Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৩-১৪ এবং ২০১৫-১৬ সালের সমীক্ষায় যা ছিল ৩.৪ ও ৩.৭ শতাংশ, ২০১৭-১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। শুধু বেকারত্বই বৃদ্ধি পায়নি, কমেছে দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির (জিডিপি) হার। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট উদ্বেগের। শুধু সরকারের কাছেই নয়, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছেও। দেশের বেকারত্ব বৃদ্ধি ও অভ্যন্তরীণ বৃদ্ধির হার কমতে থাকার প্রবণতা আমজনতার জন্য মোটেই সুখকর হবে না। এই অবস্থার দ্রুত পরিবর্তনে পদক্ষেপ জরুরি। তা না হলে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রটির অর্থনীতি গভীর সঙ্কটে পড়তে বাধ্য।
গোধরা কাণ্ডের কালি গায়ে লেগে থাকা সত্ত্বেও ২০১৪ সালে আসমুদ্র হিমাচল নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিল। মানুষ বিশ্বাস করেছিল, মামুলি চায়ের দোকান চালানো একটা মানুষের হাত ধরে গুজরাত সাফল্য পেয়েছে। সেই মানুষটি প্রধানমন্ত্রী হলে দেশকে যোগ্য নেতৃত্ব দেবেন।
নোট বাতিলের সন্ধ্যায় দেশবাসীকে আশ্বস্ত করার জন্য জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শুনিয়েছিলেন আশার বাণী, আমজনতার কল্যাণেই নোটবন্দি। খর্ব হবে দেশের কালাধনের প্রভাব, শায়েস্তা হবে কালো টাকার মালিকরা। টান পড়বে সন্ত্রাসবাদীদের অর্থের ভাণ্ডারে। আর তাতেই কমবে সন্ত্রাসবাদ, কমবে জঙ্গি হানা, কমবে নাশকতা। অসাধারণ প্যাকেজিং। চরম দুর্ভোগ সত্ত্বেও মানুষ হাসিমুখে মেনে নিয়েছিল নোটবন্দি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যাঙ্কের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছিল। লাইনে দাঁড়িয়ে মৃত্যুবরণের ঘটনারও সাক্ষী ছিল ভারত। তবুও মানুষ মেনে নিয়েছিল। মেনে নিয়েছিল নিজের টাকা তোলার উপর সরকারের জারি করা রেশনিং ব্যবস্থা। চোখে ছিল সুদিন ফেরার স্বপ্ন।
প্রধানমন্ত্রী সহমর্মিতা জানিয়ে আশ্বাস দিয়েছিলেন, লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে আপনাদের কষ্ট হচ্ছে। আমি আপনাদের কষ্টের কথা বুঝি। আপনারা আমার উপর ভরসা রাখুন, এই শেষবারের মতো লাইনে দাঁড়ানোর কষ্ট আপনাদের করতে হচ্ছে। দেশের স্বার্থে এই কষ্টটুকু সহ্য করুন। মানুষ কষ্ট সহ্য করেছে। কারণ কষ্ট করলেই মেলে কেষ্টর সন্ধান।
নোট বাতিলের বিরুদ্ধে প্রথম যিনি তোপ দেগেছিলেন তাঁর নাম অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, নোটবন্দির পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র আছে। নোট বাতিলের ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হবে। ব্যবসাবাণিজ্য লাটে উঠবে। একথা বলার জন্য সমালোচিতও হতে হয়েছে বিস্তর। অনেকেই কটাক্ষ করে বলেছিলেন, তৃণমূলের সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে। সেই কারণেই নাকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এত প্রতিবাদ। তীব্র কটাক্ষ উপেক্ষা করেও তিনি দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, তাতে নোটবন্দি ঠেকানো যায়নি। কারণ প্রধানমন্ত্রীর সাংবিধানিক ক্ষমতার কাছে একজন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদ কোনওদিনই ধোপেই টেকেনি।
গাছ বসালেই ফল পাওয়া যায় না। ফল ফলতে সময় লাগে। ফল ধরলে বোঝা যায়, পরম যত্নে লাগানো গাছটি বিষবৃক্ষ, নাকি অমৃতের। নোটবন্দির ফল ফলতে শুরু করেছে। মানুষের মনে নয়, সরকারি রিপোর্টে। সরকারি রিপোর্ট বলছে, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারত্ব বেড়েছে। কমেছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির হার। আশা করা যায়, এই রিপোর্টে কোনও জল নেই। কারণ সংসদে কেন্দ্রীয় সরকারই এই রিপোর্ট পেশ করেছে। সুতরাং সত্যিই যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে, তাহলে তাকে স্বীকার করে নিয়ে মেরামতের চেষ্টা করা দরকার। কিন্তু, তা না করে রিপোর্টে উঠে আসা ভুলটাকে মিথ্যে বলে চালাতে গেলে পরিণতি হবে ভয়ঙ্কর।
সংবিধান আমাদের শিখিয়েছে, ভারত একটি গণতান্ত্রিক এবং জনকল্যাণকর রাষ্ট্র। নির্বাচনে জিতে আসা দলকে সংবিধান যেমন সরকার গঠনের অধিকার দিয়েছে, তেমনই দিয়েছে প্রচুর ক্ষমতা। নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যে দলই চালকের আসনে বসুক না কেন, তার একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত, দেশের আমজনতার কল্যাণে পদক্ষেপ করা। সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ কি না, তা জনগণ অভিজ্ঞতার আলোয় বিচার করেন। বেচাল কিছু দেখলে, ধাপ্পাবাজি বুঝতে পারলেই জনগণ শাসকদলকে শিক্ষা দেয়। সেই ক্ষমতা জনগণকে সংবিধানই দিয়েছে। অতএব ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না’ আপ্তবাক্যটি স্মরণে রেখে সরকারি নীতি নেওয়া দরকার। তা না হলে জনগণকে বারে বারে হতে হবে ‘গিনিপিগ’। 
29th  November, 2019
নারীশক্তি!

 তিনি শাড়ি পরেন। ফাইটার জেটেও চড়েন। নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রথম ইনিংসে নির্মলা সীতারামনের নাম যখন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন, সেটা একটা বড়সড় চমক ছিল। দক্ষিণ ভারতের সাদামাটা পরিবার থেকে উঠে আসা এক রাজনীতিক। তাঁরই নাম এবার ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রথম ১০০ জন শক্তিশালী নারীর তালিকায়। বিশদ

প্রবীণরাই কেন শিকার? 

কলকাতা মহানগরীর বুকে ফের একাকী বৃদ্ধাকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনা ঘটে গেল। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে—কেন বারবার প্রবীণরাই দুষ্কৃতীদের নিশানা হচ্ছেন? তাঁরা দুর্বল বলে, নাকি জরাগ্রস্ত শরীরে নিঃসঙ্গ-নির্বাসিত বলে! নইলে কী করে গড়িয়াহাটের মতো জমজমাট এলাকার বাসিন্দা ওই বৃদ্ধাকে গলা কেটে নির্মমভাবে খুন করা হল। অথচ, কাকপক্ষী টের পেল না? 
বিশদ

14th  December, 2019
আজকের বদলে যাওয়া পশ্চিম বাংলায় শিল্পের আশ্বাস 

বাংলা পাল্টে গিয়েছে। দীঘায় অনুষ্ঠিত ‘বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভে’ এমনই দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পপতিদের কাছে তাঁর আহ্বান, ‘পাল্টে যাওয়া এই বাংলায় বিনিয়োগ করুন।’ এরাজ্যের পরিবেশ যে অনেকটাই বদলে গিয়েছে, সেটা তাঁর অতি বড় সমালোচকও মানবে। 
বিশদ

13th  December, 2019
  সংসদ ও নারীর সম্মান

 জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী। জননী অর্থাৎ মা এবং মাতৃভূমি অর্থাৎ নিজের দেশ হল স্বর্গের চেয়ে গর্বের বা বড়। মায়ের মধ্যেই বিধাতা সব সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছেন। মা কেন সবচেয়ে সুন্দর? কারণ তাঁরই ভেতরে সন্তানের জন্য অপার স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালোবাসা—যতটা না প্রকট তার চেয়ে বেশি সুপ্ত। বিশদ

12th  December, 2019
লক্ষ্য সেই ভোট

ফের একটি মধ্যরাতের ঘটনা। ভোটাভুটির মাধ্যমে ৩১১-৮০ ব্যবধানে লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ করালো কেন্দ্রের শাসক শিবির। রাজ্যসভায় বিল অনুমোদনের পক্ষে সংখ্যা জোগাড় করে নেওয়া তাদের কাছে হয়তো কঠিন হবে না।
বিশদ

11th  December, 2019
অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

10th  December, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM