বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
ভারত নিয়ে আইএমএফ প্রধানের আশঙ্কা যে অমূলক নয়, তা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের জিডিপি বৃদ্ধির অনুমানের অবনমন করানো থেকেই প্রমাণিত। গত শুক্রবার আরবিআই ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির অনুমিত হার ৬.৯ থেকে কমিয়ে ৬.১ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে। এই অবস্থায় জর্জিয়েভার পরামর্শ, সুদের হার কমিয়ে বাজারে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দের পথে হাঁটুক দেশগুলি। তাঁর কথায়, ‘সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সংস্কারের পথে হাঁটলে উদীয়মান অর্থনীতিগুলি দ্বিগুণ গতি পেতে পারে। তাতে এই দেশগুলি সহজে প্রথম সারির দেশগুলির মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করতে পারবে।’
এদিকে, প্রতিযোগিতামূলক অর্থনীতির তালিকায় গত বছরের তুলনায় এক ধাক্কায় ১০ ধাপ পিছল ভারত। ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের তৈরি এই তালিকায় ৫৮ থেকে নেমে ৬৮তম স্থানে জায়গা পেয়েছে ভারত। অন্যদেশগুলি আরও ভালো প্রতিযোগিতার আবহাওয়া তৈরি করাতেই ভারতের এই অবনমন বলে জানানো হয়েছে। অপরদিকে, আমেরিকাকে হটিয়ে এই তালিকায় প্রথম স্থানে উঠে এসেছে সিঙ্গাপুর। ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ভারতের মতোই খারাপ ফল করেছে ব্রাজিল। ৭১তম স্থান হয়েছে দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশের। তবে, কর্পোরেট গর্ভনেন্সের দিক দিয়ে ১৫তম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। শেয়ারহোল্ডার গভর্নেন্সের ক্ষেত্রে বিশ্বে ভারত দ্বিতীয় হয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের তালিকা অনুযায়ী, বাজারের আয়তনের দিক দিয়ে এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি আইন আনার ক্ষেত্রে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারত।