Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

ডায়াবেটিসে মালপোয়া!
শ্যামল চক্রবর্তী

—কেমন খেলেন?
—মা... মা... মানে? কী খাইলাম ডাক্তারবাবু?
—কেন, সত্যনারায়ণ মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মালপোয়া?
বাগবাজারের আড্ডায় থতমত  খেয়ে গিয়েছেন ঢাকার বাঙাল ফটিক রায়।
—কী হল! সত্যনারায়ণের মালপোয়া নাকি খুব  টেস্টফুল? চেম্বার সেরে আড্ডায় বসে যাওয়া ডাক্তার নির্ভয় বৈদ্য মিটিমিটি হাসছেন।
—আপনে ডাক্তার না, সাক্ষাইত ভগবান। আসলে নাতির জন্য কিনতে গিয়া লুভ সামলাইতে পারি নাই!
—আর মালপোয়া সাটানোর পর চোখ বুঁজে চুকচুক করে একপ্লেট রসমালাই! সেটা কার? নাতনির?
—আপনে দেখতাছি চেম্বারে বইসাই বিশ্বরূপ দেইখা ফালান!
—বাজারে পাশের দোকানে মাখন কিনতে গিয়ে হঠাৎ চোখ চলে গেল।
—সময় খারাপ যাচ্ছে আপনার! ফুট কাটল কম্বল।
—খারাপ কেন যাবে! কাল দেখিয়ে গিয়েছেন। পিপি সুগার তিনশো বিশ। আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। এতকালের ডায়াবেটিক, দিনটাকে উদযাপন করতে হবে না!
ব্যাপক ফর্মে আছেন নির্ভয় ডাক্তার।
—খেয়ে নিন, খেয়ে নিন, কোন দিন ফুটে যাবেন, কেউ জানে না! 
—তুমি আর মুখ খুইলো না মাধব, রুজ রাইতে ফ্রিজ খুইলা চুরি কইরা মিষ্টি খাও, তোমার পোলায় কইছে।
—বেশিরভাগ সুগার রোগীই চোর!
ফুলটস বল ছুঁড়ে বসলেন ডাঃ বৈদ্য।
—শ্যাষে চুর বানাইয়া দিলেন! 
গম্ভীর ফটিক বাঙাল।
—অল্পের ওপর পার পেয়ে গেলেন। আপনি চোর হলে মাধববাবু ডাকাত।
—কেন আমি আবার কী করলাম ডাক্তারবাবু?
—রোজ অটো ধরে সিমলেপাড়া গিয়ে বিকেলে মুঠোসন্দেশ! সুগার তো অনেককাল ডেঞ্জার জোনে!
একলাফে রাস্তায় গিয়ে আচমকা কান ধরে ওঠবোস শুরু করে দিয়েছেন মাধব মল্লিক! ‘আর একদিনও খাব না, দু’দিকের পা-ই গেছে। বাঁচান।’
—বাঁচবা না মাধব। চালুনি হইয়া শুইচের পিছনে লাগতাছিলা না! আমি খাই নয় মাসে ছয় মাসে! তুমি তিনশো পয়ষট্টি দিন! ডাকাইত!
বলেই হো হো করে যাত্রার স্টাইলে হেসে উঠছেন দর্জিপাড়ার আনপ্যারালাল ফটিক বাঙাল।
দুম করে টাইম মেশিনে চড়ে পৌঁছে গেলাম চৌত্রিশ বছর আগের পি জি হাসপাতালে। হাসপাতালের ম্যাটারনিটি ওয়ার্ডে ভর্তি রুচিরা বসু। আগের বাচ্চাটা আট মাসে মারা গিয়েছে পেটে। এবার প্রফেসর মিত্র ভর্তি করিয়ে দিয়েছেন ছ’মাস যেতেই। রুচিরার রক্তে থিকথিক করছে চিনি। আমি দোর্দণ্ডপ্রতাপ প্রফেসর মিত্রের সিনিয়র হাউস সার্জেন। স্যারের নির্দেশে ডায়েট চার্ট বানিয়ে দিলাম।
—একেবারে এই চার্ট মেনে খাবেন। সঙ্গে ওষুধগুলো।
—আচ্ছা ডাক্তারবাবু।
—আপনার জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস। বাচ্চা হু হু করে বড় হচ্ছে। সুগার কন্ট্রোলে রাখা আপনার হাতে।
—জানি ডাক্তারবাবু।
ডায়েট কন্ট্রোল, ওষুধ চলছে। রুচিরার রক্তে সুগার কেশব নাগের তৈলাক্ত বাঁশে বাঁদরের ওঠানামার মতো আজ দশ ওঠে তো কাল আট নামে। স্যার বললেন, ‘ডায়েট চেক করো।’
বাড়ি থেকে আনা খাবার চেক করছি রোজ দু’বেলা। তবু সুগার আর কমে না। আমরা টেনশনে জেরবার।
রেসকোর্সের মাঠের উল্টোদিকের গেট দিয়ে ঢুকে স্যারের কোয়ার্টার দোতলায়। রোজকার মতো সেদিনও সকাল আটটায় পৌঁছে গিয়েছি। স্যার ব্রিফকেসটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নামছেন প্রায় দৌড়ে।
—তাড়াতাড়ি চলো। আজ একটা এক্সট্রা কাজ আছে।
—কী কাজ স্যার?
—একটা কাকের বাসা ভাঙতে হবে।
—গাইনি বাড়ির আশপাশে তো তেমন কোনও গাছ নেই। বাসা...
—বত্রিশ নম্বর বেডের ডায়াবেটিক পেশেন্ট প্রপার ডায়েট খাচ্ছে?
—হ্যাঁ স্যার। রোজ চেক করছি।
প্রথমে গাইনি ওয়ার্ডে না গিয়ে সেদিন স্যার গটগট করে ঢুকে গেলেন মেটার্নিটি ওয়ার্ডে।
—প্রেশার কত দেখেছ সকালে?
—একশো ত্রিশ, আশি।
—সুগার কত এসেছে?
—দু’শো পাঁচ স্যার। শুনতে শুনতে প্রফেসর মিত্র রোগী দেখছেন। হঠাৎ ঘুরে দাঁড়ালেন রোগিণীর দিকে।
—দেখি মা চাবিটা আমাকে দাও।
—চা...চা...চাবি ... কীসের চাবি?
—বুঝতে পারছ না কীসের চাবি? মৌচাকের।
কাঁপছেন মিসেস রুচিরা বসু। বালিশের খোলের ভেতর থেকে ছোট্ট একটা চাবি বের করে দিলেন।
—ভাঙো কাকের বাসা। মিটসেফের ছোট্ট তালার মিনি চাবি স্যার দিলেন আমার হাতে। ব্যাঙের মতো বসে চাবি খুলে মিটসেফের দরজার পাল্লা খুলতেই চিচিং ফাঁক!
একের পর এক মিষ্টির প্যাকেট বেরিয়ে আসছে। সন্দেশ, চমচম, কালোজাম, মিহিদানা, আমসন্দেশ... ভাঁড়ে রসমালাই, রাবড়ি।
—সিজ করো সব মাল।
আমার দিকে তাকালেন প্রফেসর মিত্র। জুনিয়র ডক্টরস রুমের মালখানায় যাবে। স্যারের গলায় গনগনে আঁচ।
—এত মিষ্টি দিয়ে তুমি কী করতে? বিকেলে গেস্ট এলে খাওয়াতে? নাকি নিত্যপুজো করতে? গেট আউট ফ্রম দিস হসপিটাল। সবুজ, তুমি পেশেন্ট পার্টি সেই পুলিস অফিসারকে ফোন করো। আজই ডিসচার্জ করে দাও।
—ছে...ছেড়ে দিন স্যার। আ...আ...র ভু...ভুল হবে না।
—ভুল! তোমার হাজব্যান্ড যেন কোন থানার ওসি?
—গড়িয়াহাট স্যার।
—চোরকে ছেড়ে দেয় নাকি ওসি সাহেব। সোজা লকআপে পুরে দেয়। ইউ আর লাকি এনাফ। ছেড়ে, আই মিন ডিসচার্জ করে দিচ্ছি। কাল সকালে যেন এই চোরের মুখ আমাকে আর দেখতে না হয়।
গমগম করছে গোটা ওয়ার্ড। একটু দূরে দাঁড়িয়ে ওয়ার্ড সিস্টার অনিতাদি।
—সিস্টার, কে এনে দিত মিষ্টি? আপনি জানেন না, তাই তো! জেগে ঘুমালে জানবেন কী করে?
—মা, কে আনত মিষ্টি?
—শিয়ারাম স্যার। আমার কোনও দোষ নেই। শুধু টাকাটা দিতাম! কাঁদতে কাঁদতে বলে দিলেন আসামি।
—শিয়ারাম, ইধার আও, কুইক... গলা দিয়ে আগুন বেরচ্ছে স্যারের।
দূর থেকে ওয়ার্ডের ফ্লোরে শুয়ে দণ্ডী কাটতে কাটতে স্যারের দিকে এগিয়ে আসছে শিয়ারাম! স্যারের কাছে এসেই নাকখত দিতে শুরু করল।
—নাটক করে লাভ নেই। সার্জেন সুপারকে বলে দিচ্ছি, কাল থেকে সেপটিক ওয়ার্ডে ডিউটি। সিস্টার ওকে বের করে দিন, এখনই।
শিয়ারাম পগারপার। মিষ্টির প্যাকেট হাতে জুনিয়র উন্মেষ পিছনে। আমি স্যারের পাশে। গোলাগুলি ছুটে আসছে একের পর এক।
—হায়ার সেকেন্ডারিতে স্ট্যান্ড করলেই ভালো ডাক্তার হওয়া যায় না... স্টুপিড... অন্যদের মিটসেফে তালা নেই, ওরটাতেই তালা... চোখ নেই তোমার!.. রোগী দেখতে গিয়ে চোখ নাক কান মাথা লক করে রাখো... ওই বিএসসি নার্সিংয়ের হলুদ পরীদের দেখতে দেখতে মাথাটা তোমার গোবরে ভরে যাচ্ছে মূর্খ। আমার আন্ডারে কাজ করতে হলে যা ঘিলু লাগে, তোমার তা নেই!
নাটকের শেষ অঙ্ক রসে ভরিয়ে দিলেন স্যারই। জুনিয়র ডক্টরস রুমে একবার উঁকি মারলেন প্রফেসর মিত্র। ‘আমার এই গাধাটাকে একটু বেশি দিও... সকাল থেকে আমার বকা ছাড়া কিছুই খায়নি বেচারা।’
—আপনাকেও দুটো খেতে হবে।
—ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে-তে কাজটা ঠিক হবে?
—এই তো সুগার মাপলেন। একশো ষাট ছিল। আজ দুটো খেতেই হবে।
—আমার সিনিয়র হাউস সার্জেন যখন বলছে... একশো আশিকে কুড়ি কমিয়ে বলায় প্রফেসর মিত্রর হাসিমুখ, চোখ চকচক করছে।
স্যারের চেম্বারে সন্দেশ নিয়ে ঢুকলাম। দরজা আটকে বসতে বললেন। ওসি ফোন করেছিলেন। স্যার মিষ্টি খাচ্ছেন চোখ বুজে। ‘কী করবে ওই পেশেন্টের?’ ‘আর করবে না বলেছে। বন্ড লিখিয়ে নিচ্ছি। ইনসুলিন চালু করে দিই স্যার?’ ‘এগজ্যাক্টলি...আজ থেকেই...এইজন্য তোমার উপর এত ডিপেন্ড করি। আরে ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে-তে আমরা সবাই খাচ্ছি চোরাই মিষ্টি! চোরের হাতে একটা সুস্থ বাচ্চা তুলে দিতে পারবে না?’ ‘পারব স্যার।’ পেরেছিলাম। আজ চোদ্দোই নভেম্বর, মনে পড়ে গেল। স্যারের শেষ কথাটা ছিল বাঁধিয়ে রাখার মতো...
—তুমি তো আবার অল ইন্ডিয়া রেডিও। তোমার বউদি যেন মিষ্টি খাওয়াটা...
—জানতে পারবে না স্যার।
—ইউ আর কোয়াইট ইন্টেলিজেন্ট, তবু...।
পার্ট টাইম গণৎকার লিন্টন ওরফে জ্যোতিষাচার্য অব্যর্থ শাস্ত্রী আমার আগের পাড়ার বাসিন্দা। বাড়ি ভাড়া নিয়ে পাড়ায় আসার পর বাড়ির চেম্বারে দু’-চারজন যেত হাত দেখাতে। পরে লিফলেটে জানা গেল, অব্যর্থ গণৎকার ভূতনাথ জুয়েলার্সে সপ্তাহে তিনদিন সন্ধ্যায় একঘণ্টা বসেন ও হস্তরেখা বিচার করে গ্রহরত্নের নিদান দেন। আমার বাড়িতে এলেন একদিন, ততদিনে ড্রাইভার পুপার কল্যাণে জানা হয়ে গিয়েছে, দিনের বেলায় লিন্টন কর ক্যানিং রুটে অটো চালান!
—ডায়াবেটিসে ধরেছে। আপনার ‘হাতের রেখায় ডায়াবেটিস’ বইটা পড়লাম।
—বইটা ‘হাতের মুঠোয়’, ‘হাতের রেখায়’ নয়।
—একই ব্যাপার।
—আচ্ছা, কালমেঘ মধু দিয়ে খেলে সুগার কমবে, নাকি রস করে খেলে?
—কোনওটাতেই না। হাজার তেতো খান, ব্লাড সুগার কমবে না।
—তাহলে লোকে খায় কেন?
—আপনাকে হাত দেখিয়ে লোকে আঙুলে পাথর পরে কেন?
—ঠিক। ‘বিশ্বাসে মিলায় বস্তু!’
বাজার খুব খারাপ যাচ্ছে স্যার। ডায়াবেটিসের একটা পাথর  ছাড়ব ভাবছি। ‘সুগারস্টোন’ নামটা কেমন হবে? আপনি তো লেখেন। বার্নিশ করা পাতি বেলেপাথর স্যার।
—‘গ্লুকোনাশ’ চলবে?
—চলবে মানে! দৌড়াবে! আচ্ছা ‘হাতের রেখায় ডায়াবেটিস’, নামে একটা বই লিখলে কেমন হয়?
—দেরি না করে লিখে ফেলুন! ‘হাত দেখে ডায়াবেটিস’ ধরা চালু করলে আরও জমে যাবে।
আমার প্রতিবেশী দিলীপবাবু কারও বাড়ি গেলেই ভুলে যান উনি ডায়াবেটিক! চিনি দেওয়া চা, নাড়ু, মিষ্টি, শিঙাড়া—সব চলে! তৃপ্তি সেন বাড়ির গোপালকে মিষ্টি দিয়ে নাতিকে খাওয়াতে খাওয়াতে টপাটপ নিজের মুখে পোরেন! ভিকি রয় সব মিষ্টি খান, খাওয়ার আগে ইনসুলিন পাঁচ ইউনিট বাড়িয়ে নেন!
ডায়াবেটিস ধরা পড়তেই এক বন্ধুপত্নী ভাত, রুটি সব বন্ধ করে দিয়েছেন! দিনরাত শুধু সব্জি আর ছোলাসেদ্ধ।
—বউটা একদিন না হাম্বা হাম্বা করে ডেকে ওঠে! তুই কিছু বল!
বলল তথাগত।
—লাভ নেই বলে, ঘরে ঘরে বিধান রায়! খুব খারাপ হবে না ব্যাপারটা! তুই কলাটা খেয়ে খোসাটা ওর মুখের সামনে ধরলেও খেয়ে নেবে!
—এত বাড়ছে কেন ডায়াবেটিস, একটু বলবেন?
—কারণ মধ্যপ্রদেশ!
—মানে? এই তো তিন বছর আগেই ঘুরে এলাম!
—রিকশওয়ালারও নোয়াপাতি ভুঁড়ি! দেখেছেন?
—হগলেরই ভুঁড়ি। ক্যান কন তো?
—জিন।
—রাম রাম রাম। রাইতে উনাগো নাম নিবেন না।
—মহা মুশকিল! জিন, রাম, হুইস্কির মতো অসংসদীয় কথা আড্ডায় কেন?
—এ জিন থাকে শরীরে।
—খাইছে! আমাগো ভূতে ধরছে?
—এতদিনে বুঝলেন? বলছি কৃপণ জিনের কথা।
—সেটা আবার কী? নেটে নেই তো?
—সেল-এ আছে।
—বুঝেছি। কোষ। যাতে থাকে জিন।
—একটা জিন খুব কৃপণ। মাধবদার মতো। খরচ করে কম, জমায় বেশি। ভারতীয়দের শরীরে তাই খাবার খরচ হয় কম, জমে বেশি।
—ভুঁড়ি যে কমতেই চায় না।
—কমবে। লালজামা পরে পিছনে খ্যাপা ষাঁড় ছেড়ে দিন। সাতদিনে কুমড়ো থেকে লাউ হয়ে যাবেন!
অনেকদিন আগে দেখাতে আসতেন এক প্রৌঢ় ডায়াবেটিক মধু পাল। একবার অনেকদিন আসেননি। হঠাৎ করে চলে এলেন একদিন। সুগারের রিপোর্ট দেখালেন। একদম নর্মাল।
—বা! এত ওজন কমালেন কী করে?
—দুই বউমা মিলে কমিয়ে ছাড়ল!
 বাড়িতে চরম ডায়েট কন্ট্রোল। অবসর জীবন। দুই ছেলেই ভালো চাকরি করেন। বিকেলে হাঁটতে বেরতেন। একটু হেঁটে বাস ধরে সোজা দক্ষিণ কলকাতা থেকে উত্তরে। শ্যামবাজারে নেমে হেঁটে বাগবাজার। সেদিন সবে গিয়ে বসেছেন চিত্তরঞ্জন সুইটসে। রাবড়ি অর্ডার দিয়েছেন।
—রাবড়ি খাওয়া শেষ। মধুপর্ক নিয়ে মোটে একপিস খেয়েছি। দরজায় চোখ চলে গেল। সর্বনাশ!
—কীসের সর্বনাশ?
—কাচের দরজা ঠেলে ঢুকছে দুই বউমা। পৌলমী আর বিদিশা। মার্কেটিং করতে এসেছিল এ তল্লাটে। দূর থেকে নজর রাখছিল আমার ওপর।
—তারপর?
—হাসতে হাসতে বলল, আগে তো মধুপর্ক আর রাবড়ি খাওয়ান বাবা। পরে বাকিটা।
—বাকিটা কী?
—সেদিন দু’জনে দুটো মুর্শিদাবাদ সিল্কের শাড়ি নিল। বলল, আপনার দুই ছেলে জানতে পারলে কিন্তু বাড়ি থেকে বেরনো বন্ধ করে দেবে।
—তারপর?
—তার আর পর নেই! মাঝে মাঝেই বিকেলে ডাক পড়ে, চলুন বাবা, একটু মার্কেটিং করে আসি! আমি বাধ্য শ্বশুর, যেতেই হয়! একটা ফতুয়া কিনে দিয়ে একদিন দু’জনে দুটো দামি ঘড়ি কিনিয়ে নিল দু’জনের জন্য।
—এ তো নিদারুণ ব্ল্যাকমেল।
—যেতে না চাইলেই ছেলেদের বলে দেবার ভয় দেখায়।
—আহা রে!
—ডায়াবেটিসে লোভে পাপ। পাপে দেউলিয়া। ফিক্সড ডিপোজিট ভাঙছি একের পর এক। মিষ্টি খাওয়ার সাধ চুকে গেছে। শরীর শুকিয়ে হরীতকী।
—মেয়ে ডাকাতে ধরেছে দেখছি!
—মা সারদার বাণী শোনায়! বলে, ‘যাকে রাখো, সেই রাখে।’
—বাপ রে!
—আমাকে বাঁচান! আমার হাত দুটো চেপে ধরেছেন মধু পাল।
...
সব চরিত্র কাল্পনিক নয়।
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 সহযোগিতায় : স্বাগত মুখোপাধ্যায়
14th  November, 2021
পিঠে-পিকনিকে
বাঙালির শীত

কথায় বলে, বর্ষার ছাতা আর শীতের কাঁথা সামলে রাখতে হয়। বাঙালির শীত মানেই লেপ-কাঁথার সঙ্গে সোয়েটার, মাফলার আর বাঁদর টুপি। সেই সঙ্গে পিঠেপুলি, খেজুর গুড়, পাটালি, পিকনিক তো আছেই। শব্দ দিয়ে শীতপ্রিয় বাঙালির ছবি আঁকলেন সোমনাথ বসু।
বিশদ

05th  December, 2021
ব্রিটিশ গরাদে
বন্দি কারাসাহিত্য

সুখেন বিশ্বাস

সময়টা ছিল ১৯৩১-এর ৩০ জুন। আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে বন্দি রয়েছেন দীনেশ গুপ্ত। ফাঁসির কয়েক দিন আগে মাকে লিখছেন, ‘মা, যদিও ভাবিতেছি, কাল ভোরে তুমি আসিবে, তবুও তোমার কাছে না লিখিয়া পারিলাম না। তুমি হয়তো ভাবিতেছ, ভগবানের কাছে এত কাতর প্রার্থনা করিলাম, তবুও তিনি শুনিলেন না। বিশদ

28th  November, 2021
গ্লাসগোয় পৌষমাস
ঘোড়ামারায় সর্বনাশ
মৃন্ময় চন্দ

হাট বসেছে, সোমবারে। চাঁদের হাট। ক্লাইডের পারে, স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে। ১ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর। উপলক্ষ? জলবায়ু সম্মেলন। ‘সিওপি’ বা কপ ২৬’। কপ অর্থে ‘কনফারেন্স অব দি পার্টিস’। বিশদ

21st  November, 2021
আইএসএল
কতটা প্রস্তুত কলকাতার দুই প্রধান?

আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরই ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ঢাকে কাঠি পড়বে। প্রথম কয়েকটি বছর এই প্রতিযোগিতাটিকে নিয়ে বেশ হইচই হয়েছিল। একাধিক তারকা ফুটবলার থেকে শুরু করে জিকোর মতো কিংবদন্তি ফুটবল ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি আইএসএলকে অন্য পর্যায়ে পৌঁছে দেয়। কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে লিগের মানও পড়তে শুরু করে।
বিশদ

07th  November, 2021
সংগ্রাম
শান্তনু দত্তগুপ্ত

আরও এক ৩১ অক্টোবর। ৩৭ বছর আগে ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী গান্ধীর সংগ্রাম শেষ হয়েছিল ঠিক এই দিনটায়... তাঁর নিরাপত্তারক্ষীর গুলিতে। ব্যক্তি হয়েও প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বে উঠেছিলেন তিনি। ভারতের জাতীয় কংগ্রেস মুছে গিয়েছিল তাঁর রাজনৈতিক গ্ল্যামারে। অস্তিত্ব সঙ্কটে ভোগা দলকে আরও একবার শিখরে নিয়ে গিয়েছিলেন ইন্দিরা। আরও একবার সঙ্কটে কংগ্রেস... অস্তিত্ব রক্ষাই যে আজ চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জের মুখে আরও এক গান্ধী... সোনিয়া। সংগ্রামী জীবন যে তাঁরও... ঘরে-বাইরে। রাজনীতিতে।​​​
বিশদ

31st  October, 2021
স্যোশাল মিডিয়ার ফাঁদে

২০১৮। ব্রাজিল ও মার্কিন মুলুকে সাধারণ নির্বাচন। ফেসবুক নিজেই খুলে ফেলল ১ কোটি ৫ লক্ষ ফেক অ্যাকাউন্ট। ২০২০-এর দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন। অভিযোগ, কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলটিকে জেতাতে ১ হাজার অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে অসংখ্য ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে নাকি নির্লজ্জ প্রচার চালানো হয়। বলিভিয়া-ইকুয়েডর-আজারবাইজান-ইউক্রেন-স্পেন সর্বত্র ‘অর্থের বিনিময়ে’ ভুয়ো খবরের অভিযোগ। ক’জন জানেন, ৬৪ শতাংশ উগ্রপন্থী সংগঠনের আঁতুড়ঘর ফেসবুক। এই সব হাড় হিম করা তথ্যকে লাশকাটা ঘরে পাঠাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে যায় মার্কিন ‘আধিপত্যবাদের’ চতুর এই তল্পিবাহক। নামটা পাল্টে তাহলে ‘ফেকবুক’ রাখাই কি সমীচীন নয়? প্রশ্ন তুললেন  মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

24th  October, 2021
নানা রূপে দুর্গা
তরুণ চক্রবর্তী

সাধক গাইলেন, ‘ত্রিনয়নী দুর্গা, মা তোর রূপের সীমা পাই না খুঁজে।’ সত্যিই মায়ের রূপের যেন সীমা নেই। আর এমনটি হওয়াই স্বাভাবিক। শ্রীশ্রী চণ্ডীতে দেবী দুর্গার মাহাত্ম্য বর্ণনায় আছে,—‘নিঃশেষ দেবগণশক্তি সমূহ মূর্ত্যাঃ’, অর্থাৎ সব দেবতার সমস্ত শক্তির সম্মিলিত প্রতিমূর্তিই দেবী দুর্গা। বিশদ

10th  October, 2021
গান্ধীজির কলকাতা
রজত চক্রবর্তী

কলকাতা জুড়ে মিছিল শুরু হয়েছে— হিন্দু-মুসলমান ভাই ভাই। গান্ধীজি সন্ধ্যায় ফলের রস খেয়ে অনশন ভাঙলেন। গান্ধীজি আর সুরাবর্দি হায়দরি মঞ্জিলের সামনে তৈরি মঞ্চে উঠলেন। সাধারণ মানুষ আজ ভিড় করেছে প্রচুর। তারা শুনতে চায় শান্তির ক‍থা। বিশদ

03rd  October, 2021
বাংলার হারিয়ে যাওয়া নদী

মানব সভ্যতা নদীমাতৃক। অথচ, অনেক ক্ষেত্রে মানুষের সচেতনতার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বহু নদী। সভ্যতা বাঁচাতে নদীকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদেরই। তাই ‘বিশ্ব নদী দিবসে’ বাংলার হারিয়ে যাওয়া নদীগুলির সন্ধান করা হল। বিশদ

26th  September, 2021
বাতাসে বিষ কমছে আয়ু
অরিন্দম রায়

ছোটবেলায় স্কুলের বইতে বায়ুদূষণ নিয়ে যা পড়েছিলাম সেই ধারণার একটা পরিবর্তন করা দরকার। আমাদের পাঠ্য বইতে বায়ুদূষণের বেশিরভাগ অংশটাই ছিল সালফার-ডাই-অক্সাইড ও নাইট্রোজেন-ডাই-অক্সাইড কেন্দ্রিক। আমরা পড়েছিলাম, এই দুই গ্যাস কলকারখানা এবং গাড়ির ধোঁয়া থেকে বেরিয়ে অ্যাসিড বৃষ্টির সৃষ্টি করে। বিশদ

19th  September, 2021
অপু-দুর্গার খোঁজে
পুলক চট্টোপাধ্যায়

ছেলেবেলায় বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় যখন স্কুল পালিয়ে লুকিয়ে তাঁর বাবার লেখা ‘পশ্চিমের ডায়েরি’ পড়তেন, তখন থেকেই তাঁর মনের মধ্যে একটা কল্পনার পাখি বাসা বেঁধেছিল। এরপর বিভূতিভূষণ কর্মসূত্রে হাজির হলেন শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত ভাগলপুরের আদমপুরে উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে। বিশদ

12th  September, 2021
বাঙালির শিক্ষক
সমৃদ্ধ দত্ত

স্কটল্যান্ডের এবর্ডিন থেকে ২৫ বছর বয়সে বহু দূরের একটি শহর কলকাতায় যখন ডেভিড হেয়ার এলেন, তার কিছুকাল আগেই এই প্রদেশটিতে ভয়ঙ্কর এক দুর্ভিক্ষ ঘটে গিয়েছিল। তাঁর বাবা ছিলেন ঘড়ি নির্মাতা। চার পুত্র জোশেফ, আলেকজান্ডার, জন ও ডেভিড কমবেশি ঘড়ি-বিশেষজ্ঞ। বিশদ

05th  September, 2021
পেগাসাস, রাজকন্যা
ও চুপকথা

থ্রি মাস্কেটিয়ার্স— নিভ-সালেভ-ওমরির নামের আদ্যক্ষর মিলিয়ে তৈরি ইজরায়েলের কুখ্যাত গুপ্তচর সংস্থা এনএসও। কেবল উগ্রপন্থী বা পেডোফাইলস (শিশু যৌন নির্যাতনকারী) পাকড়াতে বিভিন্ন দেশের সরকারকেই নাকি পেগাসাস বিক্রি করা হয়। আরবের রাজকুমারী লতিফা, খুন হওয়া সাংবাদিক জামাল খাশোগি বা মরক্কোর ইতিহাসবিদ্‌ মাতি মনজিব—সকলেই তাহলে ছিলেন পেডোফাইলস বা উগ্রপন্থী? আরব-ইজরায়েল সম্পর্ক সাপে-নেউলে। অথচ, পেগাসাস কেনাবেচার সময় বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও মহম্মদ বিন রশিদ প্রাণের বন্ধু। গোটা বিশ্বের নিরাপত্তাই আজ বিপন্ন। ‘জিরো ক্লিকে’ই পেগাসাস ঢুকে পড়েছে কুলীন আইফোনের বাসরঘরে। রোমাঞ্চ উপন্যাসকেও হার মানানো পেগাসাসের কাণ্ডকারখানার তত্ত্বতালাশে কলম ধরলেন মৃন্ময় চন্দ।   বিশদ

29th  August, 2021
অবিস্মরণীয় চিত্রামৃত
শংকর

অনন্তকালের মহামানবদের বাণী প্রচারে অনেক সময় লেগে যায়। কামারপুকুরের গদাধর চট্টোপাধ্যায় তার ব্যতিক্রম নন। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের পাঁচ টাকা মাইনের পূজারী তাঁর অবসর সময়ে ভক্তজনদের কিছু বললেন, একজন স্কুল মাস্টার তা শ্রদ্ধার সঙ্গে শুনে বাড়ি ফিরে এসে নোটবইতে লিপিবদ্ধ করলেন। বিশদ

22nd  August, 2021
একনজরে
রাস্তায় যত্রতত্র পড়ে থাকা কেবল টিভি’র তারই চিন্তার কারণ। যাতায়াতের পথে অনেক সময় জড়িয়ে যাচ্ছে পায়ে। আবার সাইকেল বা বাইকের চাকাতে জড়িয়েও কখনও কখনও ঘটছে দুর্ঘটনা। ...

কোচবিহার জেলায় শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীকোন্দল থামার কোনও লক্ষণ নেই। বরং দলের জেলা সভাপতি গিরীন্দ্রনাথ বর্মনের সঙ্গে সিতাইয়ের বিধায়ক জগদীশচন্দ্র বসুনিয়ার বিরোধ চরম আকার নিয়েছে। ...

ফুটফুটে এক শিশুকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে ফের উত্তাল হল ভোটমুখী উত্তরপ্রদেশ। ঘটনাটি হাপুর শহরের। মাত্র ছ’বছরের এক শিশুকন্যার উপর যৌন নির্যাতন চালানোর পর তাকে ...

কয়েকদিন আগে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরই কাটোয়া আদালত চত্বর থেকে বাইক চুরি। এমনকী বাইক চুরি করে পালানোর সময় এক মহিলার ব্যাগ ছিনতাইও করে দুষ্কৃতীরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২৩: জার্মান দার্শনিক ম্যাক্সমুলারের জন্ম
১৮৫৩: ঐতিহাসিক ও শিক্ষাবিদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর জন্ম
১৯৫৬: দলিত আন্দোলনের নেতা ভীমরাওজি রামাজি আম্বেদকরের মৃত্যু
১৯৮৫: ক্রিকেটার আর পি সিংয়ের জন্ম
১৯৯২: অযোধ্যার বিতর্কিত সৌধ ধ্বংস
২০১৬ - তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৩৯ টাকা ৭৬.১১ টাকা
পাউন্ড ৯৭.৮৬ টাকা ১০১.৩০ টাকা
ইউরো ৮৩.৬১ টাকা ৮৩.৬৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  December, 2021
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮, ৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬, ০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬, ৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬১, ৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬১, ৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  December, 2021

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১। তৃতীয়া ৫১/৩ রাত্রি ২/৩২। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র ৫০/৩০ রাত্রি ২/১৯।  সূর্যোদয় ৬/৭/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩২ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ১১/০ মধ্যে পুনঃ ২/৩৪ গতে ৩/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৭ মধ্যে পুনঃ ২/৮ গতে ৩/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে। 
১৯ অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, সোমবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২১।  দ্বিতীয়া দিবা ৯/২। মূলা নক্ষত্র দিবা ৮/৩২। সূর্যোদয় ৬/৯, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৯ মধ্যে ও ৯/৪ গতে ১১/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩১ গতে ১১/৫ মধ্যে ও ২/৪০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। কালবেলা ৭/২৯ গতে ৮/৪৯ মধ্যে ও ২/৮ গতে ৩/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৪৮ গতে ১১/২৮ মধ্যে।  
১ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যজুড়ে কমল দৈনিক সংক্রমণ
গতকালের তুলনায় রাজ্যে অনেকটাই কমল দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ...বিশদ

09:04:21 PM

গল্ফগ্রিনে চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার অভিযুক্ত, উদ্ধার খোয়া যাওয়া সামগ্রী

04:34:00 PM

রেলের পরীক্ষার ফলপ্রকাশ কবে, জানুন
রেলের পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অপেক্ষায় রয়েছেন ...বিশদ

04:21:03 PM

৯৪৯ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

04:06:34 PM

৫২৫ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

02:01:53 PM

সারের কালোবাজারি বন্ধের দাবিতে মাথাভাঙার একাধিক জায়গায় পথ অবরোধ

01:27:47 PM