উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিলেন তবলাবাদক পণ্ডিত কুমার বোস। তাঁর সঙ্গে হারমোনিয়ামে সহযোগিতা করেন হিরণ্ময় মিত্র। গিটারে পণ্ডিত দেবাশিস ভট্টাচার্যের পাশাপাশি তবলায় ছিলেন সমীর চট্টোপাধ্যায়। এদিন কণ্ঠে শ্রোতাদর মন কাড়েন পণ্ডিত কৌশিক ভট্টাচার্য এবং সরোদবাদক পণ্ডিত নরেন্দ্রনাথ ধর। তৃতীয় দিনে পণ্ডিত স্বপন চৌধুরীর একক তবলা ও পঙ্কজ মিশ্র’র সারেঙ্গি আসর মাতিয়ে দেয়। সন্তুরে সতীশ ব্যাস, বেহালায় ইন্দ্রদীপ ঘোষ এবং কণ্ঠে কুমার গৌরব কোহলি ছিলেন অনবদ্য। তাঁদের সঙ্গে সঙ্গত করেন অভিরূপ রায়, গৌরী সনকার, সুজিত সাহা ও সনাতন গোস্বামী। বারাকপুর সঙ্গীত সভার মাল্যবান চট্টোপাধ্যায় বলেন, ধ্রুপদ সঙ্গীতের শ্রোতা যেমন আছেন, তেমনই এর কদর এখনও অক্ষুণ্ণ। কিন্তু আমরা যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি, সেখানে স্পনশরশিপের তেমন রমরমা নেই। তবু আমরা সবাই মিলে যে উদ্যোগ নিয়েছি, তা শ্রোতাদের ভালোলাগা দিতে পেরেছে, এটি আমাদের কাছে অত্যন্ত আনন্দের। বারাকপুর সঙ্গীতসভার অন্যতম সদস্য রাজীব ভট্টাচার্য বলেন, তবলার তিন দিকপাল ও কিংবদন্তী অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, কুমার বোস এবং স্বপন চৌধুরী— এঁদের আমরা অনুষ্ঠানে আনতে পেরে ও তাঁদের সঙ্গীতের জাদুর স্পর্শ পেয়ে আনন্দিত। আশা করি দর্শক আমাদের এই প্রচেষ্টায় সন্তুষ্ট।