ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সাদ্দামের নামে মঙ্গলকোট, বীরভূম সহ একাধিক থানায় বাইক চুরি সহ ১৬ থেকে ১৭টি মামলা আছে। ২৪ নভেম্বর সে জেল থেকে ছাড়া পায়। শুক্রবার কাটোয়া মহকুমা আদালত চত্বরে আব্দুর রেজ্জাক মোল্লা নামে এক ল’ক্লার্কের বাইক চুরি করে পালিয়ে যায় তারা। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে তাদের চিহ্নিত করে পুলিস। ফুটেজে দেখা যায়, বাইক চুরি করে ধৃতরা শহরের ভূতনাথ তলার বাসিন্দা রানি চৌধুরী নামে এক মহিলার ব্যাগও ছিনতাই করে। সাদ্দাম শেখ মঙ্গলকোটে বাইক চুরির ঘটনায় একাধিকবার পুলিসের হাতে ধরা পড়েছে। পুলিস ইতিমধ্যেই বাইক চুরি চক্রের নাগাল পেতে তদন্ত শুরু করেছে।
জানা গিয়েছে, সাদ্দাম ওরফে ভোম্বল পকেটে বিভিন্ন বাইকের নকল চাবি নিয়ে ঘুরে বেড়াত। তবে এক্ষেত্রে হ্যান্ডেল আনলক করা বাইক চুরি করাই সবথেকে বেশি সহজ ছিল। রাস্তায় দাঁড় করানো একাধিক বাইক ওই নকল চাবি দিয়ে চালু করার চেষ্টা করত সে। যেই চালু হয়ে যেত সেটা নিয়েই চম্পট দিত সে। নানা রকমের নেশায় আসক্ত ছিল সাদ্দাম শেখ। নেশার টাকা জোগাড়ের জন্যই সে চুরি করত বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি।