আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না। তাই আত্মাকে পরীক্ষা করার জন্য জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় আপনার সঙ্গে আমার বিশেষ ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল?
উত্তর এল, ওড়িশায়।
গিরীন্দ্রনাথ এরপর বললেন, এমন দু-একটা ঘটনা আপনি কী বলতে পারবেন যা আমি আর আপনি ছাড়া এই ঘরের কেউ জানেন না!
তিনি বললেন, একবার আমার অসুখের সময় তুমি তোমার দিদিকে ওড়িশা থেকে কটকে পাঠিয়েছিলে। সঙ্গে ছিল একজন ডাক্তার, কিরণ ও তোমার ছেলে। আর একবার মন্মথবাবুর বাড়ির গীতা ক্লাসে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম, তুমি আমায় কাঁধে করে বাড়িতে নিয়ে এসেছিলে।
শরৎচন্দ্র মন দিয়ে গিরীনের কথা শুনছিলেন। একসময় তিনি বললেন, ভাই গিরীন, তুমি তোমার ছেলের ব্যাপারটা তাঁর কাছ থেকে জানলে না কেন?
গিরীন্দ্র বললেন, জিজ্ঞেস করেছিলাম তাঁর কাছে, বলেছিলাম,আমার ছেলে সন্তোষময়কে মনে আছে কী?
তিনি বললেন, তোমার ছোট ছেলে তো, ওর ঘাড়ে এখন ব্রহ্মদৈত্য ভর করে আছে। তবে সে ব্যাপারে বাপু আমার কাছে কিছু জানতে চেওনা।
সবকথা শুনে শরৎচন্দ্র মিঃ ভি ডি ঋষির সঙ্গে আলাপ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তিনি গিরীন্দ্রনাথের কাছে জানতে চাইলেন, মিঃ ঋষি কী এখনও কলকাতায় আছেন?
গিরীন্দ্র বললেন, ঋষি এখন বেশ কয়েকদিন কলকাতায় থাকবেন, তারপর তিনি ঋষির কলকাতা ও বম্বের ঠিকানাটা শরৎচন্দ্রকে লিখে দিলেন।
তবে সেবার আর শরৎচন্দ্র সময় করে ঋষির সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারেননি। মিঃ ঋষির সঙ্গে তাঁর দেখা হয় ১৯৩৭ সালের ৯ মে।
শরৎচন্দ্র তখন খুবই অসুস্থ। তবুও ঋষি কলকতায় এসেছেন শুনে তিনি দেখা করবেন বলে ঠিক করলেন। সেদিন গিরীন্দ্রনাথের বন্ধু শচীন্দ্রনাথ সেনের বাড়িতে ঋষির বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। শরৎচন্দ্র সেই বক্তৃতা সভায় উপস্থিত ছিলেন। বক্তৃতা শেষে ঋষির সঙ্গে তাঁর আত্মা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনাও হয়েছিল। শরৎচন্দ্র ঠিক করেছিলেন, শরীরটা একটু ভালো হলেই তিনি এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করবেন। তবে তাঁর সেই সাধ পূর্ণ হয়নি। তাঁর শরীর ক্রমশ আরও খারাপ হতে শুরু করল। এই অসুস্থতার সময় শয্যাশায়ী শরৎচন্দ্র গিরীন্দ্রনাথকে বলেছিলেন, ‘যৌবনের প্রচণ্ড তেজে এই জগতকে যে চোখে দেখেছি, এখন যাবার সময় ঠিক তার বিপরীত ভাব! ভাই, বিছানা না নিলে এ পৃথিবীটা যে কি তা ঠিক ঠিক বোঝা যায় না।’ এর ঠিক কয়েকদিন পরেই ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি পার্ক নার্সিং হোমে তিনি মারা যান।
প্রিয় শরৎদার মৃত্যুতে ভীষণ ব্যথা পেয়েছিলেন গিরীন্দ্রনাথ। দাদার মৃত্যুর কয়েকদিন পরেই তিনি প্ল্যানচেটে বসলেন। সঙ্গে ছিলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় ও আরও কয়েকজন। সেদিন সন্ধ্যায় চক্রে বসে তাঁরা গভীরভাবে শরৎচন্দ্রের কথা চিন্তা করতে শুরু করলেন। একসময় তাঁরা বুঝতে পারলেন মিডিয়ামের উপর কোনও আত্মা ভর করেছেন। প্রথমে প্রশ্ন করলেন গিরীন্দ্রনাথ। বললেন, আপনি কে? আপনার নাম কী?
সামনে রাখা সাদা কাগজের ওপর মিডিয়াম লিখলেন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
— শরৎদা কেমন আছ ওখানে?
—এখানে সুখশান্তি অনির্বচনীয়।
— তুমি জড়দেহ কবে ত্যাগ করেছ?
— ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮।
— সেদিন কী বার ছিল?
—রবিবার।
এইবার প্রশ্ন করলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায়। তিনি বললেন, আপনি তো নিজেকে নাস্তিক বলে জাহির করতেন। এখন কী মনে হয়?
উত্তরে শরৎচন্দ্র মিডিয়ামের মাধ্যমে বললেন, এখন মতের পরিবর্তন হয়েছে। একটা জন্ম বৃথা কাটিয়েছি। এখন বুঝেছি জীবনের উদ্দেশ্য মুক্তিলাভ করা।
রায়সাহেব জানতে চাইলেন, আপনি প্রখ্যাত লেখক। পরলোক সম্বন্ধে একটু বলুন না!
কাগজে লেখা হল এই কয়েকটি কথা— এখানে চৈতন্যসাগরে ডুবে আছি। আকাশ-বাতাস সবই চৈতন্যময়। জড় বলে কোথাও কিছু নেই।
সেই লেখা পড়ে হঠাৎই হাউ হাউ করে কেঁদে উঠলেন শরৎ-ভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথ।
(ক্রমশ) 
30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য।
বিশদ

21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।  বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রবিবার ছুটির দিন, রাস্তায় যানবাহনও কম। তাই ২১ জুলাইয়ে যান সামলাতে তেমন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হল না কলকাতা পুলিসকে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, ...

 ওয়াশিংটন, ২১ জুলাই (পিটিআই): ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে আসার পর থেকেই ক্রমশ ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল ওয়াশিংটনের। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, মূলত এই অভিযোগে তাদের সামরিক সাহায্য করাও বন্ধ করে দেয় আমেরিকা। ...

 নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই (পিটিআই): বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই অনুযায়ী নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল তারা। এই প্রথম সিআরপিএফের মহিলাকর্মীদের জন্য কর্মক্ষেত্রে স্যানিটারি প্যাড ভেন্ডিং মেশিন বসতে চলেছে। ...

সংবাদদাতা, কালনা: নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীর বিয়ে রুখলেন স্কুলের শিক্ষিকারা। ঘটনা ঘটেছে কালনার বৈদ্যপুর রাজরাজেশ্বর বালিকা বিদ্যালয়ে। নাবালিকাকে পুলিসের সহযোগিতায় উদ্ধার করা হয়। নাবালিকার পরিবার মেয়ের ১৮বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবে না বলে মুচলেকা দেয়।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM