Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

লক্ষ্য সেই ভোট

ফের একটি মধ্যরাতের ঘটনা। ভোটাভুটির মাধ্যমে ৩১১-৮০ ব্যবধানে লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ করালো কেন্দ্রের শাসক শিবির। রাজ্যসভায় বিল অনুমোদনের পক্ষে সংখ্যা জোগাড় করে নেওয়া তাদের কাছে হয়তো কঠিন হবে না। সংশোধিত এই বিল পাশের মাধ্যমে নির্বাচনী অ্যাজেন্ডা পূরণের লক্ষ্যে আরও কয়েক ধাপ এগল মোদি সরকার। এবার তাদের লক্ষ্য দেশজুড়ে এনআরসি চালু করা, যা নিয়ে সাধারণ মানুষের দুশ্চিন্তা আতঙ্কের অন্ত নেই। বিরোধীদের অভিযোগ, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের রাজনীতিতে মেতে উঠেছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি ও তার সহযোগীরা। ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনকে বিজেপি নেতৃত্ব যে পাখির চোখ করছেন তা নাগরিকত্ব বিল পেশের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বক্তব্যেই স্পষ্ট হয়েছে। এই কারণেই হয়তো তাঁর বক্তব্যে বাংলার শরণার্থীদের বিষয়টি আলাদা গুরুত্ব পেয়েছে। বাংলার শরণার্থীদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বলছি, রেশনকার্ড থাকুক বা না-থাকুক কোনও সমস্যা নেই। যে ‘অমুসলিম’ শরণার্থীরা ভারতে শরণ নিয়েছেন তাঁরাই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বলা বাহুল্য, ভোটব্যাঙ্ক বড় ব্যাপার। উদ্দেশ্য যদি অন্যও থাকে তাহলেও বিলটি পেশের পর এদেশে বসবাসকারী মুসলিমদের আশ্বস্ত করতেও তিনি ভোলেননি। বলেছেন, এই বিল পাশ হলে মুসলিমদের কোনও ভয় নেই। ভারতে বসবাসকারী মুসলিমদের সঙ্গে এই বিলের কোনও সম্পর্ক নেই। এদেশের মুসলিমদের সঙ্গে কোনও ভেদাভেদ হবে না। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি ধরে ধরে বলেছেন, সেখানকার বাসিন্দাদেরও দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। প্রশ্ন উঠতেই পারে, কেন উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির এবং বাংলার কথা আলাদাভাবে অমিত শাহের বক্তব্যে স্থান পেল। কারণ নিশ্চয় আছে। প্রথমত, অসমের এনআরসির অভিজ্ঞতা। এছাড়াও আছে ভোটের রাজনীতি। তিনি বিলক্ষণ জানেন, বাংলার মাটি তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি আর সেখানেই তিনি পদ্ম ফোটাতে চাইছেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এনআরসির বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন বাংলার সাধারণ মানুষের উপর কোনও কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। এই রাজ্যে এনআরসি করতে দেওয়া হবে না। এতে বাংলার মানুষ আশাবাদী। বাংলার আন্দোলনের ইতিহাস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অজানা নয়, বিশেষত ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে এনআরসি যে অন্যতম একটি ইস্যু হয়ে উঠবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর বাংলায় জাতপাতের রাজনীতিও চলে না।
এমন সময়ে এই বিল পেশ করা হল যখন দেশের মানুষ এনআরসি-আতঙ্কে ভুগছে। অন্যদিকে, দ্রব্যমূল্যবৃদ্ধির ধাক্কায় মানুষের সামগ্রিক জীবনযাত্রা পদে পদে হোঁচট খাচ্ছে। কেন্দ্রের সরকারের বিরুদ্ধে তাই সাধারণ মানুষের ক্ষোভ ক্রমশ পুঞ্জীভূত হচ্ছে। দু’মুঠো অন্ন জোটাতেই মানুষ হিমশিম খাচ্ছে, দেশের অর্থনীতি সঙ্গীন, কর্মসংস্থানের অভাব, বেকারত্ব, অনুন্নয়ন, দারিদ্র্য ইত্যাদি সমস্যায় দেশের মানুষ জেরবার, তখনই তার থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে মোদি সরকার এমন একটি বিষয়কে সামনে নিয়ে এল, যে ব্যাপারে মানুষকে আবার নতুন করে তার নাগরিকত্ব নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। আসল জ্বলন্ত সমস্যাগুলি থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর এ এক কৌশল। আনা হল এমন একটি বিষয়, কে নাগরিক আর কে নয়, সেটাই যেন এখন দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা। বুঝতে অসুবিধা হয় না—মোদি সরকারের পরবর্তী পদক্ষেপটিই হল এনআরসি।
বার বারই দেখা গিয়েছে, দেশের আসল সমস্যার থেকে মানুষের নজর ঘোরাতে এই সরকারের জুড়ি মেলা ভার। মোদি-শাহ জুটির কৌশলী পদক্ষেপে বার বার ব্যতিব্যস্ত হতে হয়েছে দেশবাসীকে। এবং, অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়েছে রাতের আঁধারে। নোটবন্দির হয়রানির কথা এখনও দেশবাসী ভুলতে পারেননি। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই এমন একটি ধারণা তৈরির চেষ্টা হয়েছে যাতে মনে হয়, যা করা হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে। নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের মানুষকে এখন নাগরিকপঞ্জি, নাগরিকত্ব বিল ইত্যাদি নিয়ে মাতিয়ে রাখতে পারলে শাসকেরই সুবিধা। এতে এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাবে। যেমন অর্থনীতির মূল সমস্যাটিকে আড়াল করা এবং সেইসঙ্গে ভোটব্যাঙ্কটিকেও শক্তপোক্ত করা। কারণ, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে বলা হয়েছে—২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ জৈন, খ্রিস্টান, পার্শি সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের কাছে বৈধ কোনও নথি না-থাকলেও প্রত্যেককে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। অর্থাৎ তা দেওয়া হবে না শুধু মুসলিমদের। এতে হয়তো বোঝানো গেল প্রতিবেশী তিনটি দেশ থেকে আসা মুসলিম ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষের কোনও দুশ্চিন্তা রইল না। কেন্দ্রের শাসক দলের তরফে হিন্দুদের উদ্দেশে এমন বার্তাই কি দেওয়া হল না? সরকার পক্ষ অবশ্য এর কারণ ব্যাখ্যা করেছে। তবে প্রশ্ন থেকেই যায়, বিরোধীদের তোলা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের অভিযোগটি কি একেবারেই অমূলক? নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের সুফল কতটা মিলবে তা সময়ই বলবে, তবে মানুষের রুটিরুটির জন্য এই মুহূর্তে মূল্যবৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি।
11th  December, 2019
নারীশক্তি!

 তিনি শাড়ি পরেন। ফাইটার জেটেও চড়েন। নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রথম ইনিংসে নির্মলা সীতারামনের নাম যখন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন, সেটা একটা বড়সড় চমক ছিল। দক্ষিণ ভারতের সাদামাটা পরিবার থেকে উঠে আসা এক রাজনীতিক। তাঁরই নাম এবার ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রথম ১০০ জন শক্তিশালী নারীর তালিকায়। বিশদ

প্রবীণরাই কেন শিকার? 

কলকাতা মহানগরীর বুকে ফের একাকী বৃদ্ধাকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনা ঘটে গেল। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে—কেন বারবার প্রবীণরাই দুষ্কৃতীদের নিশানা হচ্ছেন? তাঁরা দুর্বল বলে, নাকি জরাগ্রস্ত শরীরে নিঃসঙ্গ-নির্বাসিত বলে! নইলে কী করে গড়িয়াহাটের মতো জমজমাট এলাকার বাসিন্দা ওই বৃদ্ধাকে গলা কেটে নির্মমভাবে খুন করা হল। অথচ, কাকপক্ষী টের পেল না? 
বিশদ

14th  December, 2019
আজকের বদলে যাওয়া পশ্চিম বাংলায় শিল্পের আশ্বাস 

বাংলা পাল্টে গিয়েছে। দীঘায় অনুষ্ঠিত ‘বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভে’ এমনই দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পপতিদের কাছে তাঁর আহ্বান, ‘পাল্টে যাওয়া এই বাংলায় বিনিয়োগ করুন।’ এরাজ্যের পরিবেশ যে অনেকটাই বদলে গিয়েছে, সেটা তাঁর অতি বড় সমালোচকও মানবে। 
বিশদ

13th  December, 2019
  সংসদ ও নারীর সম্মান

 জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী। জননী অর্থাৎ মা এবং মাতৃভূমি অর্থাৎ নিজের দেশ হল স্বর্গের চেয়ে গর্বের বা বড়। মায়ের মধ্যেই বিধাতা সব সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছেন। মা কেন সবচেয়ে সুন্দর? কারণ তাঁরই ভেতরে সন্তানের জন্য অপার স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালোবাসা—যতটা না প্রকট তার চেয়ে বেশি সুপ্ত। বিশদ

12th  December, 2019
অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

10th  December, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM