Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্কুলছুট কমাতে সফল 

প্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিকে ড্রপ আউট অর্থাৎ স্কুলছুট এক সময়ে ছিল সরকারের যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ। তৃণমূল সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর ছেলেমেয়েদের স্কুলমুখী করতে নানা উদ্যোন নেয়। এখন রাজ্যে সরকারি নানা প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী। মিড ডে মিল, কন্যাশ্রী, সবুজসাথী, ছাত্রছাত্রীদের পোশাক, বইপত্র ইত্যাদি দেওয়ার কল্যাণে স্কুলছুটের সমস্যাও তাই এখন অনেকটাই কেটেছে। সচেতনতা বেড়েছে অভিভাবকদেরও। বলা যায় এক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার সফল। রাজ্যে সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলিতে প্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক পর্যায়ে স্কুলছুটের হার এখন শূন্যেরও কম। রাজ্যের শিক্ষাদপ্তরের একটি রিপোর্টেই একথা বলা হয়েছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০১১-’১২ আর্থিক বছরে প্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক স্তরে স্কুলছুটের হার ছিল যথাক্রমে ৪.১ এবং ৫.৯২ শতাংশ। ২০১৭-’১৮ আর্থিক বছরে তা কমে হয়েছে যথাক্রমে মাইনাস ২.১২ এবং মাইনাস ০.১৭ শতাংশ। অর্থাৎ বলা যায় প্রাথমিকস্তরে শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে বাম জমানার তুলনায় তৃণমূল সরকারের আমলে নিঃসন্দেহে লক্ষণীয় অগ্রগতি ঘটেছে। শিক্ষার অধিকার আইনে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা বাধ্যতামূলক। সেই লক্ষ্যে এগনোর প্রয়োজনে তৃণমূল সরকার প্রথম থেকেই উদ্যোগী। অস্বীকার করা যায় না বাম আমলের তুলনায় এই সরকারের আমলে রাজ্যে প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা এবং শিক্ষকের সংখ্যাও অনেক বেড়েছে। তবু কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষকের অপ্রতুলতা আছে। শিক্ষক নিয়োগের চেষ্টাও হচ্ছে। যদিও প্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিকে স্কুলছুট কমেছে। তবে এই সাফল্যের কারণে আত্মতুষ্টির অবকাশ নেই। তা থাকা উচিত নয়। কারণ পরবর্তী স্তরে স্কুলছুট হচ্ছে কিনা সেদিকেও নজর দেওয়া বিশেষ প্রয়োজন। যদিও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে স্কুলছুটের কোনও পরিসংখ্যান ওই রিপোর্টে উল্লেখ নেই।
রাজ্যের উন্নয়ন করতে হলে শিক্ষার বিস্তার ও তার অগ্রগতি ঘটাতেই হবে। এটি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। সেই কারণেই প্রাথমিক, উচ্চপ্রাথমিক, মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক—যে কোনও স্তরেই হোক স্কুলছুট আটকাতেই হবে। স্কুলছুটের একটি বড় কারণ অবশ্যই দারিদ্র্য। অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায় দারিদ্র্যের কারণে গরিব মানুষ সংসারের আয় বৃদ্ধির তাগিদে ছেলেমেয়েদের পড়াশুনা ছাড়িয়ে কাজে লাগিয়ে দেয়। সেই কারণে বাড়তে থাকে শিশু শ্রমিকও। পেটের দায়ে অভাবের তাড়নায় কোনও শিশুর শৈশব যাতে হারিয়ে না যায় তা দেখা যে কোনও দায়িত্বশীল সরকারের কর্তব্য। শিশুশ্রমিক আমাদেরই লজ্জা। একথা ঠিক, শিশুদের স্কুলে যাওয়ার আকর্ষণ বাড়াতে তৃণমূল সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের সুফল ইতিমধ্যেই মিলেছে। প্রাথমিক ও উচ্চপ্রাথমিক স্তরের স্কুলগুলিতে বেড়েছে ছাত্র সংখ্যাও। সেক্ষেত্রে স্কুলছুটের হার শূন্যেরও কম হয়ে যাওয়াটা অবশ্যই একটি দৃষ্টান্ত। ঠিক সেভাবেই মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক ক্ষেত্রেও যাতে স্কুলছুটের ঘটনা রোধ করা সম্ভব হয় সেজন্য উদ্যোগী হতে হবে শিক্ষা প্রশাসনকে। নবম ও দশম শ্রেণীকে মাধ্যমিক এবং একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীকে উচ্চমাধ্যমিক ধরা হয়। এই দুটি স্তরেই আগের তুলনায় পড়ুয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সংখ্যায় বড়সড় পার্থক্য রয়েছে। একটি তথ্য বলছে, ২০১৫-’১৬ আর্থিক বছরে মাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৫ লক্ষ ১৬ হাজার ২৯৩। দু’বছর পর অর্থাৎ ২০১৭-’১৮ আর্থিক বছরে তা কমে হয়েছে ১৬ লক্ষের কিছু বেশি। শুধু তাই নয়, উচ্চপ্রাথমিক অর্থাৎ অষ্টম শ্রেণীর পর স্কুলছুটের কারণে মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে কিনা বা তা সঙ্গতিপূর্ণ থাকছে কিনা তাও খতিয়ে দেখার প্রযোজন আছে। যারা উচ্চপ্রাথমিক পর্যন্ত পড়াশুনা করছে তারা যাতে শুধুমাত্র আর্থিক কারণে মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পড়া ছেড়ে না দেয় বা শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় অর্থাৎ ড্রপ আউট হয়ে না যায় সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।
অনেকেই বলে থাকেন, উচ্চশিক্ষা সবার জন্য নয়। কিন্তু স্কুলস্তরে অর্থাৎ উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত স্কুলছুট আটকানোটা জরুরি। কারণ স্কুলস্তরে শিক্ষার ভিতটি মজবুত হলে বৃহত্তর কর্মক্ষেত্রে তার সুফল মিলবে। সমাজেও তার প্রতিফলন পড়বে। আশা করা যায় শিক্ষার প্রসারে তৃণমূল সরকারের সদর্থক ভূমিকাই মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্তরেও স্কুলছুট আটকাতে পারবে।
21st  July, 2019
ফেসবুকে বুড়ো হওয়ার হঠাৎ হিড়িক বিপজ্জনক নয় তো? 
পি চিদম্বরম

সেলেব থেকে আম জনতা মজেছে নতুন এক অ্যাপে। এক লাফে বয়সটা বেড়ে যাচ্ছে অন্তত ৪০টা বছর। ফেসবুক, হোয়াটস্অ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম ছেয়ে যাচ্ছে বুড়ো-বুড়িতে। হঠাৎই নিজের বয়স বাড়ানোর হিড়িক উঠেছে বিশ্বজুড়ে। পাক ধরা চুল, একটু মেদ বেড়ে যাওয়া চেহারায় দু-তিন দশক বাদের নিজেকে দেখতে কেমন লাগে, বুড়ো হওয়ার রহস্য জেনে নিয়ে ভার্চুয়াল আয়নায় সেই আমিকে দেখে নেওয়ার ইচ্ছে। জোয়ারে গা ভাসিয়েছে হলিউড, বলিউড থেকে ক্রীড়াজগৎ।  বিশদ

অবিচল প্রয়াস

লোকসভা ভোটে বিপর্যয়ের ধাক্কা সামলে দল ও সরকারের ভাবমূর্তিকে আরও উজ্জ্বল করতে উদ্যোগী হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা সংলগ্ন বানতলার চর্মনগরীতে লেদার কমপ্লেক্সে নতুন করে আরও ৮০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ পর্ব সাঙ্গ হল তাঁরই উপস্থিতিতে। এর মাধ্যমে এই শহর তথা রাজ্যে শিল্প-বিপ্লবের প্রদীপ জ্বালিয়ে দিলেন মমতা।
বিশদ

20th  July, 2019
জোড়া জয় নিয়েও সতর্ক ভারত

সম্প্রতি ক্রিকেট বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেল ভারত। অথচ ভারতই ছিল মোস্ট ফেভারিট। ভারতের ছিটকে যাওয়াটা ছিল যেন দুর্ঘটনা। তারপর থমকে গেল চন্দ্রযান-২ অভিযান। সেটাও নিতান্ত অনভিপ্রেত। আমরা খুব হতাশ হলাম ক’দিন আগে। মনে হচ্ছিল, খারাপ সময় একা আসে না। দুঃসময়ের দ্রুত অবসান চাইছিলাম আমরা।
বিশদ

19th  July, 2019
কৃষকের ক্ষোভ প্রশমন জরুরি

গান্ধীজি গ্রামীণ ভারতের সমৃদ্ধির উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, গ্রামীণ ভারতের উন্নতি ছাড়া ভারতের অর্থনৈতিক মুক্তি নেই। স্বাধীন ভারতে কংগ্রেসি সরকারগুলি গান্ধীজির স্বপ্নপূরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু কথা রাখেনি।
বিশদ

18th  July, 2019
প্রয়োগটা বেশি জরুরি

আইন আইনের পথেই চলে। আবার আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দোষী অনেক সময় পার পেয়ে যায়। তখনই দাবি ওঠে বা প্রয়োজন দেখা দেয় আইন সংশোধনের। ঠিক সেরকমই মোটর ভেহিকেলস নিয়মের সংশোধনীর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রস্তাব উঠছিল বেশ অনেক দিন ধরেই।
বিশদ

17th  July, 2019
মেট্রো: উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ বেশি জরুরি 

রবিবার দায়িত্ব পেয়ে সোমবারই তদন্তে চলে এসেছে ‘কমিশনার অব রেলওয়ে সেফটি’র প্রতিনিধিদল। তারা প্রথমে পার্ক স্ট্রিট স্টেশন এবং পরে কারশেডে গিয়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত রেকটি পরিদর্শন করেছে। আশা করা যায়, অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই তাদের প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জনসমক্ষে আসবে।  
বিশদ

16th  July, 2019
বিষ ধোঁয়া থেকে মুক্তির আশ্বাস

 কালান্তক হয়ে উঠছে গাড়ির বিষ ধোঁয়া। বিষিয়ে যাচ্ছে আমাদের শ্বাসের বাতাস। ক্যানসার, স্ট্রোক, হৃদরোগ, ডায়াবিটিসের মতো রোগগুলিকে দ্রুত ছড়াতে সাহায্য করছে। কমিয়ে দিচ্ছে আয়ু। কেড়ে নিচ্ছে প্রাণ।
বিশদ

15th  July, 2019
কেন জাতপাতের সমীকরণ?

 ভারত নাকি আধুনিক হয়েছে! বলিউডি ছবিতে বড় মুখ করে ডায়ালগ শোনা যাচ্ছে, ‘ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়।’ কিন্তু এই নতুন ভারতেও জাতের নামে হিংসা বা সম্মান রক্ষার অজুহাতে প্রিয় সন্তানকে খুন করতে পিছপা হয় না এই দেশেরই মানুষ। নেপথ্যে? অর্থ এবং ক্ষমতা। সেই ক্ষমতা বন্দুকের হতে পারে। হতে পারে রাজনীতির।
বিশদ

14th  July, 2019
পাচারকারীদের কঠোর হাতে দমন করা হোক

 ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত জুড়ে চোরাচালান, গোরু পাচার যেন কোনওভাবেই রোখা যাচ্ছে না। জলপথ হোক কিংবা স্থলপথ— এদেশ থেকে ওদেশে আবার এদেশ থেকে বাংলাদেশে সোনা, মুদ্রা, পশুপাখি, পোশাক, নিষিদ্ধ মাদক মায় নারী পাচারও অহরহ ঘটেই চলেছে। সীমান্ত এলাকায় পাচারের ‘বিজনেস’ এক বিরাট লাভজনক ব্যবসা।
বিশদ

13th  July, 2019
ফের বাংলাকে বঞ্চনা

 মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১০ সালে যে রেল বাজেট পেশ করেছিলেন তাতে পশ্চিমবঙ্গের জন্য সাতটি নতুন প্রকল্পের উল্লেখ ছিল। বুধবার ভারতীয় রেলের তরফে প্রকাশিত ‘পিঙ্ক বুক’-এ ওই সাতটির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কোনও হদিশ নেই!
বিশদ

12th  July, 2019
শ্রদ্ধা হারাচ্ছে রাজনীতি

 লোকসভার ভোটের ফল প্রকাশ হয়েছে মাস দেড়েক। এই সামান্য সময়ের ভিতরেই বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রটি সারা দেশের নজর কেড়েছে বললে অত্যুক্তি হবে না। প্রথমত লোকসভার আসনটির হাত বদল ঘটে গিয়েছে। তৃণমূলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের প্রাক্তন রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদিকে হারিয়ে নতুন এমপি হয়েছেন অর্জুন সিং, যিনি মাত্র এই ভোটের মনোনয়ন পর্বেই তৃণমূল ত্যাগ করেছিলেন। অর্জুন সিং একা জিতেই ক্ষান্ত হননি, ওই কেন্দ্রের পুরোটাতেই থাবা বসাতে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।
বিশদ

11th  July, 2019
ইংরেজি মাধ্যমের গুরুত্ব

 মেধার ক্ষেত্রে তেমন ঘাটতি না-থাকলেও শুধুমাত্র ইংরেজিতে বলিয়ে কইয়ে না-হওয়ার মাশুল দিতে হয় বাংলা মাধ্যম স্কুলের বহু ছাত্রছাত্রীকে। ইংরেজিতে দখল না-থাকার কারণে প্রতিযোগিতার দৌড়ে অনেকসময় তারা পিছিয়ে পড়ছে। এই কারণেই অভিভাবকদের অনেকেই চান না তাঁদের সন্তানদের বাংলা মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করতে। ‌
বিশদ

10th  July, 2019
কর্ণাটকে কিস্‌সা কুর্সিকা 

জন্মের সূচনা থেকেই কর্ণাটকের কুমারস্বামী সরকার অপুষ্টিতে ভুগেই চলেছে। বারবার মরতে মরতে সে বেঁচে উঠছে। ক্রমাগত রক্তাল্পতায় ভুগতে ভুগতে এই সরকার বেঁচে আছে। কাজ করার কোনও ক্ষমতাই তার আর অবশিষ্ট নেই।   বিশদ

09th  July, 2019
তেলের বাজারে নয়া অবতার!

 দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববাজারে দাম কমাতে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য সৌদি যুবরাজকে চাপ দিয়ে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু এক ঘোষণাতেই ট্রাম্পের সেই আশায় জল ঢেলে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারেও নয়া অবতারের ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বিশদ

08th  July, 2019
খেলা বাঁচে সমর্থকে

 ক্রিকেট বিশ্বকাপ নিয়ে চায়ের দোকান বা বাসে-ট্রামে তেমন চর্চা না থাকলেও একটি ছবি আপাতত ভাইরাল। ৮৭ বছরের এক বৃদ্ধা সমর্থকের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে ভারতের অধিনায়ক বিরাট কোহলি। হাতদু’টো ধরে রয়েছেন বৃদ্ধার। হাসিমুখে কথা বলছেন তাঁর সঙ্গে। আশীর্বাদ নিচ্ছেন।
বিশদ

07th  July, 2019
জল বাঁচানোর শপথ

 জলের অপর নাম জীবন। এ অনেক ছোটবেলা থেকে জেনে এসেছি আমরা। একদিকে উষ্ণায়ন ও অন্যদিকে গোটা পৃথিবীতে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়ায় ‘গভীর অসুখ’ এর মধ্যেই বাসা বেঁধেছে। তা সত্ত্বেও যে এতটুকু জনসচেতনতা গড়ে ওঠেনি, তার প্রমাণ খোদ মহানগরী কলকাতা। যেখানে প্রতি সেকেন্ডে হু-হু করে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পরিশোধিত পানীয় জল।
বিশদ

06th  July, 2019
একনজরে
 নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই (পিটিআই): বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই অনুযায়ী নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল তারা। এই প্রথম সিআরপিএফের মহিলাকর্মীদের জন্য কর্মক্ষেত্রে স্যানিটারি প্যাড ভেন্ডিং মেশিন বসতে চলেছে। ...

কলম্বো, ২১ জুলাই: বিশ্বকাপের ফাইনালে ওভার থ্রোয়ে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে অবশেষে নিজের ভুল স্বীকার করলেন ধর্মসেনা। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রীলঙ্কার আম্পায়ারটি জানিয়েছেন, ‘ওই ওভার থ্রো-তে ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না। ...

সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: এবার ‘বুথে চলো’। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বুথস্তর থেকে সংগঠন ঢেলে সাজার ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু ডাক দিয়েই ক্ষান্ত হননি ...

সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM