Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। গণতান্ত্রিক কাঠামোর বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল স্বেচ্ছাচারিতা। তা যে সবসময় গোঁড়া হিন্দুত্বপন্থী তাও নয়, এ যেন খানিকটা স্বৈরতান্ত্রিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে মানুষের দুর্দশা উপভোগ করার বিলাসিতা। আর সে কারণে লোকসভার পর থেকে বিধানসভা ভোটগুলিতে বিজেপির হোঁচট খাওয়ার পালা শুরু। যার অন্যতম দৃষ্টান্তটি হল—পশ্চিমবঙ্গের তিনটি বিধানসভা উপনির্বাচনের ফল। সেখানেও রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের আত্মম্ভরিতা, অহংকার, ঔদ্ধত্যের জবাব ইভিএমে তুলে দিয়েছেন ভোটাররা। এককথায় যাকে বলা যায়—রাজ্য বিজেপির হঠাৎ করে উন্নাসিক মনোভাবে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিন কেন্দ্রের মানুষ।
ক্ষমতার উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য বিজেপি কী করতে পারে, তাও মহারাষ্ট্রে প্রত্যক্ষ করেছে দেশবাসী। বিরোধী দল ও তাদের দলীয় নেতাদের দুর্নীতির তদন্তের ‘জুজু’র ভয় দেখিয়ে কুক্ষিগত করার চেষ্টাও ভালো চোখে দেখেনি মানুষ। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভরাডুবির পর জনতা দল যেভাবে ঢেউয়ের মতো জনসমর্থন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, তারপরে ‘প্রিয়দর্শিনী’কে দেশের সামনে কালিমালিপ্ত করার যে প্রয়াস তারা নিয়েছিল, তা মানুষ মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারেনি। আর সেটাই ইন্দিরাজির প্রত্যাবর্তনের পাথেয় হয়েছিল। ঠিক তেমনই এই রাজ্যে ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা সিপিএমেরও উত্তুঙ্গ অহংকার ও দর্পই চূর্ণ করে দিয়েছিল জনতা। একই ঘটনা ঘটেছিল তারও আগে সোভিয়েত রাশিয়ায়। ফলে, গণতন্ত্রকে উপেক্ষা করলে ফল কী হবে তার পরিণাম সম্পর্কে চিন্তা না করে শাসনের ছড়ি ঘোরালে এরকমটাই অনিবার্য। উপনির্বাচনের ফল প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী যা বলেছেন তা যর্থাথই। শুধুমাত্র বিরোধিতা করার জন্য যে তাঁর এই প্রতিক্রিয়া তা নয়, আজকের দিনে দাঁড়িয়ে সমস্ত নাগরিকের মনের ভাষা ফুটে উঠেছে মমতার মুখে।
মমতার বক্তব্যের সারমর্ম হল, জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) নামে দেশের মানুষকে বিদেশি তকমা দেওয়ার চক্রান্তের বিরুদ্ধেই তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে জনতা রায় দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, উপনির্বাচনে এনআরসির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন বাংলার মানুষ। অহংকারের ফল পেয়েছে বিজেপি। বাংলায় ঔদ্ধত্য চলে না। মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মানুষের এই রায়কে মাথা পেতে নিয়েছি আমরা। আরও দায়িত্ব বাড়ল, আরও কাজ করতে হবে মানুষের জন্য। নম্র হয়ে মানুষের পাশে থাকতে হবে। এরই সঙ্গে মমতার স্পষ্ট বার্তা—যত বড় নেতাই বলুক না কেন, বাংলায় এনআরসি হচ্ছে না, হবে না। প্রতিপক্ষ গেরুয়া শিবিরের নেতাদের প্রতি তাঁর পরামর্শ—সংবিধান আর দেশকে নষ্ট করবেন না। তিনি এ পর্যন্ত বলেছেন, গঠনমূলক কাজে সবসময় আমাদের সাহায্য পাবেন।
মমতার মতে, মানুষ প্রমাণ করেছেন, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা আর সংস্কৃতির ঊর্ধ্বে উঠে জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ কীভাবে করতে হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় মমতা এদিন লিখেছেন, এই বিপুল জনসমর্থনের কারণ সুশাসন এবং আমাদের জনসংযোগ। মানবিক মুখ নিয়ে জনস্বার্থে কাজ করে যাওয়াটাই আমাদের এক এবং একমাত্র লক্ষ্য। উল্টোদিকে যারা মানুষের বিরুদ্ধে, যারা দাম্ভিক, যারা বিভাজন ঘটাতে চায় এবং যারা উন্নয়নের বিরুদ্ধে, মানুষ তাদের সমূলে উৎপাটন করেছে।
সুতরাং, দেখা যাচ্ছে যে, বিরোধীদের ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে যে বিপুল জনসমর্থন নিয়ে বিজেপি কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছিল, তারপর থেকে তাদের মধ্যে অদম্য এক উদ্ধত মনোভাবের জন্ম হয়। বিশেষত এরাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে ১৮টি আসন দখল করার পর ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করে দেন রাজ্য বিজেপি অনেক নেতা। এনআরসি নিয়ে পথেঘাটে সাধারণ মানুষকে চমকানো থেকে আচার-ব্যবহারে ক্ষমতাসীন দলের অহংকার ফুটে উঠেছিল তাঁদের মধ্যে। জোর করে পার্টি অফিস দখল, কিংবা বিরোধী দল ভাঙিয়ে আনার নেশায় পেয়ে বসেছিল তাদের। যার ফলও হল উল্টো। যে উচ্ছিষ্টভোগী তৃণমূল নেতাদের তারা দলে নিল, তাদের প্রতি জনমানসে যে বিরূপ মনোভাব রয়েছে, তা প্রকাশ পেল। কেউ ভালোভাবে নিল না এই আগুন নিয়ে খেলাকে। যার ফলস্বরূপ আজ সেই আগুনেই হাত-মুখ দুই-ই পোড়াতে হল বিজেপিকে।
30th  November, 2019
নারীশক্তি!

 তিনি শাড়ি পরেন। ফাইটার জেটেও চড়েন। নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রথম ইনিংসে নির্মলা সীতারামনের নাম যখন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন, সেটা একটা বড়সড় চমক ছিল। দক্ষিণ ভারতের সাদামাটা পরিবার থেকে উঠে আসা এক রাজনীতিক। তাঁরই নাম এবার ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রথম ১০০ জন শক্তিশালী নারীর তালিকায়। বিশদ

প্রবীণরাই কেন শিকার? 

কলকাতা মহানগরীর বুকে ফের একাকী বৃদ্ধাকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনা ঘটে গেল। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে—কেন বারবার প্রবীণরাই দুষ্কৃতীদের নিশানা হচ্ছেন? তাঁরা দুর্বল বলে, নাকি জরাগ্রস্ত শরীরে নিঃসঙ্গ-নির্বাসিত বলে! নইলে কী করে গড়িয়াহাটের মতো জমজমাট এলাকার বাসিন্দা ওই বৃদ্ধাকে গলা কেটে নির্মমভাবে খুন করা হল। অথচ, কাকপক্ষী টের পেল না? 
বিশদ

14th  December, 2019
আজকের বদলে যাওয়া পশ্চিম বাংলায় শিল্পের আশ্বাস 

বাংলা পাল্টে গিয়েছে। দীঘায় অনুষ্ঠিত ‘বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভে’ এমনই দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পপতিদের কাছে তাঁর আহ্বান, ‘পাল্টে যাওয়া এই বাংলায় বিনিয়োগ করুন।’ এরাজ্যের পরিবেশ যে অনেকটাই বদলে গিয়েছে, সেটা তাঁর অতি বড় সমালোচকও মানবে। 
বিশদ

13th  December, 2019
  সংসদ ও নারীর সম্মান

 জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী। জননী অর্থাৎ মা এবং মাতৃভূমি অর্থাৎ নিজের দেশ হল স্বর্গের চেয়ে গর্বের বা বড়। মায়ের মধ্যেই বিধাতা সব সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছেন। মা কেন সবচেয়ে সুন্দর? কারণ তাঁরই ভেতরে সন্তানের জন্য অপার স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালোবাসা—যতটা না প্রকট তার চেয়ে বেশি সুপ্ত। বিশদ

12th  December, 2019
লক্ষ্য সেই ভোট

ফের একটি মধ্যরাতের ঘটনা। ভোটাভুটির মাধ্যমে ৩১১-৮০ ব্যবধানে লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ করালো কেন্দ্রের শাসক শিবির। রাজ্যসভায় বিল অনুমোদনের পক্ষে সংখ্যা জোগাড় করে নেওয়া তাদের কাছে হয়তো কঠিন হবে না।
বিশদ

11th  December, 2019
অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

10th  December, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM