উত্তরবঙ্গ

ফুলহর নদীর গ্রাসে ৪টি ঘর প্রাণ বাঁচাতে আশ্রয় স্কুলে

সংবাদদাতা, হরিশ্চন্দ্রপুর: ফুলহরের জলস্তর সামান্য কমতেই ভাঙনের পাশাপাশি এবার নদীগর্ভে তলিয়ে গেল বসতবাড়ি, দোকান সহ রাস্তার একাংশ। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর ২ ব্লকের ইসলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রশিদপুর গ্রামে শুক্রবার রাত থেকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ভাঙনের আতঙ্কে ঘুম উড়েছে এলাকার মানুষের। ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে বাধ্য হচ্ছেন নদীপাড়ের মানুষরা।
শনিবার সকালে রশিদপুরের বাসিন্দা শেখ মকবুল ও শেখ হাব্বুর ২ টি করে ৪টি ঘর এবং শেখ আলম ও শেখ হাবুলের দুটি দোকান তলিয়ে যায়।  কয়েকশো বিঘা আবাদি জমি ইতিমধ্যে নদীর গ্ৰাসে। গৃহহীন পরিবারগুলি স্থানীয় রশিদপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছে। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আরও বেশ কিছু বাড়ি। ঘরবাড়ি রক্ষা করতে না পারলেও ঘরের জিনিসপত্র বাঁচাতে মরিয়া গ্রামবাসীরা। ভাঙন মোকাবিলায় প্রশাসন এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ বাড়ছে এলাকায়। বিডিও তাপসকুমার পাল অবশ্য বলেন,আমরা পরিস্থিতির দিকে সারাক্ষণ নজর রাখছি। সোমবার এলাকায় যাব। দুর্গতদের ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। দুর্গতদের আপাতত স্কুলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুনর্বাসনের বিষয়টি দেখা হবে।
আশ্রয় হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন হাবুলরা। বলছেন, বাড়িটা নদীতে তলিয়ে গেল। আশ্রয়টুকুও নেই। পুনর্বাসনের দাবি তুলেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
গ্রামবাসী মহম্মদ আকাশ, শেখ সুকরা, শেখ কাশিমরা বলেন, ভাঙন রোধে সরকার এখনও পর্যন্ত কোনও উদ্যোগ নেইনি। সরকারের পক্ষ থেকে কোনও স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এইভাবে ভাঙন চলতে থাকলে আমরা বাড়িঘর বাঁচাতে পারব না। • নিজস্ব চিত্র।
3Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে মানসিক চিন্তা। সব কাজকর্মে অগ্রগতি ও অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগ।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮২.৮৩ টাকা৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড১১০.২৬ টাকা১১৩.৮৫ টাকা
ইউরো৯১.৭১ টাকা৯৪.৯১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
28th     September,   2024
দিন পঞ্জিকা