Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর
পর্ব- ১৩
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।
 
সাহেবের কথা বলতেই বিদ্যাসাগরের চটি-জুতো-প্রেমী অনুরাগীদের হিন্দু কলেজের অধ্যক্ষ শ্রীযুক্ত কার সাহেবের কথা মনে পড়ে যাবেই। একবার কী একটা কাজে যেন কার সাহেবের সঙ্গে দেখা করার দরকার পড়ল বিদ্যাসাগরের। তিনি গেলেন গজকতক রাস্তা পার হয়ে। সে সময় সাহেব জুতাশোভিত চরণদ্বয় টেবিলের ওপর রেখে চেয়ারে আসীন ছিলেন। বিদ্যাসাগর মশায় যতক্ষণ কথা বললেন— সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হল, একবারও বসতে বলার মতো সৌজন্য হল না তাঁর। এঁড়ে বাছুরটার ভিতরে ভিতরে খুব রাগ হল, কিন্তু বাইরে টুঁ শব্দটি করলেন না। এক মাঘে শীত যায় না। কার সাহেবের একদিন দরকার পড়ল বিদ্যাসাগরের কাছে যাওয়ার। ধুতি-ওড়নাকে দুরস্ত করে গায়ে জড়িয়ে তালতলার সেই বিখ্যাত শুঁড়ওয়ালা চটি-অলঙ্কৃত চরণদ্বয় আজ টেবিলেই স্থির হয়ে রইল। কার সাহেব তো হাঁ। ব্যাটা হতচ্ছাড়া ইন্ডিয়ানটা করছে কী? একে সাহেব, তাতে প্রিন্সিপাল— একটা খাতির করতে জানে না। গজ গজ করতে করতে বেরিয়ে গিয়ে শিক্ষাবিভাগের বড় কর্তাদের কাছে কড়া রিপোর্ট পাঠালেন। তাঁরা বিদ্যাসাগর মশায়কে এত্তেলা পাঠালেন। তিনি কর্তাদের চিঠির উত্তরে যা যা সাহেব ঘটিয়েছিলেন আর যা যা তিনি করেছেন হুবহু লিখে পাঠালেন— যেন সাহেবের ব্যবহারটা সদাচার মনে করেই তিনি সেটাকেই ফিরিয়ে দিয়ে সভ্যতার পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন— এমনটি ভাব করেছিলেন। আসলে ‘শঠে শাঠ্যং সমাচরেৎ’ সংস্কৃত পণ্ডিতের কাছেই সংস্কৃত ব্যবহারটা শিখতে হয় জানিয়ে দিলেন। এডুকেশন সোসাইটির সেক্রেটারি মশায় সব জেনে একগাল হেসে স্বীকার করেই নিলেন এমন একবগ্‌গা বাঙালি তিনি বাপের জন্মে দেখেননি।
এর ফলটা ফলল ভালো। ওই একটা জুতোর টক্করেই বাংলা সাহিত্যে এক নতুন যুগের জন্ম হল।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের ছাত্রদের জন্য যেসব বইপত্তর সেখানকার অধ্যাপক মশায়রা লিখলেন তাতে শিক্ষার্থীদের চোদ্দোপুরুষ উদ্ধার হচ্ছে দেখে ওই কলেজের অধ্যক্ষ মার্শেল সাহেব সরাসরি বিদ্যাসাগর মশায়কে বললেন, ‘তুমি খানকতক ভালো ভালো বাংলা বই লিখে ফেলো তো! কিছু যদি না পার, তুমি তো হিন্দি ভালো জানো। হিন্দি ‘বৈতাল পচ্চিসি’ বলে যে গপ্পের বইখানা আছে— সেটাকে বাংলায় অনুবাদ করে দাও তো। ওই গল্প কলেজের সাহেব ছাত্রগুলো গিলে খাবে। আর একটা অনুবাদও তোমাকে করতে হবে— সিরাজ-উদ-দৌলার সিংহাসনে বসার সময় থেকে ইংরেজদের বাংলায় কায়েম হয়ে বসা নিয়ে মার্শম্যান সাহেব যে বই লিখেছেন ইংরেজিতে— তুমি জমিয়ে এর বাংলা অনুবাদ করে দাও তো।’ বিদ্যাসাগর মশায় খুশি। ১৮৪৭-এ বের হয়ে গেল ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’। কতবার যে সেটাকে ছাপতে হল— তার হিসেব রাখে কে? বাংলা গদ্য সাহিত্য পেল কমা, পূর্ণচ্ছেদের ব্যবহার। পেল লাবণ্য, পেল ছন্দোময়তা। তিনি যে বিদ্যাসাগর— তাঁর সাগরে এমন লালায়িত ঢেউ খেলবে না তো কার লেখায় খেলবে? মার্শম্যানের ‘বাঙ্গালার ইতিহাস’ও খুব চলল। এমন লোককে কষ্ট পেতে হয়। তাঁর ন’ ভাই হরচন্দ্র মাত্র বারো বছর বয়সে চলে গেল— কী বুদ্ধিমান ভাইটি ছিল তাঁর! সে বেঁচে থাকলে দেশের উপকার হতো ভাবতেন বিদ্যাসাগর। নিজেদের পরিবারের, গ্রামের উপকার নয়— বিদ্যাসাগর ভাবতেন দেশের উপকারের কথা! দেশের কথা ভেবেই তো বেতাল পঞ্চবিংশতি ছাপিয়ে প্রায় দুশো কপি বই তিনি আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধবদের বিনামূল্যে বিতরণ করেছিলেন। আহা! তিনি যে নুনের সাগর নয়, তিনি যে রামকৃষ্ণের ক্ষীরের সাগর।
ঠিক এইরকম একটা সময়ে সংস্কৃত কলেজের সেক্রেটারি রসময় দত্ত মশায় বিদ্যাসাগর মশায়কে জিজ্ঞেস করলেন যে তিনি নাকি কলেজের সহকারী সম্পাদকের পদে ইস্তফা দিয়েছেন। এটা না করলে কি চলত না? স্বয়ং শিক্ষাসমাজের সেক্রেটারি ময়েট সাহেবও বিদ্যাসাগর মশায়কে অনুনয়-বিনয় করে পদত্যাগপত্র ফিরিয়ে নিতে বললেন। কিন্তু এঁড়ে বাছুরের একবগ্‌গা গোঁ, তিনি ঘাড় বেঁকাতেই জানেন না। এই নিয়ে কলকাতার বাঙালি সমাজে খুব একটা হইচই পড়ে গেল। আত্মীয়বর্গ খুব অপ্রসন্ন হলেন। কোনও এক আত্মীয় (শোনা যায় কথাটা বলেছিলেন সেক্রেটারি রসময় দত্তই) নাকি বিদ্যাসাগরের কানে যায় এমনভাবে বলেছিলেন— ‘বিদ্যাসাগর চাকরি ছেড়ে দিলে, এরপর খাবেটা কী?’ শুনে বিদ্যাসাগর বলেছিলেন, ‘আলু, পটল বেচব, না পারি তো মুদির দোকান দিয়ে পেট চালাব।’ আবার তাঁর মধ্যের এঁড়ে বাছুরটা জেগে উঠেছিল।
আলু-পটল বিক্রি করাটা বিদ্যাসাগর করতে পারতেন না, এমন নয়। কিন্তু তিনি একটা এমন কাণ্ড করে বসলেন যাতে বাংলা সাহিত্য সত্যিই উপকৃত হল। বন্ধু মদনমোহন তর্কালঙ্কারের (কী সাংঘাতিক এই পণ্ডিতমশায়টি যে, বেথুন স্কুল স্থাপিত হলে সংস্কৃতের এই পণ্ডিতমশায়টা প্রথমেই এই স্কুলে ভর্তি করে দিলেন তাঁর দুই কন্যা ভুবনমালা আর কুন্দমালাকে) সঙ্গে একদিন পরামর্শ করে ঠিক করলেন তিনি একটি ছাপাখানা বসাবেন এর জন্য একটা প্রেস-মেশিন কিনতে হবে। হাতে টাকা নেই, তাই হাত পাতলেন নীলমাধব মুখুজ্যে মশায়ের কাছে। টাকা এনে বন্ধু মদনমোহনের হাতে দিলেন। তিনি মুদ্রণযন্ত্র কিনতে গেলেন। নীলমাধবকে কথা দিয়েছিলেন যত শিগগির পারেন— টাকা শোধ করে দেবেন। সাত-পাঁচ ভেবে তাই একদিন মার্শেল সাহেবকে বললেন, ‘একটা ছাপাখানা বসিয়েছি, তুমি যদি তোমাদের কাজকর্ম ছাপাবার জন্যে আমাকে কিছু কিছু দাও তো আমি করি।’
সাহেব শুনেই এক পায়ে খাড়া। বললেন, ‘তুমি এক কাজ কর— তুমি হয়তো জানো, ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের ছাত্রদের জন্য ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল কাব্যটি পাঠ্য আছে। যে বইটা ছাপা হয়েছে, তা জঘন্য কাগজে ছাপানো, অক্ষরগুলো আরও জঘন্য। তুমি যদি কৃষ্ণনগরের রাজবাড়িতে যে অন্নদামঙ্গল খানি আছে, সেটি নিয়ে শুদ্ধ করে যতদূর সম্ভব জলদি করে ছাপিয়ে দাও— তাহলে আমি একশোখানা বই নেব এবং এর জন্যে তোমাকে ছশো টাকা দেব। বাকি যা থাকবে, বিক্রি করে তুমিই টাকা নিও। তাতে তোমার ধার শোধ হয়ে নিজেরও কিছু হবে মনে হয়।’ সেই পরামর্শ মেনে বই আনিয়ে ছাপিয়ে সাহেবের দেওয়া ছশো টাকা পেয়ে নীলমাধববাবুর ধার শোধ করলেন। এরপর ওই ছাপাখানা তাঁর লক্ষ্মীর ভাঁড় হয়ে উঠল।
দিন যেতে যেতে ১২৫৬ বাংলা সনের ৩০ কার্তিক রাতে দীনময়ীদেবীর গর্ভ থেকে একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হল। ঠাকুরদাস বধূমাতাকে ‘নারায়ণে’র ওষুধ খাইয়েছিলেন, তাই নাতির নামকরণ হল নারায়ণ। ঈশ্বরচন্দ্র পিতা হলেন। এর ক’দিন পরেই হরচন্দ্রের পরের ভাই কলেরায় মারা গেলেন। ঈশ্বরকেও দুঃখ পেতে হয়! সুখ-দুঃখ দুটি ভাই, সুখের লাগিয়া যে করে পীরিতি দুঃখ যায় তাঁহার ঠাঁই। চক্রবৎ পরিবর্তন্তে জগৎ সুখানি-দুঃখানি চ।।
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
23rd  February, 2020
 অথৈ সাগর
পর্ব ১৭

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব ১৭

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- ষষ্ঠ কিস্তি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

15th  March, 2020
আশীর্বাদ অনন্ত
তপনকুমার দাস

‘মা তুমি?’ দরজা খুলেই সামনে দাঁড়ানো পরমাকে দেখে চমকে ওঠে অভিজাত। প্রায় দেড় বছর পরে বাড়ির দরজায় দাঁড়ানো মাকে দেখলে অবাক না হয়ে উপায় কী?  বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৫
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

08th  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৫

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

08th  March, 2020
দোল
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী

এই বাড়িটা তোমার? এত সুন্দর! পথে আসতে-আসতে এর কথাই তুমি বলছিলে আমায়? এই কথা বলে ফেলিনি ঘুরে ঘুরে বাড়িটি দেখতে থাকল।
আহামরি কিছু নয়। খুব সামান্য এক মাটির বাড়ি। ট্যারাবাঁকা। মাথায় টালিখোলা। এদিক-ওদিক ভাঙা-ফাটা। বাড়ির সামনে একটু ফাঁকা জমিন, সেখানে প্রাচীন এক কদমগাছ।   বিশদ

08th  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- তৃতীয় কিস্তি।  বিশদ

01st  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৪
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

01st  March, 2020
সংবর্ধনা
বিপুল মজুমদার

‘আমাদের ক্লাবের একটা নিয়ম আছে দাদা। প্রত্যেক বছর ক্লাবের বার্ষিক অনুষ্ঠানে দু’জনকে আমরা সংবর্ধিত করি। একজন আপনার মতো প্রথিতযশা কেউ, অন্যজন আমাদের এই সুজনপুরের কোনও কৃতী সন্তান। এ বছর উত্তম মণ্ডলকে আমরা বেছে নিয়েছি। ওই কোণের দিকে হলদে জামা পরা যে মানুষটিকে দেখছেন ওই হল উত্তম। 
বিশদ

01st  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৩

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- দ্বিতীয় কিস্তি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
গায়ক চারা
সসীমকুমার বাড়ৈ

—স্যার, ও এসেছে।
—কে? মন্দার ফাইল থেকে মুখ তুলে জিজ্ঞেস করল।  বিশদ

23rd  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১২ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- প্রথম কিস্তি।
বিশদ

16th  February, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, কাঁথি: করোনা পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে লকডাউন চলাকালীন ১০০ শতাংশ বকেয়া কৃষিঋণ আদায় করে নজির গড়ল কাঁথির দইসাই সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি। বকেয়া ১ কোটি টাকার বেশি কৃষিঋণ আদায় করেছে সমিতি। দেশজুড়ে লকডাউন চলায় সকলেই গৃহবন্দি।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এগিয়ে এল ওয়েস্ট বেঙ্গল স্মল ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড। এখনও পর্যন্ত তারা সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ৮০ হাজার লিটার স্যানিটাইজার সরবরাহ করেছে।   ...

সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: বুধবার দিল্লি থেকে হরিরামপুরে ফিরলেন চারজন। তাঁরা প্রত্যেকেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুর ব্লকের হাড়িপুকর এলাকার বাসিন্দা। ভিনরাজ্যে কাজের জন্য গিয়েছিলেন।   ...

বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: বড় বড় হাসপাতালগুলিকে করোনা যুদ্ধে শামিল হওয়ার আহ্বান করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই অনুযায়ী এবার কলকাতার বড় বেসরকারি হাসপাতালগুলির তালিকা প্রস্তুত করছে রাজ্য।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০২: ওস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খানের জন্ম
১৯৩৩: ক্রিকেটার রনজিৎ সিংজির মৃত্যু
১৯৬৯: অভিনেতা অজয় দেবগনের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৬৪ টাকা ৭৬.৩৬ টাকা
পাউন্ড ৭৬.৩৬ টাকা ৯৪.৮৪ টাকা
ইউরো ৮১.৭৩ টাকা ৮৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  April, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) অষ্টমী ৫৫/১৯ রাত্রি ৩/৪১। আর্দ্রা ৩৪/৫০ রাত্রি ৭/২৯। সূ উ ৫/৩৩/১, অ ৫/৪৮/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৮ গতে ১১/১৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে ৪/২৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ১০/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩৬ গতে ১০/৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪১ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩৬ গতে ৪/৪ মধ্যে।
১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, অষ্টমী ৪১/১৫/৩৫ রাত্রি ১০/৪/৫৮। আর্দ্রা ২২/৩০/৫২ দিবা ২/৩৫/৫। সূ উ ৫/৩৪/৪৪, অ ৫/৪৮/৩১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১২ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/৩৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৩৮/১১ গতে ১০/৯/৫৪ মধ্যে।
 ৭ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০২: ওস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খানের জন্ম১৯৩৩: ক্রিকেটার রনজিৎ সিংজির ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষ ছাড়াল 

12:02:29 AM

বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল 

09:45:51 PM

মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে সোহিনীর এক লক্ষ 
করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের পাশে দাঁড়ালেন অভিনেত্রী সোহিনী সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর ...বিশদ

08:27:27 PM

দেশে করোনা আক্রান্ত ২৩৩১ জন, মৃত ৭৩: পিটিআই 

07:35:43 PM

রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪ জন, নবান্নে জানালেন  মুখ্যসচিব
বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ করোনা মোকাবিলায় নবান্নে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের ...বিশদ

06:34:00 PM