বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
তৃণসাথীর শ্যামা পুজোর এবছর ষষ্ঠবর্ষে পা দিল। ১০০ ফুট উঁচু আর ৫০ ফুট চওড়া মণ্ডপ তৈরি করা হবে এফডিআই বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে। বিশাল মঞ্চ করে চারদিন ধরে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছে। ২৮-৩১ অক্টোবর সেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ইন্দ্রানী সেন, হৈমন্তী শুক্লা, ইমন চট্টোপাধ্যায়ের মতো সংঙ্গীত শিল্পীরা অনুষ্ঠান করবেন। চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা আর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় পুজোর দিনগুলি মাতিয়ে দেবেন উদ্যোক্তারা বলে দাবি করেছেন। উদ্যোক্তাদের দাবি, উত্তরবঙ্গের মধ্যে সেরা কালীপুজো হয় এই শহরে। জলপাইগুড়ির একাধিক বিগ বাজেটের কালীপুজোকে প্রতিবারের মতো এবার টেক্কা দেবে তারা। প্রস্তুতি হিসেবে দশমীর পরের দিনই কালীপুজোর খুঁটি পুজো করল তারা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ভিড় সামলাতে এবার এফডিআই বিদ্যালয়ের মাঠেই মঞ্চ করা হচ্ছে। বার্নিশ এলাকার খুদে প্রতিমা শিল্পী দিগ্বিজয় পাল প্রতিমা তৈরি করবে। মেদিনীপুরের কাঁথির শিল্পীরা মণ্ডপ তৈরি করবে। গোরুর গাড়ির আদলে তৈরি হবে মণ্ডপ। ভুবনমোহনী সজ্জা দিতে রাজস্থানি সাজে পুতুল দিলে মণ্ডপ সজ্জা করা হবে। চন্দননগরের আলোকসজ্জায় সজ্জিত হবে চারিদিক। শিশুবাড়ি এলাকার সাউন্ড সিস্টেম থাকবে মণ্ডপে। ফুড কোর্ট বসবে ওই এলাকায়। দর্শনার্থীরা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে তৈরি সুস্বাদু খাবার খেতে খেতে পুজো দেখার সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবেন। ২৫-৩১ অক্টোবর সাতদিন ধরে চলবে অনুষ্ঠান। শেষ চারদিন অনুষ্ঠান আরও জমজমাট হবে বলে উদ্যোক্তারা আশাবাদী।