কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, জেলাশাসক বিভু গোয়েলের নির্দেশে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা জেলার ২৩ হাজার ৩৪০ জনের উপর নজরদারির জন্য বিশেষ টিম করা হয়েছে। তাঁদের পুরোপুরি নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। অসিতবাবু বলেন, তাঁদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১৬ জনের অসুস্থতার খবর আমরা পেয়েছি। তাঁদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। সকলেই এখন ভালো আছেন। বিদেশ থেকে যাঁরা এসেছেন, তাঁদের উপর বাড়তি নজর রাখা হয়েছে। আমরা সবভাবে সচেষ্ট এবং সচেতন আছি। এছাড়াও জানা গিয়েছে, সোমবার নদীয়া জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, হেঁটে মালদহে ফেরার পথে বুধবার সকালে শান্তিপুরে ১০ জন শ্রমিককে আটক করে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠাল পুলিস। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ধমান থেকে হেঁটে কালনা ঘাটে পৌঁছে শ্রমিকরা কোনওভাবে ভাগীরথী নদী পার হয়ে শান্তিপুর দিয়ে মালদহের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে শান্তিপুর থানার পুলিস তাঁদের আটক করে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠায়। কীভাবে ওই ১০ শ্রমিক নদী পার হয়ে এপারে পৌঁছালেন তা তদন্ত করে দেখছে শান্তিপুর থানার পুলিস।
অন্যদিকে, রানাঘাট-১ ব্লকের তৃণমূলের বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিদের এক মাসের ভাতা সহ মোট ১লক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেওয়া হয়েছে। রানাঘাট-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তাপসকুমার ঘোষ বলেন, বিভিন্ন পঞ্চায়েতের প্রধান, কর্মাধ্যক্ষ, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, সহ সভাপতিরা এক মাসের ভাতা বাবদ ৬০ হাজার টাকা দিয়েছেন। তার সঙ্গে আরও ৪০ হাজার টাকা যুক্ত করে মোট ১ লক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, করোনা সংক্রমণের জেরে বিদ্যুতের বিল দিতে না পারা গ্রাহকদের কথা ভেবে জরিমানায় ছাড় দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন শান্তিপুর পুরসভার চেয়ারম্যান অজয় দে।