উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, দেবাশিসবাবুর নাম প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হলেও তিনি স্বাস্থ্যভবনে যে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছিলেন, তা গৃহীত হচ্ছিল না। সেই কারণে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। বিজেপি নেতারাও আদালতের লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন। সেই কারণে শনিবার দেবাশিসবাবুর পাশাপাশি বিজেপি নেতা সৌরিন্দ্রমোহন জানাও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশ আসায় দলের জেলা নেতৃত্ব কার্যত হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে।
দেবাশিসবাবু বলেন, গত দু’বছর আমি চাকরি ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করছিলাম। টিকিট পাব নিশ্চিত না হওয়ায় এতদিন পদত্যাগপত্র জমা দিইনি। গত ২৭মার্চ আমার প্রতিনিধি স্বাস্থ্যভবনে পদত্যাগপত্র জমা দিতে যান। কিন্তু ওই পদত্যাগপত্র জমা নেওয়া হয়নি। আমি নিজে গিয়ে ১ এপ্রিল পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। কিন্তু তা গ্রহণ না করে টালবাহানা করা হচ্ছিল। সোমবার হাইকোর্টের মহামান্য বিচারপতির নির্দেশে ভোটে লড়তে আমার আর কোনও বাধা নেই।