বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
অন্য একটি ঘটনায় মেমারি থানার দেবীপুরে এক বৃদ্ধার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে ঘরের বাঁশের কাঠামোয় কাপড় দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে ঝুলতে দেখেন পরিবারের লোকজন। কাপড় কেটে নামিয়ে তাঁকে মেমারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃতার নাম শনকা দাস (৬২)। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনি হার্টের অসুখে ভুগছিলেন। ইদানীং শারীরিক সমস্যা বেড়ে যাওয়ায় মানসিকভাবে তিনি ভেঙে পড়েন। রোগের কারণে মানসিক অবসাদে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।
অপর একটি ঘটনায় বর্ধমান স্টেশনে ট্রেন থেকে নামার সময় পড়ে গিয়ে এক প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম লক্ষ্মণ যাদব (৫৫)। বর্ধমান শহরের লক্ষ্মীপুরমাঠ এলাকায় তাঁর বাড়ি। তিনি পেশায় হকার ছিলেন। জিআরপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে তিনি হাওড়া থেকে ট্রেনে বর্ধমানে আসেন। স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ঢোকার সময় চলন্ত ট্রেন থেকে তিনি নামতে গিয়ে পড়ে যান। গুরুতর জখম অবস্থায় জিআরপি তাঁকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। ভর্তির কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান।
অন্যদিকে, বাজ পড়ে এক প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম নবকুমার মাঝি (৫৬)। তিনি পেশায় খেতমজুর ছিলেন। দেওয়ানদিঘি থানার বড় কাশিয়াড়ায় তাঁর বাড়ি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলে তিনি মাঠে গোরু চড়াচ্ছিলেন। সেই সময় বাজ পড়ে তিনি জখম হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।