কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
বাঁকুড়া জেলা এমআর ডিলার অ্যসোসিয়েশনের সম্পাদক গুরুপদ ঢক বলেন, সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী আরকেএস-১ কার্ডধারীদের মাথাপিছু মাসিক ২ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা। কিন্তু আমরা কোথাও সেই পরিমাণ পণ্য পাইনি। জেলা খাদ্যদপ্তরের পোর্টালে নাম থাকার পরেও ব্লক অনুযায়ী মাথাপিছু ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ৮০০ গ্রাম করে চাল পেয়েছেন ডিলাররা। যাঁদের নাম পোর্টালে নেই, তাঁদের জন্য কোনও বরাদ্দই দেওয়া হয়নি। ফলে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করতে গিয়ে ডিলারদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাই সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা জেলাশাসকের মাধ্যমে খাদ্য নিয়ামককে জানিয়েছি।
বাঁকুড়া জেলা খাদ্য নিয়ামক মৌলি গুইন বলেন, এমআর ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেন বরাদ্দ কম দেওয়া হল, তা খতিয়ে দেখা হবে।
জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া জেলায় আরকেএএস-১ প্রকল্পে প্রায় ৭ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৪১ জন উপভোক্তা রেশন সামগ্রী পান। এছাড়াও প্রায় ২০ হাজার মানুষের কাছে রেশন কার্ড থাকলেও তাঁদের নাম খাদ্যদপ্তরের পোর্টালে নেই। রাজ্য সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী বুধবার সকাল থেকেই বাঁকুড়া জেলার রেশন ডিলাররা খাদ্যসামগ্রী বিতরণের কাজ শুরু করেছেন। কিন্তু কাজ শুরু করার পর থেকেই ডিলারদের গ্রাহকদের ক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে।