বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
অন্যদিকে প্রতি বছরের মতো এবছরও ৪১তম ভাণ্ডানি পুজোর আয়োজন করেছে মেটেলি ব্লকের দক্ষিণ ধুপঝোরার মিলন সংঘ। দশমীর দিন এখানে মা ভাণ্ডানির প্রতিমা স্থাপন করা হয়। একাদশীতে পুজো ও মেলা হয়। এছাড়াও কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী ও মহাকালের পুজো হয়। বড়ো মণ্ডপ সহ তোরণ ও আলোকসজ্জার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বহু দোকানপাট বসেছে মিলন সংঘ ময়দানে। পুজো কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, আজ ও কাল মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। হবে আরতি প্রতিযোগিতাও।
অন্যদিকে, একাদশীতে এবারেও মাথাভাঙা সহ গোটা কোচবিহার জেলাজুড়ে উদ্যাপিত হচ্ছে ভাণ্ডানি পুজো। মাথাভাঙার কেদারহাট গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় ভাণ্ডানি পুজা উপলক্ষ্যে একদিনের মেলাও বসেছে। মাথাভাঙা শহরে সদর সামাজিক সংস্থার তরফে ভাণ্ডানি পুজো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও জোরপাটকি গ্রামপঞ্চায়েতের গোলকগঞ্জ বাজারে ভাণ্ডানি পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। মাথাভাঙার পুজো কমিটির কোষাধ্যক্ষ প্রশান্ত প্রামাণিক জানান, এবছর তাদের পুজো দশম বছরে পর্দাপণ করল। পুজো উপলক্ষ্যে আলোচনা চক্র ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। গোলকগঞ্জ পুজো কমিটির সম্পাদক উত্তম বর্মন বলেন, আমাদের পুজো এবারে আট বছরে পর্দাপণ করল।
অপরদিকে, বুধবার থেকে আলিপুরদুয়ার শহর সংলগ্ন বিবেকানন্দ-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা পূর্ব ভোলারডাবরি গ্রামের বাসিন্দারা বনদুর্গা বা ভাণ্ডানি পুজোতে মেতে উঠেছেন। পূর্ব ভোলারডাবরি শ্রীশ্রী ভাণ্ডানি পুজো কমিটির পুজো এবারে ১১৪ বছরে পা দিয়েছে। পূর্ব ভোলারডাবরি বিএফপি স্কুলের মাঠে আয়োজিত এই পুজোকে কেন্দ্র করে মণ্ডপের সামনেই একটি ছোট্ট গ্রামীণ মেলা বসেছে। মেলা চলবে দু’দিন ধরে। পুজো কমিটির সম্পাদক সুব্রত দাস বলেন, পুজো দেখার পাশাপাশি মেলাতেও হাজির হয়ে গ্রামবাসীরা তাঁদের নিত্যপ্রয়োজনীয় হরেক জিনিস কেনাকাটা করেন।