Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

গ্লাসগোয় পৌষমাস
ঘোড়ামারায় সর্বনাশ
মৃন্ময় চন্দ

হাট বসেছে, সোমবারে। চাঁদের হাট। ক্লাইডের পারে, স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে। ১ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর। উপলক্ষ? জলবায়ু সম্মেলন। ‘সিওপি’ বা কপ ২৬’। কপ অর্থে ‘কনফারেন্স অব দি পার্টিস’। আশঙ্কার কালো মেঘ ঘনাল অন্যত্র। কপ ২৬-এর আসর যখন সবে জমে উঠছে, রাষ্ট্রসংঘ (এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম, এমিশনস গ্যাপ রিপোর্ট) বলল, বড্ড ভুল হয়ে গিয়েছে প্যারিসের হিসাবে। ১.৫ ডিগ্রি নয়, বিশ্বের তাপমাত্রা বাড়বে আসলে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার ফলে উত্তরমেরুর বরফ ১৩ শতাংশ গলবে, গোটা পৃথিবী জুড়েই খরার প্রাবল্য বাড়বে ২৩ শতাংশ।  

ভূ-উষ্ণায়ন ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস
উত্তরমেরুর বরফ গললে স্বাভাবিক ভাবেই সমুদ্রের জলতলের উচ্চতা ৪ থেকে ৯ ফুট বাড়বে। তাতে ২০৫০-এর মধ্যেই সুন্দরবনসহ সাগর দ্বীপপুঞ্জ মায় কলকাতার হতে পারে সলিলসমাধি। ডুববে মুম্বই, চেন্নাইও। তার আগাম পূর্বাভাস মিলছে বানভাসি কলকাতা, মুম্বই বা চেন্নাই-এর দুরবস্থা দেখেই। কিছুদিন আগে ‘নেচার কমিউনিকেশনস’-এ স্কট এ কাল্প এবং বেঞ্জামিন এইচ স্টাউস ‘নিউ এলিভেশন ডাটা, ট্রিপল অব গ্লোবাল ভালনারেবিলিটি টু সি-লেভেল রাইজ অ্যান্ড কোস্টাল ফ্লাডিং’ শীর্ষক একটি গবেষণা নিবন্ধে দেখিয়েছেন— বেশিদিন নয়, আগামী ৩০ বছরের মধ্যেই মানচিত্র থেকে সাগরদ্বীপ, সুন্দরবনের কিয়দংশ এবং কল্লোলিনী তিলোত্তমা উবে যেতে পারে। বনগাঁ, হাওড়া বা বারাকপুরেরও নাহিকো নিস্তার। দূষণে লাগাম পরাতে না পারলে ডুববে গোটা মুম্বইও। ৩ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষ সমুদ্রজলের উচ্চতা বাড়ার কারণে উদ্বাস্তু হবেন ভারতে।  ২০৭০-এ ভারতকে ‘নেট জিরোর’ গর্বিত অংশীদার করবেন মোদিজি। ততদিনে অর্ধেক ভারতই যে হাবুডুবু খাচ্ছে সমুদ্রগর্ভে!

পেট্রপণ্যে ভর্তুকির রাজনীতি
গ্লাসগো জলবায়ু সম্মেলনে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইলেও আজও গোটা বিশ্ব পেট্রপণ্যে সবচেয়ে বেশি ভর্তুকি দেয়। সমগ্র বিশ্বের জিডিপি-র ৭ শতাংশ ব্যয়িত হয় পেট্রপণ্যে ভর্তুকি বাবদ। ধনী, উন্নত দেশগুলোরই পেট্রপণ্যে ভর্তুকির পরিমাণ সর্বাধিক। অজস্র গাড়ি, বিলাস-ব্যসন-বৈভবে, গ্রিনহাউস গ্যাসের লাগামছাড়া উদগিরণেও সমান অপরাধী তারা। ধনী দেশগুলোর কৃতকর্মের খেসারত দিচ্ছে ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের নুন আনতে পান্তা ফুরনো দেশগুলো। তাই মন্ট্রিয়েল থেকে কিয়োটো, প্যারিস হয়ে গ্লাসগো, ২৬টা জলবায়ু সম্মেলন পার করেও, অযুত সবুজ প্রতিশ্রুতির বিলোল কটাক্ষের পরেও ধরিত্রী থেকে যায় ঊষর-ম্যাড়মেড়ে-বিবর্ণ-ধূলিমলিন। 
প্রতিবছর ভিটে-মাটি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হন ভারতের উপকূলবর্তী অঞ্চলের অগুনতি মানুষ। সরকার প্রকৃতির রুদ্ররোষকে সামলাতে নামকাওয়াস্তে ব্যয় বরাদ্দ করে। সে টাকা সাতভূতে লুটেপুটে খায়। অবৈজ্ঞানিক মাটি বা কংক্রিটের বাঁধ এবং টেট্রাপোরের নামে বরাদ্দকৃত অর্থের ভাগ-বাঁটোয়ারায় সাগর ব্লকের ঘোড়ামারা-খাসিমারা-ধবলাট-মনসাদ্বীপ-সুমতিনগর-বঙ্কিমনগর-গোবিন্দপুর-শিকারপুর-মুড়িগঙ্গাকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে বুভুক্ষু সমুদ্র। একদা সম্পন্ন পরিবারগুলো পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে চোখের জল ফেলতে ফেলতে পাড়ি জমায় কেরলে। পড়াশোনায় দাঁড়ি পড়ে ছেলেমেয়ের। 

কপ ২৬, অসাড় প্রতিশ্রুতির বন্যা
গ্লাসগোর মঞ্চ থেকে সোচ্চারে ঘোষিত হল— গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণকে ২০৩০-এ বর্তমানের ৫২.৪ গিগাটনের জায়গায় নামিয়ে আনা হবে ৪১.৯ গিগাটনে। ভূ-উষ্ণায়নকে ২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের কাছাকাছি বেঁধে রাখতে হলে ২০৩০-এই গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে ২৬.৬ গিগাটন করা প্রয়োজন। অর্থাৎ ক্ষতিকর গ্যাসের নিঃসরণ সেইসময়েই কমাতে হবে ৪৫ শতাংশ। ২০৫০-এ গোটা বিশ্বকে পৌঁছতে হবে ‘নেট জিরো’তে। 
ডিসেম্বরের শেষে ‘ওপেক’ প্রতিদিন ৪ লক্ষ ব্যারেল অশোধিত তেল জোগান দেবে বলেছে। কপ ২৬-এর মঞ্চ থেকে নেমেই বাইডেন ‘ওপেক’কে অনুরোধ করলেন তেলের জোগান ৪ লক্ষ ব্যারেলের কিছু বেশি বাড়াতে। অদ্ভুতুড়ে ব্যাপারের এখানেই শেষ নয়। চিরশত্রু চীন-আমেরিকা একজোট হয়ে ঘোষণা করল ভূ-উষ্ণায়নকে ১.৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে বেঁধে রাখতে হাতে হাত ধরে কাজ করবে তারা। ব্রাজিল সহ ১০০টি দেশ অঙ্গীকার করল ২০৩০-এর মধ্যে সর্বশক্তি দিয়ে তারা বনসৃজনে ঝাঁপাবে। অথচ, ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে ফুটবল মাঠের সাইজের অ্যামাজনের জঙ্গল হরবখত বিক্রি করে দিচ্ছে ব্রাজিলই। আমেরিকা-চীন-ব্রাজিল-ভারতের সৌজন্যের বহর দেখে চুনোপুঁটি ৪০টি দেশ লজ্জায় অধোবদন হয়ে বলল তারা আর কয়লা পোড়াবে না! সবচেয়ে বেশি কয়লা পোড়ায় চীন ও আমেরিকা আর তারাই কপ ২৬ রঙ্গমঞ্চে রইল নীরব-নিশ্চুপ। 
ভূ-উষ্ণায়নজনিত বন্যা-খরা-ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে বিশ্বের প্রতি ৫ জন বিপন্ন মানুষের ৪ জন এশীয়বাসী। ২৭ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষ ভূ-উষ্ণায়নে হবেন উদ্বাস্তু। ভারতের এক বিশাল জনসমষ্টিও তার অন্তর্ভুক্ত। ধনী উন্নত দুনিয়ার মানুষ রসিয়ে ঠান্ডাকে উপভোগ করবেন, কাচের জানলার বাইরে ঝিরঝিরে বরফ বৃষ্টি দেখবেন ফায়ার প্লেসে কাঠকয়লা জ্বেলে, মদিরার পাত্র হাতে নিয়ে আর তার খেসারতে উত্তরমেরুর বরফ গলা জলে সমুদ্র ফুঁসে উঠে গ্রাস করবে দীঘা-সুন্দরবন-কলকাতা-মুম্বই-চেন্নাইকে। ঘোড়ামারা বা খাসিমারার সবখোয়ানো মানুষগুলো ঘুণাক্ষরে টেরও পেলেন না, মোদি-বাইডেন-জনসন-বোলসেনোরো তাদের জীবন-সম্পত্তিকে বন্ধক রেখে কি পরিমাণ রাজনৈতিক ডিভিডেন্ড কপ ২৬-এর মঞ্চ থেকে অনায়াসে তাঁদের ঝুলিতে ভরে নিলেন।

গল্প হলেও সত্যি
ধবলাট, মনসাদ্বীপ। অলস মধ্যাহ্ন গুটিগুটি পা বাড়াচ্ছে বিকেলের দিকে। রুপোলি থালার পশ্চিমী সূর্য লুকোচুরি খেলছে দিগন্তবিস্তৃত ধ্যানমগ্ন নিস্তরঙ্গ শান্ত সমুদ্রের বুকে। সর্বশেষ জনগণনায় ধবলাটে ১ হাজার ২২৪টি বাড়িতে ৬ হাজার ৮২৭ জন মানুষ বাস করতেন। ‘যশ’-এর পর জনসংখ্যা কমে হয়েছে অর্ধেক। গ্রামের মাঝ বরাবর চলে যাওয়া মাটির বাঁধের শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়ে মাঝবয়সি অশোক পণ্ডিত। চোখেমুখে একরাশ হতাশা। নীচে নারকেল গাছের তলায় দুমড়ে মুচড়ে পড়ে বাঁশ, ত্রিপল, মাটির হাঁড়ি-কলসির টুকরো। ভাঙা সংসারের সজীব উপস্থিতি। সামুদ্রিক ঝড়জলে পাঁচবার তিনি গৃহহারা। বর্তমানে তিনি কেরলের পরিযায়ী শ্রমিক, দুই ছেলের পড়ার খরচ আর তিনি টানতে পারছেন না। 
ভাটায় তীর থেকে বেশ কিছুটা দূরে সরে সমুদ্র আনমনে এক্কাদোক্কা খেলছে। পাড়ের দিক থেকে সমুদ্রের গভীরে যতদূর চোখ যায় মাথা উঁচিয়ে আছে বাঁশের ছোট ছোট খুঁটি। তিন মিটারের খুঁটির পুরোটাই প্রায় বালির নীচে অন্তঃসলিলা। বাঁশের খুঁটি আসলে ইটবাঁধানো রাস্তার নিশান। ৬ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত সোজা রাস্তা, সম্পন্ন জনপদ, বিঘের পর বিঘে ধানের জমি সটান সমুদ্রগর্ভে। বড় বড় ঢেউ ভাঙছে সেখানে। অশোকবাবু না বললে বিশ্বাস করা শক্ত কিছুদিন আগেও সেখানটা ছিল বহু মানুষের কলরব-কোলাহলে পূর্ণ। ধবলাটের সেই হতভাগ্য মানুষগুলো স্বপ্নেও ভাবেননি দিকচক্রবালের অতলান্ত নির্লিপ্ত সমুদ্র হঠাৎই আড়মোড়া ভেঙে তেড়ে এসে গিলে খেতে পারে তাদের!  
সরকারি হিসাবে গোবিন্দপুরের জনসংখ্যা ছিল ২ হাজার ৪২০। এক ‘যশ’-এ জনসংখ্যা তলানিতে। মাটির বাঁধ টপকে সন্তর্পণে জনমানবহীন গ্রামের মাঝখানে গেলে কেবল টের পাওয়া যায় নাম না জানা হরেক পাখির সুরেলা কলকাকলি। দু-একটি ছাগল অচেনা মানুষ দেখে ম্যা ম্যা করে ওঠে। পথের ধারে আজও বিরাজমান ‘যশ’-এর প্রবল-প্রতাপী স্মৃতিচিহ্ন। গোবিন্দপুরের পাশের গ্রাম বঙ্কিমনগর। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী ৪ হাজার ২৭৪ জন মানুষের বাস। কাকলি ভুঁইয়া দূরে দেখালেন ‘যশ’-এ ধসে যাওয়া তার বাড়ির খণ্ডহর। মাঝ-সমুদ্রে উঁকি দিচ্ছে বাঁধের ধ্বংসাবশেষ। ‘যশ’-এর আলতো টোকায় খসে গিয়েছে বাঁধের গরিমা। বর্তমানে পাশেই আবারও চলছে নব উদ্যমে কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণ। কাকলি দেবী জানেন কংক্রিটের বাঁধ বা টেট্রাপোর প্রকৃতির কাছে নস্যি। ‘যশ’-এর জলোচ্ছ্বাসে ভেসে তিনি একটি দোকানে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারপর দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনীর লোকেরা তিনদিন পর উদ্ধার করে তাঁকে। শিকারপুর বা মুড়িগঙ্গার কাহিনিটাও মোটামুটি এক। এই মানুষগুলোর সীমাহীন দুরবস্থার জন্য দায়ী দূষণ, ভূ-উষ্ণায়ন। দায়ী ধনী-উন্নত দেশগুলোর অসংযমী আচরণ।

ঘোড়ামারা, খাসিমারার শেষের সেদিন
বিগত কয়েক বছরে ঘোড়ামারায় সমুদ্রজলের উচ্চতা বেড়েছে বার্ষিক ২৫০ শতাংশ। গোটা বিশ্বে বছরে সমুদ্রজলের উচ্চতা বাড়ছে ৩.২৩ মিমি হারে, ঘোড়ামারায় সেই হার ৮ মিমি। ঘোড়ামারার আয়তন একদা ছিল ২৬ বর্গ কিলোমিটার। দুর্নিবার ভাঙনে বর্তমানে আয়তন ৬.৭ বর্গ কিলোমিটার। ঘোড়ামারার আত্মজ লোহাচরা বহুকাল বিলীন সমুদ্রগর্ভে। খাসিমারাও প্রহর গুনছে সমুদ্রের বুকে নিঃস্বার্থ  আত্মসমর্পণের। কলকাতার পরেই সর্ববৃহৎ পোস্ট অফিস ছিল নাকি ঘোড়ামারাতেই। ৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত দোতলা বাড়ি ছিল পোস্ট অফিসের। প্রাকৃতিক দুর্যোগে সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে যায় সেটি। ভাড়া করা এক কামরার ঘরে এখন চলছে পোস্ট অফিস।  ঘোড়ামারায় উৎকৃষ্ট পান পাতার চাষ হতো। সব পানের বরজ সমুদ্রের নোনা জলের চৌবাচ্চা। সেখানে মনের সুখে খেলা করে বেড়াচ্ছে ভেটকি মাছ। আগ্রাসী সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে বৃদ্ধ সঞ্জয় কয়াল দূরে আঙুল তুলে দেখান একটি জায়গা— সেখানে দুর্গাপুজো হতো। এবছর দীপাবলির আগে সেখানটাতেই একটি জাহাজ-ডুবি হয়। পাড়ের কাছে অপস্রিয়মাণ একটি চৌখুপি দেখিয়ে স্বগতোক্তির ঢঙে তিনি বলে চলেন এই জায়গাটিতে ছিল একটি মসজিদ। ‘যশ’-এর তাণ্ডবে দিশাহারা সঞ্জয়বাবু মাটির বাড়ি আগলে বসেছিলেন, বেরতে চাননি। পাড়া-প্রতিবেশীরা তাকে টেনে হিঁচড়ে ফ্লাড সেন্টারে নিয়ে যান। দু’দিন অভুক্ত সঞ্জয়বাবুর খিদে-ঘুমের অনুভূতি চলে গিয়েছিল। ফ্লাড সেন্টারে খিচুড়ি রান্না দেখে খিদেটা তার চাগাড় দেয়। একটা প্রবল ঢেউ অতর্কিতে ফ্লাড সেন্টারের খিচুড়ির হাঁড়িকে চ্যাংদোলা করে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। দিনেদুপুরে ঢেউয়ের ধাক্কায় টুক করে সমুদ্রে খসে পড়ল সুউচ্চ খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়। এইসব অতিপ্রাকৃত দৃশ্যে, হতবুদ্ধি-বিস্ময়াভিভূত খাসিমারা, ঘোড়ামারার অধিকাংশ বাসিন্দা। হয়তো তারা ‘পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার’-এরও শিকার। 
শ্যামলী মেটে, ‘যশ’-এর সকালে (২৩-২৬ মে’ ২০২০) তাঁর কোলের ছেলেকে নিয়ে প্রথমে একটি খড়ের গাদায় ওঠেন, জল খড়ের গাদা টপকানোর মুহূর্তে গ্রামবাসীরা তাকে টেনে পাশের আমগাছে তুলে আনেন। ভিজে কাপড়ে আমগাছেই দু’দিন-দু’রাত কাটে তাঁর। সাগর ব্লকের প্রতিটা মানুষ ভূ-উষ্ণায়নজনিত সামুদ্রিক রুদ্ররোষের শিকার। এই দুর্বল-অসহায় মানুষগুলোর বুকফাটা কান্নার অস্ফুট মর্মন্তুদ বিলাপের ছিটেফোঁটাও কি কপ ২৬ নামক প্রহসন মঞ্চে কোনওরকম অভিঘাত তুলতে পারল? ‘দি আনসার মাই ফ্রেন্ড ইজ ব্লোইন ইন দি উইন্ড’। 
(লেখক গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে ‘নেচার পত্রিকা’ আয়োজিত কপ ২৬ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন)
ঋণস্বীকার: বাপি-পিন্টু-পরেশ, ভারত সেবাশ্রম সংঘ, গ্রামীণ বিকাশ কেন্দ্র, মহেন্দ্রগঞ্জ
21st  November, 2021
পিঠে-পিকনিকে
বাঙালির শীত

কথায় বলে, বর্ষার ছাতা আর শীতের কাঁথা সামলে রাখতে হয়। বাঙালির শীত মানেই লেপ-কাঁথার সঙ্গে সোয়েটার, মাফলার আর বাঁদর টুপি। সেই সঙ্গে পিঠেপুলি, খেজুর গুড়, পাটালি, পিকনিক তো আছেই। শব্দ দিয়ে শীতপ্রিয় বাঙালির ছবি আঁকলেন সোমনাথ বসু।
বিশদ

05th  December, 2021
ব্রিটিশ গরাদে
বন্দি কারাসাহিত্য

সুখেন বিশ্বাস

সময়টা ছিল ১৯৩১-এর ৩০ জুন। আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে বন্দি রয়েছেন দীনেশ গুপ্ত। ফাঁসির কয়েক দিন আগে মাকে লিখছেন, ‘মা, যদিও ভাবিতেছি, কাল ভোরে তুমি আসিবে, তবুও তোমার কাছে না লিখিয়া পারিলাম না। তুমি হয়তো ভাবিতেছ, ভগবানের কাছে এত কাতর প্রার্থনা করিলাম, তবুও তিনি শুনিলেন না। বিশদ

28th  November, 2021
ডায়াবেটিসে মালপোয়া!
শ্যামল চক্রবর্তী

বাড়ি থেকে আনা খাবার চেক করছি রোজ দু’বেলা। তবু সুগার আর কমে না। আমরা টেনশনে জেরবার। রেসকোর্সের মাঠের উল্টোদিকের গেট দিয়ে ঢুকে স্যারের কোয়ার্টার দোতলায়। রোজকার মতো সেদিনও সকাল আটটায় পৌঁছে গিয়েছি। স্যার ব্রিফকেসটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নামছেন প্রায় দৌড়ে। বিশদ

14th  November, 2021
আইএসএল
কতটা প্রস্তুত কলকাতার দুই প্রধান?

আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরই ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ঢাকে কাঠি পড়বে। প্রথম কয়েকটি বছর এই প্রতিযোগিতাটিকে নিয়ে বেশ হইচই হয়েছিল। একাধিক তারকা ফুটবলার থেকে শুরু করে জিকোর মতো কিংবদন্তি ফুটবল ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি আইএসএলকে অন্য পর্যায়ে পৌঁছে দেয়। কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে লিগের মানও পড়তে শুরু করে।
বিশদ

07th  November, 2021
সংগ্রাম
শান্তনু দত্তগুপ্ত

আরও এক ৩১ অক্টোবর। ৩৭ বছর আগে ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী গান্ধীর সংগ্রাম শেষ হয়েছিল ঠিক এই দিনটায়... তাঁর নিরাপত্তারক্ষীর গুলিতে। ব্যক্তি হয়েও প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন তিনি। ভারতের জাতীয় কংগ্রেস মুছে গিয়েছিল তাঁর রাজনৈতিক গ্ল্যামারে। অস্তিত্ব সঙ্কটে ভোগা দলকে আরও একবার শিখরে নিয়ে গিয়েছিলেন ইন্দিরা। আরও একবার সঙ্কটে কংগ্রেস... অস্তিত্ব রক্ষাই যে আজ চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জের মুখে আরও এক গান্ধী... সোনিয়া। সংগ্রামী জীবন যে তাঁরও... ঘরে-বাইরে। রাজনীতিতে।​​​
বিশদ

31st  October, 2021
স্যোশাল মিডিয়ার ফাঁদে

২০১৮। ব্রাজিল ও মার্কিন মুলুকে সাধারণ নির্বাচন। ফেসবুক নিজেই খুলে ফেলল ১ কোটি ৫ লক্ষ ফেক অ্যাকাউন্ট। ২০২০-এর দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন। অভিযোগ, কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলটিকে জেতাতে ১ হাজার অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে অসংখ্য ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে নাকি নির্লজ্জ প্রচার চালানো হয়। বলিভিয়া-ইকুয়েডর-আজারবাইজান-ইউক্রেন-স্পেন সর্বত্র ‘অর্থের বিনিময়ে’ ভুয়ো খবরের অভিযোগ। ক’জন জানেন, ৬৪ শতাংশ উগ্রপন্থী সংগঠনের আঁতুড়ঘর ফেসবুক। এই সব হাড় হিম করা তথ্যকে লাশকাটা ঘরে পাঠাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে যায় মার্কিন ‘আধিপত্যবাদের’ চতুর এই তল্পিবাহক। নামটা পাল্টে তাহলে ‘ফেকবুক’ রাখাই কি সমীচীন নয়? প্রশ্ন তুললেন  মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

24th  October, 2021
নানা রূপে দুর্গা
তরুণ চক্রবর্তী

সাধক গাইলেন, ‘ত্রিনয়নী দুর্গা, মা তোর রূপের সীমা পাই না খুঁজে।’ সত্যিই মায়ের রূপের যেন সীমা নেই। আর এমনটি হওয়াই স্বাভাবিক। শ্রীশ্রী চণ্ডীতে দেবী দুর্গার মাহাত্ম্য বর্ণনায় আছে,—‘নিঃশেষ দেবগণশক্তি সমূহ মূর্ত্যাঃ’, অর্থাৎ সব দেবতার সমস্ত শক্তির সম্মিলিত প্রতিমূর্তিই দেবী দুর্গা। বিশদ

10th  October, 2021
গান্ধীজির কলকাতা
রজত চক্রবর্তী

কলকাতা জুড়ে মিছিল শুরু হয়েছে— হিন্দু-মুসলমান ভাই ভাই। গান্ধীজি সন্ধ্যায় ফলের রস খেয়ে অনশন ভাঙলেন। গান্ধীজি আর সুরাবর্দি হায়দরি মঞ্জিলের সামনে তৈরি মঞ্চে উঠলেন। সাধারণ মানুষ আজ ভিড় করেছে প্রচুর। তারা শুনতে চায় শান্তির ক‍থা। বিশদ

03rd  October, 2021
বাংলার হারিয়ে যাওয়া নদী

মানব সভ্যতা নদীমাতৃক। অথচ, অনেক ক্ষেত্রে মানুষের সচেতনতার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বহু নদী। সভ্যতা বাঁচাতে নদীকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদেরই। তাই ‘বিশ্ব নদী দিবসে’ বাংলার হারিয়ে যাওয়া নদীগুলির সন্ধান করা হল। বিশদ

26th  September, 2021
বাতাসে বিষ কমছে আয়ু
অরিন্দম রায়

ছোটবেলায় স্কুলের বইতে বায়ুদূষণ নিয়ে যা পড়েছিলাম সেই ধারণার একটা পরিবর্তন করা দরকার। আমাদের পাঠ্য বইতে বায়ুদূষণের বেশিরভাগ অংশটাই ছিল সালফার-ডাই-অক্সাইড ও নাইট্রোজেন-ডাই-অক্সাইড কেন্দ্রিক। আমরা পড়েছিলাম, এই দুই গ্যাস কলকারখানা এবং গাড়ির ধোঁয়া থেকে বেরিয়ে অ্যাসিড বৃষ্টির সৃষ্টি করে। বিশদ

19th  September, 2021
অপু-দুর্গার খোঁজে
পুলক চট্টোপাধ্যায়

ছেলেবেলায় বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় যখন স্কুল পালিয়ে লুকিয়ে তাঁর বাবার লেখা ‘পশ্চিমের ডায়েরি’ পড়তেন, তখন থেকেই তাঁর মনের মধ্যে একটা কল্পনার পাখি বাসা বেঁধেছিল। এরপর বিভূতিভূষণ কর্মসূত্রে হাজির হলেন শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত ভাগলপুরের আদমপুরে উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে। বিশদ

12th  September, 2021
বাঙালির শিক্ষক
সমৃদ্ধ দত্ত

স্কটল্যান্ডের এবর্ডিন থেকে ২৫ বছর বয়সে বহু দূরের একটি শহর কলকাতায় যখন ডেভিড হেয়ার এলেন, তার কিছুকাল আগেই এই প্রদেশটিতে ভয়ঙ্কর এক দুর্ভিক্ষ ঘটে গিয়েছিল। তাঁর বাবা ছিলেন ঘড়ি নির্মাতা। চার পুত্র জোশেফ, আলেকজান্ডার, জন ও ডেভিড কমবেশি ঘড়ি-বিশেষজ্ঞ। বিশদ

05th  September, 2021
পেগাসাস, রাজকন্যা
ও চুপকথা

থ্রি মাস্কেটিয়ার্স— নিভ-সালেভ-ওমরির নামের আদ্যক্ষর মিলিয়ে তৈরি ইজরায়েলের কুখ্যাত গুপ্তচর সংস্থা এনএসও। কেবল উগ্রপন্থী বা পেডোফাইলস (শিশু যৌন নির্যাতনকারী) পাকড়াতে বিভিন্ন দেশের সরকারকেই নাকি পেগাসাস বিক্রি করা হয়। আরবের রাজকুমারী লতিফা, খুন হওয়া সাংবাদিক জামাল খাশোগি বা মরক্কোর ইতিহাসবিদ্‌ মাতি মনজিব—সকলেই তাহলে ছিলেন পেডোফাইলস বা উগ্রপন্থী? আরব-ইজরায়েল সম্পর্ক সাপে-নেউলে। অথচ, পেগাসাস কেনাবেচার সময় বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও মহম্মদ বিন রশিদ প্রাণের বন্ধু। গোটা বিশ্বের নিরাপত্তাই আজ বিপন্ন। ‘জিরো ক্লিকে’ই পেগাসাস ঢুকে পড়েছে কুলীন আইফোনের বাসরঘরে। রোমাঞ্চ উপন্যাসকেও হার মানানো পেগাসাসের কাণ্ডকারখানার তত্ত্বতালাশে কলম ধরলেন মৃন্ময় চন্দ।   বিশদ

29th  August, 2021
অবিস্মরণীয় চিত্রামৃত
শংকর

অনন্তকালের মহামানবদের বাণী প্রচারে অনেক সময় লেগে যায়। কামারপুকুরের গদাধর চট্টোপাধ্যায় তার ব্যতিক্রম নন। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের পাঁচ টাকা মাইনের পূজারী তাঁর অবসর সময়ে ভক্তজনদের কিছু বললেন, একজন স্কুল মাস্টার তা শ্রদ্ধার সঙ্গে শুনে বাড়ি ফিরে এসে নোটবইতে লিপিবদ্ধ করলেন। বিশদ

22nd  August, 2021
একনজরে
রাস্তায় যত্রতত্র পড়ে থাকা কেবল টিভি’র তারই চিন্তার কারণ। যাতায়াতের পথে অনেক সময় জড়িয়ে যাচ্ছে পায়ে। আবার সাইকেল বা বাইকের চাকাতে জড়িয়েও কখনও কখনও ঘটছে দুর্ঘটনা। ...

ঘূর্ণিঝড় ‘জওয়াদ’ ক্রমশ দুর্বল হয়ে আগেই গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছিল। রবিবার মধ্যরাতের দিকে তা আরও শক্তিক্ষয় করে সুস্পষ্ট নিম্নচাপ বলয়ে পরিণত হয় এবং ওড়িশা উপকূল ...

পুড়িয়ে মারার আগে শ্রীলঙ্কার নাগরিকের শরীরের প্রায় সব হাড়ই পিটিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল উন্মত্ত জনতা। তাদের নৃশংসতা এখানেই থেমে থাকেনি। তাঁকে জ্বালিয়েও দেওয়া হয়। ...

রবিবার আইএসএলের ম্যাচে কেরল ব্লাস্টার্স  ২-১ গোলে হারাল ওড়িশা এফসিকে। এবার প্রতিযোগিতায় প্রথম জয় পেল কেরলের ফ্র্যাঞ্চাইজি দলটি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২৩: জার্মান দার্শনিক ম্যাক্সমুলারের জন্ম
১৮৫৩: ঐতিহাসিক ও শিক্ষাবিদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর জন্ম
১৯৫৬: দলিত আন্দোলনের নেতা ভীমরাওজি রামাজি আম্বেদকরের মৃত্যু
১৯৮৫: ক্রিকেটার আর পি সিংয়ের জন্ম
১৯৯২: অযোধ্যার বিতর্কিত সৌধ ধ্বংস
২০১৬ - তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৩৯ টাকা ৭৬.১১ টাকা
পাউন্ড ৯৭.৮৬ টাকা ১০১.৩০ টাকা
ইউরো ৮৩.৬১ টাকা ৮৩.৬৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  December, 2021
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮, ৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬, ০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬, ৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬১, ৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১, ৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  December, 2021

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১। তৃতীয়া ৫১/৩ রাত্রি ২/৩২। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র ৫০/৩০ রাত্রি ২/১৯।  সূর্যোদয় ৬/৭/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩২ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ১১/০ মধ্যে পুনঃ ২/৩৪ গতে ৩/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৭ মধ্যে পুনঃ ২/৮ গতে ৩/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে। 
১৯ অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১।  দ্বিতীয়া দিবা ৯/২। মূলা নক্ষত্র দিবা ৮/৩২। সূর্যোদয় ৬/৯, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৯ মধ্যে ও ৯/৪ গতে ১১/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩১ গতে ১১/৫ মধ্যে ও ২/৪০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। কালবেলা ৭/২৯ গতে ৮/৪৯ মধ্যে ও ২/৮ গতে ৩/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৪৮ গতে ১১/২৮ মধ্যে।  
১ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যজুড়ে কমল দৈনিক সংক্রমণ
গতকালের তুলনায় রাজ্যে অনেকটাই কমল দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ...বিশদ

09:04:21 PM

গল্ফগ্রিনে চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার অভিযুক্ত, উদ্ধার খোয়া যাওয়া সামগ্রী

04:34:00 PM

রেলের পরীক্ষার ফলপ্রকাশ কবে, জানুন
রেলের পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অপেক্ষায় রয়েছেন ...বিশদ

04:21:03 PM

৯৪৯ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

04:06:34 PM

৫২৫ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

02:01:53 PM

সারের কালোবাজারি বন্ধের দাবিতে মাথাভাঙার একাধিক জায়গায় পথ অবরোধ

01:27:47 PM