Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বিনয় বাদল দীনেশ 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার বিনয়, বাদল ও দীনেশ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।

রাইটার্স বিল্ডিং-এর সামনে দিয়ে যাবার সময় তোমরা হয়তো অনেকেই দেখেছ দৃপ্তভঙ্গিতে সহাস্য মুখে দাঁড়িয়ে থাকা তিনজন যুবকের স্ট্যাচু। কিংবা মিনিবাসের গায়ে দেখেছ লেখা আছে ‘বি-বা-দী-বাগ’, কি মনে পড়ছে তো? এই ‘বি’ হলেন বিনয়কৃষ্ণ বসু, ‘বা’ হলেন বাদল গুপ্ত আর ‘দী’ হলেন দীনেশ গুপ্ত। এঁরাই হলেন সেই তিনজন অসম সাহসী যুবক যাঁদের মূর্তি তোমরা দেখেছ ‘রাইটার্স বিল্ডিং’-এর ঠিক সামনে। কিন্তু কারা এঁরা? আর কেনই বা তাঁদের মূর্তি ‘রাইটার্স বিল্ডিং’-এর সামনে প্রতিষ্ঠিত আছে? আজ তোমাদের শোনাব সেই কাহিনীই।
১৯০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকার রাইতভোর গ্রামে বাবা রেবতীমোহন ও মা ক্ষীরোদবাসিনীর ঘরে জন্মেছিলেন বিনয়কৃষ্ণ বসু। কৈশোরেই তিনি ঢাকার বিপ্লবী নেতা হেমচন্দ্র ঘোষের দ্বারা প্রভাবিত হন। হেমচন্দ্র ঘোষের নেতৃত্বে তখন ঢাকায় গড়ে উঠেছিল মুক্তি সঙ্ঘ। সঙ্ঘের মুখপত্র ছিল ‘বেণু পত্রিকা’। বিনয় মুক্তি সঙ্ঘের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়লেন। তারপর যখন ১৯২৮ সালে ‘বেঙ্গল ভল্যান্টিয়ার্স’ দল গঠিত হল তখন সেই দলের সঙ্গেও যুক্ত হলেন তিনি। ঢাকা মিড কোর্ট মেডিকেল স্কুলে ডাক্তারি পড়ার সময়ই নির্মম অত্যাচারী বাংলার পুলিস প্রধান মিঃ লোম্যান ও ঢাকার পুলিসকর্তা কুখ্যাত মিঃ হডসন যখন মেডিকেল হাসপাতাল দেখতে এলেন তখন দুঃসাহসী বিপ্লবী বিনয়কৃষ্ণ বসু দলের নির্দেশে গুলি করে হত্যা করলেন তাদের। এক সরকারি ঠিকাদার তাঁকে ধরে ফেললেও বিনয়ের এক মোক্ষম ঘুসিতে সে ঘায়েল হয়ে পড়ল এবং বিনয় পালিয়ে আত্মগোপন করলেন। পুলিস তাঁর মাথার দামের পুরস্কার ঘোষণা করল দশ হাজার টাকা। কিন্তু তাঁকে ধরা পুলিসের অসাধ্য ছিল। পুলিসের চোখে ধুলো দিয়ে তিনি কৌশলে পূর্ববঙ্গ ছেড়ে কলকাতায় পালিয়ে এলেন। এরপরই তাঁর ওপর দায়িত্ব পড়ল কারাধ্যক্ষ সিম্পসন ও স্বরাষ্ট্রসচিব মারকে হত্যার অভিযানে নেতৃত্ব দেবার।
বিনয়ের মতোই বাদল গুপ্তেরও জন্ম ঢাকায়। বিদগাঁও গ্রামে। বাবার নাম অবনীনাথ। বিক্রমপুরের বার্নার স্কুলের শিক্ষক বিপ্লবী নেতা নিকুঞ্জ সেনের প্রভাবে বাদলও বৈপ্লবিক কাজকর্মে জড়িয়ে পড়লেন কিশোর বয়স থেকেই। বাংলাদেশের সর্বত্র তখন চলছে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই। বিপ্লবীরা ঠিক করলেন ব্রিটিশ সরকারকে অচল করে দেবার জন্য সমস্ত টেলিগ্রাম ও টেলিফোনের তার ছিঁড়ে ফেলা হবে। এই কাজে বিক্রমপুরের দায়িত্ব দেওয়া হল বাদলকে। তিনি সে দায়িত্ব অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে পালন করলেন। বিক্রমপুরের কোথাও কোনও টেলিগ্রাম, টেলিফোনের চিহ্ন পর্যন্ত রাখলেন না বাদল। বাদলকে গ্রেপ্তার করতে বিশাল পুলিসবাহিনী ছুটে এলেও তার আগেই বাদল পালিয়ে চলে এলেন কলকাতায়। গুপ্ত বিপ্লবী দল ‘বেঙ্গল ভল্যান্টিয়ার্স’-এর সভ্য হলেন। এবং এঁদেরই নির্দেশ অনুসারে তাঁর ওপর দায়িত্ব পড়ল সিম্পসন ও মারকে হত্যা করার।
এই ত্রয়ীর তৃতীয় সদস্য হলেন দীনেশচন্দ্র গুপ্ত, ঢাকার বিক্রমপুরের যশোলং গ্রামে ১৯১১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাবা সতীশচন্দ্র গুপ্ত ও মা বিনোদিনীদেবীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। বিপ্লবী দীনেশচন্দ্র গুপ্তের অন্যতম প্রধান কীর্তি হল প্রথমে ঢাকা ও পরে মেদিনীপুরে এক বিশেষ বিপ্লবী সংগঠন গড়ে তোলা। এই সংগঠনের বিপ্লবীরা মেদিনীপুরের তিনজন অত্যাচারী জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে পরপর হত্যা করতে সফল হন। দেশে তখন শুরু হয়েছে অসহযোগ আন্দোলন। সেই সময় কুখ্যাত পুলিস সুপার মিঃ হডসন পিকেটরদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার চালাতে থাকে। তখন এই দোর্দণ্ডপ্রতাপ বিদেশি শাসককে একাই প্রতিহত করেন নির্ভীক বিপ্লবী দীনেশ গুপ্ত।
দলের আদেশে বিনয় বসুর নেতৃত্বে, বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্তকে নিয়ে ‘রাইটার্স বিল্ডিং’ অভিযানের পরিকল্পনা শুরু হল। প্রথমে দীনেশ আর বাদল পার্ক স্ট্রিটের এক গোপন স্থানে আস্তানা নিলেন। মেটিয়াবুরুজে রাজেন গুহর বাড়ি থেকে বিনয় এসে মিলিত হবেন তাঁদের সঙ্গে এমনই পরিকল্পনা। দীনেশ খুব খেতে ভালোবাসতেন। তাই অ্যাকসান স্কোয়াডের নিকুঞ্জ সেনকে আগেই বলে রেখেছিলেন এই অভিযানে যাবার আগে তাঁদের পেট ভরে খাওয়াতে হবে। কথা রেখেছিলেন নিকুঞ্জ সেন। নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও জীবনের এই রসাস্বাদন করবার মানসিকতা বোধ হয় শুধু এই দুঃসাহসী বিপ্লবীদের পক্ষেই সম্ভব।
শীতের দিনের এক কর্মব্যস্ত নগরী। ‘রাইটার্স বিল্ডিং’-এর সামনে জমজমাট জীবন বয়ে চলেছে। দিনটা ১৯৩০ সালের এমনই এক ৮ ডিসেম্বর। ঘড়িতে তখন বেলা সাড়ে বারোটা— তিনজন যুবক সাহেবি পোশাকে সজ্জিত হয়ে এসে দাঁড়ালেন ‘রাইটার্স বিল্ডিং’-এর বড় গেটের সামনে। সপ্রতিভভাবে তাঁরা উঠে গেলেন দোতলায়। দেখা করতে চাইলেন কারা বিভাগের অত্যাচারী ইন্সপেক্টর জেনারেল কর্নেল সিম্পসন সাহেবের সঙ্গে। পরমুহূর্তেই অনুমতি বা বাধা কোনওটারই তোয়াক্কা না করে দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকে পড়লেন তাঁরা তিনজন। সিম্পসন তখন টেবিলে বসে জরুরি ফাইল দেখছিলেন। মুখ তুলে তাকাতেই তিনি কিছু বুঝে উঠবার আগেই বিনয়-বাদল-দীনেশের হাতের পিস্তল গর্জে উঠল আর সঙ্গে সঙ্গেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ল কুখ্যাত সিম্পসনের নিথর, নিস্পন্দ দেহ। সফল অভিযানের আনন্দে যখন উৎফুল্ল হয়ে উঠেছেন তাঁরা তিনজন, তখনই গুলির শব্দ শুনে ছুটে এল রক্ষীর দল। শুরু হল গুলিবর্ষণ। ততক্ষণে বারান্দা পার হয়ে গুলি চালাতে চালাতে ওঁরা তিনজন পাসপোর্ট অফিসের সামনে চলে এসেছেন। দু’পক্ষই গুলি চালাতে পিছপা হচ্ছেন না। জরুরিবার্তা ততক্ষণে পৌঁছে গেছে পুলিসের হেড কোয়ার্টার লালবাজারে। ছুটে এসেছে বিশাল পুলিসবাহিনী। গুলি চালাতে চালাতেই একটি ঘরের ভিতর গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন ওঁরা তিনজন। একসময় গুলি ফুরিয়ে গেল তাঁদের। কিন্তু ধরা তো তাঁরা কিছুতেই দেবেন না। দলনেতা বিনয়ের নির্দেশে তিনজনেই পকেট থেকে বার করলেন পটাশিয়াম সাইনায়েড বিষ এবং ‘বন্দেমাতরম্‌’ ধ্বনি দিতে দিতেই পুরে দিলেন মুখে, তারপর শেষ গুলি কটা নিজেদের মাথা লক্ষ করে চালিয়ে দিলেন। তৎক্ষণাৎ লুটিয়ে পড়লেন বাদল। জ্ঞান হারালেন দীনেশ আর আচ্ছন্নের মতো মাথায় গুলির আঘাত নিয়ে বসে রইলেন বিনয়।
পুলিস হাসপাতালে নিয়ে গেল দীনেশ ও বিনয়কে। চিকিৎসা শুরু হল তাঁদের। কিন্তু পাছে সুস্থ হয়ে উঠলে পুলিস তার মুখ থেকে কোনও কথা বার করতে চেষ্টা করে, সেই আশঙ্কায় বিনয় নিজের মাথার ক্ষতস্থানের ব্যান্ডেজ নিজেই আলগা করে ক্ষতস্থানে আঙুলের খোঁচা দিয়ে ঘা বিষিয়ে দিলেন। পাঁচ দিন পর ১৩ ডিসেম্বর ক্ষতস্থান সেপটিক হয়ে মৃত্যুকে বরণ করে নেন তিনি।
দীনেশ সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু কোনও স্বীকারোক্তি তাঁর কাছ থেকে আদায় করতে পারে না পুলিস। বিচারে তাঁর ফাঁসির হুকুম হয়। কারাগারে থাকার সময় তিনি কয়েকটি চিঠি লেখেন, যাতে বিপ্লবীদের সাধনা, তাঁদের ত্যাগ স্বীকারের কথা ফুটিয়ে তোলেন তিনি। চিঠিগুলির সাহিত্যিক মূল্যায়নও যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য। ১৯৩১ সালের ৬ জুলাই তাঁর ফাঁসি হয় আলিপুর জেলে। ইতিহাস তাঁদের এই ‘রাইটার্স বিল্ডিং’ অভিযানকে বিখ্যাত ‘অলিন্দ-যুদ্ধ’ নামে চিহ্নিত করেছে।
১৯৬৯ সালে ডালহৌসি স্কোয়ারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ। এবার থেকে যখনই ‘রাইটার্স বিল্ডিং’-এর সামনে দিয়ে যাবে, ভারতমায়ের এই তিন অসমসাহসী সন্তান বিনয়-বাদল-দীনেশের উদ্দেশে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাতে ভুলো না কিন্তু।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে  
08th  December, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান। পরিবেশ সম্বন্ধীয় প্রশ্নের উত্তরে নিজের ভাবনাকে গুরুত্ব দাও। পরামর্শে বালিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

ব্ল্যাকবোর্ড 

ডিপিএস জোকা’র বার্ষিক অনুষ্ঠান
দিল্লি পাবলিক স্কুল (ডিপিএস) জোকা’র বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল। গত ৭ ও ৮ ডিসেম্বর দু’দিন ব্যাপী স্কুল ক্যাম্পাসেই অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। বার্ষিক অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘ক্রিজালিস ২০১৯’। প্রথম দিন নার্সারি থেকে চতুর্থ শ্রেণী এবং দ্বিতীয় দিন পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীরা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিল। 
বিশদ

শীতের রোদ গায়ে মেখে খেলার মাঠে 

শীতের সময় জমিয়ে ক্রিকেট
আমার সবচেয়ে প্রিয় খেলা হল ঩নিঃসন্দেহে ক্রিকেট। শীতের সময় ক্রিকেট খেলার মধ্যে যে এক অন্যরকম আমেজ থাকে, এটা সবারই জানা। আমি স্কুলের মাঠে তো ক্রিকেট খেলিই। আমার বাড়ির পাশে ছোট্ট খেলার মাঠ আছে। 
বিশদ

মার্কশিট 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইতিহাস।এবার মাধ্যমিকের জন্য প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ অধ্যায়টি ভালো করে পড়ো। পরামর্শে মাল্টিপারপাস গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল আলিপুর-এর ইতিহাসের শিক্ষিকা তপতী নায়েক।
 
বিশদ

08th  December, 2019
লাশঘর এবং দুটি পিপে
দেবল দেববর্মা 

ওকালতি পরীক্ষায় পাশ করার পর কোর্ট চত্বরে বছরখানেক ঘোরাঘুরি করে তেমন ফললাভ হয়নি। শেষ পর্যন্ত একটা পরীক্ষা দিয়ে মুন্সেফের চাকরি পেলাম। অল্প কিছুদিন শিক্ষানবিশীর পর আমাকে পাঠানো হল বাঁকুড়ায় থার্ড মুন্সেফের পদে। ছোটখাট একটা কোয়ার্টার ছিল আমার। পরে শুনলাম ওটা নাকি থার্ড মুন্সেফের জন্যই নির্দিষ্ট, কোর্টের একজন পিওনই আমার দেখভাল করত।  
বিশদ

08th  December, 2019
‘চিন্তার জগৎকে বড় করে পৃথিবীটা বদলে দিন...’ 

আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারকে পৃথিবী চেনে ‘টার্মিনেটর’ হিসেবে। তিনি একজন অভিনেতা, পেশাদার বডিবিল্ডার। রাজনীতিও করেছেন। ছিলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর। এসব পরিচয় ছাপিয়েও তরুণদের কাছে তিনি একজন অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তা। সম্প্রতি স্পিকোলা ডটকম-এ প্রকাশিত হয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে দেওয়া তাঁর এক বক্তৃতা। সেই বক্তৃতা তোমাদের জন্য তুলে দিলেন মৃণালকান্তি দাস। 
বিশদ

24th  November, 2019
সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন
করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। তোমরা যারা ছবি আঁকতে ভালোবাসো তাদের কথা মাথায় রেখে সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার। আগামী ১৫ ডিসেম্বর সংস্থার নির্দিষ্ট জায়গায় এই বিশেষ প্রতিযোগিতাটি হবে। 
বিশদ

24th  November, 2019
মার্কশিট

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি।
  বিশদ

24th  November, 2019
নোলকপুরের গোলকরাজা
প্রদীপ আচার্য

নোলকপুরের রাজার কান্না আর থামছে না। দিনরাত ভেউ ভেউ করে কেঁদেই চলেছে। ঘুম থেকে উঠেই রাজা কাঁদতে শুরু করে। আবার কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়ে। তারই ফাঁকে ব্রেকফাস্টে গোটা দুয়েক আস্ত চিকেন রোস্ট, দিস্তা দিস্তা বাটার টোস্ট, কাটলেট, ওমলেট ভরপেট খাচ্ছে। 
বিশদ

24th  November, 2019
গোলাপি বিপ্লবের সন্ধিক্ষণে ইডেন

ছোট্টবন্ধুরা! তোমরা যারা ক্রিকেট খেলা দেখতে ভালোবাসো, বা যারা ক্রিকেটের খোঁজখবর একটু আধটু রাখো, তারা নিশ্চয়ই ইডেনে দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচ হওয়ার খবর জানো। ভারত তাদের প্রথম দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচটি খেলতে নামছে ২২ নভেম্বর, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। 
বিশদ

17th  November, 2019
অরণ্যে অ্যাডভেঞ্চার

গা ছমছমে গহিন অরণ্য। দূর থেকে শোনা যাচ্ছে জলপ্রপাতের গর্জন। পথে বন্য পশুর ভয়। কোথাও ভয়ঙ্কর নদী পেরতে হবে। এমনই কয়েকটি অরণ্যের কথা তোমাদের শুনিয়েছেন সায়ন নস্কর। 
বিশদ

17th  November, 2019
ছোটদের রান্নাঘর 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন দ্য পার্কিং লট রেস্তোরাঁর এক্সিকিউটিভ শেফ সুমিত রঘুবংশী। 
বিশদ

10th  November, 2019
জওহরলাল নেহরুর ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

10th  November, 2019
ছোটদের ভালোবাসতেন চাচা নেহেরু 

স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। শিশুদের কাছে তিনি চাচা নেহরু হিসেবে বেশি জনপ্রিয়। নেহরু ছোটদের খুব ভালোবাসতেন বলে তাঁর জন্মদিনটি অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর দেশজুড়ে শিশুদিবস পালিত হয়। প্রিয় চাচা নেহরুকে নিয়ে লিখেছে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।  
বিশদ

10th  November, 2019
একনজরে
 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...

সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM