Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

  সংসদ ও নারীর সম্মান

জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী। জননী অর্থাৎ মা এবং মাতৃভূমি অর্থাৎ নিজের দেশ হল স্বর্গের চেয়ে গর্বের বা বড়। মায়ের মধ্যেই বিধাতা সব সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছেন। মা কেন সবচেয়ে সুন্দর? কারণ তাঁরই ভেতরে সন্তানের জন্য অপার স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালোবাসা—যতটা না প্রকট তার চেয়ে বেশি সুপ্ত। এই সবকিছুর সমাহারে মা সন্তানের সেরা রক্ষাকবচ হয়ে থাকেন। মৃত্যুর পরেও তাঁর অভয় শক্তি সন্তানকে ঘিরে একটি রক্ষাবলয় হয়ে থাকে। জন্মভূমি বা দেশের মধ্যেও মানুষ মাতৃশক্তির প্রকাশ অনুভব করে। তাই মানুষ সারা পৃথিবী চষে ফেলেও একটি সময় দেশের মাটিতে ফিরে আসে। তখন তার মন বলে ওঠে—‘‘ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা’’। কবিরা কখনও কখনও প্রশ্ন রেখেছেন—বিধাতা নারী না পুরুষ? খেয়াল করে দেখুন—বহু বিতর্কের ভিতর দিয়ে যে উত্তরই বেরিয়ে আসুন না কেন, আমাদের মনের ভোট কিন্তু নারীর দিকেই পড়ে। সৃষ্টির মূল কৃতিত্ব আমরা নারীকেই দিয়ে থাকি। কারণ, একজন নারী তাঁর সমস্ত সত্তা দিয়ে তাঁর গর্ভে আমাদের আশ্রয় না-দিলে এই সুন্দর পৃথিবীকে আমরা আস্বাদন করতে পারতাম না। আর যে-ভূমিতে আমরা প্রথম আলোর স্পর্শ পাই তার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ থাকতে পারে না আমাদের। শিক্ষা গবেষণা জীবন জীবিকা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে দুনিয়ার যে-প্রান্তেই আমাদের যাওয়ার প্রয়োজন হোক না, সেই মাটিকে আমরা অস্বীকার করব কী করে, সেখানে পৌঁছবার জন্য আমাদের প্রস্তুত করে দিল যে-মাটি? তাই দেশ সম্বন্ধেও আমাদের মনে মাতৃভাবটাই জেগে থাকে, দেশ আমাদের অন্য একটি মা, দ্বিতীয় মা।
একটিমাত্র বিষয়—মানবিক চেতনা—মানুষের সঙ্গে অন্য প্রাণীদের মধ্যে মূলগত তফাত গড়ে দিয়েছে, যা নিয়ে মনুষ্যসমাজেরও গর্বের অন্ত নেই। এই মানবিক চেতনা কী? এ এমন একটি অনুভব, যার জন্য প্রকৃত মানুষ সবাইকে ভালোবাসতে পারে, তার মধ্যে পবিত্র প্রেমভাব অক্ষুণ্ণ থাকে, যে-কোনও প্রকার বিদ্বেষ ছলনা ষড়যন্ত্র ঘৃণা হিংসা নিষ্ঠুরতা অপরাধ থেকে সে নিজেকে শতহস্ত দূরে রাখতে সক্ষম হয়। আর এই মানবিক গুণগুলি হারিয়ে ফেললে মনুষ্যধর্ম থেকে আমরা বিচ্যুত হতে থাকি। কৃতজ্ঞতাবোধ হারানো মানুষের পক্ষে কৃতঘ্ন হয়ে ওঠাটা তখন কেবল সময়ের অপেক্ষা। কৃতঘ্ন মানুষের প্রথম আঘাতটা অনুভব করেন তিনি, যিনি জন্মদাত্রী। যে-মানুষ নিজের মাকে আঘাত করতে বিচলিত নয়, তার কাছে নারীজাতির প্রতি শ্রদ্ধার লেশমাত্র প্রত্যাশিত নয়। এই মুহূর্তে দেশের সামনে যতগুলি বড় বিপদ উপস্থিত হয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় নিঃসন্দেহে মহিলাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধ। শ্লীলতাহানি, ধর্ষণ, ধর্ষণের পর খুন, মেয়েদের শরীর লক্ষ করে অ্যাসিড নিক্ষেপ প্রভৃতি। এছাড়া পরিবারে, বিয়ের পিঁড়িতে, শিক্ষাক্ষেত্রে, কর্মক্ষেত্রে, রাজনীতিতে, পথেঘাটে তারা বৈষম্যের শিকার। বৈষম্য ছাপিয়ে অনেক সময়ই নারীদের উপর নেমে আসে অত্যাচারের খাঁড়া। ভারতজুড়ে দশকের পর দশক কত নারীকে যে পণের বলি হতে হয়েছে তার সঠিক হিসেব পাওয়া দুষ্কর। ব্যাপারটি গা-সওয়া হয়ে গিয়েছে। তাই পণপ্রথার বলির দৈনিক খবর আমাদের মনে আর আলাদাভাবে দাগ কাটে না। ভারত যে জগৎসভায় গুরুত্ব হারাচ্ছে তার অন্যতম কারণ নারীশক্তির এই অপব্যবহার।
শাসনব্যবস্থার সর্বোত্তম উপায় হিসেবে ভারত গণতন্ত্রকে বেছে নিয়েছে। আমাদের সংসদীয় গণতন্ত্রের সবচেয়ে শক্তিশালী স্তম্ভটির নাম হল সংসদ বা আইনসভা। প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠানো হয়। অন্যদিকে, রাজ্য বিধানসভাগুলির জন্য সদস্যরা নির্বাচিত হন সংশ্লিষ্ট রাজ্য থেকে। ‘সব কা বিকাশ’-এর নীতিতে উন্নত ভারত নির্মাণের পথ দেখানোর দায়িত্ব সংবিধানের প্রতি দায়বদ্ধ সংসদের। সংসদই মানুষের প্রয়োজনে পুরনো আইন সংশোধন ব্যবস্থা এবং নতুন আইন প্রণয়ন করে। কিন্তু এই গুরুদায়িত্ব পালনের ক্ষমতা ও অধিকার যাঁদের হাতে ন্যস্ত, তাঁদের সকলে কি তার যোগ্য? এই সংগত প্রশ্নটি অনেক দিনের। কারণ এমএলএ, এমপিদের মতো সর্বোচ্চ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের একাংশের ভাবমূর্তি মোটেই পরিচ্ছন্ন নয়। যাঁরা বিধানসভা বা পার্লামেন্ট আলো করে থাকেন তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ খুন দাঙ্গার অভিযোগের পাশাপাশি নারীঘটিত অপরাধেও অভিযুক্ত! অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মসের একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, গত দশ বছরে নারীঘটিত অপরাধে জড়িয়ে পড়া লোকসভার সদস্য সংখ্যা ২ থেকে বেড়ে ১৯ হয়েছে! প্রার্থীদের নির্বাচনী হলফনামার ভিত্তিতে এডিআর আরও জানাচ্ছে, ফৌজদারি মামলায় জড়িয়ে আছেন ৭৫৬ জন এমপি এবং চার হাজারের বেশি এমএলএ! মহিলাঘটিত অপরাধে অভিযুক্ত বিধায়কের সংখ্যাটি ৫৮! দুর্ভাগ্যের যে, এই প্রশ্নে কেন্দ্রের বর্তমান শাসক দল বিজেপি এবং পূর্ববর্তী শাসক দল কংগ্রেসের নাম আসছে সবার আগে। প্রার্থী মনোনয়নে রাজনৈতিক দলগুলির উচিত এই বিষয়ে সতর্ক হওয়া। অন্যথায় দেশের রাজনীতি আরও তলানিতে যাবে, যা গণতন্ত্রের সামনে এক অশনিসংকেত। জননী ও জন্মভূমির গরিমার কথা কি শুধু শাস্ত্রগ্রন্থেই বন্দি রাখবে ভারত?
12th  December, 2019
নারীশক্তি!

 তিনি শাড়ি পরেন। ফাইটার জেটেও চড়েন। নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রথম ইনিংসে নির্মলা সীতারামনের নাম যখন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন, সেটা একটা বড়সড় চমক ছিল। দক্ষিণ ভারতের সাদামাটা পরিবার থেকে উঠে আসা এক রাজনীতিক। তাঁরই নাম এবার ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রথম ১০০ জন শক্তিশালী নারীর তালিকায়। বিশদ

প্রবীণরাই কেন শিকার? 

কলকাতা মহানগরীর বুকে ফের একাকী বৃদ্ধাকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনা ঘটে গেল। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে—কেন বারবার প্রবীণরাই দুষ্কৃতীদের নিশানা হচ্ছেন? তাঁরা দুর্বল বলে, নাকি জরাগ্রস্ত শরীরে নিঃসঙ্গ-নির্বাসিত বলে! নইলে কী করে গড়িয়াহাটের মতো জমজমাট এলাকার বাসিন্দা ওই বৃদ্ধাকে গলা কেটে নির্মমভাবে খুন করা হল। অথচ, কাকপক্ষী টের পেল না? 
বিশদ

14th  December, 2019
আজকের বদলে যাওয়া পশ্চিম বাংলায় শিল্পের আশ্বাস 

বাংলা পাল্টে গিয়েছে। দীঘায় অনুষ্ঠিত ‘বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভে’ এমনই দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পপতিদের কাছে তাঁর আহ্বান, ‘পাল্টে যাওয়া এই বাংলায় বিনিয়োগ করুন।’ এরাজ্যের পরিবেশ যে অনেকটাই বদলে গিয়েছে, সেটা তাঁর অতি বড় সমালোচকও মানবে। 
বিশদ

13th  December, 2019
লক্ষ্য সেই ভোট

ফের একটি মধ্যরাতের ঘটনা। ভোটাভুটির মাধ্যমে ৩১১-৮০ ব্যবধানে লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ করালো কেন্দ্রের শাসক শিবির। রাজ্যসভায় বিল অনুমোদনের পক্ষে সংখ্যা জোগাড় করে নেওয়া তাদের কাছে হয়তো কঠিন হবে না।
বিশদ

11th  December, 2019
অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

10th  December, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
একনজরে
 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM