বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
নিজের প্রেমে পড়ুন: হিসেবটা সোজা, নিজেকে ভালোবাসতে শিখতে হবে। প্রত্যেক মানুষ নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে— এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নারী পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সুখী করতেই বেশিরভাগ সময়টা ব্যয় করে। তাই বলে নিজের সুখ জলাঞ্জলি দিলে চলবে না, কারণ নিজে সুখী না থাকতে পারলে অন্যদের সুখী করে তোলা কঠিন। সম্পর্কে সঙ্গীর পাশাপাশি নিজের দিকেও খেয়াল রাখার চেষ্টা করুন।
নিজের ‘না’-এর মূল্য রাখবেন: নিজের পছন্দ-অপছন্দের মূল্য রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মেয়েরা তার মতামত বাস্তবায়িত করতে পারে না। বাধা আসে এবং তা মেনেও নিতে হয়। এবার কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোর সময় হয়েছে। সম্পর্কে নিজের মতামতকে গুরুত্ব দিন।
কেরিয়ার গুরুত্বপূর্ণ: আপনার সঙ্গী কত আয় করেন তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু আধুনিক সমাজে নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া দরকার। তাই নিজের কেরিয়ারের প্রতি গুরুত্ব দিন। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বার্থপর হন। এমনটাই হওয়া দরকার বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। একবার স্বাবলম্বী হয়ে যখন পরিবার চালাতে নিজে এগিয়ে যাবেন, তখন দেখবেন আপনার গুরুত্ব কতটা বেড়ে গেছে।
নিজের জন্য কিছু সময়: প্রত্যেক মানুষের একান্ত নিজের সময় দরকার আছে। এটা যে কেবল পুরুষরাই পেতে পারে তা নয়। নারীদেরও দরকার। সন্তান দেখাশোনার দোহাই দিয়ে তাই এ সময় কেড়ে নিলে চলবে। নিজের একান্ত সময় আলাদা করে উপভোগের সুযোগ তৈরি করুন। এ বিষয়ে ছাড় দেবেন না।
নিজের লেন্সে গোটা পৃথিবী: নারী বলতেই যে সম্পর্কে কোনও ধামাধরা চরিত্র নিয়ে থাকতে হবে— এমন খোলস থেকে বের হয়ে আসুন। জীবনে অভিজ্ঞতা লাভের কোনও সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। নিজের ক্যামেরার লেন্সে গোটা দুনিয়া দেখার চেষ্টা করুন। বিয়ের পর এবং বয়স হলে এ বিষয়গুলো উপলব্ধি হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নিজের মতামতকেই বেশি প্রাধান্য দেবেন। সম্পর্কে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করার মাস্টারপ্ল্যানটা নিজেকেই করতে হবে।