Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

নোলকপুরের গোলকরাজা
প্রদীপ আচার্য

নোলকপুরের রাজার কান্না আর থামছে না। দিনরাত ভেউ ভেউ করে কেঁদেই চলেছে। ঘুম থেকে উঠেই রাজা কাঁদতে শুরু করে। আবার কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়ে। তারই ফাঁকে ব্রেকফাস্টে গোটা দুয়েক আস্ত চিকেন রোস্ট, দিস্তা দিস্তা বাটার টোস্ট, কাটলেট, ওমলেট ভরপেট খাচ্ছে। গণ্ডা গণ্ডা মণ্ডা-মিঠাই, দু’তিন হাঁড়ি রসমালাই, সন্দেশ নলেনগুড়ের, বিখ্যাত নোলকপুরের। গোগ্রাসে সব সাবড়ে দিচ্ছে। লাঞ্চে আবার কী কী মেনু খবর নিচ্ছে। রাজার জন্য হরেক কিসিমের রান্না। তাতে যদি থামে রাজার ঘ্যানঘ্যানানি কান্না। কিন্তু রাজা নামতা পড়ার মতো সুর করে কাঁদতে কাঁদতে খায়। পিটপিট করে চায়। লাঞ্চে শামিকাবাব, বিরিয়ানি, মটনচাপ। বাপরে বাপ! তখন রাজার চোখে জল, নাকে জল, জিভে জল টসটস। রাজমাতা বলেন, ‘আয় সোনা খেতে বোস।’
রাজমাতা রাজার বিকচ মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেন, ‘সাতরাজার ধন মানিক আমার, বুকের পাঁজর, চোখের মণি, সোনার খনি। কাঁদতে নেই রে বোকা! কাঁদিস নারে খোকা। প্রজারা করবে কান্নাকাটি। রাজা হবে ভাবগম্ভীর, পরিপাটি। কান্না তোকে করতেই হবে বর্জন। রাজার গুণ করতে হবে অর্জন। সিংহাসনে বসে সিংহের মতো করতে হবে গর্জন।’ প্রধানমন্ত্রী বলল, ‘তাছাড়া মহারাজ, করলে এমন কান্নাকাটি, আখেরে সব হবে মাটি। রাজার চোখে জল কি শোভা পায়? প্রজারা ভাববে রাজা অসহায়। তখন কি কেউ খাজনা দেবে? সবাই তখন সুযোগ নেবে।’ তা কে কার কথা শোনে? মাঝরাতে রাজপ্রাসাদ থেকে বহুদূরের গ্রামেও রাজার কান্নার স্বর ভেসে আসে। প্রজারা বলাবলি করে, রাজার এত কান্না কীসের জন্য? শোক-তাপ কিছু পেল কি রাজা? না কি কারণ কিছু অন্য?’
রাজা কাঁদছে চুলের শোকে। নোলকপুরের এই হাসিখুশি স্বনামধন্য গোলকরাজা, গোলকচন্দ্র গলুই কঠিন অসুখে পড়েছিল। জ্বরই সারছিল না। পাক্কা দু’মাস যমে-মানুষে টানাটানি হল। শেষে রাজবদ্যি এইসা কড়া দাওয়াই চার্জ করল, তাতে জ্বর তো সারল বিলক্ষণ। কিন্তু, কুলক্ষণ যা তা হল, ওই কড়া কড়া ওষুধের ধাক্কায় রাজার মাথার চুল সব ঝরে পড়ে গেল। জ্বরের ঘোর কাটার পরে রাজা আয়না দেখে বজ্রপাতের মতো গর্জন করে বলল, ‘এ কী! আমার মাথার সব চুল কোথায় গেল?’ কাছেই রাজবদ্যিকে দেখে রাজা বলল, ‘কী হল বদ্যি? উত্তর দিচ্ছ না কেন? শুনতে পাওনি যেন!’ রাজবদ্যি বলল, ‘মহারাজ, আপনার ওপর দিয়ে দু’তিন মাস কী ঝড়টাই না গেল! সেই ঝড়েই আপনার চুলগুলো যে কোথায় উড়ে গেল।’ রাজা ভেংচি কেটে বলে, ‘কোথায় উড়ে গেল!’ তারপর হুঙ্কার ছেড়ে রাজা বলল, ‘এবার তোমার ধড় থেকে মুণ্ডুটাও যে কোথায় উড়ে যাবে, বুঝবে তখন। তোমার গর্দান নেব আমি।’ রাজার চিৎকার শুনে বড়রানি ছুটে এল। বলল, ‘ওগো, যা গেছে তা যাক। এখন ও প্রসঙ্গ থাক।’ শুনে রাজা ভেউ ভেউ করে কেঁদে ফেলে। বলে, ‘থাকবে মানে কী? ওই হতচ্ছাড়া কোবরেজ চিকিচ্ছের জানে কী? আমার চুলের কী কোয়ালিটি ছিল তুমি বলো রানি?’ রানি বলল, ‘জানি গো জানি। ঘোড়ার ল্যাজের মতো থিকনেস। হায় হায়, দু’মাসের জ্বরে সব শেষ।’ রানির মুখে হা-হুতাশ শুনে রাজা চুলের শোকে সেই যে মরাকান্না শুরু করেছে, সেই কান্না আর থামে না। কাঁদতে কাঁদতে ফাটা কাঁসরঘণ্টার মতো ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর করে রাজা বলছে, ‘রাজবদ্যি, তুমি ডাক্তার না ছাই। একমাসের মধ্যে আমার চুল গজাবার ব্যবস্থা করা চাই। বিদেশ থেকে ওষুধ আনাও। হোক সে ওষুধ যত দামি। নইলে তোমায় সপরিবারে শূলে চড়াব আমি।’ রাজবদ্যি কাঁদো কাঁদো স্বরে বলল, ‘চিকিচ্ছেয় আমি রাখিনি কোনও ফাঁক। তবু কেন যে এই অলুক্ষুণে টাক! আমি বলি কী, চুলোয় যাক চুল। পরে নিন পরচুল।’ শুনে গোলকরাজার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে পড়ল। ক্ষোভে, দুঃখে, অপমানে রাজা আরও উচ্চস্বরে কাঁদতে লাগল।
পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হচ্ছে দেখে, প্রধানমন্ত্রী কোতোয়ালকে ডেকে বলল, ‘কোচোয়ানকে সাজাতে বলো গাড়ি। যাব বিদূষকের বাড়ি।’ তারপর আটঘোড়ার টমটম ছুটিয়ে প্রধানমন্ত্রী গেল বিদূষকের কাছে দেশনা নিতে। সব শুনে বিদূষক বলল, ‘চলুন রাজার কাছে যাই।’ প্রধানমন্ত্রী বলল, ‘কী মতলব আঁটলেন, আগে সেটা শুনতে চাই।’ বিদূষক বলল, ‘মন্ত্রগুপ্তি যা আছে, তা দেব রাজার কানে। আশাকরি বুঝবে রাজা কী কথার কী মানে।’
রাজা তো সকালে ঘুম থেকে উঠে গলা সাধার মতো করে কেঁদেই চলেছে। বিদূষককে দেখে রাজার কান্না এক দমকে সপ্তমে গেল চড়ে। হাপুস নয়নে কাঁদতে কাঁদতে বলল, ‘দেখো বিদূষক দেখো। হতভাগা বদ্যিবুড়ো আমার কী হাল করেছে।’ বিদূষক বলল, ‘আছে সহজ সমাধান। চিন্তা কীসের অত? অচিরেই চুল গজাবে ধানের চারার মতো। তবে মহারাজ সার কথাটি যেমন জেনেছি, মন্ত্রগুপ্তি তেমন এনেছি। দয়া করে গুপ্তকক্ষে যেতে হবে, মন্ত্রগুপ্তি দেব।’ শুনে রাজা বেশ পুলকিত হল। তক্ষুনি বিদূষককে নিয়ে গুপ্তকক্ষে গেল রাজা। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেই কাঁদুনে রাজা প্রাসাদ কাঁপিয়ে অট্টহাসি হাসতে হাসতে বেরিয়ে এল গুপ্তকক্ষ থেকে।
রাজার এই আচমকা রূপান্তর দেখে সবাই খুব ঘাবড়ে গেল। বড়রানি, মেজরানি, ছোটরানি সবার চোখ ছানাবড়া। তারা ভাবছে রাজা কি পাগল হয়ে গেল? গুপ্তকক্ষে বিদূষক রাজা গোলকচন্দ্রের কানে কী মন্ত্র দিল! যে মন্ত্রের জোরে রাজার কান্না কর্পূরের মতো উবে গিয়ে অট্টহাসি হয়ে গেল? বড়রানি সাহস করে বলল, ‘ওগো তুমি হাসছ কেন অমন করে? রয়েছ কীসের ঘোরে? তুমি কি পাগল হলে?’ শুনে রাজা গোলকচন্দ্র বলল, ‘তোমাকে আমি বোঝাব কী বলে? হাসছি পাগল ছিলাম বলে। বুঝলে রানি, বিদূষক আমায় যে মন্ত্রগুপ্তি দিল, তা কানে শোনার চেয়ে মরণও ছিল ভালো। ব্যাটা বিদূষক বলে কি না, ধিন তাক ধিন তাক। টাকার বন্ধু টাক। টাকা গেলে টাকও যাবে। তখন ঠিক চুল গজাবে। রাজ্যজুড়ে ঢেঁড়া পিটিয়ে রাজকোষ করে ফাঁকা, মুক্ত হস্তে বিলিয়ে দিন গচ্ছিত সব টাকা। বোঝ কথা! আমি বললাম, এমন সর্বনাশা মন্ত্রগুপ্তি শোনালে বিদূষক, খেলাম যেন হাই ভোল্টেজ ইলেকট্রিকের শক। টাকার জন্য যদি টাক, তবে সে টাক তো লক্ষ্মী। সে লক্ষ্মী আমার মাথায় থাক। বলে রাজা মেঘের মতো গর্জন তুলে অট্টহাসি হাসতে লাগল। সে হাসি আর থামেই না...  
24th  November, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান। পরিবেশ সম্বন্ধীয় প্রশ্নের উত্তরে নিজের ভাবনাকে গুরুত্ব দাও। পরামর্শে বালিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

ব্ল্যাকবোর্ড 

ডিপিএস জোকা’র বার্ষিক অনুষ্ঠান
দিল্লি পাবলিক স্কুল (ডিপিএস) জোকা’র বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল। গত ৭ ও ৮ ডিসেম্বর দু’দিন ব্যাপী স্কুল ক্যাম্পাসেই অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। বার্ষিক অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘ক্রিজালিস ২০১৯’। প্রথম দিন নার্সারি থেকে চতুর্থ শ্রেণী এবং দ্বিতীয় দিন পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীরা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিল। 
বিশদ

শীতের রোদ গায়ে মেখে খেলার মাঠে 

শীতের সময় জমিয়ে ক্রিকেট
আমার সবচেয়ে প্রিয় খেলা হল ঩নিঃসন্দেহে ক্রিকেট। শীতের সময় ক্রিকেট খেলার মধ্যে যে এক অন্যরকম আমেজ থাকে, এটা সবারই জানা। আমি স্কুলের মাঠে তো ক্রিকেট খেলিই। আমার বাড়ির পাশে ছোট্ট খেলার মাঠ আছে। 
বিশদ

বিনয় বাদল দীনেশ 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার বিনয়, বাদল ও দীনেশ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

08th  December, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইতিহাস।এবার মাধ্যমিকের জন্য প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ অধ্যায়টি ভালো করে পড়ো। পরামর্শে মাল্টিপারপাস গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল আলিপুর-এর ইতিহাসের শিক্ষিকা তপতী নায়েক।
 
বিশদ

08th  December, 2019
লাশঘর এবং দুটি পিপে
দেবল দেববর্মা 

ওকালতি পরীক্ষায় পাশ করার পর কোর্ট চত্বরে বছরখানেক ঘোরাঘুরি করে তেমন ফললাভ হয়নি। শেষ পর্যন্ত একটা পরীক্ষা দিয়ে মুন্সেফের চাকরি পেলাম। অল্প কিছুদিন শিক্ষানবিশীর পর আমাকে পাঠানো হল বাঁকুড়ায় থার্ড মুন্সেফের পদে। ছোটখাট একটা কোয়ার্টার ছিল আমার। পরে শুনলাম ওটা নাকি থার্ড মুন্সেফের জন্যই নির্দিষ্ট, কোর্টের একজন পিওনই আমার দেখভাল করত।  
বিশদ

08th  December, 2019
‘চিন্তার জগৎকে বড় করে পৃথিবীটা বদলে দিন...’ 

আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারকে পৃথিবী চেনে ‘টার্মিনেটর’ হিসেবে। তিনি একজন অভিনেতা, পেশাদার বডিবিল্ডার। রাজনীতিও করেছেন। ছিলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর। এসব পরিচয় ছাপিয়েও তরুণদের কাছে তিনি একজন অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তা। সম্প্রতি স্পিকোলা ডটকম-এ প্রকাশিত হয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে দেওয়া তাঁর এক বক্তৃতা। সেই বক্তৃতা তোমাদের জন্য তুলে দিলেন মৃণালকান্তি দাস। 
বিশদ

24th  November, 2019
সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন
করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। তোমরা যারা ছবি আঁকতে ভালোবাসো তাদের কথা মাথায় রেখে সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার। আগামী ১৫ ডিসেম্বর সংস্থার নির্দিষ্ট জায়গায় এই বিশেষ প্রতিযোগিতাটি হবে। 
বিশদ

24th  November, 2019
মার্কশিট

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি।
  বিশদ

24th  November, 2019
গোলাপি বিপ্লবের সন্ধিক্ষণে ইডেন

ছোট্টবন্ধুরা! তোমরা যারা ক্রিকেট খেলা দেখতে ভালোবাসো, বা যারা ক্রিকেটের খোঁজখবর একটু আধটু রাখো, তারা নিশ্চয়ই ইডেনে দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচ হওয়ার খবর জানো। ভারত তাদের প্রথম দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচটি খেলতে নামছে ২২ নভেম্বর, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। 
বিশদ

17th  November, 2019
অরণ্যে অ্যাডভেঞ্চার

গা ছমছমে গহিন অরণ্য। দূর থেকে শোনা যাচ্ছে জলপ্রপাতের গর্জন। পথে বন্য পশুর ভয়। কোথাও ভয়ঙ্কর নদী পেরতে হবে। এমনই কয়েকটি অরণ্যের কথা তোমাদের শুনিয়েছেন সায়ন নস্কর। 
বিশদ

17th  November, 2019
ছোটদের রান্নাঘর 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন দ্য পার্কিং লট রেস্তোরাঁর এক্সিকিউটিভ শেফ সুমিত রঘুবংশী। 
বিশদ

10th  November, 2019
জওহরলাল নেহরুর ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

10th  November, 2019
ছোটদের ভালোবাসতেন চাচা নেহেরু 

স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। শিশুদের কাছে তিনি চাচা নেহরু হিসেবে বেশি জনপ্রিয়। নেহরু ছোটদের খুব ভালোবাসতেন বলে তাঁর জন্মদিনটি অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর দেশজুড়ে শিশুদিবস পালিত হয়। প্রিয় চাচা নেহরুকে নিয়ে লিখেছে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।  
বিশদ

10th  November, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM