কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
রবিবার মধ্যরাতে মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত এক রোগিণীর মৃত্যু হয়। এমন পরিস্থিতিতে হাসপাতালে চিকিৎসা পরিকাঠামো নিয়ে বিভিন্ন মহলে যেমন প্রশ্ন ওঠে, তেমনই পর্যাপ্ত মাস্ক, স্যানিটাইজার, পিপিই কিটের অমিলের বিষয়েও চিকিৎসক, নার্সরা সরব হন। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ইতিমধ্যে কিছু সামগ্রী পৌঁছেছে। এই পরিস্থিতিতে বুধবার মেডিক্যালে আসেন পর্যটনমন্ত্রী ও মেয়র।
মন্ত্রী বলেন, মেডিক্যালের সমস্ত স্তরের কর্মী আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে। শিলিগুড়ির মহকুমা শাসক মঙ্গলবার রাতেই সাফাইয়ের জন্য এখানে একটি টিম পাঠিয়েছিলেন। আরও একটি সাফাইয়ের টিম দেওয়া হয়েছে। এখানকার সাফাই কর্মীরা যাতে ঠিকমতো কাজ করেন, সেজন্য তাঁদের সঙ্গেও আমি কথা বলেছি। দমকল এলাকা জীবাণুমুক্ত করার কাজ করছে। পিপিই কিট, থ্রি লেয়ার মাস্ক, গ্লাভস এসেছে। আরও কিছু সামগ্রী আসবে। আইসোলেশন, কোভিড সন্দেহজনক ও কোভিড আক্রান্ত এই তিনটি পৃথক ওয়ার্ড খুলে চিকিৎসা চলছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মাটিগাড়া ও ফুলবাড়িতে দু’টি কোভিড সেন্টার গড়া হচ্ছে। ১৮টি জায়গায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার গড়া হয়েছে। আইএমএ’র প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। ওই চিকিৎসক সংগঠনের প্রতিনিধিরা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তা মুখ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য সচিবকে পাঠাচ্ছি।
অন্যদিকে, মেয়র অশোকবাবু মেডিক্যাল পরিদর্শন করে বলেন, পুরসভা থেকে একটি টিম পাঠিয়ে সাফাই করেছি। আমরা বলেছি, প্রয়োজনে নার্সিংহোম, হোটেলকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা যেতে পারে। উন্নত পরিকাঠামোয় চিকিৎসার জন্য যা যা প্রয়োজন সবটাই এখানে আনতে হবে। আমরা সবরকমভাবে পাশে থাকার কথা বলেছি।