উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
অন্য একটি ঘটনায় মেমারি থানার মগরা গ্রামে এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুরে ঘরের বাঁশের কাঠামোয় গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে ঝুলতে দেখেন পরিবারের লোকজন। খবর পেয়ে পুলিস দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। মৃতের নাম সুজন রায়(২২)। তিনি পেশায় দিনমজুর ছিলেন। পারিবরিক অশান্তির জেরে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পুলিসের অনুমান। অন্যদিকে, কেতুগ্রাম থানার কাঁটাদিঘি গ্রামে অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম চন্দনা হাজরা(৬০)। মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে তিনি অগ্নিদগ্ধ হন। তাঁকে বীরভূমের বোলপুরের সিয়ান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। রবিবার বিকালে তিনি মারা যান। গ্যাসে চা করার সময় তিনি পুড়ে যান বলে মৃতের পবিরারের দাবি।
অন্য একটি ঘটনায়, জামালপুর থানার আঝাপুরে জাতীয় সড়কে গাড়ির ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম নিত্যানন্দ বাউড়ি(৪২)। জামালপুর থানারই সালালপুরে তাঁর বাড়ি। তিনি পেশায় গাড়ি চালক ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে আঝাপুরে জাতীয় সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একটি গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মেরে পালায়। পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। রবিবার রাতে তিনি মারা যান। অন্যদিকে, ট্রেনের ধাক্কায় এক প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম কালিদাস রায় (৫২)। আউশগ্রাম থানার সর গ্রামে তাঁর বাড়ি। জিআরপি সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিকালে তিনি দুর্গাপুরে যাওয়ার জন্য গলসি স্টেশনে টিকিট কাটতে যান। রেললাইন পার হয়ে যাওয়ার সময় একটি মালগাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। জিআরপি দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।