বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এর মধ্যে আট হাজার ২০ জনের রক্তচাপ মাপা হয়েছে। কমবেশি সর্দি-জ্বরের চিকিৎসা হয়েছে এক হাজার ৩২ জনের। অ্যাসিডিটির চিকিৎসা হয়েছে ছ’হাজারের। ছোটখাট চোট-আঘাতের জন্য চিকিৎসা পেয়েছেন প্রায় এক হাজার মানুষ। দু’শো সমর্থক বুকে ব্যথার চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন ক্যাম্পে এসেছিলেন। ভার্টিগো’র চিকিৎসা হয়েছে আটশো জনের। এছাড়াও মাথা ব্যথা ও আনুষঙ্গিক সমস্যার জন্য ওষুধপত্র ও কনসালটেশন পেয়েছেন ১২৮৫ জন। গত ক’দিন মিলিয়ে তৃণমূলের এই ১৩টি ক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন ৮৭০ জনেরও বেশি চিকিৎসক। এর মধ্যে সরকারি চিকিৎসক, এমনকী কয়েকটি ক্ষেত্রে অধ্যাপকদেরও উপস্থিতি দেখা গিয়েছে এইসব ক্যাম্পে। পিডিএ’র রাজ্য সভাপতি এবং শ্রম প্রতিমন্ত্রী ডাঃ নির্মল মাজি বলেন, লক্ষ টাকা দিয়ে সংগঠনের খরচে ওষুধ কিনে সমর্থকদের দেওয়া হয়েছে। বিরোধীরা আলতু ফালতু বলছে। আর কোন রাজনৈতিক দল সমর্থকদের সুবিধা-অসুবিধার কথা ভেবে এমন আয়োজন করে? ওষুধ ছিল, বিধায়ক এবং সংসদ তহবিলের খরচে কেনা অ্যাম্বুলেন্স ছিল, ইসিজি মেশিন ছিল— এমনকী মেট্রো চ্যানেলের ক্যাম্পে চারটি শয্যাও রাখা ছিল অসুস্থ সমর্থকদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। আর ক্যাম্পে আসা অধিকাংশ সরকারি ডাক্তারের হয় ছুটি ছিল, নয়ত তারা সিএল নিয়ে এসেছিলেন। নির্মলবাবু ছাড়াও বিভিন্ন ক্যাম্পে ছিলেন ডাঃ সাক্ষীগোপাল সাহা, ডাঃ জয়ন্ত বিশ্বাসের মতো প্রভাবশালী চিকিৎসকরাও। যদিও বিরোধী ডাক্তার সংগঠনগুলির দাবি, এসব পরিসংখ্যান ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হচ্ছে। ভয়-ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করে জোর করে ডাক্তারদের আনা হয়েছে।